এর আগে, নড়িয়া উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে তার মরদেহ সর্বস্তরের জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয়। এ সময় জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা ও সর্বস্তরের হাজার হাজার মানুষ তাদের প্রিয় নেতাকে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানান।
বাদ জোহর জানাজায় পানিসম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম, সংসদ ইকবাল হোসেন অপু, শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক মো. পারভেজ হাসান, পুলিশ সুপার এসএম আশরাফুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সকাল পৌনে ১১টায় ঢাকা থেকে শওকত আলীর মরদেহ সামরিক হেলিকপ্টারে করে শরীয়তপুর স্টেডিয়ামে নিয়ে আসা হয়। এ সময় হেলিকপ্টারের সাথে মরহুমের স্ত্রী মাজেদা শওকত আলী, ছেলে ডা. খালেদ শওকত আলী, মেয়ে মেরিনা শওকত আলী ও পুত্রবধূ ডা. তানিয়া শওকত আলী ছিলেন।
প্রসঙ্গত, লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় শওকত আলী সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।