ব্যবসা
ফুডির আয়োজনে ইফতার ও সাহরী ফেস্ট ২০২৫ শুরু
বাংলাদেশের ফুড ডেলিভারিভিত্তিক অত্যন্ত জনপ্রিয় ফুডি অ্যাপ একটি ব্যতিক্রমধর্মী ফেস্টিভ্যাল ফুডি ইফতার ও সাহরী ফেস্ট ২০২৫ এর আয়োজন করেছে।
বৃহস্পতিবার (২০) মার্চ থেকে শুরু হয়েছে এই ফেস্টিভ্যাল যা চলবে ২৯ মার্চ পর্যন্ত।
প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে বিরতিহীনভাবে রাত ১১টা পর্যন্ত আধুনিক ঢাকার কেন্দ্রস্থল বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ মাঠে এই ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত হবে।
এ মেলার মাধ্যমে পবিত্র রমজান মাসে নানাবিধ আয়োজনের সমাহার নিয়ে উপস্থিত থাকবে নতুন, পুরাতন ঢাকার জনপ্রিয় রেস্টুরেন্টগুলোর মধ্যে প্রায় ৩০টি স্টল। একই ভেন্যুতে আপনার পছন্দের সব ধরনের খাবার সামগ্রী পেতে সহায়তা করবে এ ব্যতিক্রমধর্মী মেলা।
ফুডি ইফতার ও সাহরী ফেস্টকে আকর্ষণীয় করার জন্য এ মেলার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড (ইবিএল), বেভারেজ পার্টনার হিসেবে আছে কোকাকোলা, হাইজিন পার্টনার ডেটল এবং আইসক্রিম পার্টনার হিসেবে রয়েছে সেভয়।
আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে এ মেলায় বিশেষ আয়োজন হিসেবে থাকছে আগামী ২৬ মার্চ থেকে স্পেশাল মেহেদি ফেস্টিভ্যাল।
বাংলাদেশে সময়ের গুরুত্ব বিবেচনায় ফুড ডেলিভারি ব্যবসায়ে নতুন সংযোজন ফুডি, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। ফুডি, বাংলাদেশে ডেলিভারিভিত্তিক সম্পূর্ণ দেশীয় একটি খাদ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
দেশের শিক্ষিত তরুণ সমাজকে কর্মক্ষম করে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে অনলাইনে খাবার সরবরাহকারী প্ল্যাটফর্ম ফুডি, যা দেশের বেকারত্ব দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। অনলাইনভিত্তিক এ প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।
দেশজুড়ে সেবা বিস্তৃত করার পাশাপাশি ফুডি ব্যবহারকারীদের সবসময় সর্বোত্তম সেবা প্রদানে ও নতুন নতুন উদ্ভাবনে বদ্ধপরিকর। সেবা গ্রহণকারীদের জন্য রেস্টুরেন্ট, শপ ও রাইডার পার্টনারদের সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে ফুডি।
১৮ ঘণ্টা আগে
মার্চের ১৯ দিনে ২২৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স, নতুন রেকর্ডের সম্ভাবনা
মার্চ মাসের প্রথম ১৯ দিনে দেশের ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় এসেছে ২২৫ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭৮ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। যে হারে রেমিট্যান্স আসছে, তাতে করে মার্চে রেমিট্যান্সের নতুন রেকর্ড গড়বে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য অনুসারে, ঈদ সামনে রেখে প্রবাসীরা ব্যাপক রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। গত বছরের তুলনায় এই রেমিট্যান্সের প্রবাহ অনেক বেশি।
গত বছর মার্চের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৬ কোটি ডলার। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে অনেকাংশে।আরও পড়ুন: ১৫ দিনে ১৩১ কোটি ২২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এলো দেশে
ইতোমধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জুলাই থেকে ১৯ মার্চ পর্যন্ত মোট রেমিট্যান্সের প্রবাহ দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৭৫ কোটি ডলার, যা গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল এক হাজার ৬৩৪ কোটি ডলার।
বর্তমান অর্থবছরে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে প্রায় ২৭ শতাংশ।
এর আগে মার্চের প্রথম ১৫ দিনে দেশে ১৬৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে। সে হিসাবে গত চার দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৯ কোটি ডলার। শুধু ১৯ মার্চই মোট রেমিট্যান্স এসেছে ১৩ কোটি ২০ লাখ ডলার।
রেমিট্যান্সের ধারা এভাবে অব্যাহত থাকলে মাস শেষে মোট রেমিট্যান্স ৩০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে করে রেমিট্যান্স অর্জনে নতুন মাইলফলক অর্জনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
দেশে মাসিক হিসাবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ ২৬৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চে আছে চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে অর্জিত ২৫৪ কোটি ডলার। যে হারে রেমিট্যান্স আসছে তাতে করে ঈদকে সামনে রেখে মার্চে ৩০০ কোটি ডলার।
২৩ ঘণ্টা আগে
পতন দিয়ে শেষ পুঁজিবাজারের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম দুই বাজারেই সূচকের পতন হয়েছে। তবে সূচক কমলেও বেড়েছে স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ার এবং ইউনিট ক্রয়-বিক্রয়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবারের (২০ মার্চ) লেনদেনে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৫ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমলেও বাছাইকৃত ব্লু-চিপ ডিএস-৩০ এর সূচক বেড়েছে ৬ পয়েন্ট।
সারাদিনে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯৭ কোটি টাকা, যা গতদিন ছিল ৪৮২ কোটি টাকা।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৩৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১৯৯ কোম্পানির। অন্যদিকে অপরিবর্তিত আছে ৬০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।আরও পড়ুন: বন্ড মার্কেট ছাড়া বৈচিত্র্যপূর্ণ পুঁজিবাজার সম্ভব নয়: বিএসইসি কমিশনার
ক্যাটাগরির হিসাবে ‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরিতে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও ‘জেড’ ক্যাটাগরির অবস্থান ছিল একেবারেই নিরপেক্ষ। জেড ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৪, কমেছে ৩৪ এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ৩০ কোম্পানির ২৪ লাখ ৯০ হাজার শেয়ার ১৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। খান ব্রাদার্স সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ডিএসইতে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে মিডাস ফাইন্যান্সিং পিএলসি। অন্যদিকে ৬ দশমিক ৯২ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক।
চট্টগ্রামে সূচকে পতন, লেনদেনে উত্থান
ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইর সার্বিক সূচক কমেছে ৭ পয়েন্ট।
চট্টগ্রামে সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন। সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।
লেনদেনে অংশ নেয়া ১৮৮ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০, কমেছে ৭৯ এবং দাম অপরিবর্তিত আছে ২৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স লিমিটেড। অন্যদিকে ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে সেন্ট্রাল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
২৩ ঘণ্টা আগে
আবারও সূচক কমলো ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।
আরও পড়ুন: ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন
ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।
তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।
১ দিন আগে
ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন
অবশেষে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজার সূচকের পতনের ধারা কাটিয়ে উত্থানের মুখ দেখলেও দুই বাজারেই কমেছে মোট শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনের পরিমাণ। তবে লেনদেন কমলেও দুই বাজারে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।
প্রধান সূচক বাড়লেও বাকি দুই সূচক শরীয়া ভিত্তিক ডিএসইএস ২ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ এর সূচক কমেছে ৬ পয়েন্ট।
গতদিন ডিএসই'র লেনদেন ৫০৫ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন এসে লেনদেন হয়েছে ৪৫০ কোটি টাকা।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮৬, কমেছে ১৫৬ এবং দাম অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং বি ক্যাটাগরিতে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়লেও, দাম কমেছে জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ কোম্পানির।
জেড ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৯, কমেছে ৩৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেন হওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৩২টিরই দাম বেড়েছে। বাকি কোম্পানির মধ্যে অপরিবর্তিত ৩ এবং দাম কমেছে একটির।
ব্লক মার্কেটে ২০ কোম্পানির শেয়ার ৩১ কোটি ৩৭ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে মারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড সর্বোচ্চ ১৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
আরও পড়ুন: সূচকের উত্থানের ধারা বজায় আছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে
ডিএসইতে ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৮ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে এস আলম কোল্ড রোলড স্টিলস লিমিটেড।
চট্টগ্রামেও সূচকের উত্থান
সারাদিনের লেনদেনে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ২০৬ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৪ কোটি টাকা।
৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসই'র শীর্ষ শেয়ারে জায়গা করে নিয়েছে এক্সপ্রেস ইনস্যুরেন্স লিমিটেড। অন্যদিকে ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স পিএলসি।
২ দিন আগে
টানা পতনে ঢাকার বাজার, সূচক কমলো চট্টগ্রামেও
টানা দুই দিন পতনের মুখে পড়েছে ঢাকার পুঁজিবাজার, কমেছে সবকটি সূচক। অন্যদিকে প্রথম কার্যদিবসে উত্থান হলেও দ্বিতীয় দিনে পতন হয়েছে চট্টগ্রামের বাজারে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সোমবার (১৭ মার্চ) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়া ভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে সিংহভাগের। ৯৭ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২২১ কোম্পানির এবং দাম অপরিবর্তিত আছে ৭৮ কোম্পানির।
‘এ’, ‘বি’ এবং ‘জেড’- তিন ক্যাটাগরিতেই বেশিরভাগ কোম্পানির দাম ছিল নিম্নমুখী। লেনদেন হওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল অপরিবর্তিত। ৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ কোম্পানির।
ব্লক মার্কেটে মোট ২৭ কোম্পানির ১৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে, যার মধ্যে এক্সপ্রেস ইনস্যুরেন্স লিমিটেড সর্বোচ্চ ৬ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
প্রথম ঘণ্টার পর দর কমতে শুরু করলে ডিএসইতে রীতিমতো শেয়ার বিক্রির ধুম নামে। এতে করে বাজার আরও পয়েন্ট হারিয়েছে। সূচক কমলেও শেয়ার বিক্রির চাপে লেনদেন বেড়েছে ঢাকার বাজারে।
একদিনের লেনদেনে ডিএসইতে ৫০৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে, যা ১৩ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ। গতদিন ডিএসইর লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৪৮ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সোমবার ডিএসইর শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস লিমিটেড এবং সাড়ে ৪ শতাংশের ওপর দাম হারিয়ে তলানিতে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রামের বাজারেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ২৭ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ১৮৯ কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ৯৯, বেড়েছে ৬৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে সিএসইতে। সারাদিনে ৪ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের জায়গা করে নিয়েছে আইসিবি এএমসিএল থার্ড মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ দাম কমে তলানিতে সমরিতা হাসপাতাল।
৩ দিন আগে
প্রথম কার্যদিবসের লেনদেনে ঢাকায় সূচকের পতন, চট্টগ্রামে উত্থান
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের লেনদেনে ঢাকার বাজারে সূচকের পতন হলেও বেড়েছে চট্টগ্রামে। একইভাবে ঢাকায় বেশিরভাগ কোম্পানির দাম কমলেও, দাম বেড়েছে চট্টগ্রামের বাজারে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) রোববার (১৬ মার্চ) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস ১ এবং ব্লু-চিপ ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৩, কমেছে ১৯০ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে তিন ক্যাটাগরিতেই দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেন হওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল অপরিবর্তিত। দাম বেড়েছে ৬ এবং কমেছে ১২ কোম্পানির।
ব্লক মার্কেটে মোট ৪০ কোম্পানির ১৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে উত্তরা ব্যাংক সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
সারাদিনের লেনদেনে ডিএসইতে ৪৪৮ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড।
আরও পড়ুন: সাপ্তাহিক পুঁজিবাজার: ক্ষুদ্র কোম্পানির উত্থান ভালো, হোঁচট খেল ব্যাংক খাত
অন্যদিকে ৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড।
চট্টগ্রামে উত্থান
ডিএসইতে পতন হলেও সূচকের উত্থান হয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭ পয়েন্টে।
সূচকের উত্থানের পাশাপাশি দাম বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। মোট ১৮১ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৬৬ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
রোববার সিএসইতে মোট ৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।
সারাদিনের লেনদেনে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিক এবং ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ দাম কমে তলানিতে সোনালি পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড।
৪ দিন আগে
সাপ্তাহিক পুঁজিবাজার: ক্ষুদ্র কোম্পানির উত্থান ভালো, হোঁচট খেল ব্যাংক খাত
সপ্তাহজুড়ে রাজধানীর পুঁজিবাজারে লেনদেনে ভালো অবস্থানে আছে ক্ষুদ্র ও মধ্যম আকারের কোম্পানির এসএমই সূচক। অন্যদিকে এর আগের সপ্তাহে উত্থানের পর গত সপ্তাহে আবারও হোঁচট খেল ব্যাংক খাত।
গত পাঁচ কার্যদিবসের লেনদেনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের এসএমই সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ। ৯৭০ পয়েন্ট নিয়ে শুরু হওয়া এ সূচক সপ্তাহে শেষে ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৫ পয়েন্ট।
শুধু এসএমই খাত না, সপ্তাহান্তে ডিএসই'র প্রধান সূচক বেড়েছে ২১ পয়েন্ট। এছাড়া বাছাইকৃত ব্লু-চিপ কোম্পানি ডিএস-৩০ এর সূচক বেড়েছে ১১ পয়েন্ট এবং শরীয়া ভিত্তিক সূচক বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।
আরও পড়ুন: সূচকের উত্থানের ধারা বজায় রেখে লেনদেন বেড়েছে পুঁজিবাজারে
অন্যদিকে বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে ব্যাংক খাতের শেয়ারবাজারে চাঙ্গাভাব বজায় থাকলেও এবার রীতিমতো হোঁচট খেয়েছে এ খাত। ব্যাংক খাতের শেয়ারের দাম কমেছে ২৪ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
দাম কমতে শুরু করায় বিনিয়োগকারীরা লেনদেন কমিয়ে দিয়েছেন এ খাতের শেয়ারে। সপ্তাহ ব্যবধানে এ খাতের শেয়ারের লেনদেন কমেছে ২৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।
তালিকাভুক্ত ৩৬ ব্যাংকের মধ্যে ১৫ ব্যাংকের শেয়ারের দাম বাড়লেও দাম কমেছে ১৬ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫ ব্যাংকের শেয়ারের দাম।
ব্যাংক খাতের শেয়ারের পাশাপাশি আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোও সুবিধা করে উঠতে পারেনি গেল পাঁচ কার্যদিবসের লেনদেনে। লেনদেনে অংশ নেয়া আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে মাত্র ৩, কমেছে ১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সূচক বাড়লেও গেল সপ্তাহে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল নিম্নগামী। ১৭৬ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দরপতন হয়েছে ১৮৪ কোম্পানির। অন্যদিকে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দামে আসেনি কোনো পরিবর্তন।
সপ্তাহের প্রথমদিন ৯ মার্চ পতন দিয়ে লেনদেনে শুরু হওয়ার পর উত্থানের বাকি দিনগুলোতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ারবিক্রির পরিমাণ বেড়ে যায়। সপ্তাহের শেষদিন ১৩ মার্চ এসে ঢাকার পুঁজিবাজারের গড় লেনদেন দাঁড়ায় ৩৯০ কোটি টাকায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৬২ কোটি টাকা।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে গড় লেনদেন বেড়েছে ৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
ডিএসইতে গেল সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইউফিউশান, বিচ হ্যাচারি এবং লভেলো কোম্পানির শেয়ার। এরমধ্যে ৬ দশমিক ১২ শতাংশ লেনদেন বেড়ে শীর্ষে আছে ওরিয়ন ইনফিউশন।
ঢাকার বাজারে দরবৃদ্ধির শীর্ষে থাকা বেশিরভাগ কোম্পানিই বি এবং জেড ক্যাটাগরির। শীর্ষ দশে এ ক্যাটাগরির কোম্পানি মাত্র তিনটি। ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেন শেষে দরবৃদ্ধির শীর্ষে আছে বি ক্যাটাগরির কোম্পানি এস আলম কোল্ড রোলড স্টিলস।
অন্যদিকে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে এ ক্যাটাগরির কোম্পানি আলিফ ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেড। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ১১ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
আরও পড়ুন: সূচকের উত্থানের ধারা বজায় আছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে
ডিএসইতে খারাপ কোম্পানির দৌরাত্ম্য প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, এখনো পুঁজিবাজার স্বাভাবিক রূপে ফিরে আসেনি। এতে করে প্রায়শই খারাপ কোম্পানিকে পুঁজি করে কারসাজিকারিরা ফায়দা লুটতে চায়। অন্যদিকে বিনিয়োগকারীরা চায় ক্ষতি পোষাতে এসব কোম্পানিতে অর্থলগ্নি করে দ্রুত মুনাফা তুলতে। এজন্যই শীর্ষ কোম্পানির তালিকায় বি কিংবা জেড ক্যাটাগরির আধিপত্য দেখা যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুঁজিবাজার সংস্কারে গঠিত টাস্কফোর্স কমিটির এক সদস্য বলেন, পুঁজিবাজারে সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস ফিরে আসতে এখনো সময় লাগবে। বিনিয়োগকারীরা আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠলে বাজারে অর্থের প্রবাহ বাড়বে।
ভালো কোম্পানির বিনিয়োগ এবং দেশে ব্যবসা পরিচালনাকারী বিদেশি কোম্পানির আইপিও বাজারে আসলে পুঁজিবাজার আবারও চাঙ্গা হয়ে উঠবে বলে মনে করেন বাজার বিশ্লেষকরা।
৬ দিন আগে
সূচকের উত্থানের ধারা বজায় আছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে
ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সারাদিনের লেনদেনে বেড়েছে সূচক। গত দুই দিনের উত্থানের ধারা বজায় রেখে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১২ মার্চ) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ২ এবং বাছাইকৃত ব্লু-চিপ কোম্পানি ডিএস-৩০ এর সূচক বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।
ঢাকার বাজারে লেনদেন ছাড়িয়ে গেছে সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা, যা এ সপ্তাহে সর্বোচ্চ। গতদিনের ৪১২ কোটি টাকার লেনদেন বেড়ে হয়েছে ৪৫২ কোটি টাকা।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯১, কমেছে ১৪০ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে ‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরির বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে দরবৃদ্ধি এবং দরপতনের কোম্পানির সংখ্যা সমান সমান।
জেড ক্যাটাগরির মোট ৯৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছ ৩৯, কমেছে ৩৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগরেই দাম ছিল অপরিবর্তিত। বিপরীতে দাম বেড়েছে ১৩ এবং কমেছে ৫ কোম্পানির।
আরও পড়ুন: সূচকের উত্থানের ধারা বজায় রেখে লেনদেন বেড়েছে পুঁজিবাজারে
ব্লক মার্কেটে ৩৯ কোম্পানির ৩৭ লাখ শেয়ার ১৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে আছে গোল্ডেন হারভেস্ট অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রি। অন্যদিকে ৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ দাম কমে তলানিতে মিডল্যান্ড ব্যাংক।
চট্টগ্রামেও উত্থান
ঢাকার মতো সূচক বেড়েছে চট্টগ্রামের বাজারেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট। লেনদেনে অংশ নেয়া ২২০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৮, কমেছে ৬৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সূচক এবং বেশিরভাগ কোম্পানির দাম বাড়লেও গতদিনের তুলনায় লেনদেন কমেছে সিএসইতে। সারাদিনের লেনদেনের মোট ৫ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ১১ কোটি ৯২ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে হামি ইন্ডাস্ট্রিস পিএলসি এবং ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ দাম কমে তলানিতে দ্য পেনিনসুলা চট্টগ্রাম পিএলসি।
৮ দিন আগে
সূচকের উত্থানের ধারা বজায় রেখে লেনদেন বেড়েছে পুঁজিবাজারে
উত্থানের ধারা বজায় রেখে সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছেন বেশিরভাগ কোম্পানির দাম এবং সামগ্রিক লেনদেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১১ মার্চ) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।
ডিএসইতে দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৮২, কমেছে ১৩৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে অস্থির সপ্তাহ: সূচকের পতন, কমিশনে বিশৃঙ্খলা
ক্যাটাগরির হিসেবে ভালো কোম্পানির শেয়ার 'এ' এবং মধ্যম মানের শেয়ার 'বি' ক্যাটাগরিভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির দাম বাড়লেও দাম কমেছে জেড ক্যাটাগরিতে।
এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৯৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩১, বিপরীতে দাম কমেছে ৪২ কোম্পানির। অন্যদিকে ২৪ কোম্পানির দাম ছিল অপরিবর্তিত।
লেনদেন হওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল অপরিবর্তিত। বাকি ১২ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৭ কোম্পানিতে।
ব্লক মার্কেটে লেনদেনে অংশ নেয়া ২৯ কোম্পানির ২১ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। বিচ হ্যাচারি সর্বোচ্চ ৭ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ডিএসইতে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে এস আলম কোল্ড রোলড স্টিলস এবং ৬ দশমিক ২৯ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে সামিট পাওয়ার লিমিটেড।
ছয় কার্যদিবস পর ডিএসই'র লেনদেন এসে ঠেকেছে ৪০০ কোটির ঘরে। সারাদিনের লেনদেনে মোট ৪১২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট বিক্রি হয়েছে যা গতদিন ছিল ৩৩৮ কোটি টাকা।
চট্টগ্রামেও উত্থানের সুবাতাস
ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামেও বজায় আছে সূচকের উত্থানের ধারা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ৩৫ পয়েন্ট।
আরও পড়ুন: বড় পতনের পর অবশেষে উত্থান পুঁজিবাজারে
লেনদেনে অংশ নেয়া ২০৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০২, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ১১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৪ কোটি টাকা।
এরমধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে লিগ্যাসি ফুটওয়্যার লিমিটেড এবং ১০ শতাংশ দাম কমে তলানিতে ফিনিক্স ইনস্যুরেন্স লিমিটেড।
১০ দিন আগে