তিনি বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে কোনো ধরনের প্রভাব পড়েনি। আবার অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ পণ্য বেশি রয়েছে। তাই প্রয়োজনের অতিরিক্ত পণ্য না কিনে অযথা অস্থিরতা সৃষ্টি করবেন না।’
বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যসহ সকল প্রকার পণ্যের মজুত, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়ায় জনগণ আতঙ্কিত হয়ে গেছেন। তারা হঠাৎ করে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পণ্য ক্রয় করছেন। তাই গত দুদিনে খুচরা বাজারে দামে কিছুটা প্রভাব পড়েছে। তবে পাইকারি বাজারে দাম বাড়েনি।’
প্রত্যেকটি পণ্যের যথেষ্ট মজুদ আছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘কোনো পণ্য মজুদ বা সরবারাহ কম নেই। সুতরাং অতিরিক্ত পণ্য কিনে অহেতুক বাজারে অস্থিরতা তৈরি করবেন না।’
‘করোনার কারণে নিত্যপণ্য আমদানিতে কোনো প্রভাব পড়েনি। বরং অন্যান্য বছরের চেয়ে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ আমাদনি বেশি হয়েছে। কাজেই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই,’ যোগ করেন তিনি।
টিপু মুনশি বলেন, মুজববর্ষকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবি চিনি, ডাল, ভোজ্যতেল ও পেঁয়াজ কম দামে বিক্রি শরু করেছে। আসন্ন রমজানেও অন্যন্য বছরের তুলনায় ৭ থেকে ১০ গুণ পণ্য নিয়ে মাঠে থাকবে টিসিবি।