এ সময় জেলার দুই লাখ ৭৪ হাজার তিনজন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহমেদ জানান, ক্যাম্পেইনের দিনগুলোতে সকাল ৮টা থেকে একটানা বিকাল ৪টা পর্যন্ত শিশুদের বিনামূল্যে একটি করে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো এবং স্বাস্থ্যবার্তা প্রচার করা হবে।
ক্যাপসুলগুলোর সাধারণত কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সব টিকাদান কেন্দ্রে শত ভাগ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
এ বছর খুলনার নয় উপজেলা, এক সিটি করপোরেশন ও দুই পৌরসভায় ৬ হতে ১১ মাস বয়সী ৩১ হাজার ৯২৩ এবং ১২ হতে ৫৯ মাস বয়সী দুই লাখ ৪২ হাজার ৮০ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ক্যাম্পেইন পালনের জন্য সিটি করপোরেশনের ৩১ ওয়ার্ডে ১৯২টি কেন্দ্র, চারটি জোন, এক হাজার ৪২০ জন ভলেন্টিয়ার এবং ৬২ জন সুপারভাইজার থাকছেন।
নয় উপজেলা ও দুই পৌরসভায় মোট টিকাদান কেন্দ্র থাকবে এক হাজার ৬৪১টি। এতে স্বেচ্ছাসেবক তিন হাজার ২৮২ জন, সরকারি ও বেসরকারি কর্মী চার হাজার ৭৭ জন এবং মেডিকেল টিম ১১৬টি দায়িত্ব পালন করবে।
এছাড়া, প্রতিটি উপজেলায় একটি করে স্থায়ী টিকা কেন্দ্র থাকবে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে এবার শুধু টিকা কেন্দ্রগুলোতে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।