কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিভিত্তিক ‘গ্লোবাল মেন্টাল হেলথ প্রোগ্রামস কনসোর্টিয়ামের’ চেয়ার ড. ক্যাথলিন পাইক ‘ফাইভ অন ফ্রাইডে’ শিরোনামে ব্লগে সম্প্রতি এ তালিকা তুলে ধরেছেন।
তালিকায় মানসিক অসুস্থতার বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন, আইনজীবী, অলাভজনক পদের নেতা, লেখক, শিল্পী, বিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ এবং চিকিৎসকরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।
মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিয়ে এবং সামাজিক প্রতিবন্ধকতা দূর করে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদেরকে সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী কন্যা সায়মা হোসেন ওয়াজেদ।
সায়মা বর্তমানে বাংলাদেশ অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন ও মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউিএইচও) বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা প্যানেলের একজন সদস্য।
অটিজম শনাক্তকরণে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্রমাগত শ্রম এবং আক্রান্তদের দুর্ভোগ হ্রাসে ও সচেতনতা তৈরিতে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখায় সম্প্রতি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার শুভেচ্ছা দূত হিসাবে নিয়োগ পান তিনি।
সায়মা নিজের এনজিও সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন। এ এনজিওটি মূলত নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার (এনডিডি) এবং মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে অ্যাডভোকেসি, গবেষণা, দক্ষতা বৃদ্ধির কাজে নিয়োজিত অলাভজনক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি সেন্টার অর রিসার্স অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) অন্যতম ট্রাস্টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয়ভাবে অনুমোদিত স্কুল মনোবিজ্ঞানে বিশেষজ্ঞ সায়মা।
ফ্লোরিডার ব্যারি ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক সম্পন্ন করা সায়মা হোসেন একজন নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডারস অ্যান্ড মেন্টাল হেল্থ বিশেষজ্ঞ এবং দক্ষ বক্তা। তার প্রচেষ্টার কারণে আন্তর্জাতিক সচেতনতা তৈরি, নীতি ও কর্মসূচির পরিবর্তন এবং জাতিসংঘ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় তিনটি আন্তর্জাতিক রেজ্যুলেশন গৃহীত হয়।