সোমবার সকালে ব্রহ্মপুত্রের পানি চিলমারী পয়েন্টে ২১ সেন্টিমিটার ও ধরলার পানি কুড়িগ্রাম ব্রিজ পয়েন্টে ৪০ সেন্টিমিটার বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্রের পানি এখনও বিপদসীমার উপরে থাকায় একমাসের অধিক সময় ধরে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষ এখনও পানিবন্দী হয়ে আছে।
চিলমারীসহ বিভিন্ন স্থানে সড়ক, রেললাইন ও বাঁধে আশ্রিত মানুষের দুর্ভোগ বেড়েই চলেছে। দফায় দফায় বন্যার কারণে গবাদীর পশুর খাদ্য সংকট ও রোগব্যাধি নিয়ে বিপাকে পড়েছে বানভাসীরা।
অপরদিকে, ব্রহ্মপুত্রের নদের ভাঙনে কুড়িগ্রাম সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের চর যাত্রাপুর, পোরার চর ও গারুহারা এলাকার ১৫০ পরিবার গৃহহীন হয়েছে। রাজারহাট উপজেলার বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের গাবুর হেলান এলাকার স্পারটি ভাঙনের মুখে পড়েছে।
তবে স্পারটি রক্ষায় কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড ১৫দিন ধরে ৪ হাজার ৬০০ বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে।