এর মধ্যে ৫টি স্থাপনায় এডিস মশার প্রজননস্থল পাওয়ায় ৫টি মামলা ও ৮৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ডিএসসিসির ৩টি ভ্রাম্যমাণ আদালত মঙ্গলবার অঞ্চল-১ এ ১৭ নং ওয়ার্ডের কলাবাগান এলাকা, অঞ্চল-২ এ ৬ নং ওয়ার্ডের মুগদা এলাকা এবং অঞ্চল-৪ এ নবাবপুর ও বংশাল এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে।
অঞ্চল-১ এ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কাজী ফয়সাল, অঞ্চল-২ এ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাজমুল আহসান ও অঞ্চল-৪ এ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিতান কুমার মন্ডল ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
অঞ্চল-১ এ ভ্রাম্যমাণ আদালত ৩৪টি স্থাপনা পরিদর্শন করে। এ সময় ৪টি স্থাপনায় এডিস মশার প্রজননস্থল পাওয়ায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কাজী ফয়সাল ৪টি মামলা দায়ের করেন ও ৮২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
অঞ্চল-২ এ ভ্রাম্যমাণ আদালত ১১টি স্থাপনা পরিদর্শন করে। পরিদর্শনকালে ১টি স্থাপনায় এডিস মশার প্রজননস্থল পাওয়া যায়। এ সময় আদালত ১টি মামলা দায়ের ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন অঞ্চল-২ এ পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাজমুল আহসান। অভিযানকালে আদালত কোনো স্থাপনায় এডিস মশার বংশ বিস্তার উপযোগী পরিবেশ খুঁজে পায়নি।
একই সাথে অঞ্চল-৪ এ ভ্রাম্যমাণ আদালত ৬৭টি স্থাপনা পরিদর্শন করে। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত কোনো স্থাপনায় এডিস মশার প্রজননস্থল খুঁজে না পেলেও ২টি স্থাপনায় এডিস মশার বংশ বিস্তার উপযোগী পরিবেশ খুঁজে পাওয়ায় স্থাপনা দুটির মালিকদেরকে সতর্ক করে।
অভিযানকালে ভ্রাম্যমাণ আদালতগুলো এডিস মশার বংশ বিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়ায় ৬ স্থাপনার মালিককে দ্রুত পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানোর জন্য সতর্ক করে।