চীনের মধ্যে ভাইরাসের সংক্রমণ না থাকা নিয়ে দুই মাস ধরে যে তথ্য দেয়া হচ্ছিল তাতে বিঘ্ন ঘটাল নতুন এ ঘোষণা।
চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি ভ্রমণ ও ব্যবসা সংক্রান্ত বেশির ভাগ বিধিনিষেধ তুলে নিয়েছে। তবে এখনও সংক্রমণের লক্ষণ শনাক্তের জন্য ভ্রমণকারী ও পাবলিক ভবনে যাতায়াতকারীদের পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন জানায়, কিংদাও’র পৌর বক্ষ হাসপাতালের আট রোগী এবং এক স্বজনের সংক্রমণের উৎস সন্ধানে কাজ করছে কর্তৃপক্ষ।
‘পুরো শহরকে পাঁচ দিনের মধ্যে পরীক্ষা করা হবে,’ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানায় জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন।
গত বছরের ডিসেম্বরে চীন থেকে এ মহামারি শুরু হয়। সেখানে ৪,৬৩৪ জনের মৃত্যু এবং ৮৫,৫৭৮ ব্যক্তি আক্রান্ত হয়েছেন।
চীনের ভেতরে সর্বশেষ গত ১৫ আগস্ট উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জিনজিয়াং অঞ্চলের উরোমকাই শহরে চার রোগী শনাক্ত হয়। তারপরে যত রোগী শনাক্ত হয়েছেন তারা সবাই ছিলেন মূল ভূখণ্ডের বাইরে থেকে আসা।
বিদেশ থেকে চীনে যাওয়া ব্যক্তিদের এখনও বাধ্যতামূলকভাবে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হচ্ছে।