এছাড়া তুরস্কের বাণিজ্যিক রাজধানী ইস্তাম্বুল ও বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামেও এরকম কিছু করা যায় কিনা সে বিষয়ে আলোচনার কথা জানান রাষ্ট্রদূত।
বুধবার সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ে ড.হাছান মাহমুদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা জানান তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মুস্তফা ওসমান তুরান।
তিনি বলেন, ‘বন্ধুত্বপূর্ণ দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আশা করি আমরা মুজিববর্ষের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগ দেব।’
‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি উভয় দেশে এই দুই নেতার ভাস্কর্য স্থাপন করব। আঙ্কারায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এবং ঢাকার কামাল আতাতুর্ক এভিনিউয়ে কামাল আতাতুর্কর। শিগগিরই এ ভাস্কর্য স্থাপন করা হবে,’ বলেন রাষ্ট্রদূত মুস্তফা তুরান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে সম্পর্ক ঐতিহাসিক। সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও আমাদের অনেক মিল রয়েছে। আজ আমরা মুজিববর্ষ নিয়ে আলোচনা করেছি। এ উপলক্ষে তুরষ্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তিনি আসবেন বলে সম্মতিও দিয়েছেন।’
এ সময় ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘সার্বিকভাবে শুধু মুজিববর্ষ নয়, আগামী বছর আমাদের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে কিভাবে আমরা মিডিয়া ও সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ আদান-প্রদান করতে পারি সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।’