সুন্দর শিল্পকর্মের জন্য বিশেষ পুরস্কার হিসেবে সে পেয়েছে এক হাজার ডলার।
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী পুরস্কারের চেক আনজারের হাতে তুলে দেন এবং তার পরিবার ও হাইকমিশনের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে তাকে অভিনন্দন জানান।
কোভিড-১৯ মহামারির কঠিন সময়ে আইসিসিআর ‘ইউনাইটেড এগেইন্সট করোনা- এক্সপ্রেস থ্রু আর্ট’ শীর্ষক এক বিশ্বব্যাপী চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা শুরু করেছিল। প্রতিযোগিতাটি বিশ্বজুড়ে আশাতীত সাড়া পায়।
এ প্রতিযোগিতা ছিল কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিশ্বজুড়ে শিল্পীদের আবেগ, অনুভূতি, ধারণা ও উদ্ভাবনী চিন্তার শৈল্পিক প্রকাশকে উৎসাহিত করার একটি প্রয়াস। এতে সারা বিশ্ব থেকে আট হাজারেরও বেশি চিত্রকর্ম জমা পড়ে, যার মধ্য থেকে প্রথম দফায় ২১০টি শিল্পকর্মকে সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত করা হয়।
চূড়ান্ত পর্যায়ের বিচারকরা সমসাময়িক শিল্প, লোক ও আদিবাসী শিল্প, ব্যঙ্গচিত্র ও ইলাস্ট্রেশন এবং ডিজিটাল ও নিউ এইজ আর্ট- এ চারটি বিভাগ থেকে ভারতীয় এবং বিদেশি, পেশাদার/শৌখিন/শিশু ইত্যাদি বিভিন্ন বিভাগে বিজয়ীদের মূল্যায়ন করেছেন।
প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে সর্বাধিক সংখ্যক অংশগ্রহণ করার বিষয়টিকে আইসিসিআর স্বাগত জানিয়েছে।
শিশু আনজারের কাজ ছাড়াও বাংলাদেশ থেকে আরও ছয়টি শিল্পকর্ম আইসিসিআরের ডিজিটাল শিল্পকর্ম প্রদর্শনীতে প্রদর্শনের জন্য বাছাই করা হয়েছিল।