স্পেনের দুই তরুণ উইঙ্গার লামিন ইয়ামাল ও নিকো উইলিয়ামস আছে তো জার্মানির আছে জামাল মুসিয়ালা ও ফ্লোরিয়ান ভিয়ার্টস। মাঝমাঠে স্পেনের অভিজ্ঞ রদ্রি ও তরুণ পেদ্রিকে মোকাবিলায় জার্মানির রয়েছে অভিজ্ঞ ইলকায় গুনডোগান ও টনি ক্রুস। রক্ষণে স্পেনের মার্ক কুকুরেইয়া, দানি কার্ভাহাল, রবিন লে নরমান্দের বিপরীতে জার্মানির রয়েছে আন্টোনিও রুয়েডিগার, ইয়োশুয়া কিমিখ ও ইয়নাথন টাহ। এমন সমানে সমান শক্তি নিয়ে শুক্রবার মাঠে নামে ইউরোর চলতি আসরে হার না মানা দুইদল।
কোয়ার্টারা ফাইনালেই ফাইনালের উত্তেজনা দেখার ফুটবলবোদ্ধাদের যে ভবিষ্যদ্বাণী ছিল, ম্যাচের শুরু থেকেই তা প্রমাণ করতে থাকে দুই দল।
ম্যাচের শুরু থেকে উত্তেজনা ছড়াতে থাকলেও প্রথম শটটি নেয় স্পেন। জার্মানির বক্সের মধ্যে জটলা থেকে পেদ্রিকে পাস দেন মোরাতা। তিনি সঙ্গে সঙ্গে শট নিলে তা ঝাঁপিয়ে ঠেকিয়ে দেন জার্মানির গোলমুখের অতন্দ্র প্রহরী মানুয়েল নয়ার।
আরও পড়ুন: স্বর্গীয় ফুটবল উপহার দিয়েও নিয়তি মানতে হলো জার্মানির
তবে ম্যাচের শুরুতেই দুঃসংবাদ পায় স্পেন। ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে টনি ক্রুসের একটি বিপজ্জনক ফাউলে মারাত্মক আহত হন স্পেনের মাঝমাঠ ও আক্রমণের মাঝে তুরুপের তাস পেদ্রি। ফলে অষ্টম মিনিটে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে। তবে ওই ফাউলে ক্রুসকে অন্তত হলুদ কার্ডও না দেওয়ায় হতবাক হয়ে যান ধারা ভাষ্যকাররাও।