তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার নারীদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা ও মর্যাদা দিয়ে আসছে। এখন নারীরা রাষ্ট্রের উচ্চপদে চাকরি করছেন, এমপি-মন্ত্রী থেকে শুরু করে সেনাবাহিনীর বড় কর্মকর্তা হচ্ছেন। তারা সব জায়গায়ই সমান অধিকার চাচ্ছেন এবং তা পাচ্ছেন। এত সুবিধার পরে আর কোটা চাওয়ার সুযোগ থাকে না। কোটা চাওয়া মানে হচ্ছে দয়ার ওপর নির্ভর করা।’
ঝালকাঠি প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ‘মূলধারার রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের সহযোগিতায় জেলা আওয়ামী লীগ এ সভার আয়োজন করে।
নারীদের রাজনৈতিক পদে চাপিয়ে দেয়ার সময় শেষ হয়ে গেছে উল্লেখ করে আমু বলেন, এখন তাদের যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। যোগ্য নারীরা মূলধারার রাজনীতিতে টিকে থাকতে পারবেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক খান সাইফুল্লাহ পনির, ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের রাজনৈতিক ফেলো নারীনেত্রী ইসরাত জাহান সোনালী, শারমিন মৌসুমি কেকা, আফরোজা আক্তার লাইজু, ফাতেমা খানম ও মোর্শেদা লস্কর এবং ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের বরিশাল বিভাগীয় সমন্বয়কারী দ্বীপু হাফিজুর রহমান।
পরে আমুর হাতে ঝালকাঠি জেলায় রাজনীতে অংশ নেয়া নারীদের তালিকা তুলে দেয়া হয়।