এর মধ্যে ডবলমুরিং থানা নির্বাচন অফিসের সহকারী মো. জয়নাল আবেদীনের তিন দিন এবং অপর দুজনকে এক দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহনাজ রহমান রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ইসি কর্মচারী ছাড়া রিমান্ডে নেয়া অপর দুজন হলেন- পটিয়া উপজেলার মৃত হারাধন দাসের ছেলে বিজয় দাস (২৬) ও সীমা দাস ওরফে সুমাইয়া আক্তার (২৪)। বিজয় দাস পেশায় গাড়িচালক। আর সুমাইয়া চট্টগ্রাম সরকারি জেনারেল হাসপাতালের আয়া পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত রয়েছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
সিএমপির অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (প্রসিকিউশন) মো. কামরুজ্জামান জানান, মঙ্গলবার আদালতে হাজির করে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের পক্ষ থেকে তিনজনকে এক সপ্তাহের রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করা হয়। আদালত আজ রিমান্ড শুনানির জন্য দিন ধার্য করে তাদের কারাগারে পাঠিয়ে দেন। দুপুরে শুনানি শেষে তাদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য, রোহিঙ্গাদের ভোটার বানানো এবং তাদের এনআইডি ও স্মার্ট কার্ড প্রদানের বিষয়টি নিয়ে দুদক ও নির্বাচন কমিশনের তদন্ত শুরু করে। গত সোমবার রাতে তিনজনকে আটকের পর মঙ্গলবার নগরীর ডবলমুরিং থানার নির্বাচন কর্মকর্তা পল্লবী চাকমা বাদী হয়ে সিএমপির কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করেন।