শনিবার দুপুরে উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নে নিজ বাড়িতে তার মৃত্যু হয়।
ভাড়ারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) একজন সদস্য জানান, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে কি না তা জানতে এলাকাবাসী নমুনা পরীক্ষার দাবি জানিয়েছেন। এ জন্য তারা মৃত ব্যক্তির দাফনে বাধা দিচ্ছেন। গ্রাম পুলিশের সদস্যরা লাশ পাহারা দিয়ে রেখেছেন।
স্থানীয়রা জানান, ওই ব্যক্তি কয়েক বছর ধরে শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। ১২ দিন আগে বাজারে নিজের ডিমের দোকানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তার তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। তখন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশনা অনুযায়ী তিনি বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন। তবে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার অন্য কোনো লক্ষণ তার ছিল না।
শনিবার সকাল থেকে তার শ্বাসকষ্ট আরও বেড়ে যায় এবং দুপুর ১২টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী তার দাফন এবং নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হবে।’