বাংলাদেশের নতুন প্রশাসনের সঙ্গে সম্পৃক্ততা তৈরি এবং চলমান জটিল অবস্থা থেকে উত্তরণে সহায়তা করতে আগ্রহী ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
ইইউ জানায়, সুশাসন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধার ভিত্তিতে একটি শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এই রূপান্তর হওয়া উচিত।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে ইইউ হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ জোসেপ বোরেল বলেন, 'নোবেলবিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদস্যদের শপথ নেওয়ার ঘটনাকে স্বাগত জানাচ্ছে ইইউ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন একটি ক্রান্তিকালে প্রবেশ করছে এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরি এবং যেসব মৃত্যু ও সহিংসতা ঘটেছে তার জন্য জবাবদিহি নিশ্চিত করা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হবে।
ইইউ হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ বলেন, 'বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পথ এবং জনগণ ও তরুণদের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত।
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের দিকে নতুন যাত্রার আশা নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন নোবেলবিজয়ী এবং বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।