মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার আমলী আদালতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আব্দুল খালেক সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে আদালতের বিচারক পাপিয়া নাগ উভয় পক্ষের আইনজীবীর শুনানি শেষে পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পরে বিকালে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে দুই শিক্ষককে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নেয়া হয়।
প্রসঙ্গত, গত ২৪ জুলাই চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার কয়রাডাঙ্গা গ্রামের নুরানী হাফিজিয়া মাদরাসার দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র আবির হুসাইনের মাথাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এর একদিন পর র্যাব পুলিশের অভিযানের মাদরাসার পাশের একটি পুকুর থেকে ডুবুরিরা নিহত ছাত্রের মাথা উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় ওই মাদরাসার পাঁচজন শিক্ষককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ। দুদিন পর মাদরাসার সুপার মুফতি আবু হানিফ ও তামিম বিন ইউসুফকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এরই মধ্যে মামলাটির তদন্তভার দেয়া হয় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের হাতে। আলোচিত এ মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গোয়েন্দা পুলিশের ইন্সপেক্টর আব্দুল খালেককে মামলাটির তদন্তভার দেয়া হয়।