মামলা
পগবাকে অপহরণ মামলায় ভাইয়ের ৩ বছরের জেল
নিজের ভাইকে অপহরণ ও চাঁদাবাজির দায়ে ফরাসি ফুটবলার পল পগবার ভাই মাথিয়াস পগবাকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির একটি আদালত।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) প্যারিসের অপরাধ আদালত মাথিয়াসকে মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে এ রায় দেয়।
আগে থেকেই জেলে থাকা মাথিয়াসকে অবশ্য তিন বছরই শাস্তি ভোগ করতে হচ্ছে না। দুই বছর তিনি জেল খাটায় বাকি এক বছর এখন তাকে গৃহবন্দি ও ইলেকট্রনিক মাধ্যমে পুলিশি নজরদারিতে থাকতে হবে।
ঘটনাটি ২০২২ সালের। ওই বছরের মার্চে বন্দুকের মুখে পগবাকে তুলে নেয় কয়েক ব্যক্তি। এরপর তার কাছে ১৩ মিলিয়ন ইউরো দাবি করে তারা।
ফরাসি গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, মাথিয়াস এবং পগবার শৈশবের বন্ধুরা মিলে তাকে অপহরণ ও চাঁদাবাজির ষড়যন্ত্র করে। এরপর তিনি তাদের ১ লাখ ইউরো দিলেও তারা আরও টাকার জন্য তাকে চাপ দিতে থাকে।
এমনকি ভাইয়ের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস করে দেবেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে হুমকিও দেন মাথিয়াস। শেষ পর্যন্ত পুলিশের দ্বারস্থ হন ফরাসি মিডফিল্ডার।
আরও পড়ুন: আমি প্রতারক নই: ডোপ নিষেধাজ্ঞা নিয়ে পগবা
এ ঘটনায় মাথিয়াস ছাড়া আরও পাঁচজনের নামে মামলা হয়। দুই বছর পর ওই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় তাদের মধ্যে থেকে রুশদেন নামের একজনকে প্রধান ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত করে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। অন্য চার অভিযুক্তকেও চার থেকে আট বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
ওই ঘটনায় পল পগবা আর্থিক ক্ষতিরও সম্মুখীন হয়েছে বলে জানায় আদালত। আদালতের রায় অনুযায়ী, সে সময় তার মোট ১ লাখ ৯৭ হাজার ইউরো আর্থিক ক্ষতি হয়। এছাড়া যে মানসিক যন্ত্রণার ভেতর দিয়ে তাকে ওই সময় পার করতে হয়েছে, আর্থিক মূল্যে তার পরিমাণ ৫০ হাজার ইউরো নির্ধারণ করেছে আদালত। এই অর্থের মোট অঙ্ক মাথিয়াস ছাড়া বাকি পাঁচজনকে পরিশোধ করারও আদেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলার শুনানিতে প্রকাশ পায়, মাথিয়াস ওই ষড়যন্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
অবশ্য মাথিয়াসের আইনজীবী এই শাস্তিকে অত্যন্ত কঠোর বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, তারা রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন।
আইনজীবীর দাবি, মাথিয়াসকে এই ষড়যন্ত্রে জড়িত হতে প্রলুব্ধ করা হয়েছিল।
২০২৩ সালে ডোপ টেস্টের ফল পজিটিভ আসায় পেশাদার ফুটবলে নিষিদ্ধ হন পল পগবা। তারপর সম্প্রতি তার শাস্তি কমানো হলেও এরই মধ্যে তার সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে ইউভেন্তুস।
তবে সব প্রতিকূলতা কাটিয়ে শিগগিরই মাঠে ফেরার প্রত্যয় ঝরেছে ২০১৮ বিশ্বকাপ জয়ী এই তারকা ফুটবলারের কণ্ঠে।
১ দিন আগে
চট্টগ্রামে চিন্ময়সহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা
হত্যা চেষ্টার অভিযোগে চট্টগ্রামে ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা ও সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা হয়েছে।
রবিবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিট্রেট আবু বকর সিদ্দিকের আদালতে ব্যবসায়ী এনামুল হক এই মামলা করেন। মামলাটি আমলে নিলেও তাৎক্ষণিক কোনো আদেশ দেননি আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন।
আরও পড়ুন: চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর: চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণ রণক্ষেত্র
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ২৬ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কারাগারে পাঠানোর ঘটনাকে ঘিরে তার অনুসারীদের সঙ্গে আদালত চত্বরে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। একপর্যায়ে চিন্ময়ের অনুসারীরা বিভিন্ন স্থাপনা ও গাড়ি ভাঙচুর করে। এ সময় জমি রেজিস্ট্রি করতে আদালতে আসা ব্যবসায়ী এনামুলকে চিন্ময়ের সমর্থক দুর্বৃত্তরা বেধড়ক মারধর করলে তিনি মাথায় ও হাতে গুরুতর জখম হন।
এনামুল হকের অভিযোগ, তার মুখে দাড়ি ও মাথায় টুপি দেখে তাকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীরা হত্যার উদ্দেশ্যে ওই হামলা চালায়।
এদিকে, মামলার পরপরই চিন্ময়সহ বাকি আসামিদের বিচারের দাবিতে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করেন আইনজীবীরা।
আরও পড়ুন: ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ কারাগারে
১ সপ্তাহ আগে
দুদকের মামলায় তুফান সরকারকে ১৩ বছর কারাদণ্ড, সম্পদ বাজেয়াপ্ত
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় বগুড়ার তুফান সরকারকে ১৩ বছর কারাদণ্ডাদেশ এবং একইসঙ্গে তার সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১টায় জেলার বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শহিদুল্লা এ রায় ঘোষণা করেন।
তুফান বগুড়ার চকসুত্রাপুর এলাকার বাসিন্দা এবং বগুড়া শহর শ্রমিকলীগের সদস্য। এছাড়া তিনি পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী।
আরও পড়ুন: বিসিএসের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
জানা গেছে, ২০১৭ সালে তুফান এক নারীকে ধর্ষণ করেন। সেই ঘটনা জানাজানি হলে ওই নারী ও তার মাকে চরিত্রহীন আখ্যা দিয়ে মাথা ন্যাড়া করে দেন। ঘটনাটি দেশব্যাপী আলোচনায় এলে পুলিশ তুফানকে আটক করে। সেই সময় তুফানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ওঠে। পরে বিষয়টি আমলে নিয়ে দূর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত করে।
এরপর ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর বগুড়া সদর থানায় মামলা করেন দুদক বগুড়া কার্যালয়ের তৎকালীন সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম। তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি তিনি চার্জশিট দাখিল করেন।
বগুড়ার সরকারি কৌঁসুলি আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘মামলায় তুফান সরকারের ১৩ বছরের সাজা হয়েছে। এ ছাড়াও তার ১ কোটি ৫৯ লাখ ৬৮ হাজার ১৮২ টাকার অবৈধ সম্পদ যা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
তুফান সরকার ঘটনার পর গ্রেপ্তার হয়ে কয়েক বছর কারাগারে আটক থাকলেও জামিনে মুক্ত হয়ে আত্মগোপনে রয়েছেন বলে জানান আবুল কালাম আজাদ।
আরও পড়ুন: বিচারপতিকে ডিম ছুঁড়ে মারলেন আইনজীবীরা
৩ সপ্তাহ আগে
চাঁদাবাজির মামলা থেকে তারেকসহ ৮ জনকে অব্যাহতি
চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলা থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ছানাউল্লাহ পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মামলার দায় থেকে আসামিদের অব্যাহতি দেন।
অপর আসামিরা হলেন- তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ওবায়দুল্লা খন্দকার, কামরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম শোয়েব বাশুরী ওরফে হাবলু, আজিজুল করিম তারেক ও মনিজুর রহমান ওরফে মানিক।
এর আগে, গত ৫ নভেম্বর তারেক রহমানসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি মর্মে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ঢাকা কোতোয়ালি জোনাল টিমের পরিদর্শক মো. সাজ্জাদ হোসেন। ওই প্রতিবেদনের ওপর বুধবার শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল।
চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, বাদী ২০০৭ সালের ৩০ জুন দরখাস্ত মারফত মামলার এজাহারে বর্ণিত চাঁদার টাকার পরিমাণ ভুল উল্লেখ করে তা সংশোধনের জন্য আবেদন করেন। সর্বশেষ ২০০৯ সালের ৭ মে বাদী নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে মামলাটি প্রত্যাহারের জন্য একটি হলফনামা সম্পাদন করেন। এতে তিনি উল্লেখ করেন, তিনি বিশেষ মহলের চাপে বাধ্য হয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। এজাহারভুক্তদের বিরুদ্ধে তার কোনো অভিযোগ নেই এবং তিনি মামলা পরিচালনা করতে ইচ্ছুক নন।
তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বাদী তার হলফনামায় বর্ণিত ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, তখনকার রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপে পড়ে তিনি ওই মামলা করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনসহ অন্যদের তিনি চিনতেন না। এজাহারে বর্ণিত চাঁদাবাজির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
আরও পড়ুন: বিএনপি শহীদদের নামে প্রতিষ্ঠান-স্থাপনার নামকরণ করবে: তারেক
প্রতিবেদনে বলা হয়, এজাহারনামীয় অন্য আসামিরা সবাই নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। তখন রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে তারেক রহমানের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে বাদী খায়রুল বাশারকে চাপ প্রয়োগ করে এই মামলা করতে বাধ্য করা হয় মর্মে তদন্তে জানা যায়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ১৯৯৭ সালে মামলার বাদীর কোম্পানি আব্দুল মোনেম লিমিটেড যমুনা সেতু সংযোগ সড়ক প্রকল্পের আওতায় ২৬৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকার কাজ পায়। কাজটি দুই ভাগে সম্পন্ন করা হয়। ২০০১ সালে ওই কাজের কার্যাদেশ পাওয়ার জন্য চেষ্টাকালে তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনসহ অন্যরা তাদের ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন। অন্যথায় কার্যাদেশ পাওয়া যাবে না। বাদীর কোম্পানিকে বাংলাদেশের কোথাও কোনো কাজ করতে দেবে না বলে হত্যার হুমকি দেয়।
পরে বাদী জীবন রক্ষার্থে চাঁদার টাকা কয়েক কিস্তিতে পরিশোধ করতে রাজি হন। ওই বছরের ৩০ অক্টোবর থেকে ২০০২ সালের ১৫ জুন পর্যন্ত কয়েক দফায় মোট ৫ কোটি টাকা চাঁদা বাবদ গিয়াস উদ্দিন আল মামুন বাদীর কোম্পানির প্রধান কার্যালয় থেকে নিয়ে যান। সেতুর দ্বিতীয় দফার কাজের সময় আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও তার সঙ্গীরা ফের কয়েক দফায় মোট ৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা জোরপূর্বক আদায় করেন।
পরে বাদীর কোম্পানি মৌলভীবাজার জেলায় ফেঞ্চুগঞ্জে সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজ পায়। কার্যাদেশ পাওয়ার পর ২০০৪ সালের ৫ নভেম্বর আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও তার সহযোগীরা কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে আসেন এবং ভয় দেখিয়ে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) কাছ থেকে কয়েক দফায় ২ কোটি টাকা নিয়ে যান। সব মিলিয়ে গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও তার সহযোগীরা নগদ টাকা ও চেকের মাধ্যমে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা আব্দুল মোনেম লিমিটেডের প্রধান কার্যালয় থেকে বলপূর্বক আদায় করেছেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
এ অভিযোগের ভিত্তিতে ২০০৭ সালের ৯ এপ্রিল তারেক রহমানসহ আটজনকে আসামি করে শাহবাগ থানায় মামলাটি করা হয়।
আরও পড়ুন: দেশ পরিচালনায় সরকারের অযোগ্যতাকে বরদাশত করবে না জনগণ: তারেক
৩ সপ্তাহ আগে
রবিবারের সহিংসতার ঘটনায় অন্তত ৩৭ কলেজের শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
পুরান ঢাকার বকশীবাজারের ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভাঙচুরের ঘটনায় ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের আট হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
রবিবার(২৪ নভেম্বর) রাতে উপপরিদর্শক (এসআই) এ কে এম হাসান মাহমুদুল কবির বাদী হয়ে সূত্রাপুর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম জানান, তাদের বিরুদ্ধে ভাঙচুর, দুই পুলিশ সদস্যকে আহত করা, একটি সশস্ত্র বাহিনীর গাড়ি ভাঙচুর ও একটি ম্যাগাজিন চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে।
গত ১৬ নভেম্বর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ডেমরার ডাক্তার মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের এইচএসসির ছাত্র অভিজিৎ হালদার হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি হন। ১৮ নভেম্বর তিনি মারা যান।
এরপরই রবিবার হাসপাতালে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে ভাঙচুর চালায় শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
তাদের অভিযোগ, ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের সমর্থন জানিয়ে কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের ছাত্ররা তাদের ওপর হামলা চালায়।
কলেজগুলো হলো- ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ, ঢাকা কলেজ, ঢাকা আইডিয়াল কলেজ, সিটি কলেজ, গিয়াসউদ্দিন কলেজ, সরকারি তোলারাম কলেজ, ইম্পেরিয়াল কলেজ, বোরহানউদ্দিন কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, দনিয়া কলেজ, লালবাগ সরকারি কলেজ, উদয়ন কলেজ, আদমজী, নটরডেম, রাজারবাগ কলেজ, নূর মোহাম্মদ, মুন্সী আব্দুর রউফ কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, গ্রিন লাইন পলিটেকনিক, ঢাকা পলিটেকনিক, মাহবুবুর রহমান সাইন্স অ্যান্ড টিকনোলজী ইনস্টিটিউট, সহ রাজধানীর অন্যান্য কলেজ।
আরও পড়ুন: ডেমরায় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহত ৫০, কবি নজরুল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
৩ সপ্তাহ আগে
মামলা নিতে না চাইলে ওসিদের এক মিনিটে বরখাস্ত করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
কোনো ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামলা নিতে না চাইলে তাকে এক মিনিটের মধ্যে বরখাস্ত করা হবে বলে সতর্ক করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাদ আলী।
সোমবার ডিএমপি সদর দপ্তরে অটোরিকশা, অটোভ্যান ও ইজিবাইক চালকদের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন নবনিযুক্ত কমিশনার।
গত রবিবার এবং এর আগে একদিন কামরাঙ্গীরচর এলাকায় কয়েকজন এক রিকশাচালককে লাঞ্ছিত করেন বলে অভিযোগ করেন ওই চালক। এরই পরিপেক্ষিতে ডিএমপি কমিশনার এ অভিযোগ করেন।
কমিশনার সাজ্জাদ আলী তাকে প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা মামলা করেননি কেন?’
আরও পড়ুন: ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নিলেন সাজ্জাত আলী
আইনি আশ্রয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, 'বিষয়টি মামলা দায়েরের মতো হলে ওসিদের অবশ্যই তা নথিভুক্ত করতে হবে। এটি করতে ব্যর্থ হলে তাদের তাৎক্ষণিকভাবে বরখাস্ত করা হবে।’
রিকশাচালকদের মতো অসহায় গোষ্ঠীকে টার্গেট করে চাঁদাবাজির বিষয়টি নির্মূল করার প্রতিশ্রুতি দেন কমিশনার।
সুবিধাবঞ্চিত মানুষের উপার্জন রক্ষায় কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন সাজ্জাদ আলী।
চাঁদাবাজি বন্ধে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে রিকশাচালক ও ওসিদের সম্পৃক্ত করে কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেন কমিশনার।
আরও পড়ুন: নতুন আইজিপি বাহারুল আলম, ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাদ আলী
৩ সপ্তাহ আগে
এক মাসের মধ্যে হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থান চলাকালে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা দুটি মামলার প্রতিবেদন এক মাসের মধ্যে দিতে তদন্ত সংস্থাকে নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মো. তাজুল ইসলাম জানান, বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।
তিনি বলেন, পলাতক আসামিদের বিষয়ে আদালতকে জানাতে তদন্ত সংস্থাকে নির্দেশ দেন আদালত। এছাড়া এ বিষয়ে শুনানির জন্য ১৭ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
এর আগে সকালে নয়জন সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ জনকে ট্রাইবুনালে হাজির করা হয় এবং তাদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
আরও পড়ুন: হাসিনার স্বৈরতন্ত্রকে সহজতর করেছে বিচার বিভাগ: টিআইবির নির্বাহী পরিচালক
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি তাজুল ইসলাম বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর সোমবার তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এসব আসামির সবাই অন্য মামলায় কারাগারে রয়েছেন বলেও জানান তিনি।
ট্রাইব্যুনালের যাদের হাজির হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছেন-সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) ফারুক খান, শ্রমিক পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী।
এছাড়াও রয়েছেন-সাবেক মন্ত্রী ড. দীপু মনি, শেখ হাসিনার উপদেষ্টা এবং ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমান, সাবেক মন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলম।
সাবেক কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাককে হাজির করার কথা থাকলেও অসুস্থতার কারণে তাকে হাজির করা যায়নি।
এর আগে গত ২৭ অক্টোবর ১৪ আসামিকে ১৮ নভেম্বরের মধ্যে হাজির করার নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এছাড়া সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল কাফি, আরাফাত হোসেন, আবুল হাসান ও মাজহারুল ইসলামকে ২০ নভেম্বর আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন আদালত।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর হত্যা, নির্যাতন, অপহরণ ও হয়রানিসহ বিভিন্ন অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তিতে জমা পড়ে। জুলাই ও আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে ১০০০ এর বেশি মানুষ নিহত এবং বহু মানুষ আহত হন।
আরও পড়ুন: ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনাকে গ্রেপ্তারে আইজিপিকে আইসিটির প্রধান কৌঁসুলির চিঠি
১ মাস আগে
সিলেটে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেনসহ ২১৩ জনের নামে মামলা
সিলেটে বিস্ফোরক ও হত্যাচেষ্টা অভিযোগে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন ও সেলিনা মোমেনসহ ২১৩ জনকে অসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজারের জালালপুরের সদরপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত তফুর আলীর ছেলে মো. আলাল মিয়া মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) রাতে কোতোয়ালি থানায় এ মামলা করেন।
সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: কেরাণীগঞ্জে ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ও তার স্ত্রী সেলিনা মোমেন ছাড়াও সিলেট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী (৫০), মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন (৬১), মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আফতাব হোসেন খানসহ ১৫৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ৪ আগস্ট বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সিলেট নগরের মিরবক্সটুলায় খায়রুন ভবনের সামনের সড়কে ছাত্র-জনতার ওপর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা ঝাঁপিয়ে পড়ে। তারা অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, কাটা রাইফেল, পাইপগান রামদা ছিটা, গুলি চাইনিজ কুড়াল ককটেল পেট্রোল বোমা সাউন্ড গ্রেনেডসহ মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা করে।
আন্দোলনকারীদের মারধর করে ককটেল বোমা, সাউন্ড গ্রেনেড, পেট্রোল বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। এ সময় বাদী পেশাগত কাজ শেষে যাওয়ার পথে হামলার শিকার হন। গুরুতর জখম অবস্থায় বাদীকে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন স্থানীয়রা। চিকিৎসাধীন থাকার কারণে মামলা দায়েরে দেরি হয়।
আরও পড়ুন: হত্যা মামলায় সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ ৩ জন রিমান্ডে
১ মাস আগে
নাটোরে যুবলীগ নেতা হত্যা: ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
নাটোর সদর উপজেলার দরাপপুরে বাড়িতে ঢুকে যুবলীগ নেতাকে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যার অভিযোগে যুবদল নেতাসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে নিহতের ভাই সাইফুল ইসলাম তারা।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) বিকালে নাটোর থানায় মামলাটি দায়ের করেন তিনি।
এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মাহাবুর রহমান।
মামলায় অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ অক্টোবর জেলা যুবদলের সহ সভাপতি কবীর কাঙ্গালের নেতৃত্বে সদর উপজেলার দরাপপুর গ্রামে স্থানীয় ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি সাইদুর রহমান বাবুর বাসায় ঢুকে তাকে বেধড়ক মারধর করে সন্ত্রাসীরা। গুরুতর অবস্থায় প্রথমে বাবুকে নাটোর সদর ও পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সন্ধ্যায় মৃত্যু হয় বাবুর।
এদিকে বিষয়টি তদন্ত করে দেখার দাবি জানিয়েছেন জেলা যুবদলের সভাপতি এ হাই তালুকদার ডালিম।
১ মাস আগে
ফাঁদ পেতে বন্যহাতির হত্যার ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার শহীদুল কারাগারে
শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুতের তারের ফাঁদ পেতে বন্যহাতি হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে বনবিভাগ। মামলায় গ্রেপ্তার শহীদুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১৩ থেকে ১৪ জনকে আসামি করা হয়েছে।
সীমান্তের মধুটিলা ইকোপার্কের বাতকুচি টিলাপাড়ায় বন্যহাতির হত্যার ঘটনায় শনিবার (২ নভেম্বর) শহীদুল ইসলামকে আদালতে সোপর্দ করলে আদালতের বিচারক তাকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সানোয়ার হোসেন বলেন, বনবিভাগের মধুটিলা রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে শুক্রবার রাতে মামলাটি দায়ের করেছেন।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বিদ্যুতের ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু, আটক ১
তিনি বলেন, বন্যহাতি হত্যা মামলায় শহীদুলসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১৩ থেকে ১৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। এসময় একটি জেনারেটর ও বেশ কিছু বৈদ্যুতিক তার জব্দসহ শহীদুলকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে বনবিভাগ।
বনবিভাগের মধুটিলা রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় শহীদুলকে আটক করা হয়েছে এবং বেশ কিছু আলামত জব্দ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় নালিতাবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন-২০১২ এর ৩৬ (১)/৪২ ধারায় (অপরাধ ও সাজা) অভিযোগ আনা হয়েছে।
এ বিষয়ে শনিবার জুম প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে সারাদেশের বন্যহাতি অধ্যুষিত বনাঞ্চলের বন কর্মকর্তা ও বনকর্মীদের নিয়ে ভার্চুয়ালি একটি জরুরি সভা করেছেন প্রধান বন সংরক্ষক (সিসিএফ) আমীর হোসাইন চৌধুরী।
প্রায় আড়াই ঘণ্টা সেই সভায় বন্যহাতির বিচরণস্থলগুলোতে টহল জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বন কর্মকর্তারা।
শেরপুর বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কার্যালয়ের ওয়াইল্ড লাইফ কর্মকর্তা মো. আল-আমিন বলেন, আমাদের বনাঞ্চলের হাতিগুলো ‘এশিয়ান এলিফ্যান্ট’ জাতির। যা আইইউসিএন’র লাল তালিকাভুক্ত বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির একটি বন্যপ্রাণী।
এজন্য বন্যহাতি সুরক্ষার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান শেরপুর বন্যপ্রাণি সংরক্ষণ কার্যালয়ের ওয়াইল্ড লাইফ কর্মকর্তা মো. আল-আমিন।
ওয়াইল্ড লাইফ কর্মকর্তা আরও বলেন, কুড়িগ্রাম থেকে শুরু করে শেরপুর, জামালপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা, সিলেট, সুনামগঞ্জসহ এ অঞ্চলের বন্যহাতি সুরক্ষায় সচেতনতামুলক সভা ও কার্যক্রম হাতে নেওয়া হবে।
তাই আমাদের প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বন্যহাতির একটি দল বাতকুচি এলাকায় নেমে এলে কয়েকজন কৃষক ফসল রক্ষায় থানখেতে জেনারেটরের বৈদ্যুতিক সংযোগ দেওয়া তার ফেলে রাখে। রাত ১০টার দিকে মধুটিলা ইকোপার্কের বাতকুচি টিলাপাড়া এলাকায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে একটি বন্যহাতির মৃত্যু ঘটে। আনুমানিক ১০/১২ বছর বয়সি মাদি হাতিটির মরদেহ শুক্রবার দুপুরে ময়নাতদন্ত শেষে ঘটনাস্থলেই মাটিচাপা দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: চুনতিতে ট্রেনের ধাক্কায় হাতি নিহতের ঘটনায় লোকোমাস্টার বরখাস্ত
বাচাঁনো গেল না চট্টগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় আহত হাতি শাবকটিকে
১ মাস আগে