������������������������
সামুদ্রিক সম্পদের উপযুক্ত ব্যবহারের লক্ষ্যে বিবিএনজে চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ
টেকসই উপায়ে সামুদ্রিক সম্পদ রক্ষা ও ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ মেরিন বায়োডাইভারসিটি অব এরিয়াস বিয়ন্ড ন্যাশনাল জুরিসডিকশনে (বিবিএনজে) সই করেছে, যা ‘ট্রিটি অব দ্য হাই সিস’ নামেও পরিচিত।
বুধবার জেনারেল অ্যাসেম্বলি বিল্ডিংয়ের ট্রিটি ইভেন্ট এলাকার নিচ তলায় ইউনাইটেড নেশনস কনভেনশন অন দ্য ল অব দ্য সি’র (ইউএনসিএলওএস) অধীনে এই চুক্তি সই করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রীর কার্যক্রম সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।
বিবিএনজে ইউএনসিএলওএস’র কাঠামোয় বিকশিত একটি নতুন উপকরণ।
আরও পড়ুন: আসন্ন জলবায়ু সংকট এড়াতে প্রধান অর্থনীতিগুলোকে অবশ্যই ন্যায্য অংশীদারিত্ব করতে হবে: জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী
মোমেন বলেন, তিনি সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান এবং নেদারল্যান্ডের বৈদেশিক বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী লাইজে শ্রেইনেমাকারের সঙ্গে কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগদানের পাশাপাশি জলবায়ু গতিশীলতার ওপর প্রাতঃরাশ শীর্ষ সম্মেলন এবং ১৮তম এশিয়া সহযোগিতা সংলাপসহ বেশ কয়েকটি উচ্চ পর্যায়ের ইভেন্টে অংশ নিয়েছেন।
জলবায়ু সম্মেলনে মোমেন বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ বাকি দেশগুলোর কাছে রোল মডেলে পরিণত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ধনী দেশগুলো মূলত কার্বন নির্গমনের জন্য দায়ী। এক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবদান মাত্র শূন্য দশমিক ৪৭ শতাংশ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ধনী দেশগুলোকে প্রতি বছর জলবায়ু তহবিলে ১০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি মেনে চলার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এসডিজি অর্জনের অঙ্গীকার প্রধানমন্ত্রীর
জাতিসংঘের প্রথম নারী মহাসচিব পাওয়ার সময় এসেছে: ইউএনজিএ প্ল্যাটফর্মে প্রধানমন্ত্রী
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর বিদায়ী সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বঙ্গভবনে এ বিদায়ী সাক্ষাৎটি অনুষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে জানান, সাক্ষাৎকালে দায়িত্ব পালনের সময় সার্বিক সহযোগিতার জন্য রাষ্ট্রপতির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
তিনি আরও জানান, প্রধান বিচারপতি মামলার নিষ্পত্তির অগ্রগতিসহ বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট বিভাগ, হাইকোর্ট বিভাগ ও নিম্ন আদালতের বিচার কার্যক্রম এবং অবকাঠামোসহ সকল কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, নিম্ন আদালতের মামলা নিষ্পত্তির হার শতভাগেরও উপরে অর্জিত হয়েছে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও সুপ্রিম কোর্টেও মামলা নিষ্পত্তির হার অনেক বেড়েছে।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন: দ্রুত রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানের আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
বিচার বিভাগের উন্নয়ন ও বিচারিক কার্যক্রমে সহযোগিতার জন্য সরকারকেও ধন্যবাদ জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে বিচার কার্যক্রমের গতিশীলতা এবং বিচার কার্যক্রমে ডিজিটাল প্রযুক্তি প্রবর্তনের জন্য ধন্যবাদ জানান। মামলা নিষ্পত্তির হার বৃদ্ধিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি দক্ষতা ও সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রধান বিচারপতিকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান বিচারপতির জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে জুডিশিয়াল সার্ভিসের নিয়োগ কার্যক্রমেরও প্রশংসা করেন রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে বিচার বিভাগ জনগনের বিচার নিশ্চিত করতে অব্যাহত প্রয়াস চালিয়ে যাবে।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
১২ দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
১৯তম এশিয়ান গেমস আয়োজনে যোগ দিতে চীন যাচ্ছেন সেনাপ্রধান
১৯তম এশিয়ান গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) চীনের হাংঝুতে এশিয়ান গেমসে বিভিন্ন খেলা ও ইভেন্ট পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে যোগ দেবেন তিনি।
চীন সফরকালে তিনি বিভিন্ন দেশের অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গেও মতবিনিময় করবেন।
আরও পড়ুন: আমরা জাতিসংঘে এক নম্বর শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ: সেনাপ্রধান
চীন সফর শেষে সেনাপ্রধান ২৫-২৭ সেপ্টেম্বর ভারতের দিল্লিতে অনুষ্ঠিতব্য ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস’ কনক্লেভে (আইপিএসিসি) যোগ দেবেন।
বিভিন্ন দেশের সেনাপ্রধানরা বৈঠকে যোগ দেবেন এবং তাদের মধ্যে প্রশিক্ষণ সহযোগিতা জোরদারে কীভাবে একযোগে কাজ করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করবেন।
সেনাপ্রধান ২৮ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: থাইল্যান্ড থেকে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
ঢাকার কনস্যুলেটকে ১ অক্টোবর থেকে হাইকমিশনে উন্নীত করবে সিঙ্গাপুর
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের সাইড লাইনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উভয় মন্ত্রী দু’দেশের দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন ঢাকায় সিঙ্গাপুরের পূর্ণাঙ্গ মিশন স্থাপনের জন্য দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানান।
এ সময় সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকায় তাদের কনস্যুলেটকে হাইকমিশনে উন্নীত করা হবে বলে আশ্বস্ত করেন। ১ অক্টোবর থেকে ঢাকায় সিঙ্গাপুরের কনস্যুলেটকে হাইকমিশনে উন্নীত করা হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: এসিডি’র পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান মোমেনের
সিঙ্গাপুরের পক্ষে বলা হয়, এই উন্নীতকরণ সিঙ্গাপুর ও বাংলাদেশের মধ্যে উন্নত অর্থনৈতিক ও জনগণ থেকে জনগণের মধ্যে সম্পর্ককে প্রতিফলিত করে।
হাইকমিশনের কার্যক্রম চলবে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা, সপ্তাহের রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার (বাংলাদেশের সরকারি ছুটির দিন এবং সিঙ্গাপুরের জাতীয় দিবসে বন্ধ থাকবে) পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: মোমেনের সঙ্গে নেদারল্যান্ডের বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক
ড. মোমেন সিঙ্গাপুরের পূর্ণাঙ্গ মিশন স্থাপনের সিদ্ধান্তের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ঢাকায় সিঙ্গাপুরের হাইকমিশন স্থাপিত হলে উভয় দেশই উপকৃত হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বাংলাদেশে সিঙ্গাপুরের বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে সিঙ্গাপুর বিনিয়োগের সুযোগ নিতে পারে। এতে উভয় দেশই লাভবান হবে।
উভয় মন্ত্রী দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির বিভিন্ন দিক নিয়েও আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা ফোরাম চুক্তির বৈঠক অনুষ্ঠিত
এসিডি’র পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান মোমেনের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন চলমান রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে এবং এই মানবিক বিপর্যয় মোকাবিলায় দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে জাতিসংঘ ভবনে অনুষ্ঠিত ১৮তম এশিয়া কো-অপারেশন ডায়লগের (এসিডি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে তিনি এ আহ্বান জানান।
বৈঠকে ড. মোমেন বলেন, মিয়ানমারের প্রায় ১২ লাখ জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ মানবিক কারণে আশ্রয় দিয়েছে।
তারা যাতে দ্রুত নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে সেজন্য সমাধান খুঁজে বের করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: এসডিজি বাস্তবায়নে বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদার করুন: এসডিজি শীর্ষ সম্মেলনে মোমেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, রোহিঙ্গারা যদি তাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যেতে না পারে, যদি তাদের নিজ দেশে স্বাভাবিক জীবনযাপনের সুযোগ দেওয়া না হয়, তাহলে এই বিপুল জনগোষ্ঠী এশিয়াসহ অন্যান্য অঞ্চলেও নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকিতে পরিণত হতে পারে।
রোহিঙ্গা সঙ্কটের ইস্যু আলোচ্যসূচির শীর্ষে রাখতেও তিনি বৈঠকে অনুরোধ জানান।
তিনি বলেন, এসিডির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ অন্তর্ভুক্তিমূলক আঞ্চলিক উন্নয়ন এবং এশীয় দেশগুলোর ঐক্যকে আরও শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তিনি এসিডি’র পৃষ্ঠপোষকতায় মানবসম্পদ উন্নয়নে দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ কর্মসূচি গ্রহণের প্রস্তাব করেন, যাতে এশিয়ার বিশাল মানবসম্পদকে এই অঞ্চলের উন্নয়ন চাহিদা মেটাতে কাজে লাগানো যায়।
আরও পড়ুন: মোমেনের সঙ্গে সিয়েরা লিওনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গভীরে আগ্রহ প্রকাশ
ড. মোমেন বিশ্বের ক্রমবর্ধমান ও জটিল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর বহুপক্ষীয় সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক আঞ্চলিক উন্নয়ন এবং এশীয় ঐক্যকে শক্তিশালী করার জন্য এসিডির মিশনের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে খাদ্য, পানি, জ্বালানি এবং স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ বিষয়ে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের আগ্রহের কথা জানান।
বৈঠকে এসিডি’র সেক্রেটারি জেনারেল, বাহরাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ এসিডি সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মোমেনের সঙ্গে নেদারল্যান্ডের বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক
সময়ানুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনায় সেরা এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল নভোএয়ার
নভোএয়ার অভ্যন্তরীণ রুটে সময়ানুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনায় সেরা এয়ারলাইন হিসেবে ২০২৩ সালের ‘বেস্ট অন টাইম পারফরমেন্স এয়ারলাইন’ ক্যাটাগরিতে গোল্ড পুরস্কার পেয়েছে।
এছাড়া বেস্ট ডমেস্টিক এয়ারলাইন, মোস্ট কাস্টমার ফ্রেন্ডলি এয়ালাইন (ডমেস্টিক), বেস্ট ইন-ফ্লাইট সার্ভিস (ডমেস্টিক) - এই ৩ ক্যাটাগরির প্রত্যেকটিতে সিলভার পুরস্কার লাভ করেছে।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘শেয়ারট্রিপ-মনিটর এয়ারলাইন অব দি ইয়ার-২০২৩’ অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর হাত থেকে এই পুরস্কারগুলো গ্রহণ করেন নভোএয়ারের হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস মেজবাউল ইসলাম।
আরও পড়ুন: নভোএয়ারের সব রুটের টিকিটে ১৫ শতাংশ মূল্যছাড়
ভ্রমণ ও পর্যটন বিষয়ক পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর পরিচালিত আকাশপথে নিয়মিত ভ্রমণকারীদের অনলাইনে মতামত জরিপের ভিত্তিতে এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
মেজবাউল ইসলাম বলেন, এই স্বীকৃতি আগামীর পথচলায় আমাদের উৎসাহ জোগাবে। নভোএয়ার শুরু থেকেই সম্মানিত যাত্রীদের সর্বোচ্চ সেবা দেয়ার জন্য বদ্ধপরিকর। নভোএয়ার সময়ানুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনায় ও নিরাপদ ভ্রমণে যাত্রীদের বিশ্বস্ততা অর্জন করেছে। পূর্ণ যাত্রী সন্তুষ্টি ও উন্নততর সেবার প্রতিশ্রুতি আমাদের পরিচালনার সকল স্তরে অব্যাহত থাকবে।
নভোএয়ার বর্তমানে প্রতিদিন ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সৈয়দপুর, যশোর, সিলেট, রাজশাহী ও কলকাতায় ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
আরও পড়ুন: নভোএয়ারের যশোর-কক্সবাজার রুটে ফ্লাইট চালু
কক্সবাজার রুটে নভোএয়ারের ফ্লাইট চালু হচ্ছে বৃহস্পতিবার
মোমেনের সঙ্গে নেদারল্যান্ডের বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন নেদারল্যান্ডের বৈদেশিক বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী লাইজে শ্রেইনেমাকার।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের এক পার্শ্ব বৈঠকে উভয় মন্ত্রী দু’দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকে বাংলাদেশের সঙ্গে নেদারল্যান্ডের বহুমাত্রিক সহযোগিতামূলক কার্যক্রম নিয়ে উভয় মন্ত্রী আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বাংলাদেশের বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ ও বিনিয়োগের ওপর উচ্চ রিটার্নের কথা উল্লেখ করে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা ফোরাম চুক্তির বৈঠক অনুষ্ঠিত
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রগুলোতে অভাবনীয় সাফল্য ও অগ্রগতি অর্জন করেছে।
ডাচ বাণিজ্য মন্ত্রী বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেন।
উভয় মন্ত্রী দু’দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক আগামীতে আরও বৃদ্ধি এবং দু’দেশের দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার বিদ্যমান ক্ষেত্রকে আরও সম্প্রসারণের ব্যাপারেও আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে ওআইসি কন্টাক্ট গ্রুপের সভা অনুষ্ঠিত
মোমেনের সঙ্গে সিয়েরা লিওনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গভীরে আগ্রহ প্রকাশ
জিনাত বরকতউল্লাহ’র মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
একুশে পদকপ্রাপ্ত নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী জিনাত বরকতউল্লাহ’র মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিনাত বরকতউল্লাহ দেশের একজন বরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তার মৃত্যুতে দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি হল।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী মরহুমার আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
বার্ধক্যজনিত জটিলতায় বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) মারা যান জিনাত বরকতউল্লাহ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি দুই মেয়ে- অভিনেত্রী বিজরী বরকতউল্লাহ ও নুসরাত বরকতউল্লাহ কাজরীকে রেখে গেছেন।
আরও পড়ুন: ফেরদৌস আরার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী
সাবেক ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এবাদুর মারা গেছেন
আসন্ন জলবায়ু সংকট এড়াতে প্রধান অর্থনীতিগুলোকে অবশ্যই ন্যায্য অংশীদারিত্ব করতে হবে: জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী
অভিযোজন ও প্রশমনের মধ্যে জলবায়ু অর্থায়নের সমান বণ্টনের জন্য ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের বারবার আহ্বানে খুব কম সাড়া পাওয়া গেছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে 'ডেলিভারিং ক্লাইমেট জাস্টিস: অ্যাক্সিলারেটিং অ্যাম্বিশন অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন অন অ্যাডাপ্টেশন অ্যান্ড ওয়ার্নিংস ফর অল' শীর্ষক জলবায়ু উচ্চাকাঙ্ক্ষা বিষয়ল শীর্ষ সম্মেলনের উচ্চ পর্যায়ের থিমেটিক সেশনে তিনি বলেন, ‘অভিযোজন তহবিলকে প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, জলবায়ু ন্যায়বিচারের প্রবক্তা হিসেবে বাংলাদেশ এজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যেকোনো গঠনমূলক পদক্ষেপের সঙ্গে একাত্ম হতে প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি, বিশ্বের প্রধান অর্থনীতিগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে সৎ থাকবে এবং আসন্ন সংকট এড়ানোর জন্য তাদের ন্যায্য অংশীদারিত্ব করবে।’
তিনি বলেন, জলবায়ু অভিযোজনে বাংলাদেশকে সাধারণত বিশ্বনেতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে জাতিসংঘ স্বীকৃত কমিউনিটি ক্লিনিক মডেলের জন্য সম্মাননা পেলেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের কাছে বেশ কয়েকটি প্রকৃতি-ভিত্তিক, কাঠামোগত এবং প্রযুক্তিগত সমাধান রয়েছে যা বিশ্বের অন্যান্য অংশে একইভাবে প্রয়োগ করা যেতে পারে।’
তিনি উল্লেখ করেন, সরকার ২০৫০ সালের মধ্যে ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রত্যাশিত প্রয়োজনীয়তা নিয়ে এর জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা অ্যাডাপটেশন পাইপলাইন অ্যাকসেলারেটর অর্থায়ন ও প্রযুক্তিগত সহায়তায় একটি কার্যকর মডেল দেখতে চাই।’
তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ আগাম সতর্কীকরণ ব্যবস্থায় যথেষ্ট বিনিয়োগ করেছে।
তিনি বলেন, ১৯৭০ সালের ভোলা ঘূর্ণিঝড়ে যে লাখ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল তার তুলনায় সরকার প্রাণহানির সংখ্যা এক অঙ্কে নামিয়ে এনেছে।
আরও পড়ুন: বাইডেনের নৈশভোজে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘৬৫ হাজার উপকূলীয় মানুষের সমন্বয়ে আমাদের বিশ্বের বৃহত্তম কমিউনিটি স্বেচ্ছাসেবক কর্মসূচি রয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার জন্য আমাদের সর্বশেষ জাতীয় পরিকল্পনা একটি সমন্বিত বহু-বিপজ্জনক আগাম সতর্কতা পদ্ধতি গ্রহণ করেছে।’
তিনি জানান, বাংলাদেশ আবহাওয়ার পূর্বাভাসে নিয়মিত আপডেট দিতে মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
তিনি বলেন, ‘দেশব্যাপী ভূমিকম্প মডেলিং নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের উপস্থিতিতে মহড়া পরিচালনার জন্য জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ।’
তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে যে অভিযোজন ও আগাম সতর্কীকরণে বিনিয়োগ নিখুঁত অর্থবহ।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করি আমাদের উন্নয়ন অংশীদাররা জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রদানের জন্য এই সুযোগগুলো কাজে লাগাবে।’
আরও পড়ুন: কোভিড-১৯ এর মতো আরেকটি মহামারি প্রতিরোধে বিশ্বকে অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে হবে: জাতিসংঘের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী
কোভিড-১৯ এর মতো আরেকটি মহামারি প্রতিরোধে বিশ্বকে অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে হবে: জাতিসংঘের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোভিড-১৯ এর মতো ভবিষ্যত মহামারি মোকাবিলায় উত্তম চর্চা বাড়িয়ে ও অতীতের ভুলগুলো এড়িয়ে সম্মিলিত শিক্ষা গ্রহণের জন্য বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ সদর দপ্তরে মহামারি প্রতিরোধ, প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়া (পিপিপিআর) বিষয়ক এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে বলেন, ‘সমতা ও সংহতি অবশ্যই আমাদের প্রচেষ্টার প্রাণভোমরা তৈরি করবে।’
এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য তিনি ৫টি অগ্রাধিকারের কথা উল্লেখ করেছেন, যেগুলো হলো:
প্রথম- উন্নয়নশীল দেশগুলোতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য রেয়াতযোগ্য আন্তর্জাতিক অর্থায়ন;
দ্বিতীয়- মহামারি নজরদারি, প্রতিরোধ, প্রস্তুতি ও বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতিতে মোকাবিলার জন্য সম্পদ ও দক্ষতা একত্রিত করা;
তৃতীয়- সকলের জন্য ভ্যাকসিনসহ মানসম্পন্ন, সাশ্রয়ী ও কার্যকর মহামারি পণ্যগুলোর ন্যায়সঙ্গত ও অবাধ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা;
চতুর্থ- প্রযুক্তির প্রাপ্যতা ও বাস্তব জ্ঞানের মাধ্যমে মহামারি পণ্যগুলোর উৎপাদন বৈচিত্রকরণ;
পঞ্চম- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে প্রাপ্যতা ও সুবিধা ভাগ করে নেওয়ার জন্য একটি আন্তর্জাতিক সহযোগিতা কাঠামো তৈরি করা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে জাতিসংঘ স্বীকৃত কমিউনিটি ক্লিনিক মডেলের জন্য সম্মাননা পেলেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘এ লক্ষ্যে আমরা একটি মহামারি চুক্তি ও আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিধিমালার (২০০৫) সংশোধনী থেকে ন্যায্য এবং সুনির্দিষ্ট ফলাফল দেখার আশা করি। বাংলাদেশ উভয় প্রক্রিয়ার সঙ্গে গঠনমূলকভাবে জড়িত থাকবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি আমাদের সকলের জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে হাজির হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা সারা বিশ্বে অনেককে হারিয়েছি। আমরা বুঝতে পেরেছি, মানুষের হস্তক্ষেপের জন্য প্রকৃতির নিজস্ব সীমা রয়েছে। আমরা বিশ্ব সংহতির অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতাও পেয়েছি। আমরা স্বীকার করেছি, সবাই নিরাপদ না হওয়া পর্যন্ত আমরা কেউই নিরাপদ নই।’
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ কোভিড-১৯ এর প্রভাবের বাইরে ছিল না।
তিনি বলেন, ‘তবুও, আমরা কোভিড-১৯ পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে একটি বৈশ্বিক সূচকে ৫ম স্থানে রয়েছি। শুরু থেকেই আমাদের জীবন বাঁচানো ও জীবিকা রক্ষার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে হয়েছে।’
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে সরকার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় একটি জাতীয় প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়া পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
প্রথম দিকে ডব্লিউএইচও’র সহায়তায় একটি জাতীয় প্রস্তুতি ও পরিস্থিতি মোকাবিলা পরিকল্পনা গ্রহণ করার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা গরিবদের জন্য বিনামূল্যে ওষুধ ও পিপিই (ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষামূলক সরঞ্জাম) সরবরাহ নিশ্চিত করি। আইসিইউ শয্যা সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি করি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে জাতিসংঘ স্বীকৃত কমিউনিটি ক্লিনিক মডেলের জন্য সম্মাননা পেলেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, শূন্য থেকে ৮৮৫টি কেন্দ্রে পরীক্ষাগার স্থাপন করা হয়। প্রায় সমস্ত হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়। কয়েক মাসের মধ্যে প্রায় ১১ হাজার ডাক্তার ও ১৩ হাজার মেডিকেল সাপোর্ট স্টাফ নিয়োগ করা হয়। মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৬ শতাংশে সীমিত রাখাসহ আমাদের ফ্রন্টলাইন কর্মীরা বিস্ময়করভাবে কাজ করেছে।
তিনি আরও বলেন, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ভ্যাকসিন পরিচালনার জন্য একটি ডেডিকেটেড ডিজিটাল অ্যাপ চালু করা হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা কমপক্ষে দ্বিতীয় ডোজ দিয়ে ৯৩ শতাংশ ভ্যাকসিন কভার করেছি। আমি মহামারি ভ্যাকসিনগুলোকে বিশ্বব্যাপী জনসাধারণের পণ্য হিসেবে বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার ২৬ দশমিক ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের একটি প্রণোদনা প্যাকেজ চালু করে।
তিনি বলেন, ‘আমরা ৪ কোটিরও বেশি নিম্ন আয়ের মানুষকে সরাসরি খাদ্য সহায়তা দিয়েছি। বাংলাদেশ অন্যান্য বন্ধুত্বপূর্ণ দেশগুলোর পাশাপাশি বিদেশে অবস্থানরত অভিবাসী কর্মীদের দিকেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।’
আরও পড়ুন: বাইডেনের নৈশভোজে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী