ঈদুল ফিতর
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৪ দিনে ফিরলেন ১৮৮২০ যাত্রী
ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখের টানা ছুটি কাটিয়ে ঘরে ফিরতে শুরু করেছেন পাসপোর্টধারী যাত্রীরা। এতে বন্দরে বেড়েছে যাত্রীর চাপ।
শুক্রবার পর্যন্ত ১৮ হাজার ৮২০ জন যাত্রী দেশে ফিরেছেন।
এর মধ্যে ১৬ এপ্রিল ৪ হাজার ৯১০ জন, ১৭ এপ্রিল ৫ হাজার ৩৬৩ জন, ১৮ এপ্রিল ৫ হাজার ১৪৯ জন ও ১৯ এপ্রিল ৩ হাজার ৩২০ জন যাত্রী ফিরেছেন।
আরও পড়ুন: বেনাপোল সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি আহত
পুলিশ জানায়, ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ১০ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৫ দিনের ছুটি ঘোষণা করে সরকার। লম্বা ছুটি পেয়ে চিকিৎসা, ব্যবসা, ভ্রমণ ও স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করতে অনেকেই ভারতে গিয়েছিলেন। দীর্ঘ ছুটি কাটিয়ে ভারত থেকে ফিরে আসছেন। স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে যাত্রীদের চাপ বেড়েছে দ্বিগুণ। যাত্রীদের নিরাপত্তায় বন্দরে কাজ করছে আনসার, আমর্ড ব্যাটালিয়ন ও বন্দরের নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মীরা।
ভারত থেকে ফিরে আসা মনির হোসেন বলেন, তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ঈদের ছুটিতে চিকিৎসার জন্য ভারত গিয়েছিলেন। ভারতের পেট্রোপোলে লম্বা লাইনে যে ভিড় তাতে ইমিগ্রেশন সারতে প্রায় ৫ ঘণ্টা সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ফলে অনেকটা অসুস্থ হয়ে পড়েছি। ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশনে জনবল সংকটের কারণে দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে যাত্রীদের।
ভারত থেকে আসা অপর যাত্রী মামুনুর রহমান বলেন, ঈদের টানা ৫ দিনের ছুটি পরিবার নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলাম ভারতে আত্মীয় বাড়িতে। ছুটি শেষ করে দেশে ফিরছি। তবে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশনে সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হতে হয়েছে আমাদের। দীর্ঘ সময় রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকায় আমার স্ত্রী ও বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক মতিয়ার রহমান বলেন, বেনাপোল দিয়ে কোলকাতার যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় প্রতি বছর বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত যাতায়াত করেন প্রায় ২০ লাখ পাসপোর্ট যাত্রী। ভ্রমণকর বাবদ সরকারের আয় হয় ১৫০ কোটি টাকা।
বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (ট্র্যাফিক) রেজাউল করিম বলেন, ঈদের ছুটিতে গত এক সপ্তাহে হাজার হাজার বাংলাদেশি পাসপোর্ট যাত্রী ভারতে যান। ছুটি শেষ হওয়ায় ভারত থেকে যাত্রীরা দেশে ফিরতে শুরু করেছে। ফলে কাস্টমস ও ইমিগ্রেশনে পাসপোর্ট যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। বন্দরের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান বিশ্বাস বলেন, ঈদের লম্বা ছুটি কাটিয়ে গত ৪ দিনে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভ্রমন শেষে ভারত থেকে দেশে ফিরেছেন ১৮ হাজার ৮২০ জন যাত্রী।
তিনি আরও বলেন, যাত্রীদের চাপ বেড়েছে, যাত্রীদের দ্রুত পাসপোর্টের কাজ সম্পন্ন করতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করছে অফিসাররা।
আরও পড়ুন: বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
ঈদে ৫ দিন বন্ধ থাকবে বেনাপোল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি
৭ মাস আগে
অফিস আদালত খুললেও ঢাকা এখনো ছুটির মেজাজে
ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখের ছুটি কাটিয়ে নগরবাসী রাজধানীতে ফিরতে শুরু করলেও ঢাকা শহর এখনো ফেরেনি তার চিরচেনা রূপে।
রাস্তার পাশের বেশিরভাগ দোকান, শপিং মল বন্ধ। সোমবার রাজধানীর রাস্তায় খুবই কম সংখ্যক যানবাহন চলাচল করতে গেছে। ঢিাকার অধিকাংশই রাস্তায় ফাঁকা ছিল।
সোমবার সরকারি, আধা-সরকারি ও বেসরকারি অফিসসহ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো খুললেও কর্মচারীদের উপস্থিতি ছিল কম।
আরও পড়ুন: ঈদের ছুটি শেষে সোমবার খুলছে ব্যাংক, দোকানপাট-আদালত
ছুটির পর প্রথম কর্মদিবসে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোলাকুলির মাধ্যমে একে অপরকে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে দেখা যায়।
সকালে মালিবাগ, শান্তিনগর, গুলশান, ফার্মগেট, ধানমন্ডি, মিরপুর ও শাহবাগ এলাকায় স্বল্পসংখ্যক বাস ও ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে।
বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা মো. ইউসুফ বলেন, ‘এখনো শহরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। রাস্তায় কোনো যানজট বা বিশৃঙ্খলা নেই। রাজারবাগ এলাকা থেকে গুলশানে পৌঁছাতে মাত্র ৬ মিনিট সময় লেগেছে। অথচ অন্য সময় ৩০ থেকে ৪০ মিনিট লাগে। এটি ঢাকাবাসীর জন্য সাময়িক স্বস্তির বলা চলে।’
আরও পড়ুন: বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
ঈদ উপলক্ষে ১০, ১১, ১২ (বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্রবার) ছিল সরকারি ছুটি। ঈদের পরে, ১৩ এপ্রিল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি এবং ১৪ এপ্রিল রবিবার পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বাংলা নববর্ষের ছুটি ছিল।
তবে ঈদে ঢাকার বাইরে যাওয়া সরকারি-বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের অনেকেই ঐচ্ছিক ছুটি নিয়েছেন। ফলে অফিস-আদালত, ব্যাংক ও শেয়ারবাজারে পুরোদমে কার্যক্রম শুরু হতে আরও কয়েকদিন সময় লাগবে।
এছাড়া স্কুল-কলেজও খুলবে আগামী সপ্তাহে। তারপরই চিরচেনা রূপে ফিরবে রাজধানী।
আরও পড়ুন: ঈদে চিকিৎসাসেবায় কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
৭ মাস আগে
মাগুরায় ঈদের নামাজ আদায়ে প্রস্তুত ৪৬৪টি ঈদগাহ
মাগুরায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মোট ৪৬৪টি ঈদগাহ ময়দান প্রস্তুত করা হয়েছে। জেলায় প্রধান জামাত সকাল ৮টায় শহরের ঐতিহাসিক নোমানী ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে।
জামাত পরিচালনা করবেন মাগুরা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান। এখানে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করবেন মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ, পৌর মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুলসহ শহরের গণমান্য ব্যক্তিরা।
মাগুরা পিটিআই জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত জামাতে নামাজ আদায় করবেন মাগুরা ১ আসনের সদ্য সাবেক সংসদ সদস্য এড, সাইফুজ্জামান শিখর।
এছাড়া মাগুরা মডেল মসজিদে, পৌর গোরস্থান মসজিদ, জজকোর্ট মসজিদ, মাগুরা পুলিশ লাইনস প্যারেড গ্রাউন্ডে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
মাগুরার পুলিশ সুপার মো. মশিউদৌলা রেজা, পুলিশ লাইনের পুলিশ সদস্য এবং এলাকাবাসী এ জামাতে নামাজ আদায় করবেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে কখন কোথায় ঈদের জামাত
এছাড়া জেলা জজ কোর্ট মসজিদ,সরকারি কলেজ জামে মসজিদ, পারনান্দুয়ালী ব্যাপারী পাড়া জামে মসজিদ, পারনান্দুয়ালী গোরস্থান ঈদগাহ ময়দান, মুন্সীপাড়া ঈদগাহ ময়দানসহ জেলার শ্রীপুর, মহম্মদপুর, শালিখা উপজেলাসহ সর্বত্র ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
৪৬৪টি ঈদগাহ ময়দানের মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলায় ২২৮টি, শ্রীপুর উপজেলায় ৮২টি, মহম্মদপুর উপজেলায় ১১২টি এবং শালিখা উপজেলায় ৪২টি ঈদগাহ ময়দান প্রস্তুত করা হয়েছে। তবে বৃষ্টি হলে জেলার ৭৩০টি গ্রামের প্রায় ২৩০০টি মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করবেন এলাকাবাসী।
মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. কলিমুল্লাহ জানান, জেলার সর্বত্র শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য মাগুরা জেলা পুলিশেরর পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
৭ মাস আগে
দেশবাসীকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার দেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। কয়েক কোটি মানুষ যার যার গন্তব্যে যাচ্ছেন। এই সুযোগে পরিবহনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ কেউ বাড়তি ভাড়া আদায় করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। সরকার বিষয়টিতে নজর রাখছে।
এ ধরনের বাড়তি বাড়া আদায় অযৌক্তিক ও কোনোভাবেই সমীচীন নয় বলে মন্তব্য করেন ড. হাছান।
আরও পড়ুন: দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা
তিনি বলেন, ‘বাড়িতে যাওয়ার সময় জনগণেরও সচেতন থাকতে হবে, অযথা হুড়োহুড়ি করে যাতে দুর্ঘটনা না ঘটে। মহান স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করি, বৃহস্পতিবার যেন সারা দেশে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উদযাপিত হয়।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির অসাধু চক্র, মজুতদার, বিএনপির ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক- এ ধরনের নানা অপচেষ্টা সত্ত্বেও সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ার প্রেক্ষিতে এবার রমজানের সময় বাজার স্থিতিশীল ছিল এবং অনেক পণ্যের দাম কমেছে।
আরও পড়ুন: ঈদের দিন গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী
৭ মাস আগে
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ৭ জেলায় ঈদুল ফিতর উদযাপন
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে নারায়ণগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, দিনাজপুর, চাঁদপুর, বরিশাল ও ঝিনাইদহ জেলায় উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল ফিতর।
বৃহস্পতিবার দেশব্যাপী ঈদ উদযাপনের একদিন আগে এসব জেলায় ঈদ উদযাপন করা হয়।
নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জ, সোনারগাঁ ও ফতুল্লার কয়েকটি এলাকায় সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকাল সাড়ে ৯টায় হযরত শাহ্ সুফি মমতাজিয়া এতিমখানা ও হেফজখানা মাদরাসায় ‘জাহাগিরিয়া তরিকার’ অনুসারীরা ঈদের নামাজ আদায় করেন।
আরও পড়ুন: দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা
গাজীপুরের টঙ্গী, ঢাকার কেরাণীগঞ্জ, পুরান ঢাকা, ডেমরা, সাভার এবং নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ, রূপগঞ্জ, বন্দর, আড়াইহাজার ও সোনারগাঁ উপজেলা থেকে মুসল্লিরা নামাজে অংশ নেন।
নামাজ শেষে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ, দেশের শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
হযরত শাহ সুফি মমতাজিয়া মাদরাসার খতিব মুফতি মাওলানা আনোয়ার হোসেন শুভ জানান, হানাফির মাজহাবের মতে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে চাঁদ দেখা গেলে ঈদ পালন করার বিধান রয়েছে। তারা হযরত হানাফি (রা.) মাজহাবের অনুসারী। জাহাগিরিয়া তরিকার অনুসারীরা গত ১০০ বছর আগ থেকে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে চাঁদ দেখা অনুযায়ী ঈদ পালন করে আসছেন।
এদিকে কুড়িগ্রামের রৌমারী, রাজীবপুর ও ভুরুঙ্গামারী উপজেলার ৪টি গ্রামে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে পবিত্র ঈদুল ফিতরের ঈদের জামাত আদায় করেছেন মুসল্লীরা। আলাদা আলাদা ঈদ জামাতে প্রায় পাঁচ শতাধিক মুসল্লি অংশ নেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
ঈদের জামাত আদায় করা রৌমারী উপজেলার শৈলমারী ইউনিয়ন গয়টা পাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আব্দুল মোত্তালেব বলেন, আমরা প্রায় ৫ বছর ধরে সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে রমজানের রোজা রাখা, ঈদের নামাজ আদায় ও ঈদ উৎসব পালন করে আসছি।
ঝিনাইদহ জেলায়ও বিভিন্ন গ্রামের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে বাংলাদেশের একদিন আগেই পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করছে ।
বুধবার সকাল ৮টায় হরিণাকুন্ডু উপজেলা মোড়ের গোলাম হযরতের মিল চত্বরসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় এসব ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন বিভিন্ন এলাকার প্রায় শতাধিক মুসল্লি।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বংকিরা, হরিণাকুন্ডু উপজেলার কুলবাড়ীয়া, নারায়নকান্দি, বৈঠাপাড়া, বোয়ালিয়া, চটকাবাড়ীয়া, ফলসী, পায়রাডাঙ্গা, নিত্যানন্দরপুর, শৈলকুপা উপজেলার ভাটই ও চুয়াাডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলা থেকে মুসল্লিরা আসেন ঈদের নামাজ আদায় করতে। এছাড়া হরিণাকুন্ডুর ভালকী বাজার, চরপাড়া ও পুড়াহাটি এলাকায় ইদের নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা।
ঈদ জামাতের সাধারণ সম্পাদক শাখায়াত হোসেন বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখা এবং ঈদের নামাজ আদায় করেন। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
চাঁদপুরে জেলার ৪০টি গ্রামের মানুষও ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আজ ঈদ উদযাপন করছেন।
প্রতি বছর হাজীগঞ্জ, মতলব উত্তর, কচুয়া ও শাহরাস্তির ৪০টি গ্রামের মানুষ সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে রমজানের রোজা রাখা এবং ঈদুল ফিতর উদযাপন করে।
আরও পড়ুন: সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে চাঁদপুরে ৪০ গ্রামে বুধবার ঈদ
বরিশালেও বুধবার ঈদ উদযাপন করছে কয়েক হাজার পরিবার।
বরিশাল সদর, বাবুগঞ্জ, হিজলা, মুলাদীসহ আরও কয়েকটি এলাকার এসব মুসলিম পরিবার বহু বছর ধরেই এভাবে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও ঈদ পালন করে আসছে।
বরিশাল নগরীর সাগরদী তাজকাঠী মিয়াবাড়ী এলাকায় জাহাগিরিয়া শাহ সুফি মমতাজীয়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত নামাজে কয়েকশ’ মুসল্লি অংশ নেন।
এছাড়াও চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুটি গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা।
বুধবার সকালে শিবগঞ্জ উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের রাধানগর ও ৭৬ বিঘিসহ উপজেলার কয়েকটি গ্রামে ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হয়।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে দিনাজপুরে পৃথক স্থানে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা। সকাল পৌনে ৮টায় দিনাজপুর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়াও বিরল উপজেলার কামদেবপুর, কাজীপাড়া, ভারাডাঙ্গী, কাহারোলের মুকুন্দপুর, চিরিরবন্দরের রাবার ড্যাম মসজিদসহ বিভিন্ন স্থানে পৃথকভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন প্রায় ২ হাজার মুসল্লি।
আরও পড়ুন: সিলেটে কখন কোথায় ঈদের জামাত
৭ মাস আগে
বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারে ঈদ আনন্দ নেই: রিজভী
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দেশের মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে আগামীকাল ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে যাচ্ছে, কিন্তু বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারে ঈদের আনন্দ নেই।
বুধবার রাজধানীর কাফরুল থানা বিএনপির উদ্যোগে ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারে শোকের পরিবেশ বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নির্মম নির্যাতনে কেউ পা হারিয়েছে, কেউ চোখ হারিয়েছে।
আরও পড়ুন: আ. লীগ নাৎসিদের মতো দেশ শাসন করছে: রিজভী
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যখন বিএনপির কোনো নেতা-কর্মীর বাসায় যাই, তখনই দেখি ওই কর্মী দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ বা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার।’
রিজভী বলেন, বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারগুলো তাদের ছেলে, ভাই, বাবা, স্বামীর জন্য চোখের জল নিয়ে ঈদ উদযাপন করছে।
১৫ বছরে বিএনপির নেতা-কর্মীরা হয় জেলে, হাসপাতালে গিয়েছেন নয়তো জেল থেকে বের হয়েছেন।
তিনি বলেন, একদিকে ক্ষমতাসীন দল বিএনপির ওপর স্টিম রোলার চালাচ্ছে, অন্যদিকে শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি দেশের গরিব মানুষের টাকা লুটপাট করে ফোর্বস ম্যাগাজিনের শীর্ষ ২০ ধনীর তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: উন্নয়নের নামে জনগণের টাকা লুটপাট করেছে আ. লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলো: রিজভী
রিজভী বলেন, ‘পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কুইক রেন্টালের মতো উন্নয়নের নামে শেখ হাসিনার লুটেরারা গরিব মানুষের টাকা লুটপাট করে কানাডায় বেগম পাড়া, দুবাইয়ের গুলশান থ্রি, মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম বানিয়েছে।’
এটা রূপকথা নয়, বাস্তব বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের কারণে শুধু বিএনপির নেতা-কর্মীরাই নয়, সাধারণ মানুষও দুর্ভোগ পোহাচ্ছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসার বিল পরিশোধ করতে না পেরে বাবা তার ছেলেকে বিক্রি করে দিয়েছেন, চরম দারিদ্র্যের কারণে মা তার সন্তানকে বাজারে বিক্রি করে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: সরকারের ব্যর্থতা ঢাকতে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য বিএনপিকে দায়ী করছেন প্রধানমন্ত্রী: রিজভী
৭ মাস আগে
বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার: জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি
বাংলাদেশে আগামী ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে বলে জানিয়েছে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বায়তুল মোকাররমের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
কমিটি জানায়, বাংলাদেশের আকাশে আজ কোথাও ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় আগামীকাল ১০ এপ্রিল বুধবার পবিত্র রমজান মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার থেকে পবিত্র শাওয়াল মাস গণনা করা হবে। ফলে আগামী ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।
আরও পড়ুন: ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা জরুরি
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা সম্পর্কে সকল জেলা প্রশাসন,ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়সমূহ, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান হতে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। এতে দেখা যায় আজ ১৪৪৫ হিজরি সনের ২৯ রমজান (৯ এপ্রিল) মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের আকাশে কোথাও পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সংবাদ পাওয়া যায়নি।
সভায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আব্দুল হামিদ জমাদ্দার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. মো. বশিরুল আলম, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম-সচিব মো. সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মো. কাউসার আহমেদ, সিনিয়র উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. আবদুল জলিল, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মুফতী মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ সাঈদ আহমদ চৌধুরী, বাংলাদেশ টেলিভিশনের অতিরিক্ত পরিচালক মো. রুহুল আমিন, ঢাকা জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আমিনুর রহমান, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুফতি মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ নাসীর উদ্দীন, লালবাগ শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুহাম্মদ নিয়ামতুল্লাহ, চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি শেখ নাঈম রেজওয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ঈদের কেনাকাটা ও ভ্রমণে কার্ড পেমেন্টে মোটা অঙ্কের ছাড় দিচ্ছে ব্যাংকগুলো
৭ মাস আগে
ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে রেলের টিকিট কালোবাজারিতে জড়িতদের আটক
পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
যাত্রীরা যাতে পরিবারের সঙ্গে নিরাপদে বাসায় যেতে পারেন সেটি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার পর বাড়তি নিরাপত্তার অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুরে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের র্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এ তথ্য জানান।
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি রোধে গৃহীত উদ্যোগের বিস্তারিত তুলে ধরে অ্যাপসের মাধ্যমে শতভাগ টিকিট বিক্রির কার্যকারিতার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: সড়ক যোগাযোগে উন্নতির কারণে ঈদযাত্রায় কমেছে নৌপথের যাত্রী
কমান্ডার মঈন বলেন, এই প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, একটি দল সিস্টেমটির অপব্যবহার করেছিল, কিন্তু র্যাব-৩ এর দ্রুত পদক্ষেপের ফলে তাদের গ্রেপ্তার করা এবং বিচারের আওতায় আনা নিশ্চিত হয়।
র্যাব কমান্ডার ঈদযাত্রায় যাত্রীদের নিরাপত্তায় র্যাবসহ অন্যান্য বাহিনী মোতায়েনের মাধ্যমে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি জনগণকে আশ্বস্ত করেন যে ঈদ উদযাপনের সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো সুনির্দিষ্ট হুমকি নেই তবে যাত্রীদের নিরাপদে ভ্রমণ এবং অপ্রয়োজনীয় ঝুঁকি এড়াতে অনুরোধ করেন।
আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার বদ্ধপরিকর: হাইওয়ে পুলিশ প্রধান
৭ মাস আগে
জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায়। এরই মধ্যে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠানের সব আয়োজন শেষ করা হয়েছে।
প্রতিকূল আবহাওয়া বা অন্য কোনো অনিবার্য কারণে এ জামাত অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে সকাল ৯টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
ঈদ জামাতে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন ইমাম এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ক্বারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
আরও পড়ুন: বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাত সকাল ৭টায়
ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায় করবেন।
এর আগে আগামীকাল (৯ এপ্রিল) সকাল ১১টায় ঈদ জামাত আয়োজনের সার্বিক প্রস্তুতি সরেজমিন পরিদর্শন করবেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
আরও পড়ুন: ঈদে পর্যটন খাতে মন্দা কাটিয়ে উঠার আশা কক্সবাজারের ব্যবসায়ীদের
৭ মাস আগে
ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
ভারত ও বাংলাদেশের জনগণের ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নিম্ন আয়ের পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতি।
শুক্রবার (৫ এপ্রিল) নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার ডাকবাংলো মাঠে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
এ সময় ছিলেন বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শ্রী নারায়ণ সাহা মনি, কোষাধ্যক্ষ শেখ আব্দুল মান্নান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাইফুল্লাহ আল মামুন।
আরও পড়ুন: ঈদে ১৫০-১৬০ কোটি টাকার জামদানি বিক্রির আশা রূপগঞ্জের তাঁতী-ব্যবসায়ীদের
খাদ্য সামগ্রী বিতরণের অনুষ্ঠানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন মৈত্রী সমিতির নির্বাহী সদস্য ও নীলফামারী জেলা পরিষদের সদস্য ইসরাত জাহান পল্লবী।
সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন গণমান্য ব্যক্তিবর্গ ও স্থানীয় নেতারা।
আরও পড়ুন: ঈদে ঘরে ফিরতে অনলাইনে প্লেন, বাস ও ট্রেনের টিকেট কাটার উপায়
৭ মাস আগে