সাক্ষাৎ শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের এ বিষয়ে অবহিত করেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইথিওপিয়ার সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক চমৎকার। উভয় দেশের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি গন্তব্য বলে উল্লেখ করেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি হামিদ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে নতুন সরকার আগামী বছর ক্ষমতা গ্রহণ করবে। দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক ওই সরকারের সময়ে নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ইথিওপিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য অনেক সমৃদ্ধ ও পুরোনো উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশটির সাথে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে।
দুই দেশের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর উপদেশ দেন রাষ্ট্রপতি।
তিনি রাষ্ট্রদূতদের সফলতা কামনা করেন।
নতুন রাষ্ট্রদূতরাও তাদের দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা কামনা করেন।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এসএম শামিম উজ জামান, প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ও সচিব (সংযুক্ত) ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।