সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির, কমেছে লেনদেন।
সারাদিনের লেনদেনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরীয়া ভিত্তিক ডিএসইএস এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ অবস্থান করছে নেতিবাচকের ঘরে।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৪০০ কোম্পানির মধ্যে ১৩০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির। বিশেষ করে লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির এ ক্যাটাগরির ২১৯ কোম্পানির মধ্যে ৭২ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১১৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: দুই শেয়ারবাজারেই দরপতন, ডিএসইর সূচকে কমেছে ৩৫ পয়েন্ট
ডিএসই ব্লক মার্কেটে ৩৬ কোম্পানির ২০ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। লাভেলো সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
সারাদিনে ডিএসইতে ৪৬৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৪৯৪ কোটি টাকা।
৯.৭৫ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক এবং ৭.৫৮ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতন হয়েছে, সার্বিক সূচক কমেছে ৪১ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ২২৯ কোম্পানির মধ্যে ৮৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১০৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ২৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৫ কোটি টাকা।
৯.৯৭ শতাংশ দাম বেড়ে ঢাকার মতো সিএসইতেও শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক এবং ৯ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।