সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন তিনি।
নগদ অর্থ সহায়তা কার্যক্রম ১৮ মের মধ্যে পাঁচদিনে সম্পন্ন করা হবে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রতিদিন ১০ লাখ মানুষের কাছে টাকা পৌঁছে যাবে।
প্রতি পরিবারে যদি চারজন সদস্য ধরা হয় তাহলে এই কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রায় দুই কোটি মানুষ সরাসরি উপকারভোগী হবে।
তালিকায় রয়েছেন- দিনমজুর, রিকশা ও ভ্যানচালক, হকার, নির্মাণ শ্রমিক, কৃষি শ্রমিক, পোলট্রি খামারের শ্রমিক, বাস-ট্রাকের পরিবহন শ্রমিক ও রেস্টুরেন্টের কর্মচারীসহ নিম্ন আয়ের নানা পেশার মানুষ।
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে আয়হীন পরিবার এবং যারা ১০ টাকা কেজি দরে চাল ও বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় সহযোগিতা পাচ্ছেন না সেসব পরিবার তালিকায় রয়েছে।
পরে প্রধানমন্ত্রী ২০১৯ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ও সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বৃত্তি ও টিউশন ফি প্রদান কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।