ইউএনবির প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর অনুযায়ী- খুলনা, শরীয়তপুর এবং বাগেরহাট জেলায় দুজন করে এবং বরগুনা, পটুয়াখালী ও বরিশালে একজন করে মারা গেছেন।
পাশাপাশি পটুয়াখালী, সাতক্ষীরা এবং বরগুনা জেলায় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক কাজী আবু তাহের সোমবার জানিয়েছেন, নড়িয়া উপজেলার দেওজুরি এলাকায় রবিবার বিকালে গাছের নিচে চাপা পড়ে আলীবক্স সোয়াইল (৬৮) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
অন্য ঘটনায় রবিবার দামুদিয়া উপজেলার সিধুলকুড়া গ্রামের আলী আজগরের স্ত্রী আলেয়া বেগম (৪৫) গাছ চাপায় মারা গেছেন, বলেন তিনি।
এদিকে রবিবার বিকালে ঘূর্ণিঝড়ের পর গাছ কাটতে গিয়ে গাছের নিচে চাপা পড়ে বরগুনা সদর উপজেলার লবনগোলা গ্রামের মাওলানা মহিবুল্লাহ (৪০) নিহত হন।
বরগুনার জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লা তার কার্যালয়ে রবিবার সংবাদ সম্মেলনে জানান, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে দুজন নিহত এবং ১৭ জন আহত হয়েছেন।
এছাড়া বঙ্গোপসাগরে ১৫ জেলে নিখোঁজ হয়েছেন, বলেন তিনি।