ফ্লাইটগুলি আগামী ২৯ এপ্রিল, ১, ৩, ৫ এবং ৭ মে ঢাকা-লন্ডন চলাচল করবে।
এ পর্যন্ত তিনটি বিশেষ বিমান লন্ডনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছে এবং রবিবার বিকালে চতুর্থ বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে।
ব্রিটিশ হাই কমিশনার এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘আমরা এ সপ্তাহে সফলভাবে ৩টি ফ্লাইট পরিচালনা করেছি এবং রবিবার বিকালে আমাদের চতুর্থ বিমানটি ছাড়ার কথা রয়েছে। এছাড়া আমরা আরও পাঁচটি বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করেছি।’
হাই কমিশনার জানান, এসব ফ্লাইটে ভ্রমণের ক্ষেত্রে তারা সম্প্রদায়ের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ সদস্যদেরকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন।
তিনি বলেন, ‘আপনি আপনার ফ্লাইটের ২৪ ঘণ্টা আগে ভ্রমণ করার নোটিশ পাবেন। তাই আপনার ই-মেইল এবং স্প্যাম ও জাঙ্ক ফোল্ডারগুলোতে নজর রাখুন এবং সংক্ষিপ্ত নোটিশে ভ্রমণের জন্য প্রস্তুত থাকুন।’
সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের কারণে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে ফেরার জন্য বাণিজ্যিক কোনো বিমান চলাচল করছে না।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স যুক্তরাজ্যসহ সকল আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ রুটে বিমান চলাচলের স্থগিতাদেশ ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়েছে।
চীন সাউদার্ন এবং ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এখনও ফ্লাইট পরিচালনা করছে, তবে এগুলো কেবলমাত্র চীনা নাগরিকদের জন্য।
ব্রিটিশ পর্যটক এবং স্বল্প মেয়াদী দর্শনার্থীদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতেই ঢাকা থেকে লন্ডন পর্যন্ত পাঁচটি বিশেষ বিমান পরিচালনা করছে যুক্তরাজ্য।
এ ফ্লাইটগুলোতে ভ্রমণের জন্য জনপ্রতি খরচ হবে ৬০০ ইউরো।