এ গ্রামে প্রবাহমান সুন্দরী খালের উপর নির্মিত বিশাল বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে কড়ইয়াসহ পাশের বরুচর, নাহারা, লতিফপুর, নোয়াগাঁও, নোয়াদ্দা, শিংআড্ডা ও পার্শ্ববর্তী চান্দিনা উপজেলার কালিয়ারচর, গল্লাই ও নাবাবপুর এলাকার হাজার হাজার মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত চলাচল করছে।
সাঁকোটি দিয়ে ওই এলাকার শিক্ষার্থীরা স্কুল-কলেজে যাতায়াতের সময় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এছাড়া ওই এলাকার বসবাসরত কচুয়া সদর, চান্দিনা, নবাবপুর, কুমিল্লা, চাঁদপুর ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতের পথে প্রধান অন্তরায় বাঁশের সাঁকোটি। এলাকার মানুষের প্রয়োজনীয় অথর্করী ফসল ধান, পাট, আলু, শাকসবজি, হাঁস-মুরগি ও অন্যান্য মালামাল পারাপারে খুবই দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার দীপায়ন দাস শুভ জানান, ‘আমি ১ মার্চ বাঁশের সাঁকোটি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসময় ডা: গীতু সরকারের বাড়ির পাশে ভেঙে যাওয়া রাস্তাটিও পরিদশর্ন করেন। জরুরি ভিত্তিতে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান কাজী জহিরুল ইসলাম জাহাঙ্গীরকে ভেঙে যাওয়া রাস্তাটির গাইডওয়াল নির্মাণ করার নির্দেশ দেন তিনি।