ষাট গম্বুজ মসজিদ
বাংলাদেশের শীর্ষ ১৫টি ঐতিহ্যবাহী স্থান
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে সাংস্কৃতিক প্রাচুর্য ও সমৃদ্ধ ইতিহাসের পরিণত মেলবন্ধনের মায়ায় কিংবদন্তিতে রূপ নেয় ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলো। আক্ষরিক অর্থে না হলেও সুদূর অতীতকে অনুভব করার এক চমৎকার উপায় এই ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানসমূহ। বাংলাদেশ তেমনি প্রাচীন বিস্ময়ে পরিপূর্ণ গর্বিত এক দেশ। নিছক পরিব্রাজক, ইতিহাস-ঐতিহ্যের পৃষ্ঠপোষক, নির্বিশেষে সবাইকে আকর্ষণ করে এই সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের আশ্রয়স্থলটি। তাই বাংলাদেশের ১৫টি বিশ্ব সেরা ঐতিহ্যবাহী স্থান নিয়ে করা আজকের আয়োজনটি যে কোনো ভ্রমণপিপাসুর ভ্রমণের রসদ যোগাবে।
ঐতিহাসিক গুণসম্পন্ন বাংলাদেশের ১৫টি বিখ্যাত ঐতিহ্যবাহী স্থান
সোমপুর মহাবিহার
নওগাঁর পাহাড়পুরের এই বৌদ্ধ বিহারটি বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অষ্টম শতাব্দীতে পাল সাম্রাজ্যের শাসনামলে এবং ১৯৮৫ সাল থেকে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃত।
১ বছর আগে
সুন্দরবনে আরও ৪ ইকো-ট্যুরিজম সেন্টার চালু হচ্ছে
পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর যাতায়াত সহজ হওয়ায় সুন্দরবন ও ঐতিহাসিক ষাট গম্বুজ মসজিদসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটকদের প্রচুর ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। পর্যটকদের ক্রমবর্ধমান ভিড় নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনে আরও চারটি ইকো-ট্যুরিজম সেন্টার খুলতে যাচ্ছে বন বিভাগ।
আরও পড়ুন: মৌসুমের শেষ পর্যায়ে বৃষ্টি: বাগেরহাটে আমন চাষে আশার আলো
সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন জানান, পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর সুন্দরবনে পর্যটকদের ভিড় বেড়েছে। ভিড় সামলাতে নতুন করে আলীবান্দা, আন্দারমানিক, শেখেরটেক এবং কালাবগিতে আরও চারটি ইকোট্যুরিজম সেন্টার চালু করা হচ্ছে। পর্যটকদের ভ্রমণের জন্য সুন্দরবনের করমজল, হারবারিয়া, কলাগাছিয়া, কটকা, কচিখালী, দুবলা এবং হিরোনপয়েন্ট এলাকায় সাতটি ইকোট্যুরিজম সেন্টার রয়েছে।
২ বছর আগে
পদ্মা সেতুর কারণে বাগেরহাটের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীর ভিড়
ঈদের ছুটিতে পর্যটক ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে ষাট গম্বুজ মসজিদসহ বাগেরহাট জেলার সব দর্শনীয় স্থান।
রবিবার বাংলাদেশে পালিত হয়েছে মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা।
সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এলাকার ঐতিহ্যবাহী স্থানে ভিড় করেছেন। তবে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করছে শিশুরা। বিনোদন পার্কগুলোর দায়িত্বে থাকা কর্তৃপক্ষ ঈদ উপলক্ষে সৌন্দর্য বৃদ্ধির কাজ করেছে।
মঙ্গলবার ষাট গম্বুজ মসজিদ, হযরত পীর খানজাহান মাজার, বারাকপুর সুন্দরবন রিসোর্টে সাম্প্রতিক পরিদর্শনের সময় বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থী দেখা গেছে। কেউ কেউ তাদের মোবাইল ফোন দিয়ে সেলফি তুলতে ব্যস্ত ছিলেন স্মৃতি হিসেবে আনন্দের মুহূর্তগুলো ক্যাপচার করতে আবার কেউ কেউ করেছেন ভিডিও।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুতে তিন দিনে ১১ কোটি টাকা টোল আদায়
দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও সতর্ক অবস্থায় দেখা গেছে।
ষাট গম্বুজ মসজিদ ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে ঘোষিত হয়েছে। ৬০০ বছরেরও বেশি আগে এটি নির্মাণ করা হয়েছিল বলে মনে করা হয়।
যদিও দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যটি সারা বছরই দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে, তবে ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের সংখ্যা থাকে বেশি। অনেকেই এখানে পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর পর্যটকরা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
এছাড়াও মাজার শরিফ, খাঞ্জেলি দিঘি, মোহাম্মদ তাহেরের মাজার, জিন্দাপীরের মাজার, একগম্বুজ মসজিদ, বিবি বেগনীর মসজিদ, পচা দিঘি, চুনখোলা মসজিদ ও সিংরা মসজিদেও পর্যটকদের ভিড় ছিল।
ঢাকা, খুলনা, সাতক্ষীরা, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, পিরোজপুরসহ বিভিন্ন জেলা থেকে দর্শনার্থীরা জেলার ঐতিহাসিক স্থানগুলো দেখতে ভিড় জমায় এখানে।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ে নতুন রেকর্ড
এছাড়া অযোধ্যা মঠ, বারাকপুর সুন্দরবন রিসোর্ট, বাগেরবাজার পৌরসভা পার্ক, চুলকাঠি, চন্দ্রমহল পার্কও ছিল দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত।
২ বছর আগে
ষাট গম্বুজ মসজিদ ও সুন্দরবনের পর্যটন এলাকায় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা
করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সুন্দরবনের সব পর্যটন এলাকা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
৪ বছর আগে