জেলা প্রশাসন
খাগড়াছড়িতে চলমান অবরোধের মধ্যে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি
খাগড়াছড়িতে স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের মধ্যে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করেছেন জেলা প্রশাসন।
শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টা থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি থাকবে।
খাগড়াছড়ির জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই আদেশ দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার খাগড়াছড়ি পৌরসভা ও সদর উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি এবং জনগণের জান ও মালের ক্ষতিসাধনের আশঙ্কা রয়েছে। তাই ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ১৪৪ ধারা জারির আদেশ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আজ দুপুর ২টা থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার খাগড়াছড়ি পৌরসভা ও সদর উপজেলায় এই আদেশ জারি করা হয়। আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
১৪৪ ধারা জারির ফলে খাগড়াছড়ি সদর ও পৌর এলাকায় চার বা ততোধিক মানুষের জমায়েত, মিছিল, সমাবেশ, মাইকিং ও অস্ত্র বহনসহ যেকোনো ধরণের উস্কানিমূলক কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে একমাত্র বিদ্যালয় ও খেলার মাঠ রক্ষায় সাঁওতালদের বিক্ষোভ সমাবেশ
৬৮ দিন আগে
সাদাপাথর লুট, প্রতিবেদন জমা দিয়েছে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটি
সিলেটে সাদাপাথর লুটপাটের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটি। বুধবার (২০ আগস্ট) দুপুরে প্রতিবেদনটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে দাখিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্ত কমিটির প্রধান ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পদ্মাসন সিংহ।
তবে, প্রতিবেদনে কি কি বিষয় উঠে এসেছে, তা জানাননি জেলা প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তা।
প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আগেই জেলা প্র্রশাসকের কার্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায় নেন বিদায়ী জেলা প্রশাসক (ডিসি) শের মাহবুব মুরাদ। বুধবার বেলা ১২টার দিকে জেলা প্রশাসক কার্যালয় ছাড়েন তিনি। এরপর প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) নতুন জেলা প্রশাসক মো. সারোয়ার আলমের দায়িত্ব গ্রহণের কথা রয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুট নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে গত ১২ আগস্ট তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন সিলেট জেলা প্রশাসক শের মাহবুব মুরাদ। এই কমিটিকে তিনদিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছিল।
কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) পদ্মাসেন সিংহ। অপর দুই সদস্য হলেন- কোম্পানীগঞ্জের ইউএনও আজিজুন্নাহার ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আফজালুল ইসলাম।
পড়ুন: পাথর কাণ্ডে ওএসডি হওয়া ডিসি মাহবুব মুরাদ সিলেট ছেড়েছেন
এ কমিটি গঠনের পর থেকেই শুরু হয় সমালোচনা। বিশেষত কমিটিতে কোম্পানীগঞ্জের ইউএনও আজিজুন্নাহারকে রাখা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে। সাদাপাথর লুটপাট ঠেকাতে ব্যর্থতা ও লুটপাটকারীদের ব্যাপারে উদাসীনতার অভিযোগ রয়েছে এই ইউএনওর বিরুদ্ধে।
সমালোচনার মুখে সোমবার (১৮ আগস্ট) সিলেট জেলা প্রশাসক (ডিসি) শের মাহবুব মুরাদকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) এবং কোম্পানীগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজিজুন্নাহারকে বদলি করা হয়।
এর আগে, সাদাপাথর লুটপাটের ঘটনায় ১৫শ’ থেকে ২ হাজার জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে খনিজসম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো।
১০৬ দিন আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে উদ্বোধন হলো ‘কৃষকের বাজার’
কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য সরাসরি সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রির লক্ষ্যে ঠাকুরগাঁওয়ে ‘কৃষকের বাজার’ নামে একটি বাজার বসতে শুরু করেছে। এই বাজারে কোনো প্রকার ট্যাক্স ছাড়াই যে কেউ তাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রির সুযোগ পাবেন। এতে কৃষক ও ভোক্তা উভয়েই লাভবান হবেন।
জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে এই বাজার। শুক্রবার ও শনিবার সকাল ৮টা থেকে এ বাজার বসবে।
কৃষকের উৎপাদিত পণ্যসামগ্রী সরাসরি পৌঁছে দিতে কালিবাড়ি বাজার সংলগ্ন ঠাকুরগাঁও পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে এই কৃষকের বাজার শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল করতে দেশে উৎপাদন বাড়াতে হবে: ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক
কৃষকের বাজারে ‘মানবতার সওদাপাতি’ নামে একটি কাউন্টার রয়েছে।
বাজারে আসা ক্রেতা-বিক্রেতারা তাদের কেনা/মজুদ পণ্যসামগ্রী থেকে ইচ্ছা ও সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু পণ্য এই কাউন্টারে দান করতে পারবেন। এই বাজারে দুস্থ বা দরিদ্রদের বিনামূল্যে পণ্যসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।
শুক্রবার কৃষকের বাজারে গিয়ে দেখা যায়, কম দামে কেনা বেচা চলছে পেঁয়াজ, আদা, রসুন ও বিভিন্ন প্রকার শাকসবজি। কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা, আলু ৬০ টাকা, পেঁয়াজ ১০৫ টাকা, ফুলকপি, মূলা, করলা, লাউ, পটল, বিভিন্ন প্রকার শাক বিক্রি হচ্ছে কালিবাড়ি বাজার থেকে কিছুটা কম দামে।
আরও পড়ুন: পলিথিন ব্যাগমুক্ত বাজারকে পুরস্কার দেওয়া হবে: উপদেষ্টা
৩৮৪ দিন আগে
সাজেক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়াল জেলা প্রশাসন
পাহাড়ের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় রাঙ্গামাটির সাজেক পর্যটন কেন্দ্রে শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) থেকে সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত আরও তিনদিন পযর্টকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসন।
রাঙ্গামাটি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট জোবাইদা আক্তারের সই করা এক চিঠিতে বলা হয়, রাঙ্গামাটি জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন দিন সাজেক পর্যটন কেন্দ্র ভ্রমনে পযর্টকদের নিরুৎসাহিত করা হয়েছিল।
সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ভ্রমণ না করার এ সময়সীমা আরও তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত অনুসারে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাজেক পর্যটন কেন্দ্র ভ্রমনে পযর্টকদের নিরুৎসাহিত করা হয়।
আরও পড়ুন: সাজেক থেকে ফেরার পথে চালকসহ তিন পর্যটককে অপহরণের চেষ্টা
সম্প্রতি খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটিতে সাম্প্রদায়িক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে রাঙ্গামাটির সাজেকে বেড়াতে গিয়ে আটকা পড়া পর্যটকদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে প্রশাসনকে অনেক বেগ পেতে হয়। এখনও সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় দুই দফা সময়সীমা বাড়িয়ে পর্যটকদের সাজেক পর্যটন কেন্দ্র ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসন।
উল্লেখ্য, বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক পর্যটন এলাকায় বেড়াতে গিয়ে অবরোধের কারণে সাজেক ভ্যালিতে আটকা পড়ে প্রায় দেড় হাজার পর্যটক ও ৫০০ ড্রাইভার-কর্মকর্তা ও কর্মচারী।
খাগড়াছড়ি, দীঘিনালা ও রাঙ্গামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালির সৃষ্ট বিশৃঙ্খলায় ও পাহাড়ি ছাত্র-জনতার ডাকা ৭২ ঘণ্টার অবরোধের কারণে পর্যটক ও ড্রাইভারর-স্টাফরা এই সমস্যায় পড়েন। এ জন্য রিসোর্ট কটেজ মালিকদের পক্ষ থেকে তাদের থাকার জন্যে দেওয়া হয় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। এছাড়াও তিন দিনের অবরোধের কারণে পর্যটন এলাকায় দেখা দেয়, খাবার পানি, গ্যাস ও খাদ্য সংকট। তাই সাম্প্রদায়িক সংকটের সময়ে সার্বিক পরিস্থিতি ও নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিবেচনা করে পর্যটকদের সেখানে ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
আরও পড়ুন: সেনাবাহিনীর সহায়তায় খাগড়াছড়িতে ফিরলেন সাজেকে আটকে পড়া ১৪০০ পর্যটক
৪৩২ দিন আগে
বান্দরবানে বেনজীরের ২৫ একর সম্পত্তি জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে
বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বান্দরবান জেলায় থাকা ৩০ কোটি টাকা মূল্যের ২৫ একর সম্পত্তি তত্ত্বাবধানে নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিনের নেতৃত্বে প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তাদের একটি দল সম্পত্তি তত্ত্বাবধানে নিয়ে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয়।
একই সঙ্গে বেনজীরের বাগানবাড়িতেও তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: বেনজীর-মতিউরের সম্পদের বিবরণী চেয়ে দুদকের নোটিশ
জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন জানান, আদালতের নির্দেশনার পর বেনজির আহমেদের সম্পত্তিগুলো তত্ত্বাবধানে নেওয়া হয়েছে এবং এসব সম্পত্তি থেকে যা আয় হবে তা সরকারের কোষাগারে জমা হবে।
উল্লেখ্য, দুদক সারাদেশে সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদের সম্পত্তির পরিমাণ খুঁজে বের করার পর বান্দরবানেও বিপুল পরিমাণে সম্পত্তির তথ্য পাওয়া যায়। এছাড়াও স্থানীয় সূত্র জানায়, বান্দরবানের সুয়ালকে ৫০ একর ও লামা উপজেলাতে প্রায় ১০০ একর সম্পত্তি রয়েছে।
এর আগে ওই অঞ্চলের প্রায় কোটি টাকার গাছ কেটে ফেলা হয়। এছাড়াও গত কোরবানির ঈদের আগে ৩৬টি গরু সরিয়ে ফেলা হয়।
বিষয়টি প্রকাশ্যে এলে দুদক সুয়ালকে ২৫ একর সম্পত্তির নথি খুঁজে পায়। এসব সম্পত্তি তত্ত্বাবধানে নিয়েছে বান্দরবানের জেলা প্রশাসন।
আরও পড়ুন: আজিজ-বেনজীরের মতো অনেক দুর্নীতিবাজকে আশ্রয় দিয়েছে আ. লীগ সরকার: ফারুক
৫১৮ দিন আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এবারও থাকছে না আম পাড়ার সময়সীমা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এবারও আম পাড়া ও বাজারজাতকরণে কোনো সময় নির্ধারণ করেনি জেলা প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে ম্যাংগো ক্যালেন্ডার প্রণয়ন, নিরাপদ ও বিষমুক্ত আম উৎপাদন, বিপণন ও বাজারজাতকরণের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সভায় আরও বলা হয়, আম পরিপক্ক হলেই গাছ থেকে পাড়া যাবে ও বাজারজাত করা যাবে। তবে কেউ অপরিপক্ক আম বাজারজাত করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগামী ১০ জুন থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-ঢাকা রুটে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন চালু হবে বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় আড়াই হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
জেলা প্রশাসক একেএম গালিভ খাঁনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক ড. পলাশ সরকার, আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোখলেসুর রহমান, পশ্চিমাঞ্চলীয় রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার শ্রী সুজিত কুমার আম চাষি ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়, আম পাকাতে কোনো কেমিক্যাল ব্যবহার করা যাবে না। নিরাপদ ও বিষমুক্ত আম বাজারজাত নিশ্চিত করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মনিটরিং করা হবে ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে। কম খরচে এবং দ্রুত সময়ে আম পৌঁছানোর জন্য এবারও ১ জুন থেকে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন চালু থাকবে।কৃষি বিভাগের হিসেবে চলতি মৌসুমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় ৩৭ হাজার ৬০৪ হেক্টর জমিতে আম বাগান রয়েছে। এ থেকে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন আম।
আরও পড়ুন: ফের ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
৫৬৭ দিন আগে
ভয়াবহ দূষণের মুখে পর্যটন শহর কক্সবাজার
কক্সবাজারের পর্যটন এলাকায় পাঁচ শতাধিক আবাসিক হোটেল রয়েছে। কিন্তু স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান (এসটিপি) রয়েছে মাত্র চারটি হোটেলে। যার কারণে ভয়াবহ দূষণের মধ্যে পড়েছে পর্যটন এলাকা।
জেলা প্রশাসনের র্যটন সেলেপর দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান বলেন, কক্সবাজারে এসটিপি রয়েছে তিনটি পাঁচ তারকা ও একটি তিন তারকা হোটেলে। এছাড়া এসটিপিবিহীন তারকা মানের আরও আটটি হোটেল রয়েছে।
কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সমুদ্র সংলগ্ন এলাকায় মাঝারি, ছোট, বড় আবাসিক হোটেল রয়েছে পাঁচ শতাধিক। এর মধ্যে শুধু পর্যটন শহরে রয়েছে সাড়ে তিন শতাধিক হোটেল।
তিনি জানান, তারকা মানের হোটেলকে নিজস্ব এসটিপি করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে অন্যান্য সব হোটেলের জন্য সেন্ট্রাল এসটিপি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, পরিবেশ আইন না মেনে কক্সবাজার পর্যটন এলাকায় গড়ে উঠেছে শত শত আবাসিক হোটেল, বহুতল ভবন, স্টুডিও এপার্টমেন্ট। কক্সবাজার শহরের সাড়ে তিন শতাধিক আবাসিক হোটেলকে স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান (এসটিপি) স্থাপনের নোটিশ দেয়া হয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ হোটেলে এসটিপি করার জায়গা নেই। তাই জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, কক্সবাজার পৌরসভা ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে সেন্ট্রাল এসটিপি করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।
আরও পড়ুন: কক্সবাজার সৈকতে বিশাল ‘প্লাস্টিকের দৈত্য’
তিনি আরও বলেন, এসটিপি না থাকায় ভয়াবহ পবিবেশ দূষণের কবলের পড়েছে পর্যটন জোন। পয়ঃনিষ্কাশনের ময়লাপানি আসে নালায়। যার কারণে পর্যটন এলাকায় থাকা নালা থেকে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে।
সেভ দ্য ন্যাচার এর চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসাইন জানান, দেশবিদেশের পর্যটকরা নির্মল পরিবেশে ভ্রমণ করতে কক্সবাজারে আসেন। কিন্তু নানা কারণে এখানকার পরিবেশ দূষিত হওয়ায় পর্যটকদের মাঝে কক্সবাজার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে। হোটেলে এসটিপি স্থাপন না করায় পর্যটন শহরের পরিবেশ দূষিত হয়েছে। পর্যটকদের নাকে মুখে হাত দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। ভয়াবহ দূষণে পড়েছে পর্যটন জোন। এ ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে এটি দুর্গন্ধের শহরে পরিণত হবে।
কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জুনাইদ জানান- এসটিপি স্থাপন তো দূরের কথা, এখনও পরিবেশ আইন না মেনে যেভাবে স্থাপনা তৈরি হচ্ছে। এতে বসবাস অনুপযোগী হয়ে উঠছে পুরো শহরটি। তাই বর্তমান পরিবেশ ছাড়পত্র না নিয়ে নির্মাণাধীন ভবনগুলোর স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ করে দেয়া প্রয়োজন। আর যারা আগে নির্মাণ করেছে তাদের স্থাপনা পরিবেশবান্ধব করতে পুনঃসংস্কার করা জরুরি। সেইসঙ্গে এসটিপি বাধ্যতামূলক করা দরকার।
তিনি আরও বলেন, পর্যটন মৌসুমে প্রতিদিন লক্ষাধিক পর্যটক কক্সবাজারে অবস্থান করে। তাদের মলমূত্র এসটিপি ছাড়াই সাধারণ টয়লেট রিং এ জমা হয়। সেখান থেকে সরাসরি যায় নালায়। আর নালা থেকে সরাসরি যাচ্ছে স্থানীয় বাঁকখালী নদীতে। আর বাকঁখালী নদী হয়ে যাচ্ছে বঙ্গোপসাগরে। এসটিপি না থাকার কারণে পর্যটন, এলাকা, নদী ও বঙ্গোপসাগর দূষিত হচ্ছে। তাই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেয়া প্রয়োজন। তা না হলে পর্যটকরা যেমন বিমুখ হবে, তেমনি স্থানীয়দের জন্য বসবাস অনুপোযোগী হয়ে পড়বে এই কক্সবাজার শহর।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রঘুরে দেখলেন ৩৮ ভারতীয় ট্যুরিস্ট
কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, দ্রুত সময়ে সেন্ট্রাল এসটিপি করা হবে। তা না হলে দূষণের মুখে পড়বে পর্যটন শহর কক্সবাজার শহর। তবে বর্তমানে যে সব নালা নর্দমা রয়েছে তা নিয়মিত পরিষ্কার করা হচ্ছে।
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছার জানান, বেসরকারি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী তিনস্তর বিশিষ্ট তার উর্ধ্ব হোটেলে নিজস্ব এসটিপি স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ‘সাধারণ আবাসিক হোটেল, মোটেল, কটেজ, গেস্ট হাউসের জন্য সেন্টাল এসটিপি করতে বলা হয়েছে। এসটিপি স্থাপন করা না হলে সংশ্লিষ্ট হোটেলের বিরুদ্ধে জরিমানা আদায়ের পাশাপাশি আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান জানান, কক্সবাজার শহরে আগে থেকে অপরিকল্পিতভাবে স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এখন থেকে মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী স্থাপনা হবে। এছাড়া পর্যটন শহরকে দূষণমুক্ত করতে এসটিপি স্থাপনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
কক্সবাজারে ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন বলেছেন, কক্সবাজারে অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে। তারকা মানের অসংখ্য হোটেল হয়েছে। এখন এসটিপি না থাকায় পরিবেশ প্রতিবেশ দূষণের মুখে পড়েছে। এতে পর্যটকরা বিমুখ হতে পারে। তাই কক্সবাজারে উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে সেন্ট্রাল এসটিপি স্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে ২৯ টি প্রকল্পের উদ্বোধন, ৪টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী
১০৮১ দিন আগে
ফরিদপুরে ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা শুরু
ফরিদপুরে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা। শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) সকালে বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম।
শহরের অম্বিকা ময়দানে ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক অতুল সরকারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার মো. শাহজাহান, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক মোল্লা।
আরও বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজির অধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ আখতারুজ্জামান, পৌর প্যানেল মেয়র মতিউর রহমান শামীম প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) তাসলিমা আলী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বিপুল কুমার দাস, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিটন ঢালী, সহকারী কমিশনার তারিকুল ইসলামসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: সোনারগাঁও হোটেলে ভারতীয় খাবারের মেলা
১১০৫ দিন আগে
২৩ লাখ টাকাসহ আটক সার্ভেয়ার কারাগারে
ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২৩ লাখ টাকাসহ আটক কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ (এলএ) শাখার সার্ভেয়ার আতিকুর রহমানকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
শনিবার বিকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয় বলে নিশ্চিত করেন কক্সবাজার সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সেলিম উদ্দীন।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মামলা হয়নি। তবে জেলা প্রশাসনের অভিযোগে তাকে ৫৪ ধারায় কারাগারে পাঠানো হয়। সরকারি কর্মচারী বিধিমতে সেটি সাধারণ ডায়েরি হিসেবে নথিভুক্ত করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: ভোলায় শিশু নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, দাদি কারাগারে
পুলিশ কর্মকর্তা সেলিম উদ্দিন আরও বলেন, ২৩ লাখ ৬৩ হাজার ৯০০ টাকাসহ সার্ভেয়ার আতিককে সদর থানায় সোপর্দ করে জেলা প্রশাসন। সরকারি কর্মচারী বিধিমতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আমিন আল পারভেজের একটি অভিযোগ সাধারণ ডায়েরি হিসেবে নথিভুক্ত করে দুর্নীতি দমন কমিশনকে অনুলিপি পাঠানো হয়েছে। নিয়ম মতে, দুদকই সার্ভেয়ার আতিকুর রহমানের ঘটনায় মামলা করবে।
অন্যদিকে, আতিকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হচ্ছে উল্লেখ করে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আমিন আল পারভেজ বলেন, থানায় ফৌজদারি মামলার পাশাপাশি সার্ভেয়ার আতিকুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এরই মধ্যে তা শুরু হয়েছে। তিনি কীভাবে, কোথা থেকে এত টাকা পেলেন এবং তা ঢাকায় কেন নিয়ে গেছেন এসব বিষয় উদঘাটন করতে তদন্ত শুরু হয়েছে।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ব্যাগভর্তি ২০ লাখ ‘ঘুষের টাকা’ নিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সার্ভেয়ার আতিকুর রহমান আটক হন। পরে বিমানবন্দর থেকেই তাকে কক্সবাজারে ফেরত পাঠালে শুক্রবার রাতে কক্সবাজার মডেল থানায় তাকে সোপর্দ করে জেলা প্রশাসন।
আরও পড়ুন: খুলনায় ধর্ষণ মামলায় পিবিআই পরিদর্শক মাসুদ কারাগারে
কক্সবাজার বিমানবন্দর সূত্র জানায়, আতিকুর রহমান শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে প্রবেশ করেন। তার ব্যাগ স্ক্যান করলে ব্যাগের ভেতর বিপুল পরিমাণ টাকার স্তূপ দেখা যায়। তাকে বিমানবন্দরে দায়িত্বরত এপিবিএন সদস্যরা ব্যাগসহ আটক করে বিশেষ কক্ষে বসিয়ে রাখেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর রহস্যজনকভাবে সকাল পৌনে ১০টার বেসরকারি একটি বিমানের ফ্লাইটে চেপে ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হন তিনি। ঘণ্টাখানেক পর ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে সেখানে তল্লাশিতে ব্যাগে টাকা পাওয়া যায়। বিমানবন্দরের নিরাপত্তাকর্মীরা তাকে আটক করেন।
পরে আতিকুর রহমানের পরিচয় নিশ্চিত হয়ে বিকাল সাড়ে চারটার আরেকটি ফ্লাইটে তাকে কক্সবাজারে ফেরত পাঠানো হয়। বিমানবন্দর থেকে আতিকুর রহমানকে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
প্রসঙ্গতঃ কক্সবাজারে সরকারের তিন লাখ কোটি টাকার ৭২টি মেগা প্রকল্পের কাজ চলছে। এসব প্রকল্পের জন্য প্রচুর পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। অধিগ্রহণ কাজে সহযোগিতা করা সার্ভেয়ারদের মাঝে এর আগেও বেশ কয়েকজন নগদ কোটি টাকাসহ দুদকের হাতে গ্রেপ্তার হন।
১২৫১ দিন আগে
কাপ্তাই হ্রদে মৎস্য আহরণে ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা
এশিয়ার সর্ববৃহৎ কৃত্রিম লেক কাপ্তাই হ্রদে কার্প ও অন্যান্য দেশীয় প্রজাতির মাছের প্রজনন ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে রবিবার (১ মে) মধ্যরাত থেকে তিন মাসের জন্য রাঙ্গামাটি কাপ্তাই হ্রদের সকল প্রকার মাছ শিকারের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা অনুযায়ী ১মে থেকে কাপ্তাই হ্রদের সকল প্রকার মাছ শিকার ও আহরণ, বাজারজাতকরণ, পরিবহন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কাপ্তাই হ্রদে মাছ ধরা বন্ধকালীন সময় এই তিন মাস নৌ পুলিশ কাপ্তাই হ্রদের বিভিন্ন এলাকায় পাহারা ও অভিযান পরিচালনা করবে।
এ ছাড়া কাপ্তাই হ্রদের অবৈধভাবে জাক ব্যবহার করে মাছ আহরণকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিএফডিসিকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সেন্টমার্টিনে জেলের জালে ১৪০ কেজির বোল মাছ!
অন্যদিকে মাছ ধরা বন্ধকালীন সময়ে কাপ্তাই হ্রদের সঙ্গে জড়িত জেলেদের সরকারিভাবে ভিজিএফ চাল বিতরণ করার বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ করা হবে বলে জানান জেলা প্রশাসক।
এর আগে গত ২১ এপ্রিল রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে কাপ্তাই হ্রদে প্রাকৃতিকভাবে মাছের প্রজনন বৃদ্ধি ও উৎপাদনের লক্ষ্যে হ্রদে তিন মাস মাছ শিকার বন্ধ রাখার বিষয়ে অনুষ্ঠিত এক জরুরি বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
আরও পড়ুন: নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরা: লক্ষ্মীপুরে জেলে-নৌপুলিশ সংঘর্ষে নিহত ১
১৩১৩ দিন আগে