ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার হারুন অর রশীদ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ দুপুরের দিকে ডা. আবদুল্লাহকে হাসপাতালের কাছ থেকে গ্রেপ্তার করে।
এএসপি আনিসুলের মৃত্যুর ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, পুলিশ কর্মকর্তা আনিসুল করিম মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন এবং ৯ নভেম্বর বেলা ১১টায় তাকে চিকিৎসার জন্য রাজধানীর আদাবরে মাইন্ড এইড হাসপাতালে নেয়া হয়। ভর্তির পর তিনি আরও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে হাসপাতালের কর্মীরা তার স্বজনদের জানিয়েছিল।
পরে তাকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নেয়া হলে সেখানে আনার আগেই তিনি মারা যান বলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানান।
হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, কয়েক জন মিলে আনিসুলকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যান এবং ওয়াশরুমে নিয়ে যাওয়ার সময় তাকে মারধর করেন।
আনিসুলের বাবা পর দিন ১৫ জনের বিরুদ্ধে আদাবর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।