বিশ্ব
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হ্যাকাথন: বাংলাদেশ পর্ব আয়োজন করল বেসিস
একাদশবারের মতো বেসিসের উদ্যোগে ও বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সহযোগিতায় নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) শুরু হওয়া হ্যাকাথন চলে একটানা ৩৬ ঘণ্টা।
শনিবার (৭ অক্টোবর) রাজধানীতে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিপেন্ডেট ইউনিভার্সিটির (আইইউবি) অডিটোরিয়ামে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
বিশেষ অতিথি ছিলেন- ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- এআইইউবিয়ের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন নাদিয়া আনোয়ার।
আরও পড়ুন: সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩ বাতিলের আহ্বান বেসিসের
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এম রাশিদুল হাসান, সহসভাপতি (প্রশাসন) সৈয়দ মোহাম্মাদ কামাল, সহসভাপতি (অর্থ) ইকবাল আহমেদ ফখরুল হাসান, বেসিসের পরিচালক মীর শাহরুখ ইসলাম ও বিপ্লব ঘোষ রাহুল, এবং নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৪ এর আহ্বায়ক অভিজিৎ ভৌমিক, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ পর্বের উপদেষ্টা মোহাম্মদ মাহদী-উজ-জামান।
আরও উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশের ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের এক্টিং ইকোনমিক ইউনিট চিফ জেমস গার্ডিনার, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ মামদুদুর রশীদ।
নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৪ এ বিজয়ীরা হলেন-
ঢাকা- চ্যাম্পিয়ন কোয়ান্টাম ভয়েজার্স, প্রথম রানার আপ টিম টাইটান, দ্বিতীয় রানার আপ টিম হাইড্রো (ভার্চুয়াল)। বরিশাল- চ্যাম্পিয়ন টিম ফিনিক্স, প্রথম রানার আপ অ্যাকোয়া-অ্যাগ্রোপ্রেডিক্টা, দ্বিতীয় রানার আপ টিম ইয়টাবাইট। চট্টগ্রাম- চ্যাম্পিয়ন আরবান ইউটোপিয়ানস (ভার্চুয়াল), প্রথম রানার আপ টিম ব্লুসেন্ট্রি, দ্বিতীয় রানার আপ টিম রিকারশন। কুমিল্লা- চ্যাম্পিয়ন টি মাইনাস জিরো (ভার্চুয়াল), প্রথম রানার আপ হেলিও আলকেমিস্ট (ভার্চুয়াল), দ্বিতীয় রানার আপ এক্সোভার্স (ভার্চুয়াল)। খুলনা- চ্যাম্পিয়ন টিম অ্যাটলাস, প্রথম রানার আপ টিমনভাফ্লেয়ার, দ্বিতীয় রানার আপ গ্লোবাল প্রোটেক্টর। ময়মনসিংহ- চ্যাম্পিয়ন ইকোরেঞ্জার্স (ভার্চুয়াল), প্রথম রানার আপ মনসুনফাইভ, দ্বিতীয় রানার আপ লুনার_হার্ভেস্টার্স (ভার্চুয়াল)। রংপুর- চ্যাম্পিয়ন টিম ইনোভেটর্স বিডি (ভার্চুয়াল), প্রথম রানার আপটিম নভোচারী, দ্বিতীয় রানার আপ এগ্রি ভিশন। রাজশাহী- চ্যাম্পিয়ন এনভো ফাইটার্স (ভার্চুয়াল), প্রথম রানার আপ কোডব্ল্যাক (ভার্চুয়াল), প্রথম রানার আপ দ্য অর্বভেঞ্জার্স (ভার্চুয়াল)। সিলেট- চ্যাম্পিয়ন টিম ওআরসিএ (ভার্চুয়াল), প্রথম রানার আপ টিম নভো, প্রথম রানার আপ সাস্ট ব্রেইনস্টর্মারস।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্র্রেশন-নাসা আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের ১৮৫টি দেশের প্রযুক্তিবিদ, বিজ্ঞানী, ডিজাইনার, আর্টিস্ট, শিক্ষাবিদ, উদ্যোক্তাদের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রের মেধাবী তরুণদের একত্রিত করে পৃথিবীর বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করার লক্ষ্যে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে, এরই অংশ হিসেবে বেসিসের উদ্যোগে বাংলাদেশের ৯টি শহরে (ঢাকা, চট্রগ্রাম সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ময়মনসিংহ এবং কুমিল্লা) এ আয়োজন করেছে। নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে এবার ১ কোটি শিক্ষার্থীর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্ত করার পাশাপাশি ২ লাখ শিক্ষার্থীর সরাসরি ও প্রতিযোগিতায় যুক্ত করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে ‘লুনার ভিআর প্রজেক্ট’ বেস্ট ইউজ অব ডাটা ক্যাটাগরিতে চাঁদে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা দিবে এমন ভার্চুয়াল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘টিম অলীক। ২০২১ সালে ‘বেস্ট মিশন কনসেপ্ট’ ক্যাটাগরিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (বাউয়েট) সম্মিলিত দল ‘টিম মহাকাশ’ এবং ২০২২ সালে টিম ডায়মন্ডস - সবচেয়ে অনুপ্রেরণামূলক বিভাগে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়। এবং নাসা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩-এর বেস্ট স্টোরিটেলিং ক্যাটাগরিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশের টিম ভয়েজার্স।
আরও পড়ুন: তথ্যপ্রযুক্তিতে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা সম্প্রসারণে বেসিস আমেরিকা ডেস্ক চালু
১ মাস আগে
পদ্মা সেতু দেশকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ায় বিশ্বে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ। এটি দেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মানসিকতায় পরিবর্তন এনেছে।
তিনি বলেন, ‘এখন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্তের পর এবং এই সেতু নির্মাণ সম্পন্ন হওয়ার পর বাংলাদেশের মানুষ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গর্বের সঙ্গে চলতে পারবে। এটাই সবচেয়ে বড় অর্জন।’
আরও পড়ুন: আমরা আমাদের দরজা বন্ধ রাখতে পারি না: ভারতকে ট্রানজিট দেওয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী
শুক্রবার (৫ জুলাই) পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে মুন্সীগঞ্জে নাগরিক সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আগে যারা মনে করত তাদের ছাড়া বাংলাদেশ চলতে পারবে না, তাদের মানসিকতা পরিবর্তন হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এই পদ্মা সেতু আমাদের গর্ব..... এখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের নাম শুনলেই মানুষ সম্মান করে। বাংলাদেশের জনগণকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করা হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে দেশ উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে।
তিনি বলেন, ‘পথে যত বাধাই আসুক না কেন, সব বাধা অতিক্রম করে আমরা অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাব। জাতির পিতার আদর্শ বাস্তবায়ন করে আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
আরও পড়ুন: চীনে ৮-১০ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফর ঘোষণা বেইজিংয়ের
বাংলাদেশ-স্পেনের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
৪ মাস আগে
ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে সমতার বিশ্ব গড়ে তোলা সম্ভব: প্রতিমন্ত্রী পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে বৈষম্য হ্রাস করে সমান সুযোগের বিশ্ব গড়ে তোলা সম্ভব। এছাড়া ডিজিটাল বিভাজনে সর্বজনীন সেতুবন্ধুন তৈরিতে প্রয়োজন ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ গত এক দশকে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি অর্জন করেছে।
আরও পড়ুন: ৩ বছরেই সফল ইউনিকর্ন স্টার্টআপ নগদ: প্রতিমন্ত্রী পলক
রবিবার (২৩ জুন) রাজধানীর একটি হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন (বিমসটেক) আয়োজিত ‘রিজিওনাল কনসালটেশন অন গ্লোবাল ডিজিটাল কমপ্যাক্টের’ সমাপনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, আমরা ডিজিটাল সার্ভিস ডেলিভারি সেন্টারের মাধ্যমে গ্রাম পর্যায়ে ডিজিটাল সরকারি সেবা দিচ্ছি। সমস্ত সরকারি সেবাকে একটি একক পোর্টালের আওতায় নিয়ে এসেছি। প্রযুক্তি নির্ভর দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করেছি ও নারীর ক্ষমতায়ন করেছি। এভাবেই আমরা স্বচ্ছ, দুর্নীতিমুক্ত, দ্রুত ও দক্ষ সরকারি সেবা দিতে সক্ষম হয়েছি।
তিনি আরও বলেন, আমরা এখন জি-ব্রেইন নিয়ে কাজ করছি, যা একটি এআই-ভিত্তিক সরকারি পরিষেবা সরবরাহ ব্যবস্থা যেটি প্রথাগত ব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করবে।
তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল সেবা দেশের প্রত্যেক অঞ্চলে পৌঁছে গেছে। ইন্টারনেট সহজলভ্যতার কারণে গ্রামের লোক অনলাইন সেবা পাচ্ছে।
বিমসটেকের সব সদস্য রাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, নাগরিকদের স্মার্ট পরিষেবা প্রদান ও লক্ষ্য অর্জনে হোল-অব-গ্লোব অ্যাপ্রোচ থাকা উচিত।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন, জাতিসংঘের আরসিও প্রতিনিধি মিসেস গুইন লুইস।
আরও পড়ুন: ১৫ বছরে চলনবিল অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে: পলক
বিটিসিএলের সম্পদের লাভজনক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে: পলক
৫ মাস আগে
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্বকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্বকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে এবং এ সংক্রান্ত প্রতিশ্রুতিগুলো পূরণ করতে হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশসহ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো জলবায়ু অর্থায়নের অভাবে রয়েছে। প্রতিবার উন্নত দেশগুলো প্রতিশ্রুতি দেয়, কিন্তু প্রতিশ্রুতি পূরণ করে না।
আরও পড়ুন: হিমালয়সহ পাহাড়-পর্বত রক্ষায় বিশ্ববাসীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
সোমবার (২৮ মে) রাতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত ক্লাইমেট অ্যান্ড হেলথ ফাইন্যান্স ডায়লগের ‘কান্ট্রিড্রাইভেন ক্লাইমেট হেলথ অ্যাকশনস অ্যান্ড ফাইন্যান্সিং নিডস’ শীর্ষক ২ সেশনে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, পর্যাপ্ত অর্থায়ন ছাড়া জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলা করা বাংলাদেশের জন্য কষ্টসাধ্য। এই অর্থবছরে বাংলাদেশ সরকার অভিযোজনের জন্য ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছে, যার মধ্যে স্বাস্থ্যও অন্তর্ভুক্ত। আমাদের বার্ষিক প্রয়োজন প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলার। বাকি অর্থের জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন প্রয়োজন।
বিশ্বব্যাপী সংহতির গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, আমরা একে অপরকে বিশ্বাস করতে পারছি না কারণ প্রতিশ্রুতি এবং অঙ্গীকারগুলো সবসময় অপূর্ণ থাকছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা জলবায়ু পরিবর্তনকে আরও খারাপ হতে দিতে পারি না। এজন্য বায়ুতে কার্বন নির্গমন কমাতেই হবে। এছাড়া অভিযোজনের সীমা রয়েছে। যদি আমরা আমাদের নির্গমন নিয়ন্ত্রণ না করি, তবে আমরা আরও গভীর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হব।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, তাপপ্রবাহ স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপর মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করছে। উত্তরে হিন্দুকুশ হিমালয় ও দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের সঙ্গে আমরা গলিত হিমবাহ এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির চাপে রয়েছি।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন স্বাস্থ্য ছাড়াও পানিসম্পদ, পুষ্টি, খাদ্য নিরাপত্তা এবং নারীর স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলছে। লবণাক্ততার অনুপ্রবেশ নারীদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করছে, যার মধ্যে রয়েছে কিডনির সমস্যা, শ্বাসকষ্ট ও উচ্চ রক্তচাপ।
তিনি আরও বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান করতে বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিরলসভাবে কাজ করতে আহ্বান পরিবেশমন্ত্রীর
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হলে এর পরিণতি ভয়াবহ হবে: পরিবেশমন্ত্রী
৫ মাস আগে
বিশ্বে কোথাও সাংবাদিকদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ঢুকতে দেওয়া হয় কি না- প্রশ্ন অর্থমন্ত্রীর
পৃথিবীতে কোথাও সাংবাদিকদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ঢুকতে দেওয়া হয় কি না- সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
তিনি বলেন, ‘গভর্নর তো আলাদা কিছু নয়, গভর্নর সরকারেরই একটা অংশ। এর আগে উনি অর্থসচিব ছিলেন। কিছু পত্রিকায় বলা হয় উনি দায়িত্বজ্ঞানহীন, উনার কোনো আইডিয়া নেই। এমনি এমনিই অর্থসচিব হয়েছেন? এখন তো বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর।’
আরও পড়ুন: আইএমএফ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমালে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই: অর্থমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘পৃথিবীতে কোথাও এভাবে ঢুকতে দেয় না কি? সব খুলে দেয়? ওখানে ওদের লোক আছে, মুখপাত্র আছে। এগুলো আছে তো।’
রবিবার (২৬ মে) সচিবালয়ে আইএমএফের নির্বাহী পরিচালক ড. কৃষ্ণমূর্তি ভি সুব্রামানিয়ানের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
তাহলে কি সাংবাদিকরা আর বাংলাদেশ ব্যাংকে ঢুকতে পারবেন না- এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, সেটা তো আমি বলতে পারব না।
অন্য দেশে যেকোনো তথ্য ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়। আমরা তো সেসব দেশের নাগরিক নই, তাহলে সেখানকার রেফারেন্স কেন দেওয়া হয় জানতে চাইলে তিনি কোনো উত্তর দেননি।
আরও পড়ুন: এডিবির বার্ষিক সভা: এডিবি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অর্থমন্ত্রীর বৈঠক
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ছেন প্রধানমন্ত্রী: অর্থমন্ত্রী
৫ মাস আগে
ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর', আজও বিশ্বের চতুর্থ দূষিত
ঢাকার বাতাস সোমবার(১৩ মে) সকালেও অস্বাস্থ্যকর হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। এদিন সকাল ৯টা ৫ মিনিটে একিউআই স্কোর ১৫৮ নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে ঢাকা।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর ও ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৭৯, ১৬৩ ও ১৬২ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বে বায়ু দূষণের তালিকায় ঢাকা তৃতীয়
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বে বায়ু দূষণের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
৬ মাস আগে
বিশ্বে বায়ু দূষণের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
সোমবার সকালে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে ঢাকা।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স অনুযায়ী আজ সকাল ৯টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১৯৩ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
ভারতের দিল্লি, চীনের বেইজিং ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ২০৭, ১৯৩ ও ১৭৫ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: শনিবার ঈদের ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস বিশ্বে দূষণের তালিকায় দ্বিতীয়
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
৭ মাস আগে
গত মাসের নির্বাচন নিয়ে বিশ্বের কোনো নেতা প্রশ্ন তোলেননি: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোনো বিশ্ব নেতা তার সাম্প্রতিক জার্মানি সফরে গত মাসের(৭ জানুয়ারি) সাধারণ নির্বাচন নিয়ে কোনো উদ্বেগ বা প্রশ্ন উত্থাপন করেননি।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কেউ কিছু বলেনি। নির্বাচন নিয়ে তাদের কোনো উদ্বেগ ও প্রশ্ন নেই।’
শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সরকারি বাসভবন গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪-এ যোগ দিতে তার সাম্প্রতিক জার্মানি সফরের ফলাফল সম্পর্কে অবহিত করতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্মেলনের ফাঁকে বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে তার বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলো প্রাধান্য পেয়েছে।
তিনি বলেন, 'নির্বাচন সম্পর্কে কেউ আমাকে কিছু বলেনি, কারণ তারা জানত যে আমি নির্বাচনে জয়ী হয়ে আবার ক্ষমতায় ফিরে আসব।’
আরও পড়ুন: ত্যাগের মহিমায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী
কারও নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, এমন একটি দেশ আছে যেখানে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করতে ১২-১৩ দিন সময় লাগলেও নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু বলা হয়।
বাংলাদেশে ভোটগ্রহণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করা হলেও নির্বাচন অবাধ নয়। কীভাবে বলা যায়!
প্রধানমন্ত্রী ১৫ ফেব্রুয়ারি মিউনিখ যান এবং ১৯ ফেব্রুয়ারি দেশে ফিরে আসেন।
মিউনিখে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেন এবং পাশাপাশি বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশগ্রহণ বিশ্ব শান্তির প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকারের প্রতিফলন : প্রধানমন্ত্রী
৯ মাস আগে
বাংলাদেশ ধূমপানমুক্ত দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করুক: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, বাংলাদেশ ধূমপানমুক্ত দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করুক।
তিনি বলেন, প্রকল্পের মাধ্যমে যে সচেতনতা বৃদ্ধিতে যে পরিমাণ কাজ করা হয়েছে এই কাজের ফসল হিসেবে ট্রেনে এখন ধূমপান কম হয়। ধূমপান আরও কমানো দরকার। আমাদের সুযোগ আছে এক্ষেত্রে কাজ করার।
বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রেল ভবনের সভা কক্ষে ধুমপান ও তামাকমুক্ত রেল পরিষেবা গড়ে তুলতে সম্মাননা পদক-২০২৩ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: পুরো দেশ রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে: রেলপথমন্ত্রী
তিনি বলেন, ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়ালে ট্রেনে ধূমপানের পরিমাণ কমে যাবে। রেলে বিপুল পরিমাণ যাত্রী যাতায়াত করে। এখানে অল্প জায়গায় অনেক লোক ভ্রমণ করে। ভ্রমণের সময় ধূমপান করলে জনগণের মধ্যে এর ক্ষতির প্রভাবটা বৃদ্ধি পাবে। তাই ট্রেনকে ধূমপান মুক্ত রাখা জরুরি।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়েকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, এই ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাই।
রেলমন্ত্রী বলেন, সাধারণ জনগণ এখন অনেক সচেতন। মানুষের মধ্যে ধূমপানের পরিমাণ কমে গেছে বলে আমার মনে হয়। এখন ধূমপানে ঝুঁকে পড়ছে শিক্ষিত লেখাপড়া জানা যুবকরা। তাদের সচেতন করা জরুরি।
আরও পড়ুন: রেলের উন্নয়নে আরব আমিরাতের সহযোগিতা চান রেলপথমন্ত্রী
তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়েকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, প্রকল্পটি যথাযথভাবে হয়েছে বলে আমি মনে করি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে সচেতন করতে পারলে মানুষ যদি আন্তরিক হয়, তাহলে ক্ষতি কমবে।
তিনি আরও বলেন, মানুষের মধ্যে যদি এর ক্ষতিকারক প্রভাব নিয়ে প্রচার করে তাদেরকে সচেতন করা যায় তাহলে সাধারণ মানুষ অনেক জটিল রোগ থেকে বেঁচে যাবে, বিশেষ করে ক্যান্সার ও যক্ষ্মা সহ বিভিন্ন ধরণের রোগ।
আরও পড়ুন: রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব: রেলপথমন্ত্রী
৯ মাস আগে
টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ২৮৬ স্কোর নিয়ে সোমবার(১২ ফেব্রুয়ারি) বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহর হিসেবে ঢাকাকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
গতকাল ঢাকার একিউআই স্কোর ছিল ২৫৭।
এই উদ্বেগজনক অবস্থাটি নগরীর বাসিন্দাদের সামনে মারাত্মক পরিবেশগত চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে। একই সঙ্গে বায়ু দূষণ উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
ভারতের কলকাতা ও মুম্বাই এবং পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে ২৬৯, ২৪০ এবং ২১১ একিউআই স্কোর নিয়ে ঢাকার ঠিক পরেই অবস্থান করছে। এই সূচকটি দক্ষিণ এশিয়ার বেশ কয়েকটি বড় শহরে ব্যাপক বায়ু মানের সংকটের ইঙ্গিত দেয়।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্ব তালিকায় তৃতীয়
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্ব তালিকায় শীর্ষে
৯ মাস আগে