শুক্রবার সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ঢাকার দেয়া ১৭৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৬০ রানে থামে খুলনার ইনিংস।
মুশফিক মাত্র ৩৩ বলে ৪টি ছক্কা ও ৬টি চারের সাহায্যে ৬৪ রানের মারকুটে ইনিংস উপহার দেন। এছাড়া নাজিবুল্লাহ জাদরান ৩১, রাইলি রুশো ১৮ এবং মেহেদী মিরাজ খেলেন ১৫ রানের ইনিংস।
ঢাকার পক্ষে হাসান মাহমুদ ৪ ওভারে ৩২ রান খরচায় নেন ৪ উইকেট। ম্যাচসেরার পুরস্কারও পান তিনি।
এদিন টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৭২ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করে ঢাকা প্লাটুন।
দলের পক্ষে মাত্র ১৩ বলে ৪টি ছক্কা ও ২টি চারে ৩৯* রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস উপহার দেন আসিফ আলী। এছাড়া আরিফুল হক ৩০ বলে ১ ছয় ও ৩ চারে ৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন। মুমিনুল হক ৩৮, তামিম ইকবাল ২৫ এবং এনামুল হক ১৫ রানের ইনিংস খেলেন।
খুলনার পক্ষে মোহাম্মাদ আমির ২টি এবং শফিউল ইসলাম ও আমিনুল ইসলাম ১টি করে উইকেট শিকার করেন।
এই জয়ে ৯ ম্যাচে ছয় জয়ে ১২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে উঠে এসেছে ঢাকা প্লাটুন। সমান সংখ্যক ম্যাচে সমান জয় ও পয়েন্ট নিয়ে রান রেটের কারণে যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে রাজশাহী রয়্যালস ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ৮ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে খুলনার অবস্থান চতুর্থ স্থানে। ৫ম স্থানে থাকা কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের পয়েন্ট ৯ ম্যাচে ৮। রংপুর রেঞ্জার্স ৬ এবং সিলেট থান্ডার ২ পয়েন্ট নিয়ে ৬ষ্ঠ ও ৭ম স্থানে রয়েছে।