সদর উপজেলার ঢোলারহাট ইউনিয়নের ছুটখড়িবাড়ি নামক এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। সরকারি গাছ কর্তনকারী রমনীকান্ত ওই এলাকার মৃত-বীরেন্দ্র নাথ বর্মন ওরফে ভোলার ছেলে।
সরেজমিনে দেখা যায়, কর্তন করা গাছের গুড়ি ঘাস-পাতা দিয়ে ঢেকে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে এবং গাছের ডাল-পালা রাখা হয়েছে বাসার আঙিনায়। গাছগুলো বিক্রির জন্য স্থানীয় ইউসুফ আলীর মিলে নিয়ে গেছে রমনীকান্ত।
রমনীকান্ত বলেন, ‘এগুলো আমরাই লাগিয়েছি। তাছাড়া এই গাছ ইউপি চেয়ারম্যানের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে কাটা হয়েছে।’
যোগাযোগ করা হলে ঢোলারহাট ইউপি চেয়ারম্যান সীমান্ত কুমার বর্মন বলেন, রমনীকান্ত সমস্যার কথা জানিয়ে তাদের লাগানো রাস্তার ধারের দুই-তিনটি গাছ কাটতে চাইলে তাদের কাটতে বলা হয়েছে। তবে তিনি কতগুলো গাছ কেটেছেন তা তার জানা নেই।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ-আল-মামুন বলেন, ‘অনুমতি ছাড়া কেউ রাস্তার সরকারি গাছ কাটতে পারেনা। যদি কেউ গাছ কাটে তাহলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’