নতুন আক্রান্তদের মধ্যে কোন্ডা এলাকায় ১০ জন, তেঘুরিয়ায় আট, মালঞ্চ এলাকয় সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যকর্মী পাঁচজন, কলাতিয়ায় তিন, শুভাঢ্যায়, রোহিতপুর, বাস্তায় দুজন করে ও জিনজিরা এলাকায় একজন রয়েছেন।
এ পর্যন্ত ২০০০ হাজার জনের শরীরের নমুনা পরীক্ষা করে ৬১৯ জন করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ৪২ জন র্যাব সদস্য ও ৪৩ জন পুলিশ সদস্যসহ ২০৯ জন সুস্থ হয়েছেন।
শুক্রবার দুপুর ১২টায় কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসের করোনা কন্ট্রোল রুম ও নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত দেব নাথ জানান, এখনও ৮০ জনের শরীরের নমুনার ফলাফল হাতে আসেনি।
কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম জানান, যে এলাকাগুলো বেশি করোনা আক্রান্ত এবং ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা রয়েছে সেগুলো তারা লকডাউনে রেখেছেন।
র্যাব-১০ এর ক্যাম্প কমান্ডার আবুল কালাম আজাদ ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মো শাহ জামান জানান, তারা ঢাকা-মাওয়া রোডের পোস্তগোলা সেতু ও বাবুবাজার সেতুসহ কদমতলী চৌরাস্তা এলাকায় অবাধে চলাচল বন্ধ করতে ১২টি টহল টিমকে নিয়মিত টহলে রেখেছে।
এছাড়া মাস্ক না পরায় ও বাজারে সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখার অপরাধে গত ২৪ ঘণ্টায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসান সোহেল ৭৫ জনকে অর্থ জরিমানা করেছে।