বাতিল
রাজনৈতিক কারণে গঠিত ভোটকেন্দ্র বাতিলের আহ্বান বিএনপির
আওয়ামী লীগের শাসনের সময়ে রাজনৈতিক স্বার্থে গঠিত ভোটকেন্দ্রগুলো বাতিল করতে হবে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে রিজভী বলেন, ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে যে ভোটকেন্দ্রগুলো গঠিত হয়েছে, সেগুলো বাতিল করা আবশ্যক। নির্বাচন কমিশন জনগণসংখ্যার বাস্তব বণ্টন অনুযায়ী নতুন ভোটকেন্দ্র ঘোষণা করুক। এটিই আমাদের প্রত্যাশা ও দাবি।’
তিনি অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনার ‘ফ্যাসিবাদী শাসনকাল’ চলাকালীন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক স্বার্থে বহু ভোটকেন্দ্র তৈরি করা হয়েছিল।
রিজভী বলেন, ‘এ পর্যন্ত তিনটি বড় নির্বাচন হয়েছে – একটিতে ভোটারই ছিল না, আরেকটি রাতের বেলায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল, এবং শেষটি কাগজের ভোট হিসেবে সঞ্চালিত হয়েছিল। মানুষ এই নির্বাচনের অভিজ্ঞতা ভুলে যায়নি।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, মানুষ কেবল তখনই এই নির্বাচনের স্মৃতি ভুলতে পারবে, যখন নির্বাচন কমিশন এবং অন্তর্বর্তী সরকার ফেব্রুয়ারিতে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করবে।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন যদি জনগণ ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর দাবিতে কাজ করে, ভোটাররা প্রায় ১৬–১৭ বছর পর নিরাপদভাবে ভোটকেন্দ্রে যেতে আত্মবিশ্বাসী বোধ করবে।’
নির্বাচন কমিশনকে রিজভী অনুরোধ করেন এমন পরিবেশ তৈরি করতে, যেখানে ভোটাররা বিনা ভয় ও প্রভাব ছাড়াই ভোট দিতে পারবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজভী অভিযোগ করেন, ছাত্রদলের মনোনয়ন ফর্ম কেনার পথে বিএনপির ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলকে বাধা দেওয়ার জন্য জনসমাবেশ বা মব সৃষ্টি করা হয়েছিল।
তিনি বলেন, ‘প্রফেসর ড. মুহম্মদ ইউনূসের সরকার থাকাকালীন কেন প্রতিটি এলাকায় জনসমাবেশ হচ্ছে? গ্রামে-গঞ্জে কেন মব কালচার বিকাশের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে? আইনশৃঙ্খলা নেই, অনিয়ন্ত্রিত কিছু মানুষ নিজের হাতে আইন প্রয়োগ করছে।’
রিজভী আরও জানান, রংপুরের তারাগঞ্জে সাম্প্রতিক দুটি ঘটনা প্রমাণ করছে যে মব কালচার মানুষের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে।
‘আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে এমন পরিস্থিতি মেনে নেব না,’ তিনি বলেন।
রিজভী দাবি করেন, ব্যাংক থেকে টাকা লুট করা ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করতে হবে। তিনি উদাহরণ হিসেবে বলেন, ‘মহিউদ্দিন খান আলমগীর ফার্মার্স ব্যাংকের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লুট করেছেন, এবং নাফিজ সারাফাত পদ্মা ব্যাংকের মাধ্যমে একই কাজ করেছেন। এই দুর্নীতিবাজদের গ্রেপ্তার করে বিচার করতে হবে।’
তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান, লুট হওয়া জনসম্পদ ফেরত আনতে শক্তিশালী ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
১০৭ দিন আগে
১০ অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিলের সিদ্ধান্ত সরকারের
দেশের ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলকে চূড়ান্তভাবে বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। এরমধ্যে পাঁচটি সরকারি ও পাঁচটি বেসরকারি।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) গভর্নিং বডির বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তেজগাঁয়ের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে, বাতিল হওয়া পাঁচটি সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে, সোনাদিয়া ইকো ট্যুরিজম পার্ক (কক্সবাজার), সুন্দরবন ট্যুরিজম পার্ক (বাগেরহাট), গজারিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল (মুন্সগঞ্জ), শ্রীপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল (গাজীপুর), ময়মনসিংহ অর্থনৈতিক অঞ্চল।
আরও পড়ুন: মৎস্য খাতের উন্নয়নে পৃথক দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল চান ব্যবসায়ীরা
আর বাতিল হওয়া পাঁচটি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে, গার্মেন্টস শিল্প পার্ক, বিজিএমইএ (মুন্সীগঞ্জ), ছাতক ইকোনমিক জোন (সুনামগঞ্জ), ফমকম ইকোনমিক জোন (বাগেরহাট), সিটি স্পেশাল ইকোনমিক জোন (ঢাকা) ও সোনারগাঁও অর্থনৈতিক অঞ্চল (নারায়ণগঞ্জ)।
২৩৫ দিন আগে
বাংলাদেশি পণ্যের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
ভারতের স্থল শুল্ককেন্দ্রের (এলসিএস) মাধ্যমে তৃতীয় কোনো দেশে পণ্য রফতানিতে বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) ভারতের সেন্ট্রাল বোর্ড অব ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সেস অ্যান্ড কাস্টমস (সিবিআইসি) এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এতে নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ব্যাহত হতে পারে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ভারতের স্থল শুল্ককেন্দ্রের (এলসিএস) মাধ্যমে বন্দর কিংবা বিমানবন্দরে কন্টেইনার কিংবা আবদ্ধ-ট্রাকে করে বাংলাদেশের রফতানি পণ্য তৃতীয় কোনো দেশে ট্রান্সশিপমেন্টের প্রজ্ঞাপন বাতিল করা হয়েছে।
যেসব রফতানি কার্গো এরইমধ্যে ভারতে প্রবেশ করেছে, বিদ্যমান প্রক্রিয়াগুলো অবলম্বন করে সেগুলো বেরিয়ে যেতে পারবে। তবে এখন থেকে ভারতীয় বন্দর কিংবা বিমানবন্দরে এমন কোনো বাংলাদেশি রফতানি পণ্য ঢুকতে পারবে না।
এরআগে ভুটান, নেপাল ও মিয়ানমারের মতো দেশগুলোতে বাংলাদেশি পণ্য রফতানি সহজ করতে ২০২০ সালের ২৯ জুন এক আদেশে বাংলাদেশকে এই অনুমোদন দিয়েছিল ভারত সরকার।
যদিও প্রতিযোগিতামূলক সুবিধায় এগিয়ে থাকতে বিভিন্ন সময় বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের আহ্বান জানিয়ে আসছিলেন ভারতীয় তৈরি পোশাক খাতের রফতানিকারকরা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপ
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সিদ্ধান্ত তৈরি পোশাক, পাদুকা, রত্ন ও গহনাসহ ভারতীয় রফতানিখাতকগুলোর জন্য সহায়ক হবে। ভারতীয় বস্ত্রখাতের একটি বড় প্রতিযোগী হচ্ছে বাংলাদেশ।
ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান এক্সপোর্ট অর্গানাইজেশনসের (এফআইইও) মহাপরিচালক অজয় সাহাই বলেন, ‘এখন থেকে আমাদের কার্গোর জন্য বিমানে অনেক জায়গা পাওয়া যাবে। এরআগে বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপম্যান্ট সুবিধার কারণে কম জায়গা পাওয়ার অভিযোগ করেন আমাদের রফতানিকারকরা।’
বাংলাদেশের পণ্য নেপাল ও ভুটানে রপ্তানির সময় ভারতের ভূখণ্ড পাড়ি দিতে হয়। সেক্ষেত্রে একটি দেশের পণ্যবাহী যানবাহন প্রতিবেশী দেশের সীমান্তবর্তী বন্দরে গিয়ে মালামাল সেই দেশের যানবাহনে তুলে দিয়ে আসবে। ট্রান্সশিপমেন্ট স্থল বন্দর দিয়েও করা যায় এবং এতে অর্থনৈতিকভাবে বেশি লাভবান হওয়া যায়।
২৩৯ দিন আগে
ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করলে ট্রেড লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করলে দোকানের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। এই ধরনের কাজ থেকে সরে না এলে দোকান সিলগালা করে দেওয়া হতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
শনিবার (১৫ মার্চ) সকালে মিরপুর ৬০ ফিট রাস্তার চলমান উন্নয়ন কাজ পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, ‘আমরা অনেক জায়গায় দেখেছি ফুটপাত দখল। অনেক গ্যারেজ মালিক ফুটপাত ও রাস্তা ব্যবহার করে মোটারসাইকেল ও গাড়ি ওয়াশ করছে। অনেক দোকানদাররা দোকানের সীমানার বাহিরে গিয়ে ফুটপাত ব্যবহার করে ব্যবসা করছে। তাদের সতর্ক করে দিচ্ছি, আপনারা ফুটপাত দখলমুক্ত করে দিন।’
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে ডিএনসিসির শিশুপার্কে বিনা টিকিটে প্রবেশের সুযোগ
‘ঈদের পরে আমরা অভিযান পরিচালনা করব। যেসব দোকানদার ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করবে, তাদের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে দেব; দোকান সিলগালা করে দেব।’
তিনি বলেন, ‘কাজ করতে গিয়ে আমরা কিছু সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। ৬০ ফিট সড়কের ৮টি পয়েন্টে রাস্তার পাশে বাড়ির মালিক আমাদের ফুটপাত করতে দিচ্ছে না; আমাদের কর্মীদের কনস্ট্রাকশন করতে দিচ্ছে না; কোর্টের রায়ের ভয় দেখাচ্ছেন; কোনো ধরনের সহযোগিতা করছে না; অবৈধভাবে দোকান দিয়ে রেখেছে, ময়লা ফেলে রেখেছে।’
বাধা প্রদানকারীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে প্রশাসক বলেন, ‘আমরা জনগণকে চলাচলের সুবিধা দিতে চাই। কিন্তু কেউ যদি সরকারি কাজে বেআইনিভাবে বাধা দেয়, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘সরকারি কাজে, সিটি করপোরেশনের কাজে যারা বাধা দিচ্ছে, আমরা তাদের বাড়ির প্রকৃতি যাচাই করছি। তারা অবৈধভাবে আবাসিক ভবন বাণিজ্যিক হিসেবে ব্যবহার করছে। গত বিশ বছর ধরে বাণিজ্যিক হারে ট্যাক্স দিয়েছে কিনা সেটা ধরব। তাদের প্লান তলব করব, রিভিউ করে দেখব যে অনুমতি নেওয়া আছে কিনা। প্লানের বাইরে অবৈধ বিল্ডিং আমরা ভেঙে দেব। আমরা কোনো ধরনের ছাড় দেব না।’
মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘আমরা জনগণের জন্য কাজ করছি, দখলদারদের জন্য নয়। সরকারি রাস্তা দখল করে জনগণকে দুর্ভোগে ফেলা চলবে না। আগামী ২৩ তারিখে আমি সরেজমিনে রাস্তায় থাকব; ৬০ ফিটের ৮টি পয়েন্টে। আমি নিজে থেকে অমীমাংসিত বিষয়গুলো সমাধান করব।’
আরও পড়ুন: ডিএনসিসির খালগুলোর টেকসই উন্নয়নে সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক
তিনি আরও বলেন, ‘ডিএনসিসি এলাকার দুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সড়ক মিরপুর ৬০ ফিট সড়ক এবং মিরপুর ডিওএইচএস থেকে উত্তরা দিয়াবাড়ি সড়ক। অব্যবস্থাপনার কারণে দীর্ঘদিন এই সড়কগুলোর অবস্থা খারাপ ছিল। বেশিরভাগ বড় বড় সড়কে চললে মনে হতো, আমরা কোনো যুদ্ধবিধ্বস্ত রাস্তায় চলছি।…আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর পুরো টিমকে নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি রাস্তাদুটি এই মাসে রোজার মধ্যেই সংস্কার করে জনগণের জন্য উন্মুক্ত করে দেব।’
‘ইতিমধ্যে মিরপুর ডিওএইচএস থেকে উত্তরা দিয়াবাড়ি রাস্তাটির কাজ সম্পন্ন করে উন্মুক্ত করে দিয়েছি। ঈদের আগেই ৬০ ফিট সড়কের কাজ শেষ করে সেটিও জনগণের চলাচলের উপযোগী করে দেওয়া হবে।’
এছাড়া, পয়লা বৈশাখের আগে ডিএনসিসি এলাকায় যতগুলো সড়ক কাটা ও কাজ চলছে, সেগুলোর কাজ সম্পন্ন করা হবে জানিয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনের তুলনায় আমাদের লোকবল অনেক কম। রাতের আঁধারেও আমাদের কর্মীরা কাজ করছে, কারণ আমরা বসে থাকার জন্য আসিনি বরং পরিবর্তন আনার জন্য এসেছি।’
২৬৪ দিন আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি উন্নয়নে মার্কিন তহবিল বাতিল
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশ আরও উন্নত করতে দেওয়া মার্কিন সহায়তা বাতিল করা হয়েছে।
রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সামাজিকমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে এমন তথ্য জানিয়েছে ডিপার্টমেন্ট অব গভার্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি (ডিওজিই)।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি শক্তিশালী করতে দেওয়া ২ কোটি ৯০ লাখ ডলারের বরাদ্দ বাতিল করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নতুন এয়ারফোর্স ওয়ান পেতে দেরি, বোয়িং বিমান পরিদর্শন করলেন ট্রাম্প
২৯১ দিন আগে
পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে জাবির প্রশাসনিক ভবন অবরোধ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে প্রশাসনিক ভবন অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও আবাসিক হলগুলো প্রদক্ষিণ শেষে রেজিস্ট্রার বিল্ডিংয়ের সামনে একত্রিত হন।
এ সময় তাদের ‘জ্বালো রে জ্বালো, আগুন জ্বালো’, ‘জনে জনে খবর দে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘হলে হলে খবর দে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘এসো ভাই এসো বোন, গড়ে তুলি আন্দোলন’, ‘সংস্কার না বাতিল, বাতিল বাতিল’, ‘আপোষ না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, আবু সাইদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’ প্রভৃতি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
আরও পড়ুন: জাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ইতিহাস বিভাগের ৫০তম আবর্তনের শিক্ষার্থী নিবিড় ভূইয়া বলেন, ‘আমরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী—কারোরই পোষ্য কোটার কোনো যৌক্তিকতা নেই। অজপাড়াগাঁয়ের একজন কৃষকের সন্তান যদি মেধার ভিত্তিতে জাহাঙ্গীরনগরে পড়াশোনা করতে পারে, তাহলে একজন শিক্ষার্থী যে জাহাঙ্গীরনগরে ছোট থেকে বড় হয়েছে, ভালো স্কুল কলেজে পড়াশোনা করেছে, তার কোনো ধরনের প্রিভিলেজ (সুবিধা) লাগবে বলে আমরা বিশ্বাস করি না।’
‘আমরা বিশ্বাস করি, কোটা একটি প্রিভিলেজ, এটি কোনো অধিকার নয়। এই প্রিভিলেজটা ততক্ষণ পর্যন্ত দেওয়া হবে যতক্ষণ পর্যন্ত তাদের দরকার, কিন্তু এটি কোনোভাবেই দরকার না। আজ পোষ্য কোটা চিরতরে বাতিল করার জন্য আমরা আন্দোলনে নেমেছি।’
আইন ও বিচার বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী কাওছার আলম বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দলনের পর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা বাতিলের যৌক্তিক দাবি ওঠে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও এরই ধারাবাহিকতায় পোষ্য কোটা বাতিল নিয়ে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করি। একপর্যায়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের একাংশ আমরণ অনশনে বসে। তারপর ভিসি মহোদয় ও সংশ্লিষ্টজনদের মাধ্যমে পোষ্য কোটার যৌক্তিক একটি সংস্কারের আশ্বাসে শিক্ষার্থীরা অনশন থেকে সরে আসে। তবে এই সংস্কারের বিপরীতে পোষ্য কোটার সুবিধাভোগীরা আজ অযোক্তিক আন্দোলন করে রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে অবস্থানের সময় তারা এক সাধারণ শিক্ষার্থী ভাইয়ের ওপর চড়াও হয় এবং তাকে শারীরিকভাবে হেনস্তা করে। তারই প্রতিবাদে আমরা শিক্ষার্থীরা পোষ্য কোটা বাতিল ও তাদের হামলার বিচার চেয়ে রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছি।’
আরও পড়ুন: পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে জাবিতে এবার আমৃত্যু গণঅনশন
এর আগে, গত দুদিন ধরে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গতরাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক কামরুল আহসান পোষ্য কোটা সংস্কারের ঘোষণা দেন।
এর বিরুদ্ধে আজ (মঙ্গলবার) সকাল ১১টায় পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা একটি মিছিল নিয়ে প্রশাসনিক ভবন অবরোধ করেন। এ সময় তারা পোষ্য কোটার পক্ষে লাগানো পোস্টার ছিঁড়ে ফেললে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
৩০৩ দিন আগে
বাতিল করা প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত
কোনো পেশাদার সাংবাদিক তার অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের বিষয়টি ন্যায়সঙ্গত মনে না করলে তিনি তা লিখিতভাবে কর্তৃপক্ষকে জানাতে পাববেন বলে জানিয়েছে তথ্য অধিদপ্তর।
তথ্য অধিদপ্তর সে আবেদন পরীক্ষা-নীরিক্ষার মাধ্যমে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সরকারি এক তথ্যবিবরণীতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তথ্যবিবরণীতে বলা হয়, সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সুবিধার্থে তথ্য অধিদপ্তর থেকে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড দেওয়া একটি চলমান প্রক্রিয়া।
নীতিমালা অনুযায়ী যাচাই-বাছাইয়ের পর অধিদপ্তর থেকে কিছু সংখ্যক অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে বলে তথ্যবিবরণীতে বলা হয়।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার সুযোগ পেলে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করবে বিএনপি: তারেক
মূলত কার্ড বাতিলের কারণ হিসেবে দীর্ঘদিন কার্ড নবায়ন না করা, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কোটার অতিরিক্ত কার্ড গ্রহণ, অপসাংবাদিকতা, পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল, ফৌজদারি মামলার আসামি, বিভিন্ন কারণে গ্রেপ্তার ও কারা অন্তরীণ, অপেশাদার ব্যক্তির রাজনৈতিক বিবেচনায় কার্ড গ্রহণ, সরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্যপাচার ও প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের অপব্যবহার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতিবাচক ভূমিকা ও উসকানি দেওয়া, ফ্যাসিবাদের ঘনিষ্ঠ দোসর, গুজব ইত্যাদি বিবেচনা করা হয়েছে।
তথ্যবিবরণীতে আরও বলা হয়, তথ্য অধিদপ্তর সাংবাদিকদের বাতিল করা অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
কোনো পেশাদার সাংবাদিক তার কার্ড বাতিলের বিষয়টি ন্যায়সঙ্গত মনে না করলে তিনি তা লিখিতভাবে কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারবেন। তথ্য অধিদপ্তর সেসকল আবেদন পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
৩৫০ দিন আগে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিলের চিন্তা
সরকারি চাকরিতে নিয়োগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিলের জন্য সরকারকে সুপারিশ করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সচিবালয় বিটের সাংবাদিকদের সঙ্গে জনপ্রশাসনের সংস্কার কমিশনের মতবিনিময় সভায় কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘চাকরিতে রিক্রুটমেন্ট (নিয়োগ), বিভিন্ন ব্যাপারে পুলিশের ভেরিফিকেশন একটা ম্যান্ডেটরি (বাধ্যতামূলক) জিনিস। এটা আমরা না রাখার সুপারিশ করছি। এটি কোথাও থাকবে না।’
কমিশন প্রধান বলেন, ‘আপনি নাগরিক, পাসপোর্ট নেবেন আপনার নাগরিক অধিকার। আপনাকে পুলিশ ভেরিফিকেশন কেন করতে হবে? ইংল্যান্ডে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করলে পোস্ট অফিসে পাসপোর্ট চলে আসে।’
আরও পড়ুন: কুমিল্লা ও ফরিদপুরকে বিভাগ করার সুপারিশ দেবে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন
‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটা কমিশন আছে, তাদের দৃষ্টিভঙ্গি কী জানি না। কিন্তু আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বা আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি হল এটি।’
আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, ‘আমার কাছে একটি জিনিস মনে হয়- খারাপ লোক যখন দেশে আসে, তাকে ঢুকতে না দেওয়ার কারণ কী? বরং সে ভেতরে এলে আমার সুবিধা হলো, তাকে শাস্তি দেওয়া যাবে। যদি কেউ চলে যেতে চায়, চলে গেল, অসুবিধা কি? বিমানবন্দরে এগুলো করা হয়, আমি মনে করি, এটি সময়ের অপচয় এবং অপ্রয়োজনীয়। কে করে এটি? এই যে অদৃশ্য শক্তি- আমার ব্যক্তিগত অভিমত- সেগুলো হওয়া উচিত নয়।’
এ সময় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমানসহ কমিশনের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
৩৫২ দিন আগে
আরও ৩০ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল
ইমদাদুল হক মিলন, মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল ও আহমেদ জোবায়েরসহ আরও ৩০ সাংবাদিকের স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে প্রেস ইনফরমেশন বিভাগ (পিআইডি)।
গত ৩ নভেম্বর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীন পিআইডির প্রধান তথ্য কর্মকর্তা নিজামুল কবিরের সই করা এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
আরও পড়ুন: ২৮ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ
এতে বলা হয়, প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন নীতিমালা-২০২২-এর ৬.৯, ৬.১০, ৯.৫ এবং ৯.৬ ধারা অনুযায়ী এই অ্যাক্রেডিটেশন বাতিল করা হয়েছে।
যেসব সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন- নিউজ টোয়েন্টিফোরের রাহুল সাহা, ডিবিসি নিউজের মোহাম্মদ মনজুরুল ইসলাম, দৈনিক জাগরণের আবেদ খান, এটিএন বাংলার জ ই মামুন, বাসসের ওমর ফারুক, দৈনিক আমাদের অর্থনীতির মাসুদা ভাট্টি, ডিবিসি নিউজের নাজনীন নাহার মুন্নী, আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশিকুর রহমান, দৈনিক ভোরের কাগজের বার্তা সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন।
এর আগে ইকবাল সোবহান চৌধুরী, ফারজানা রূপা ও ফরিদা ইয়াসমিনসহ ২০ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করে সরকার।
কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে) সোমবার বলেছে, ২০ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন বাতিলের অন্তর্বর্তীকালীন তথ্য মন্ত্রণালয়ের ঘোষণায় তারা 'উদ্বিগ্ন'। এসব সাংবাদিকদের মধ্যে আওয়ামী লীগকে সমর্থনের দায়ে চারজনকে আটক রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক জামিউল আহসান সিপুর বাবার মৃত্যুতে ডিআরইউ’র শোক
৩৯৪ দিন আগে
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হাইকোর্টে বাতিল
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আব্দুস সালামসহ চার জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার কার্যক্রম বাতিল করে তাদেরকে অভিযোগ থেকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।
খালাসপ্রাপ্ত অন্য দুজন হলেন— একুশে টেলিভিশনের সাবেক প্রধান প্রতিবেদক মাহাথীর ফারুকী খান ও সিনিয়র প্রতিবেদক কনক সারওয়ার।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আব্দুস সালামের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক। এ সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।
পরে মাহবুব উদ্দিন খোকন জানান, আজকে শাহদীন মালিক সাহেব শুনানি করেছেন। আমরাও সেখানে ছিলাম। এই মামলার শুরুইটাই বেআইনি। তাই আব্দুস সালাম, তারেক রহমানসহ সবার মামলা বাতিল করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি লন্ডন থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেওয়া বক্তব্য একুশে টিভি সরাসরি সম্প্রচার করে। পরদিন তারেক রহমান ও একুশে টেলিভিশনের মালিক আব্দুস সালামের নামে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি চায় তেজগাঁও থানা পুলিশ।
আরও পড়ুন: অন্য ইস্যু নয় ভোটের দিকে নজর দিন: সরকারকে ফখরুল
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি পাওয়ার পর তেজগাঁও থানার এসআই বোরহান উদ্দিন ২০১৫ সালের ৮ জানুয়ারি এ মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, লন্ডন থেকে তারেক রহমানের দেওয়া বক্তব্য সরাসরি সম্প্রচারের করে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি দেখানো, প্রতিষ্ঠিত সরকারের প্রতি ঘৃণা তৈরি করতে চেয়েছিলেন।
তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ৬ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দেন গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক এমদাদুল হক। সেখানে তারেক ও সালামের সঙ্গে একুশে টেলিভিশনের প্রধান প্রতিবেদক মাহাথীর ফারুকী খান এবং জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কনক সারওয়ারের নাম যোগ করা হয়।
পরে আদালত অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আব্দুস সালাম হাইকোর্টে আবেদন করেন। হাইকোর্ট ২০১৭ সালে রুল ও স্থগিতাদেশ দেন। সেই রুলের শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার রায় দেওয়া হলো।
আরও পড়ুন: জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস: বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
৩৯৯ দিন আগে