করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশটিতে প্রায় ২ লাখ ৫৪ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে, যা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ।
জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার এক দিনে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৮৮ হাজার কোভিড রোগী শনাক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে মোট আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে ১ কোটি ১৯ লাখ ৮ হাজার ৩৯৬ জনে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, আগামী সপ্তাহে থ্যাঙ্কসগিভিং ডে’র ছুটিতে জমায়েত এবং ভ্রমণের পর সংক্রমণের মাত্রা আরও তীব্র হয়ে উঠতে পারে। এরইমধ্যে বিভিন্ন রাজ্য ও শহরগুলোতে লকডাউন বা অন্যান্য বিধিনিষেধ আরোপিত হয়েছে।
এদিকে, বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে শনিবার পর্যন্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি ৭৫ লাখ ১৪ হাজার ৪৮২ জনে।
এছাড়া, কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১৩ লাখ ৭১ হাজার ৫৮৩ জনে।
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। চলতি বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
যুক্তরাষ্ট্রের পর করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত। ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকলেও সর্বাধিক মৃতের সংখ্যায় রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে।