রবিবার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, এমএনপি চালু হওয়ার পর গত ১৮ দিনে ৪৭ হাজার ৯০ জন গ্রাহক অপারেটর পরিবর্তনের আবেদন করেছেন।
বিটিআরসি গত ১ অক্টোবর থেকে এমএনপি সেবা চালু করলেও আজ সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সেবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
বিটিআরসি প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ১৮ দিনে ২৬ হাজার ৮১৭ জন গ্রাহক অপারেটর বদলাতে সফল হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৬ হাজার ৯১৬ জন গেছেন রবিতে। বাংলালিংকে গেছেন পাঁচ হাজার ৫২৬ জন। গ্রামীণফোনে গেছেন চার হাজার ৪১ জন। আর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান টেলিটকে গেছেন ৩৩৪ জন।
অন্যদিকে, ১১ হাজার ৬৭৬ জন গ্রামীণফোন, আট হাজার ৯১৬ জন বাংলালিংক, পাঁচ হাজার ৯৭৩ জন রবি ও ২৫২ জন টেলিটক ছেড়ে গেছেন।
বিভিন্ন সমস্যার কারণে ২০ হাজার ২৫৫ জন গ্রাহক আবেদন করেও অপারেটর বদলাতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৩ হাজার ৪০৬ জন রবিতে, চার হাজার ৮৭ জন বাংলালিংকে, দুই হাজার ৬৩১ জন গ্রামীণফোনে ও ১৩১ জন টেলিটকে যেতে চেয়েছিলেন।
ব্যর্থ হওয়াদের মধ্যে আট হাজার ৬৪২ জন গ্রামীণফোন, ছয় হাজার ৮৬১ জন বাংলালিংক, দুই হাজার ৬৯৩ জন রবি ও দুই হাজার ৫৯ জন টেলিটক ছাড়তে চেয়েছিলেন।