চাঞ্চল্যকর ওই ঘটনা নিয়ে রবিবার সকালে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফিং করেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনোয়ার হোসেন ও খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল আজিজ।
এসময় পুলিশ সুপার জানান, ওই ঘটনায় নয়জন পেশাদার ডাকাত অংশ নেয় এবং ডাকাতি ও একই সাথে ধর্ষণই তাদের উদ্দেশ্যে ছিল।
তিনি আরও জানান, গত বুধবার দিবাগত মধ্যরাতে সংঘঠিত ওই ঘটনার পরপরই অভিযান চালিয়ে জড়িতদের মধ্যে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন এলাকা এবং চট্টগ্রাম থেকে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে স্বর্ণ বিক্রয় ও লুণ্ঠিত টাকা এবং মোবাইল ফোনসহ ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত দেশিয় অস্ত্র উদ্বার করা হয়েছে।
তবে এ ঘটনার সাথে রাজনৈতিক কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি বলে সাংবাদিকদের জানান চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন।
রবিবার দুপুরে পুলিশের হাতে আটক ধর্ষক ৭ ডাকাতকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।
এর আগে শনিবার বিকালে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী তরুণীকে খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। পরে আদালতে জবানবন্দি নিয়ে মায়ের হেফাজতে তাকে বাড়িতে পাঠানো হয়।