বৃহস্পতিবার শেবাচিম হাসপাতালের ইন্টার্ন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সজল পান্ডে, সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম ও কলেজের শিক্ষার্থী অভির নাম উল্লেখ এবং ৮-১০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন তিনি।
বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল ইসলাম জানান, মামলায় ওই চিকিৎসককে মারধর ও নির্যাতনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে খোঁজ নিতে থানায় যান হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো বাকির হোসেন। তিনি জানান, উদ্ভুত পরিস্থিতিতে আইনগত করণীয় নির্ধারণ করতে থানায় এসেছেন তিনি। এ সময় তার সাথে কয়েকজন ইন্টার্ন চিকিৎসকও ছিলেন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিষয়টি নিয়ে ইন্টার্ন চিকিৎসক নেতাদের সাথে আলোচনা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
গত ২০ অক্টোবর সহকারী রেজিস্ট্রার মাসুদ খানকে মারধরের অভিযোগ করা হয় কয়েকজন ইন্টার্ন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। পরবর্তীতে ২২ অক্টোবর মাসুদ খানের বিরুদ্ধে হাসপাতালের পরিচালকের কাছে অভিযোগ দেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা।
এরপর মাসুদ খানের শাস্তি ও তার কমিশন বাণিজ্য বন্ধের দাবিতে বৃহস্পতিবার রাতে জরুরি বিভাগের গেট বন্ধ করে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ডাক দেয় ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। আড়াই ঘণ্টা পর কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।