শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌপথে নাব্যতা সঙ্কটে ১২ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর সীমিত আকারে বুধবার সকাল ৬টা থেকে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
এদিকে শনিবার রাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় শত শত যান পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ।
ছোট ছোট ট্রাকে করে অনেক পরিবার রাজধানী ছেড়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছে। তাদের কষ্ট অনেক বেশি। অনেক পরিবার খোলা আকাশের নিচে রাত কাটিয়েছে। পণ্যবাহী বহু ট্রাক ৪-৫ দিন ধরে অপেক্ষায় আছে।
বিআইডব্লিউটিসির এজিএম মো. সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘৯টি ড্রেজার দিয়ে চলছে পলি অপসারণের কাজ। বিআইডব্লিউটিএ যত দ্রুত আমাদের চ্যানেল তৈরি করে দিতে পারবে, আমরা তত তাড়াতাড়ি ফেরি সার্ভিস সচল করতে পারব। ’
‘এই নৌপথে ১৭টি ফেরির মধ্যে ৬টি চলছে। আর ৮৭ লঞ্চ ও ৪৫০ স্পিডবোট চলাচল করছে। ফেরি চলাচলে বিঘ্নতার কারণে লঞ্চ ও স্পিডবোটে ভিড় বেড়েছে। স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই গাদাগাদি করে পদ্মা পার হচ্ছে,’ বলেন তিনি।