প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউসের উপস্থিতিতে সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোরস ডিপোর পরিচালক অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানের হাতে বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর এসব সামগ্রী হস্তান্তর করেন।
আরও পড়ুন: বিকাশ আবারও দেশের ‘সেরা ব্র্যান্ড’
স্বাস্থ্য সচিব আব্দুল মান্নান এবং বিকাশের চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল (অব.) শেখ মো. মনিরুল ইসলাম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
হস্তান্তর করা মোট ৩৬.৭ টন স্বাস্থ্যসামগ্রীতে রয়েছে ৩০০ ভেন্টিলেটরসহ আড়াই লাখের বেশি কেএন-৯৫ মাস্ক, ৩০ হাজার প্রোটেক্টিভ ক্লোদিং, ২০০ ইনফ্রারেড থার্মোমিটার এবং ৮৫ হাজার মেডিকেল গগলস।
আরও পড়ুন: বিকাশ অ্যাপে যুক্ত হলো ম্যাপ
এর আগে, গত বছরের জুন মাসে প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিকাশের ব্যবস্থাপনায় ৫০ ভেন্টিলেটরসহ সাড়ে ছয় লাখ জরুরি স্বাস্থ্যসামগ্রী হস্তান্তর করা হয়।
এরই মধ্যে বিকাশ নিজ অর্থায়নে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা কার্যক্রমে আরও সক্ষমতা বাড়াতে সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা শিশু হাসপাতাল, ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) ও কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালকে ৩০ ভেন্টিলেটর প্রদান করেছে এবং বারডেমের সহযোগী ডায়াবেটিক হাসপাতালে (বিআইএইচএস জেনারেল হাসপাতাল) অক্সিজেন প্ল্যান্ট নির্মাণ করে দিয়েছে।
আরও পড়ুন: বিকাশে পাঠানো রেমিটেন্সে মিলছে ১ শতাংশ ক্যাশ বোনাস
দেশে কোভিড আক্রান্ত গুরুতর শ্বাসকষ্টে ভোগা রোগীদের চিকিৎসায় অতি জরুরি ভেন্টিলেটরের চাহিদার প্রেক্ষাপটে আলীবাবা ও বিকাশের দেয়া এ ভেন্টিলেটরগুলো করোনা চিকিৎসাসেবাকে আরও ত্বরান্বিত এবং কার্যকরী করবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন: মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারে না থেমেই বিকাশে টোল পরিশোধ
ব্র্যাক ব্যাংক, যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক মানি ইন মোশন, বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের অন্তর্গত ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স কর্পোরেশন, বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং অ্যান্ট গ্রুপের যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান বিকাশ ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রিত পেমেন্ট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল আর্থিক সেবা দিয়ে আসছে।