কার্যক্রম
টিসিবির কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
দেশের সুবিধাবঞ্চিত কোটি পরিবারের পাশে দাঁড়াতে টিসিবির কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ বাড়নোর আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
বুধবার (২৩ এপ্রিল ) দুপুরে ঢাকার আর্মি গলফ ক্লাবে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) আয়োজিত ‘ট্রেড উইথ টিসিবি’ শীর্ষক বিজনেস টক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে জাপানি ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘পাঁচ আগস্ট বিপ্লবপূর্ববর্তী সময়ে দেশের বিভিন্ন সেক্টরে যে দুর্বৃত্তায়ন হয়েছিল, ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এর থেকে মুক্ত ছিলো না। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভিজিটকালে তার অনেক প্রমাণ পেয়েছি।’
উপকারভোগী নির্বাচন করতে বিগত সময়ে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছিলো উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পরিদর্শনকালে জুট মিলের মালিকের টিসিবি কার্ড দেখেছি ,পাঁচতলা বাড়ির মালিকের এবং প্রশাসনে কর্মরতদের বাড়িতেও তিনটি কার্ড দেখতে পেয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে দুর্বৃত্তায়নের যে প্রতিচ্ছবি দেখেছি, সেখান থেকে মনে হয়েছে মানুষের মনে সরকারের ব্যবস্থাপনা ও মাঠ প্রশাসনের ওপর যে আস্থা, সেটা কখনই কাজ করবে না, যদি যোগ্য লোক দেখে প্রতিদিন তার অধিকার অতিক্রম করছে (বঞ্চিত করছে) দুর্বৃত্তরা এবং এই দুর্বৃত্তায়ন সামাজিকভাবে সামগ্রিকভাবে আমাদের পিছিয়ে দিচ্ছে।’
টিসিবির কার্যক্রমে পরিবর্তন আনার আকাঙ্ক্ষা উল্লেখ করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমার কর্মকালে টিসিবিকে একটি যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে চাই।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে জাপানের প্রতি বাণিজ্য উপদেষ্টার আহ্বান
এককোটি পরিবারের জন্য সরকার ১২/১৪ হাজার কোটি টাকার পণ্য ক্রয় করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা এই টাকার যোগ্য ব্যবহার দেখতে চাই। এটার জন্য যোগ্য উপকারভোগী নির্বাচন করতে চাই এবং একই সাথে এই টাকায় অধিক পণ্য ক্রয় করতে চাই। সেজন্য ব্যবসায়ীদের টিসিবির কাজের সাথে অংশগ্রহণ দেখতে চাই। এর মধ্য দিয়ে বাণিজ্য সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে, মানুষ তার যোগ্য স্থান ফিরে পাবেন।’
অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরী বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন।স্বাগত বক্তব্য রাখেন ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ফয়সল আজাদ।
২২৫ দিন আগে
শাবিপ্রবিতে ১৫ এপ্রিল থেকে প্রথম বর্ষের ভর্তি কার্যক্রম শুরু
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি কার্যক্রম আগামী ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু হবে। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই শিক্ষাবর্ষের ভর্তি ফি, ভর্তি প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, সময়সূচি ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয়াদি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানানো হবে।
এর আগে গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুর ও যশোরের পাঁচটি কেন্দ্রে শাবিপ্রবির ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ২৩ দিনের ছুটিতে শাবিপ্রবি
এরপর গত ৯ মার্চ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
এবার শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটে (মানবিক, বাণিজ্য, বিজ্ঞান) আসন রয়েছে ৫৮১টি, ‘এ’ ইউনিটে (বিজ্ঞান) মোট ৯৮৫টি আসন রয়েছে।
২৫১ দিন আগে
আপাতত কর্মসূচি নেই, সরকারের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ
আপাতত আর নতুন করে কোনো আন্দোলন কর্মসূচি পালন করবে না ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। তারা বগুড়ার শিশু ধর্ষণ মামলা অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ এবং ধর্ষণের বিচারে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনে সরকারের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবে।
বুধবার (১২ মার্চ) সচিবালয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে বৈঠকের পর ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের একজন নেত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তবে তিনি নাম প্রকাশ করেননি।
পাঁচ দফা দাবি নিয়ে আইন উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিতে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের ২৮ জন নেতা বুধবার বিকেলে দিকে সচিবালয়ে প্রবেশ করেন। তাদের সঙ্গে এক ঘণ্টারও বেশি সময় বৈঠক করেন আসিফ নজরুল।
বৈঠক শেষে মঞ্চের ওই নেত্রী বলেন, ‘গত ৯ মার্চ রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি নারী হল থেকে শিক্ষার্থীরা নেমে এসেছিলেন সারাদেশে চলমান নারীর প্রতি ধর্ষণ ও সহিংসতার প্রতিবাদ জানাতে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সেখানে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের ঘোষণা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আমরা একটি মশাল মিছিল করি এবং রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে দাঁড়িয়ে ৫টি দাবি উত্থাপন করি। সেই পাঁচটি দাবি আজকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মারকলিপি আকারে আইন উপদেষ্টার কাছে আমরা দিতে এসেছি।’
ওই শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা বগুড়ার শিশু ধর্ষণ মামলার বিচারের কাজ এক মাসের মধ্যে শেষ করার দাবি জানিয়েছি। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে আশা করছি, এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করা হবে। যাতে এটা সারা বাংলাদেশের সামনের দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে।’
‘ধর্ষণের মামলা বিচারের জন্য আমরা একটা বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের জন্য বলেছি। বিগত সময়ে ক্ষমতাসীন ব্যক্তিদের দিয়ে যে ধর্ষণগুলো সংঘটিত হয়েছে, তারা আইনের ফাঁক-ফোকর দিয়ে বের হয়ে গিয়েছে, সরকার তাদের বিচারের আওতায় আনেনি। আমরা চাই, এই বিশেষ আদালত একই সঙ্গে পুরনো মামলাগুলোর তদন্ত প্রক্রিয়া চালু করবে এবং বিচার করবে। আমরা বিশেষ করে সোহাগী জাহান তনু, মুনিয়ার মামলার কথা বলেছি। একই সঙ্গে র্যাব হেফাজতে রোজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণ করার যে ঘটনা ঘটেছে, এই ঘটনাটির কথাও আমরা উল্লেখ করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র, আইন এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টাকে চলমান ধর্ষণের জন্য দায় স্বীকার করতে হবে। সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল কার্যকর করতে হবে।’
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ জনেরও কম: আসিফ নজরুল
ধর্ষণ সংশ্লিষ্ট আইনগুলোর বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্পষ্টতা রয়েছে জানিয়ে এই নেত্রী বলেন, ‘এগুলোকে ব্যবহার করে ধর্ষকরা ফাঁক-ফোকর দিয়ে বের হয়ে যায়। এই আইনগুলো সংস্কারের জন্য বলেছি আমরা। এক্ষেত্রে ধারা-উপধারাগুলোর অস্পষ্টতা দূর করার জন্য বলেছি।’
তিনজন উপদেষ্টার দায় স্বীকারের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে কিনা- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইতিমধ্যে আমরা দেখেছি দুজন উপদেষ্টা দায় স্বীকার করেছেন। বলেছেন, তারা নারীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন, এজন্য তার আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
মিটিংয়ের পর আপনারা সন্তুষ্ট কিনা- এ বিষয়ে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের নেত্রী বলেন, আমরা আমাদের পক্ষ থেকে পাঁচটি সুস্পষ্ট দাবি উত্থাপন করেছি। পাঁচটা দাবি যদি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন হয়, বাংলাদেশের ধর্ষণের হার অনেক বেশি কমিয়ে আনা যাবে। যেভাবে স্যার আমাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন তাতে আমরা আপাতত আশ্বস্ত হয়েছি।
আপনাদের এরপরের আন্দোলন কর্মসূচি কি হবে- এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আপাতত আমাদের আর কোন কর্মসূচি নেই। আমরা পর্যবেক্ষণ করবো আছিয়ার মামলার অগ্রগতি কিভাবে হচ্ছে। বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন নিয়ে তারা কিভাবে কাজ করছে।'
২৬৭ দিন আগে
এবারের বিপিএলে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের যত কার্যক্রম
সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে (বিপিএল-২০১৫) পরিবেশবান্ধব করতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় একাধিক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে। এর মধ্যে রয়েছে— মাঠের ভেতরে ও বাইরে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা। এছাড়া পরিবেশবান্ধব প্ল্যাকার্ড ও প্রপ ব্যবহারের পাশাপাশি চার-ছক্কা উদযাপনের উপকরণেও পরিবেশবান্ধব বার্তা সংযোজন করা হয়।
টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ও ফাইনাল ম্যাচে প্রতিটি দলের অধিনায়কের মধ্যে গাছ বিনিময়ের ব্যবস্থা রাখা হয়, যা পরিবেশ সচেতনতার প্রতীক হিসেবে কাজ করে। ম্যাচ চলাকালে এল আকৃতির বিজ্ঞাপন ও থিমেটিক টিভিসি সম্প্রচার, যেখানে জিরো ওয়েস্ট ক্যাম্পেইন, সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বর্জন, বায়ু ও শব্দদূষণ রোধের বার্তা বোঝায়।
ঢাকা, সিলেট ও চট্টগ্রামের তিনটি ভেন্যুতে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষ কর্নার স্থাপন করা হয়। এসব কর্নারে পরিবেশ সংরক্ষণ কার্যক্রম প্রদর্শনের পাশাপাশি দর্শকদেরও পরিবেশবান্ধব কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করা হয়।
পরিবেশদূষণ রোধে ইন্টারঅ্যাক্টিভ বিন স্থাপন করা হয়, যেখানে রঙ চিহ্নিত বিনের মাধ্যমে সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা হয়।
আরও পড়ুন: বিপিএল ২০২৫ টি২০ ক্রিকেটের প্রথম সারির প্রতিদ্বন্দ্বীরা
ম্যাচ চলাকালে রেডিওতে পরিবেশ সচেতনতামূলক বার্তা সম্প্রচারের জন্য জনপ্রিয় আরজেদের এনডোর্সমেন্ট যুক্ত করা হয়। পাশাপাশি বিপিএল সংশ্লিষ্ট ফেসবুক, ইউটিউব ও টিকটক প্ল্যাটফর্মে পরিবেশ সচেতনতা-বিষয়ক বার্তা প্রচার ও বুস্টিং করা হয়।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিপিএল-২০২৫ কেবল একটি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট নয়, বরং একটি পরিবেশ সচেতনতামূলক উৎসবে রূপ নেয়, যা তরুণদের পরিবেশ রক্ষায় উৎসাহিত করে। ক্রিকেট, ফুটবলসহ খেলাধুলা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ সকল প্রকার অনুষ্ঠানের পরিবেশবান্ধব আয়োজন করতে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
২৯৯ দিন আগে
বিগত ১৫ বছরের অপরাধের বিচার কার্যক্রম শুরু করেছে বাকৃবি প্রশাসন
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) গত সাড়ে ১৫ বছরে ঘটে যাওয়া নির্যাতন, যৌন হয়রানি, র্যাগিং, ইভটিজিং, গেস্ট রুমে নির্যাতন, সিট বাণিজ্য এবং চাঁদাবাজির বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বিচার কার্যক্রমের শুরুতেই অনলাইন ও অফলাইন পদ্ধতিতে নির্ধারিত ফরম পূরণের মাধ্যমে অভিযোগ দায়ের করার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে।
বুধবার (৯ অক্টোবর) অফলাইনে নির্ধারিত ফরম পূরণের করে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ দায়েরের পদ্ধতি শুরু হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) থেকে অনলাইনেও অভিযোগ করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে বেলা সাড়ে ১২টায় অভিযোগনামা বক্সের উদ্ভোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া।
আরও পড়ুন: পুলিশকে জনবান্ধব ফোর্সে রূপান্তরের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদের বিচারের আশ্বাস দিয়ে অভিযোগ কার্যক্রমে তাদের সহযোগিতা কামনা করে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাকৃবির গণতদন্ত কমিশন।
বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হওয়া শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, যৌন হয়রানি, র্যাগিং, ইভটিজিং, গেস্ট রুমে নির্যাতন, সিট বাণিজ্য এবং চাঁদাবাজিসহ সব অন্যায়ের সুষ্ঠু বিচারের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ দায়ের করার আহ্বান জানিয়েছে বাকৃবির তদন্ত কমিশন। গত সাড়ে ১৫ বছর সময়কালে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা এ অভিযোগ জানাতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে অনলাইন ফর্মপূরণ, অভিযোগ পত্রের ফর্ম ডাউনলোড করে হাতে পূরণ বা সরাসরি ফর্মটি হাতে লিখে প্রশাসন ভবন, ছাত্রবিষয়ক বিভাগ এবং কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে স্থাপিত নির্দিষ্ট অভিযোগ বাক্সের জমা দিতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অভিযোগকারী শিক্ষার্থীদের পরিচয় এবং সার্বিক গোপনীয়তা রক্ষার বিষয়েও আশ্বাস দিয়েছেন তদন্ত কমিটির সদস্যরা। পাশাপাশি, অভিযুক্ত ব্যক্তি/ব্যক্তিবর্গ-কে চিহ্নিত করে শাস্তির সুপারিশের উদ্দেশ্যে আগামী ১০ নভেম্বরের মধ্যে নির্ধারিত ফর্ম পূরণ করে তদন্ত কমিটির নিকট অভিযোগ দায়েরের অনুরোধও জানানো হয়েছে।
অপরাধীদের শাস্তির বিষয়ে তদন্ত কমিশনের সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান সরকার বলেন, অভিযুক্তদের অপরাধ প্রমাণ হলে যথাযুক্ত শাস্তির জন্য সুপারিশ করা হবে। তবে অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় চলমান শিক্ষার্থী অন্যারকারী হলে ছাত্রত্ব বাতিল, সাময়িক বহিষ্কার বা বহিষ্কারও করা হতে পারে। যদি অপরাধী চাকরিতেও চলে যায় তাকে/ তাদের সার্টিফিকেট বাতিলসহ ফৌজদারি মামলার জন্যও প্রশাসনকে সুপারিশ করবে তদন্ত কমিশন। আমাদের সঙ্গে আইনজীবী প্যানেলও থাকবে। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী বিষয়টি ফৌজদারি মামলার অন্তর্ভুক্ত হলে সেভাবে আগানো হবে।
চাকরিতে চলে গেছেন বা বিদেশে অবস্থানরত সাবেক শিক্ষার্থীদের অভিযোগের বিষয়ে জানান, চলে যাওয়া শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে না এসেও অনলাইনে সংযোগ থেকে তাদের অভিযোগ কিংবা প্রমাণ দিতে পারবে। অন্যায়কারী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী হলে তার সার্টিফিকেট বাতিল বা তার কর্মক্ষেত্রে নোটিশ পাঠিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, গত ২২ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোফরেস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক ড. জি এম মুজিবর রহমানকে সভাপতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান সরকারকে সদস্য সচিব করে এবং ময়মনসিংহ জজ কোর্টের আইনজীবী মো. খালেদ হোসেন টিপুকে উপদেষ্টা করে মোট ২৬ সদস্যের তদন্ত কমিশনটি গঠন করা হয়।
আরও পড়ুন: অনুপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৪২১ দিন আগে
নাগরিক সেবাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে নাগরিক সেবাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নবনিযুক্ত প্রশাসক ড. মোহাম্মদ শের আলী।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, একটা বিশেষ প্রেক্ষাপটে সরকার আমাকে ডিএসসিসির প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করার নির্দেশনা দিয়েছেন। সে প্রেক্ষিতে আজ সহকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি।’
আরও পড়ুন: শেখ সেলিম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে এনবিআর
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) নগর ভবনের বুড়িগঙ্গা হলে বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসক এ কথা বলেন।
প্রশাসক বলেন, ‘তাদের কাছ থেকে কাজে কোনো চ্যালেঞ্জ আছে কিনা, সে বিষয়ে অবহিত হয়েছি। সেগুলো বিশেষ করে নাগরিক সেবা আরও সুন্দরভাবে, আরও দক্ষতার সঙ্গে জনগণকে প্রদানের দিকনির্দেশনা দিয়েছি।’
এছাড়া সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে অব্যাহতভাবে সেসব সেবা প্রদান করতে পারব বলে আমরা আশা করছি বলে জানান ড. মোহাম্মদ শের আলী।
তিনি বলেন, যে সেবাগুলো ডিএসসিসি থেকে দেওয়া হয়, সেগুলো অব্যাহত আছে ও অব্যাহত থাকবে। কাউন্সিলরগণের মাধ্যমে যে সেবাগুলো দেওয়া হয় সে বিষয়গুলোর কি হবে এবং কাউন্সিলরদের অবস্থানের বিষয়ে সরকার কেন্দ্রীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নেবে। তবে কাউন্সিলরদের যে অফিসগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সে অফিসগুলোর বিষয়ে আমরা নজর দিচ্ছি। যাতে করে সেবাগুলো আমরা আরও সুন্দরভাবে দিতে পারি। আমরা আশা করছি, সাম্প্রতিক সময়ের কোনো বিষয়ই নাগরিক সেবাদান কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করবে না। সামনের দিকে এগিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, ‘জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন সংক্রান্ত যে সমস্যা ছিল সেটি দূর হয়েছে। এখন আমরা কেন্দ্রীয় সার্ভারের এই সেবা দিচ্ছি। এছাড়া ট্রেড লাইসেন্স বা অন্যান্য সেবা প্রদানে আমরা সর্বোচ্চ ওয়াকিবহাল।’
শের আলী বলেন, আমরা সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর কারণে ট্রেড লাইসেন্স প্রদানসহ অন্যান্য সেবা প্রদান কার্যক্রমে কোনো ধরনের সমস্যা হয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা আইন ও বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।
আরও পড়ুন: এবার কুমিল্লার সাবেক এমপি বাহারের নামে সাংবাদিকের মামলা
রাজস্ব বাড়াতে করজাল সম্প্রসারণের কথা ভাবছেন এনবিআরের নতুন চেয়ারম্যান
৪৭১ দিন আগে
মন্ত্রণালয়ের কোনো কার্যক্রম যেন থেমে না থাকে নিশ্চিত করতে হবে: শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা
শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, ‘যার যে দায়িত্ব সেই বিভাগ কিংবা ডিপার্টমেন্টকে সক্রিয় করুন। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে আমাদের কাজের অনেক সুযোগ রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোনো কার্যক্রম যেন স্থবির অবস্থার মধ্যে না থাকে সেটা আগে নিশ্চিত করুন। আশা করি বর্তমান সংকটময় মুহূর্তে আমরা দেশের মানুষ ও দেশের জন্য ভালো কিছু উদ্যোগ নিতে পারব।’
আরও পড়ুন: বাজারে চাপ কমাতে যতটুকু সম্ভব অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আমদানি করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
রবিবার (১৮ আগস্ট) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের এই উপদেষ্টা।
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘দেশের মানুষ ও দেশের জন্য ভালো উদ্যোগগুলো বাস্তবায়নে আপনাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা চাই। অনেক কিছুই স্থবির হয়ে আছে। সবকিছু আবার সক্রিয় করতে হবে।’
এসময় মন্ত্রণালয়ের ভিশন, মিশন ও কার্যাবলি উপদেষ্টার সামনে তুলে ধরেন কর্মকর্তারা। এছাড়াও, চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরও ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাহবুব হোসেন ও দপ্তরের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: দক্ষ ক্রীড়াবিদ তৈরি করতে বাংলাদেশে নির্মিত হবে স্পোর্টস ইনস্টিটিউট: আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া
৭ দিনের মধ্যে মেট্রোরেল চালু হবে: উপদেষ্টা ফাওজুল
৪৭৩ দিন আগে
৪ দিন পর সিরাজগঞ্জের ১২টি থানার কার্যক্রম শুরু
প্রায় চার দিন পর স্বল্প পরিসরে সিরাজগঞ্জের ১২টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুলিশের কার্যক্রম শুরু হওয়ায় জনমনে স্বস্তি ফিরে এসেছে। এদিকে থানাগুলোর কার্যক্রম চালু হওয়ায় স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে জনজীবন।
শনিবার (১০ আগস্ট) সেনাবাহিনী, র্যাব ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে জেলার প্রায় সবকয়টি থানায় কার্যক্রম শুরু করা হয়।
আরও পড়ুন: ৫ দিন পর সেনা নিরাপত্তায় বগুড়ায় ১২টি থানায় পুলিশি কার্যক্রম শুরু
এ সময় সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানার কার্যক্রম শুরুর ঘোষণা করেন পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি সোয়াইব রিয়াজ আলম।
এদিকে র্যাব-১২ ও সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় উল্লাপাড়া ও সলঙ্গা থানায় স্বল্প পরিসরে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এছাড়া বেলকুচি থানার কার্যক্রম শুরু করা হলেও এখনও স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসেনি।
এ বিষয়ে পুলিশ সুপার মো. আরিফুল ইসলাম মণ্ডল বলেন, ‘জেলার সবকয়টি থানায় স্বল্প পরিসরে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। খুব তাড়াতাড়িই থানা কার্যক্রম স্বাভাবিক হবে।’
এসময় র্যাব-১২ এর অধিনায়ক মারুফ হাসান, সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন আসমা খাতুন ও ওসি এনামুল হকসহ দলীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: থানার কার্যক্রম ফেরাতে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কমিটি গঠন করুন: পুলিশ সদর দপ্তর
৪৮১ দিন আগে
আরও ১৭৭ থানার কার্যক্রম শুরু: পুলিশ সদর দপ্তর
শনিবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত দেশের আরও ১৭৭টি থানায় কার্যক্রম চালু হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশব্যাপী ৬৩৯টি থানার মধ্যে মোট সক্রিয় থানার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৩৮টিতে।
আরও পড়ুন: বিক্ষোভের মুখে সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভা স্থগিত
এর মধ্যে মেট্রোপলিটন থানা ৮৪টি এবং জেলা থানা ৪৫৪টি।
টানা তিন দিন বন্ধ থাকার পর শুক্রবার দেশের ৩৬১টি থানা ফের চালু হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকার প্রায় সব থানায় হামলা ও অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।
যেসব স্টেশনে ন্যূনতম ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেসব স্টেশনে এখন আবার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গুরুতর ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, বিকল্প ব্যবস্থার মাধ্যমে কয়েক দিনের মধ্যে কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হবে।
আরও পড়ুন: হিন্দু সম্প্রদায়ের সুরক্ষার দাবিতে শাহবাগে বিক্ষোভ চলছে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
৪৮১ দিন আগে
ভারতের টাইটান ও বাংলাদেশের রিদম গ্রুপের চুক্তি সই
বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে যাচ্ছে ভারতের অন্যতম প্রধান লাইফস্টাইল কোম্পানি টাইটান।
বিখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ড তানিষ্কের ঘড়ি, চশমা, পারফিউম বাংলাদেশে বাজারজাত করবে রিদম গ্রুপ।
শুক্রবার বেঙ্গালুরুতে টাইটানের সদর দপ্তরে টাইটান কোম্পানি লিমিটেড এবং বাংলাদেশের রিদম গ্রুপের মধ্যে এ সংক্রান্ত এক যৌথ উদ্যোগ চুক্তি সই হয়।
আরও পড়ুন: ভারত থেকে ২০০ ব্রডগেজ বগি কেনার চুক্তি সই
টাইটান কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সি.কে. ভেঙ্কটরামান এবং রিদম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহাগ হোসেন চুক্তিতে সই করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন টাইটানের আন্তর্জাতিক ব্যবসা বিভাগের সিইও কুরুভিলা মার্কোস।
চুক্তির আওতায়, নারায়ণগঞ্জের মেঘনা অর্থনৈতিক অঞ্চলে তানিষ্কের গয়না তৈরির একটি অত্যাধুনিক কারখানা স্থাপন করা হবে। এই কারখানা স্থানীয় বাজারের জন্য গয়না তৈরি করবে এবং পরে খুচরা বাজারে পণ্য বিক্রি করবে।
গত তিন বছরে, তানিষ্ক সফলভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, ওমান, যুক্তরাষ্ট্র ও সিঙ্গাপুরে কার্যক্রম শুরু করেছে। রিদম গ্রুপের সঙ্গে এই যৌথ উদ্যোগ তানিষ্কের বাংলাদেশি বাজারে প্রবেশের একটি বড় পদক্ষেপ।
বাংলাদেশে তৈরি গয়না স্থানীয় চাহিদা মেটাবে এবং ভারতের ৪৫০টি আউটলেট ও অন্যান্য দেশে রপ্তানি করা হবে, যা বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
আরও পড়ুন: রেল যোগাযোগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য ঢাকা-দিল্লির মধ্যে ১০ চুক্তি সই
কুরুভিলা মার্কোস বলেন, ‘আমরা রিদম গ্রুপের সঙ্গে এই নতুন অধ্যায় শুরু করতে পেরে উচ্ছ্বসিত। আমাদের সম্মিলিত শক্তি কাজে লাগিয়ে আমরা কারিগর, বিক্রেতা ও গ্রাহকদের কাছে সেরা মূল্য দিতে চাই।’
সি.কে. ভেঙ্কটরামান বলেন, ‘বাংলাদেশি বাজারে টাইটানের প্রবেশের এই গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক উদযাপন করতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমরা একসঙ্গে কাজ করে বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পকে উঁচুতে নিয়ে যেতে এবং তানিষ্কের পণ্য তৈরি কেন্দ্র হিসেবে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।’
রিদম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহাগ হোসেন বলেন, ‘টাটা গ্রুপের অধীনে ভারতের প্রধান লাইফস্টাইল কোম্পানি টাইটানের সঙ্গে অংশীদারত্ব আমাদের দেশ ও ব্যবসার জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করবে।’
তিনি আরও জানান, অর্থনৈতিক অঞ্চলে কারখানা স্থাপনের পর শিগগিরই তারা ঢাকায় তানিষ্কের পাঁচটি জুয়েলারি আউটলেট খোলার পরিকল্পনা করছেন।
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে, টাটা গ্রুপের অধীনে টাইটানের জুয়েলারি ব্র্যান্ড তানিষ্ক গ্যারান্টিযুক্ত পণ্যের মানের জন্য পরিচিত।
আরও পড়ুন: দ্রুত নগরায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় টেকসই নগর উন্নয়ন অপরিহার্য: বিশেষজ্ঞরা
৫২৩ দিন আগে