করোনা ইউনিট
রামেকে করোনা ইউনিটে আরও ৯ মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে করোনায় আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন পাঁচজন। মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টার মধ্যে করোনা ইউনিটে এই ৯ জনের মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে রাজশাহীর চারজন, নাটোরের দুজন, নওগাঁর একজন ও মেহেরপুরের একজন।
এদের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও ছয়জন নারী। যাদের মধ্যে চারজনের বয়স ৬১ বছরের ওপরে। বাকিদের মধ্যে ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে দুজন, ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে দুজন এবং ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে একজন।
শামীম ইয়াজদানী জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড ইউনিটে নতুন রোগি ভর্তি হয়েছে ১৬ জন। একই সময় সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৩২ জন। বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত করোনা ইউনিটের ৫১৩ বেডের বিপরীতে রোগী ভর্তি আছেন ২৬১ জন। এদের মধ্যে আইসিইউতে রয়েছে ২০ জন।
৩ বছর আগে
কুষ্টিয়ায় করোনায় আরও ৪ জনের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যাও ছিল ৪ জন। বুধবার সকাল ৯ টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর পাশাপাশি রোগী ভর্তির চাপও আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে বুধবার সকাল ৯ টা পর্যন্ত ১৬৬ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১২৮ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন ৩৮ জন।
এদিকে কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২৯১টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ৫৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ৯০ শতাংশ।
জেলায় এ পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৬ হাজার ৯৭৭ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৪ হাজার ৩১ জন। এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে জেলায় মারা গেছেন ৬৮৫ জন। নতুন করে শনাক্ত হওয়া ৫৫ জনের মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ৩২ জন, কুমারখালী উপজেলায় ১৩ জন, দৌলতপুর ও ভেড়ামারা উপজেলায় কোন আক্রান্ত নেই। মিরপুর উপজেলায় ৯ জন এবং খোকসা উপজেলায় একজন।
এখন পর্যন্ত জেলায় ৯৫ হাজার ৪২ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য নেয়া হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়া গেছে ৮৯ হাজার ৭৬৮ জনের। বাকিরা নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদনের অপেক্ষায় রয়েছেন। বর্তমানে কুষ্টিয়ায় সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ২৬১ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ১৮৮ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ২ হাজার ৭৩ জন।
আরও পড়ুন: বিশ্বজুড়ে করোনা আক্রান্ত ২০ কোটি ৮৫ লাখ ছাড়িয়েছে
করোনায় আরও ১৯৮ জনের মৃত্যু
৩ বছর আগে
রামেকের করোনা ইউনিটে আরও ১১ মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে করোনা ইউনিটে করোনা আক্রান্ত হয়ে সাত এবং উপসর্গ নিয়ে আরও চারজন মারা গেছেন।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, রবিবার সকাল ৬টা থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত এই ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে রাজশাহীর পাঁচজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন, নাটোরের দুজন, নওগাঁ একজন ও পাবনা দুজন। এদের মধ্যে সাতজন পুরুষ ও চারজন নারী।
মারা যাওয়া ১১ জনের মধ্যে পাঁচজনের বয়স ৬১ বছরের ওপরে। বাকিদের মধ্যে ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে তিনজন, ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে দুজন এবং শূন্য থেকে ১০ বছর বয়সের মধ্যে একজন শিশুর মৃত্যু হয়।
শামীম ইয়াজদানী জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড ইউনিটে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ৪২ জন। একই সময় সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৪৪ জন। সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত কোভিড ইউনিটের ৫১৩ বেডের বিপরীতে রোগী ভর্তি আছেন ৩৯৯ জন। এদের মধ্যে আইসিইউতে রয়েছে ১৯ জন।
আরও পড়ুন: বিশ্বনাথে করোনা ও শ্বাসকষ্ট রোগীদের ‘অক্সিজেন বন্ধু রুহুল’
করোনায় কর্মহীনদের জন্য মাসে ১০ হাজার টাকা সহায়তা দাবি
করোনা: ২২৫ জনের দাফন করেছে চাঁদপুর ইসলামী আন্দোলন
৩ বছর আগে
খুলনার চার হাসপাতালে ১০ জনের মৃত্যু
খুলনার চারটি হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২১ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) সকাল ৮টা পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
খুলনা করোনা হাসপাতালে তিনজন, শহীদ শেখ আবু নাসের হাসপাতালের করোনা ইউনিটে একজন, বেসরকারি সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজন এবং গাজী মেডিকেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চারজনের মৃত্যু হয়েছে।
খুলনা ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতালের ফোকাল পার্সন ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার জানান, হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
পড়ুন: কিশোরগঞ্জে করোনা ও উপসর্গে ১৫ জনের মৃত্যু
মৃত ব্যক্তিরা হলেন- খুলনার সোনাডাঙ্গা এলাকার হাসিনা বেগম (৭৫), ডুমুরিয়ার ফাতিমা খাতুন (৬৫) ও নড়াইল লোহাগড়ার হোসনেয়ারা বেগম (৪০)।
হাসপাতালটিতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১১৬ জন। যার মধ্যে রেড জোনে ৪১ জন, ইয়েলো জোনে ৪২ জন, আইসিইউতে ২০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন একজন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৮ জন।
খুলনার আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. প্রকাশ দেবনাথ জানান, হাসপাতালে খালিশপুরের ১৮নং লাল হাসপাতাল রোডের শিরিন আক্তার (৬০) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি রয়েছেন ৪৫ জন। তার মধ্যে আইসিইউতে রয়েছে ১০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৪ জন আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ জন।
খুলনা জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. কাজী আবু রাশেদ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি। চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৪৪ জন। এর মধ্যে ২৩ জন পুরুষ ও ২১ জন মহিলা। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৪ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭ জন।
খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় দুজন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। মৃতরা হলেন- খুলনার রূপসা রাজাপুরের বাদশা মিয়া (৬৫) এবং খুলনা মহানগরীর টুটপাড়ার অনিমা রানী ঘোষ (৬৫)। হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ৫৭জন ভর্তি রয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৪ জন আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭ জন।
পড়ুন: কুষ্টিয়ায় একদিনে আরও ১৪ মৃত্যু
বিশ্বে করোনা আক্রান্ত ১৯ কোটি ১৯ লাখ ছাড়াল
গাজী মেডিকেল হাসপাতালের স্বত্তাধিকারী ডা. গাজী মিজানুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চারজনের মৃত্যু হয়েছে।
মৃতরা হলেন- খুলনার নিরালা ১৬নং রোডের মো. আব্দুস সালাম (৬৬), নগরীর ৪৮-৬ আহসান আহম্মেদ রোডের মো. বদরুদ্দীন (৭৮), ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর তালশা এলাকার মো. মুনসুর (৭০)। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৬৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৫ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬ জন।
৩ বছর আগে
রামেকের করোনা ইউনিটে একদিনে ২০ মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় আরও ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, মৃতদের মধ্যে করোনা আক্রান্ত হয়ে চারজন ও উপসর্গে ১৬ জন মারা গেছেন। মারা যাওয়া ২০ জনের মধ্যে রাজশাহীর আটজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন, নাটোরের পাঁচজন, নওগাঁ দুজন ও কুষ্টিয়ার তিনজন।
শামীম ইয়াজদানী জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ওয়ার্ডে নতুন ভর্তি হয়েছেন ৬০ জন। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৭২ জন। মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত করোনা ইউনিটে ৪৫৪ শয্যার বিপরীতে ভর্তি আছেন ৪৮০ জন। বাকিদের মেঝে ও বারান্দায় অতিরিক্ত বেডের ব্যবস্থা করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এছাড়াও আইসিইউতে ভর্তি রয়েছে ১৯ জন।
পড়ুন: কোভিড-১৯: বিশ্বব্যাপী মৃত্যু প্রায় ৪১ লাখ
করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন ৪৮০ জনের মধ্যে ২৩৮ জনের করোনা পজিটিভ রয়েছে। উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন ১৭৪ জন। তাদের নতুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও করোনামুক্ত হয়েও পরবর্তী স্বাস্থ্য জটিলাতায় চিকিৎসাধীন ৬৮ জন।
পরিচালক জানান, সোমবার দুটি ল্যাবে রাজশাহীর ৩৯২ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১১৩ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়ে করোনা শনাক্তের হার ২২ দশমিক ৯৭ শতাংশ। আগের দিন ছিল ১৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। এর আগে গত শনিবার ২৬ দশমিক ৬৮ শতাংশ এবং গত শুক্রবার ছিল ৩১ দশমিক ৯২ শতাংশ।
পড়ুন: বাংলাদেশে করোনায় একদিনে নতুন মৃত্যুর রেকর্ড ২৩১
রামেকে করোনায় আরও ১৭ মৃত্যু
৩ বছর আগে
খুলনায় করোনায় আরও ১৩ জনের মৃত্যু
খুলনার পৃথক তিনটি হাসপাতালে করোনায় আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
খুলনা করোনা হাসপাতালের ফোকাল পার্সন ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় করোনায় ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ১৩০ শয্যার করোনা হাসপাতালে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ১৫৬ জন রোগী ভর্তি ছিল। যার মধ্যে রেড জোনে ৯৮ জন, ইয়ালো জোনে ২২ জন, এইচডিইউতে ১৬ জন এবং আইসিইউতে ২০ জন চিকিৎসাধীন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ২৩ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৮ জন।
আরও পড়ুন: রামেকের করোনা ইউনিটে আরও ১৩ মৃত্যু
খুলনা ২৫০ জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. কাজী আবু রাশেদ জানান, ২৪ ঘণ্টায় করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হোসনে আরা বেগম (৬০) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি নগরীর সোনাডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা। এছাড়া হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৪৯ জন। এর মধ্যে ২৪ জন পুরুষ ও ২৫ জন নারী রয়েছেন।
গাজী মেডিকেলের স্বত্বাধিকারী গাজী মিজানুর রহমান জানান, ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে করোনায় একদিনে ৩ মৃত্যু, শনাক্ত ৭৭
তিনি জানান, হাসপাতালে ৮১ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। এর মধ্যে আইসিইউতে ছয়জন এবং এইচডিইউতে ৩ জন চিকিৎসাধীন। ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ২২ জন ভর্তি হয়েছে এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১২ জন। এছাড়া হাসপাতালের আরটি পিসিআর মেশিনে ৩১ জনের নমুনা পরীক্ষায় ২৪ জনের করোনা পজেটিভ এসেছে।
আরও পড়ুন: খুলনা বিভাগে করোনায় একদিনে রেকর্ড ২৮ জনের মৃত্যু
খুলনা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মেহেদী নেওয়াজ জানান, মঙ্গলবার রাতে খুমেকের পিসিআর মেশিনে ৫৬৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ২২৪ জনের করোনা পজেটিভ এসেছে। যার মধ্যে খুলনার ৪৪৮ জনের নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে ১৮৪ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া বাগেরহাটে ২৭ জন, যশোরে সাতজন, সাতক্ষীরায় একজন, পিরোজপুরের তিনজন, গোপালগঞ্জের একজন ও চুয়াডাঙ্গা জেলার একজন রয়েছেন। খুমেক পিসিআর ল্যাবের পরীক্ষায় শনাক্তের হার প্রায় ৩৯ দশমিক ৭১ শতাংশ।
খুলনা সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. শেখ সাদিয়া মনোয়ারা ঊষা জানান, বুধবার সকাল ৮ পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলার ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া খুলনা জেলা ও মহানগরীতে ৭৭১টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে ৩০৫ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয় যা মোট নমুনা পরীক্ষার ৩৯ শতাংশ।
৩ বছর আগে
রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে এক দিনে ১৬ জনের মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টার মধ্যে বিভিন্ন সময় তারা মারা যান। মৃতদের মধ্যে ৮ জনের করোনা পজেটিভ এবং বাকিরা উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এর মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও ৫ জন নারী। মৃতদের মধ্যে রাজশাহীর ৮ জন, চাঁপাইনবাগঞ্জের তিনজন, নাটোরের দুইজন, নওগাঁর দুইজন ও ঝিনাইদহের একজন রয়েছে। এদের মধ্যে তিনজন মারা যান আইসিইউতে। মৃতদের মধ্যে আটজনের বয়স ৬১ বছরের উপরে। বাকিদের মধ্যে ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে তিনজন এবং ৩১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে পাঁচজন।
আরও পড়ুন: করোনা: দেশে সিনোফার্মের টিকা দেয়া শুরু
তিনি আরও জানান, এ নিয়ে চলতি মাসের গত ২৩ দিনে (১ জুন সকাল ৬টা থেকে ২৩ জুন সকাল ৬টা পর্যন্ত) এ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মারা গেলেন ২৪৫ জন। এর আগে সবচেয়ে বেশী মারা যান গত ৪ জুন ১৬ জন এবং সবচেয়ে কম ১২ জুন চারজন।
আরও পড়ুন: ফাইজারের টিকাদান সোমবার থেকে শুরু
শামীম ইয়াজদানী জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬০ জন। এর মধ্যে রাজশাহীর ৪৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছয়, নাটোরের দুই, নওগাঁর পাঁচ, পাবনার দুই ও ঝিনাইদহের একজন। সুস্থ্য হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৪২ জন।
আরও পড়ুন: করোনা: দেশে একদিনে আরও ৭৬ মৃত্যু, শনাক্ত ৪৮৪৬
তিনি বলেন, হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সুবিধাসহ ৪৮ বেডের আরও একটি ওয়ার্ড মঙ্গলবার চালু করা হয়েছে। এ নিয়ে হাসপাতালের করোনা ইউনিটে বেডের সংখ্যা দাড়িয়েছে ৩৫৭টি। বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ৩৫৭ বেডের বিপরীতে মোট চিকিৎসাধীন রোগী আছেন ৪১০ জন। বাকিদের মেঝে ও বারান্দায় অতিরিক্ত বেড তৈরী করে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন ৪১০ জন রোগীর মধ্যে রাজশাহীর ২৭৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৬০ জন, নাটোরের ২৬ জন, নওগাঁর ৩৪ জন, পাবনার নয়জন, কুষ্টিয়ার তিনজন এবং চুয়াডাঙ্গার দুইজন রয়েছেন। আইউসিইউতে ভর্তি আছেন ২০ জন।
এদিকে, হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যু বাড়লেও রাজশাহীতে টানা চারদিন ধরে কমেছে করোনার সংক্রমণ। মঙ্গলবার দুইটি ল্যাবে রাজশাহীর ৪৫৭ টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৫১ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। যা আগের দিনের চেয়ে দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ০৫ শতাংশ।
এর আগের দিন সোমবার ছিল ৩৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। এছাড়াও গত রবিবার রাজশাহীতে করোনা শনাক্তের হার ছিল ৪৩ দশমিক ১৯ শতাংশ এবং শনিবার ৪৬ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
শামীম ইয়াজদানী জানান, মঙ্গলবার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ল্যাবে ৫৫৪ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে করোনা পজেটিভ এসেছে ১৭৬ জনের।
রাজশাহী ছাড়াও চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৫ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া যায়। শনাক্তের হার ২৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এছাড়াও বিদেশগামী দুইজনের নমুনা পরীক্ষা করে নেগেটিভ এসেছে।
রাজশাহীতে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় গত ১১ জুন থেকে সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রথমে এক সপ্তাহের লকডাউন ঘোষণা করা হয়। পরে তা আরেক সপ্তাহ বাড়িয়ে ২৪ জুন রাত ১২টায় করা হয়।
৩ বছর আগে
রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও ১২ জনের মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৬ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। বাকিরা মারা যান উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায়।
শুক্রবার হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: রামেক হাসপাতালে করোনায় একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু!
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬ টার মধ্যে বিভিন্ন সময় তারা মারা যান। মৃতদের মধ্যে রাজশাহীর ৫ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ২ জন, নাটোরের ২ জন ও নওগাঁর ৩ জন ছিলেন। এ নিয়ে চলতি মাসের গত ১৮ দিনে এ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মারা গেছেন ১৮৩ জন। এর মধ্যে শনাক্ত হওয়ার পর মারা গেছেন ১০২ জন। বাকিরা মারা যান উপসর্গ নিয়ে। এদের নমুনা পরীক্ষার পর দুই এক জন ছাড়া সবারই করোনা পজিটিভ এসেছে।
আরও পড়ুন: নাটোরের করোনা ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাতে তৎপর পুলিশ
শামীম ইয়াজদানী জানান, হাসপাতালে ভর্তি ও চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪১ জন। যা আগের দিন ছিল ৪৪ জন। আর সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৫১ জন। যা আগের ২৪ ঘণ্টায় ছিল ৩১ জন। শুক্রবার সকাল ৬ টা পর্যন্ত এ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ৩৪৯ জন। আগের দিন ভর্তি ছিলেন ৩৫৮ জন।
এদিকে, রাজশাহীতে করোনা শনাক্তের হার চল্লিশের ঘরেই উঠানামা করছে। বৃহস্পতিবার দুইটি ল্যাবে রাজশাহীর ৩৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১৬১ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে।
আরও পড়ুন: রামেক হাসপাতালে করোনায় ৯ জনের মৃত্যু
বৃহস্পতিবার রাতে প্রকাশিত নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে, আগের দিনের চেয়ে ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেড়ে করোনা শনাক্তের হার হয়েছে ৪৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ। যা আগের দিন বুধবার ছিল ৪১ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং এর আগের দিন মঙ্গলবার ছিল ৪৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
শামীম ইয়াজদানী জানান, বৃহস্পতিবার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ল্যাবে ৫৬১ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে করোনা পজিটিভ এসেছে ২২০ জনের। রাজশাহী ছাড়াও চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১৬৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৫০ জন ও নওগাঁর ৩০ নমুনা পরীক্ষায় ৯ জনের পজিটিভ আসে। এছাড়াও বিদেশগামী ২ জনের নমুনা পরীক্ষা করে নেগেটিভ এসেছে।
৩ বছর আগে
রাজশাহীতে করোনায় আরও ১৩ জনের মৃত্যু, সংক্রমণের হার বেড়েছে
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টার মধ্যে বিভিন্ন সময় তারা মারা যান।
মৃতদের মধ্যে রাজশাহীর ৮ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪ জন ও কুষ্টিয়ার ১ জন করে। এদের মধ্যে ৭ জন পুরুষ ও ৬ জন মহিলা। এ নিয়ে চলতি মাসের গত ১৬ দিনে মারা গেলেন ১৬১ জন।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ৫ জনের করোনা পজিটিভ ছিল। বাকিরা শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। তাদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। করোনা পজিটিভ মারা যাওয়া ৫ জনের মধ্যে রাজশাহীর ৩ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের ২ জন।
আরও পড়ুন: রামেক হাসপাতালের করোনায় ১২ মৃত্যু
তিনি আরও জানান, রোগীর চাপ বাড়ায় মঙ্গলবার এ হাসপাতালে বাড়ানো হয়েছে ২টি আইসিইউসহ ৩৪ বেড। এছাড়াও আরও ১৫ জন চিকিৎসক পাঠাতে স্বাস্থ্য দপ্তরে চিঠি দেয়া হয়েছে। এর সপ্তাহ খানেক আগে ১৫ জন চিকিৎসককে পেশনে এ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল।
শামীম ইয়াজদানী বলেন, বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২০টি আইসিইউসহ ৩০৫ বেডের বিপরিতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩৪৪ জন। বাকিদের মেঝেসহ অতিরিক্ত বেডের ব্যবস্থা করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এখানে ভর্তি হয়েছেন ৪৮ জন।
আরও পড়ুন: সিনোফার্মের দ্বিতীয় দফায় ৬ লাখ টিকা দেশে পৌঁছেছে
এদিকে টানা দুইদিন সংক্রমণ কমার পর রাজশাহীতে ফের বেড়েছে করোনা সংক্রমণ। মঙ্গলবার দুইটি ল্যাবে রাজশাহীর ৩৭৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে ১৬২ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে।
আরও পড়ুন: মাগুরায় করোনা নিয়ন্ত্রণে লকডাউন শুরু
রাতে প্রকাশিত দুইটি পিসিআর ল্যাবের নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে, আগের দিনের চেয়ে ১৩ দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়ে করোনা শনাক্তের হার হয়েছে ৪৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ। যা আগের দিন সোমবার ছিল ৩০ দশমিক ১৭ শতাংশ। এর আগে গত শনিবার রাজশাহীতে শনাক্তের হার ছিল ৫৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ এবং রবিবার ৪১ দশমিক ১৮ শতাংশ।
মঙ্গলবার রাজশাহীর দুইটি ল্যাবে ৬৪৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে করোনা পজিটিভ এসেছে ২২৯ জনের।
৩ বছর আগে
করোনা: খুলনায় আরও তিন জনের মৃত্যু
খুলনায় ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে করোনায় আরও তিন জনের মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার দুপুর পৌনে ১২টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (খুমেক) করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়। একই সাথে খুমেকের পিসিআর ল্যাবের পরীক্ষায় ৬৯ জনের করোনা পজিটিভ এসেছে।
খুমেক হাসপাতালের করোনা ইউনিট সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ১০টা ২০ মিনিটে খুলনা মেডিকেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারহানা দিলরুবা (৫৫) নামে একজনের মৃত্যু হয়। তিনি নড়াইল সদরের ধাওয়া খালি এলাকার বাসিন্দা শাহিনুর ইসলামের স্ত্রী। ৬ এপ্রিল তিনি খুমেকের করোনা ইউনিটে ভর্তি হন।
আরও পড়ুন: কোভিড ভ্যাকসিনকে বিশ্বজনীন পণ্য হিসেবে ঘোষণা করা উচিত: প্রধানমন্ত্রী
একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জলিলুর রহমান (৮১) নামে একজন মারা যান। তিনি খুলনার খালিশপুর থানাধীন হাউজিং বাজার এলাকার মৃত মহিউদ্দিন আহমেদের ছেলে। ১৯ এপ্রিল তিনি মেডিকেলে করোনা ইউনিটে ভর্তি হন।
আরও পড়ুন: করোনা: খুলনায় একদিনে মৃত্যু ৩, শনাক্ত ৮১
এর আগে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে খুলনা মেডিকেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান পুষ্পপল কুমার চক্রবর্তী (৫৩)। তিনি বাগেরহাট ফকিরহাটের মূলঘর এলাকার চিত্তরঞ্জন কুমার চক্রবর্তীর ছেলে।
এ নিয়ে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত খুলনার করোনা ডেডিকেটেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১১৬ জনের মৃত্যু হলো।
আরও পড়ুন: ভারতে করোনায় মৃত্যু ও শনাক্তের নতুন রেকর্ড
খুমেক হাসপাতালের করোনা প্রতিরোধ ও চিকিৎসাবিষয়ক কমিটির সমন্বয়কারী এবং খুমেকের উপাধ্যক্ষ ডা. মো. মেহেদী নেওয়াজ বলেন, খুলনা মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাবে ৩৭৬ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৬৯ জনের করোনা পজিটিভ এসেছে। যার মধ্যে খুলনা মহানগরী ও জেলার ৬২ জন। এছাড়া বাগেরহাটের ৪ জন, সাতক্ষীরার ১ জন, ঢাকার ১ জন ও মাগুরার ১ জন রয়েছেন।
৩ বছর আগে