বৃহস্পতিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ২০ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত মাঝে দুই দিন বাদ দিয়ে পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করে। আর এই দুইদিন দিনাজপুর ও রাজশাহীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। জেলায় দীর্ঘদিন পর মঙ্গলবার সকালে সূর্যের দেখা মেলে, তবে মাঝে মধ্যে সূর্য মেঘে ঢেকে গেছে।
টানা কনকনে শীতে কৃষি শ্রমিক, নির্মাণ শ্রমিক, রিকশা ভ্যান চালকসহ খেটে খাওয়া মানুষদের আয় কমে গেছে। ইতোমধ্যে কিছু কিছু এলাকায় বীজতলা নষ্ট হয়ে গেছে। কৃষি বিভাগ বীজতলা পলিথিনে ঢেকে দিতে পরামর্শ দিয়েছেন।
এদিকে শীত ও শীতজনিত রোগে হাসপাতালগুলোর বহিঃ বিভাগে ভিড় লক্ষ্য করা গেলেও ভর্তির সংখ্যা কম। পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে শীতজনিত রোগের কারণে ১০ জন রোগী ভর্তি আছেন।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম রহিদ জানান, ভোররাতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হওয়ার পর আকাশ পরিষ্কার থাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। শনিবার থেকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ার পাশাপাশি তীব্র শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।