সংস্থাটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ আঞ্চলিক রাজ্যে ৪ হাজার ৮১৯, সোমালি আঞ্চলিক রাজ্যে ১ হাজার ৩১৯ এবং ওরোমিয়া আঞ্চলিক রাজ্যে ৬৫১ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছেন।
এতে বলা হয়, ইথিওপিয়ার বেশির ভাগ অঞ্চলে নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন সেবার কঠোর অভাব জনগণকে অনিরাপদ পানির উৎস ব্যবহার করতে বাধ্য করছে যা কলেরা মহামারির সৃষ্টি করেছে।
এতে আরও বলা হয়, দুই হুমকি বৃষ্টি এবং কোভিড-১৯ মহামাররি ইথিওপিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে কলেরা হওয়ার ঝুঁকিকে উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে তুলেছে।
প্রদিবেদনে ইথিওপিয়ার কর্তৃপক্ষ এবং মানবিক অংশীদারদের কলেরার প্রকোপ দেশের অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে যাওয়ার এবং নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আগে উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে প্রাথমিক ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে।
ইথিওপিয়ায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কলেরার প্রাদুর্ভাব বেড়েছে, যার ফলে শত শত মানুষ মারা যাচ্ছেন এবং হাজার হাজার মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।