আইএসপিআর
মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দিয়েছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী: আইএসপিআর
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা, ‘কিলো ফ্লাইট’র বীর সদস্য ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা দিয়েছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান।
শুক্রবার (২২ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বিমান বাহিনীর শাহীন হলে বিমান বাহিনী প্রধান তাদের এই সংবর্ধনা দিয়েছেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে আন্ত:বাহিনী সংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুক্তিযোদ্ধা ও কিলো ফ্লাইটের সদস্যদের অবদান জাতি পরম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে।
তাদের আত্মত্যাগের স্বীকৃতিস্বরূপ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে এই সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। মোট ২৯ জন মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীরা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে 'কিলো ফ্লাইট'-এর সদস্য ও তাদের উত্তরসূরিরাও উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনী প্রধান মুক্তিযোদ্ধা/তাদের উত্তরাধিকারী এবং কিলো ফ্লাইট সদস্য/তাদের উত্তরাধিকারীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
আরও পড়ুন: ২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাস দিয়ে যান চলাচল সীমিত থাকবে: আইএসপিআর
তিনি উল্লেখ করেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের ময়দানে মাত্র তিনটি বিমান নিয়ে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ বিমান বাহিনী আজ অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান, পরিবহন বিমান, হেলিকপ্টার, বিভিন্ন ধরনের রাডার, ক্ষেপণাস্ত্র এমনকি অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সুসজ্জিত।
পরিচালন ও প্রশাসনিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বেশ কয়েকটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে এবং বেশ কয়েকটি প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে।
বিমান বাহিনী প্রধান গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ও কিলো ফ্লাইটের সদস্যদের অবদানের কথা স্মরণ করেন।
মুক্তিযোদ্ধা ও কিলো ফ্লাইটের সদস্যদের আত্মত্যাগ ও অবদান বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বর্তমান সকল সদস্যের কাছে প্রেরণার উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বিভিন্ন ঘাঁটির প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বিমানসেনারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ২ বিদেশি ফিশিং ট্রলার আটক করেছে নৌবাহিনী: আইএসপিআর
১ মাস আগে
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাস দিয়ে যান চলাচল সীমিত থাকবে: আইএসপিআর
আগামী ২১ নভেম্বর জাতীয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাস দিয়ে যানবাহন চলাচল সীমিত থাকবে।
রবিবার সকালে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওই দিন শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে ক্যান্টনমেন্ট হয়ে স্টাফ রোড পর্যন্ত বহিরাগতদের চলাচল না করার অনুরোধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২ বিদেশি ফিশিং ট্রলার আটক করেছে নৌবাহিনী: আইএসপিআর
তবে সেনানিবাস এলাকার বাসিন্দা ও আমন্ত্রিত অতিথিরা সড়কটি ব্যবহার করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
ওই দিন সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা এবং দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এ সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: লেফটেন্যান্ট তানজিম হত্যায় সরাসরি জড়িত ৬ জন আটক: আইএসপিআর
১ মাস আগে
লেফটেন্যান্ট তানজিম হত্যায় সরাসরি জড়িত ৬ জন আটক: আইএসপিআর
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম সারওয়ার হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত ছয়জনকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযান পরিচালনার সময় ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক ঘটনার পর বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এই তথ্য জানাল আইএসপিআর।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে কক্সবাজারের চকরিয়ার দুর্গম এলাকায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনাকালে শহীদ হন ২৩ বছর বয়সী লেফটেন্যান্ট তানজিম।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়ি-রাঙামাটিতে সহিংসতায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইএসপিআর
এ ঘটনার পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ওই এলাকায় চিরুনি অভিযান চালালে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। কর্তৃপক্ষ আটকদের কাছ থেকে দুটি দেশীয় তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র, ১১ রাউন্ড বিভিন্ন ধরণের গুলি, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরি, একটি পিকআপ ট্রাক এবং একটি মোটরসাইকেলসহ উল্লেখযোগ্য প্রমাণ উদ্ধার করেছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, আটকদের মধ্যে চারজন সরাসরি অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল, বাকি দুজন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. বাবুল প্রকাশ (৪৪), মো. হেলাল উদ্দিন (৩৪), মো. আনোয়ার হাকিম (২৮), মো. আরিফ উল্লাহ (২৫), মো. জিয়াবুল করিম (৪৫) ও মো. হোসেন (৩৯)।
এদের মধ্যে মো. বাবুল প্রকাশকে অভিযানের মূল অর্থদাতা হিসেবে চিহ্নিত করে প্রাথমিক স্বীকারোক্তি দিয়ে তিনি লেফটেন্যান্ট তানজিমকে ছুরিকাঘাত করেছেন বলে স্বীকার করেছেন।
এছাড়া ডাকাত দলের দ্বিতীয় নেতা মো. হেলাল উদ্দিন, চালক মো. আনোয়ার হাকিম, সশস্ত্র সদস্য মো. আরিফ উল্লাহ, সোর্স মো. জিয়াবুল করিম ও মো. হোসেন সকলেই ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। ডাকাত চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
আটক ছয়জনকে চকরিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে এবং সেনা সদস্যদের মাধ্যমে থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
আরও পড়ুন: সেনাপ্রধানের সামাজিক মাধ্যম অ্যাকাউন্ট নেই: আইএসপিআর
২ মাস আগে
খাগড়াছড়ি-রাঙামাটিতে সহিংসতায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইএসপিআর
খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে সহিংসতার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে আইএসপিআর চলমান উত্তেজনা প্রশমনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহায়তা করতে সম্প্রদায়ের নেতাদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।
আরও পড়ুন:জনগণের সঙ্গে অসদাচরণের জন্য দোষী সেনা সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইএসপিআর
এতে বলা হয়, এই অস্থিরতা তিন পার্বত্য জেলায় সহিংস দাঙ্গায় পরিণত হতে পারে। তাই তিন জেলার জনগণকে শান্ত থাকার এবং শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
এর আগে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসন ও রাঙামাটি জেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে জনসমাগম নিষিদ্ধ করেছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলাচল সীমিত করে।
গত বৃহস্পতিবার ও আজ শুক্রবার ভোরে খাগড়াছড়িতে সহিংস ঘটনায় ৩ জন নিহত ও ৯ জন আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: 'বৈঠকে তরুণ কর্মকর্তাদের অসন্তোষের মুখে সেনাপ্রধান,’ খবর প্রত্যাখান আইএসপিআরের
৩ মাস আগে
সরকার পতনের পর নিরাপত্তাজনিত কারণে সেনানিবাসে আশ্রয় নেন ৬২৬ জন: আইএসপিআর
গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আওয়ামী লীগ সরকারের সদস্যসহ মোট ৬২৬ জন দেশের বিভিন্ন সেনানিবাসে আশ্রয় নিয়েছিলেন বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হলে বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বসহ বেসামরিক নাগরিক প্রাণের ভয়ে সেনানিবাসে আশ্রয় নেন।
এতে বলা হয়, বিচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ, জীবন রক্ষা এবং আইনের শাসন সমুন্নত রাখার প্রয়াসে মোট ৬২৬ জনকে বিভিন্ন সেনানিবাসে আশ্রয় দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: সেনানিবাসের ভেতরে বিদেশি মিশনের কেউ অবস্থান করছে না: আইএসপিআর
এর মধ্যে ২৪ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, ৫ জন বিচারক, ১৯ জন অসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তা, ২৮ জন পুলিশ অফিসার, ৪৮৭ জন পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্য, বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাসহ বিবিধ ১২ জন ও ৫১ জন পরিবার পরিজন (স্ত্রী ও শিশু) ছিলেন।
পরিস্থিতির উন্নতি সাপেক্ষে ৬১৫ জন নিজ উদ্যোগে সেনানিবাস ত্যাগ করেন।
এছাড়া আশ্রয় দেওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে থেকে এ পর্যন্ত ৪ জনকে তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ বা মামলার ভিত্তিতে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বর্তমানে আশ্রয়প্রাপ্ত তিনজন তাদের পরিবারের চার সদস্যসহ মোট সাতজন সেনানিবাসে অবস্থান করছেন। এক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সব তথ্য দেওয়া হয়েছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নের পাশাপাশি বিচার বহির্ভূত কর্মকাণ্ড রোধ ও আইনের শাসন সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে নিরপেক্ষ ও পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
এক্ষেত্রে, গুজবে কান না দিয়ে সবাইকে ধৈর্যশীল ও সহযোগী মনোভাব প্রদর্শনে বিনীতভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সর্বদা জনসাধারণের পাশে আছে এবং থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: জনগণের সঙ্গে অসদাচরণের জন্য দোষী সেনা সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইএসপিআর
৪ মাস আগে
সেনানিবাসের ভেতরে বিদেশি মিশনের কেউ অবস্থান করছে না: আইএসপিআর
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, বর্তমানে সেনানিবাসের ভেতরে বিদেশি মিশনসমূহের কোনো ব্যক্তিবর্গ অবস্থান করছেন না। এক্ষেত্রে, গুজবে কান না দিয়ে সকলকে ধৈর্যশীল ও সহযোগী মনোভাব প্রদর্শন করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
শনিবার (১৭ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
আরও পড়ুন: জনগণের সঙ্গে অসদাচরণের জন্য দোষী সেনা সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইএসপিআর
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারা দেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন বিদেশি মিশনের নিরাপত্তা জোরদারের জন্য অনুরোধ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সেসময় পুলিশ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অনুপস্থিতিতে সেনাবাহিনীর কাছে তারা (বিদেশি মিশনে কর্মরতরা) নিরাপত্তা পেতে সহায়তা চায়। এ কারণে ঢাকার কূটনৈতিক এলাকা ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তায় সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়, যা বর্তমানেও চলমান রয়েছে।
আইএসপিআর জানায়, এসময় ভারতীয় হাইকমিশনের অনুরোধে শুধুমাত্র অসামরিক সদস্যদের ঢাকা সেনানিবাসসহ অন্যান্য সেনানিবাসে আশ্রয় দেওয়া হয়। পাশাপাশি কিছু সংখ্যক সদস্য নিজ নিজ কনস্যুলেট ভবনে এবং বিভিন্ন হোটেলে অবস্থান করায় সেসব স্থানেরও নিরাপত্তা দেওয়া হয়।
এছাড়া, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কর্মরত কয়েকজন রাশিয়ান বিশেষজ্ঞকেও নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সকল তথ্যাদি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিজিএফআইয়ের নতুন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ফয়জুর রহমান: আইএসপিআর
লুট হওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদের তথ্য চেয়ে আইএসপিআরের আহ্বান
৪ মাস আগে
জনগণের সঙ্গে অসদাচরণের জন্য দোষী সেনা সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইএসপিআর
বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেনা সদস্যদের অসদাচরণের কিছু ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৬ আগস্ট) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ধরনের ঘটনা সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনোই সমর্থন করে না।
উল্লেখ্য, দোষী সেনা সদস্যদের চিহ্নিত করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দোষী সাব্যস্ত সদস্যদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ডিজিএফআইয়ের নতুন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ফয়জুর রহমান: আইএসপিআর
৪ মাস আগে
নাশকতা-সহিংসতা বা হুমকির বিষয়ে জানাতে সেনা ক্যাম্পে যোগাযোগ করুন: আইএসপিআর
কেউ কোনো ধরনের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, সহিংসতা ও হত্যার হুমকির সম্মুখীন হলে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে যোগাযোগ করতে জনগণকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
বুধবার (৭ আগস্ট) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে এ সংক্রান্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় জনসাধারণের জানমাল ও গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।
পাশাপাশি মিথ্যা তথ্য ও গুজব ছড়িয়ে সেনাবাহিনীকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকার জন্য জনগণকে অনুরোধ জানানো হয় বিবৃতিতে।
অভিযোগ জানাতে যোগাযোগের জন্য কয়েকটি মোবাইল ফোন নম্বরও দেওয়া হয়েছে।
বরিশাল বিভাগ
বরিশাল- ০১৭৬৯০৭২৫৫৬, ০১৭৬৯০৭২৪৫৬,
পটুয়াখালী- ০১৭৬৯০৭৩১২০, ০১৭৬৯০৭৩১২২
ঝালকাঠি- ০১৭৬৯০৭২১০৮, ০১৭৬৯০৭২১২২,
পিরোজপুর-০১৭৬৯০৭৮২৯৮, ০১৭৬৯০৭৮৪০৮
চট্টগ্রাম বিভাগ
নোয়াখালী-০১৬৪৪-৪৬৬০৫১, ০১৭২৫-০৩৮৬৭৭
চাঁদপুর- ০১৮১৫-৪৪০৫৪৩, ০১৫৬৮-৭৩৪৯৭৬
ফেনী- ০১৭৬৯-৩৩৫৪৬১, ০১৭৬৯-৩৩৫৪৩৪
লক্ষীপুর- ০১৭২১-৮২১০৯৬,০১৭০৮৭৬২১১০
কুমিল্লা- ০১৩৩৪-৬১৬১৫৯, ০১৩৩৪-৬১৬১৬০
ব্রাক্ষণবাড়িয়া- ০১৭৬৯-৩২২৪৯১, ০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও সাতকানিয়া উপজেলা
০১৭৬৯১০৭২৩১, ০১৭৬৯১০৭২৩২
চট্টগ্রাম (লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা ছাড়া)
০১৭৬৯২৪২০১২, ০১৭৬৯২৪২০১৪
ঢাকা বিভাগ
মাদারীপুর- ০১৭৬৯০৭২১০২, ০১৭৬৯০৭২১০৩
কিশোরগঞ্জ- ০১৭৬৯১৯২৩৮২, ০১৭৬৯২০২৩৬৬
টাঙ্গাইল- ০১৭৬৯২১২৬৫১, ০১৭৬৯২১০৮৭০
গোপালগঞ্জ- ০১৭৬৯-৫৫২৪৩৬,০১৭৬৯-৫৫২৪৪৮
রাজবাড়ী- ০১৭৬৯-৫৫২৫১৪, ০১৭৬৯-৫৫২৫২৮
গাজীপুর- ০১৭৮৫৩৪৯৮৪২,০১৭৬৯০৯২১০৬
মুন্সিগঞ্জ- ০১৭৬৯০৮২৭৯৮,০১৭৬৯০৮২৭৮৪
মানিকগঞ্জ- ০১৭৬৯০৯২৫৪০, ০১৭৬৯০৯২৫৪২
নারায়ণগঞ্জ- ০১৭৩২০৫১৮৫৮
নরসিংদী- ০১৭৬৯০৮২৭৬৬, ০১৭৬৯০৮২৭৭৮
শরীয়তপুর- ০১৭৬৯০৯৭৬৬০, ০১৭৬৯০৯৭৬৫৫
ফরিদপুর- ০১৭৬৯০৯২১০২, ০১৭৪২৯৬৬১৬২
ঢাকা মহানগরী
লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এলিফ্যান্ট রোড এবং কাঁটাবন এলকা
০১৭৬৯০৫১৮৩৮, ০১৭৬৯০৫১৮৩৯
গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান এবং বনশ্রী এলাকা
০১৭৬৯০১৩১০২, ০১৭৬৯০৫৩১৫৪
মিরপুর-১ হতে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা এবং হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
০১৭৬৯০২৪২১০, ০১৭৬৯০২৪২১১
মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান এবং পুরান ঢাকা
০১৭৬৯০৯২৪২৮,০১৭৬৯০৯৫৪১৯
ময়মনসিংহ বিভাগ
শেরপুর- ০১৭৬৯২০২৫১৬, ০১৭৬৯২০২৫২৪
নেত্রকোণা- ০১৭৬৯২০২৪৭৮, ০১৭৬৯২০২৪৪৮
জামালপুর- ০১৭৬৯১৯২৫৪৫, ০১৭৬৯১৯২৫৫০
ময়মনসিংহ- ০১৭৬৯২০৮১৫১, ০১৭৬৯২০৮১৬৫
খুলনা বিভাগ
বাগেরহাট- ০১৭৬৯০৭২৫১৪,০১৭৬৯০৭২৫৩৬
কুষ্টিয়া- ০১৭৬৯-৫৫২৩৬২, ০১৭৬৯-৫৫২৩৬৬
চুয়াডাঙ্গা- ০১৭৬৯-৫৫২৩৮০, ০১৭৬৯-৫৫২৩৮২
মেহেরপুর- ০১৭৬৯-৫৫২৩৯৮, ০২৪৭৯৯২১১৫৩
নড়াইল- ০১৭৬৯-৫৫২৪৫৬, ০১৭৬৯-৫৫২৪৫৭
মাগুরা- ০১৭৬৯-৫৫৪৫০৫,০১৭৬৯-৫৫৪৫০৬
ঝিনাইদহ- ০১৭৬৯-৫৫২১৫৮, ০১৭৬৯-৫৫২১৭২
যশোর- ০১৭৬৯-৫৫২৬১০, ০১৭৬৯-০০৯২৪৫
খুলনা- ০১৭৬৯-৫৫২৬১৬, ০১৭৬৯-৫৫২৬১৮
সাতক্ষীরা- ০১৭৬৯-৫৫২৫৩৬, ০১৭৬৯-৫৫২৫৪৮
রাজশাহী বিভাগ
রাজশাহী- ০১৭৬৯১১২৩৮৬, ০১৭৬৯১১২৩৮৮
চাঁপাইনবাবগঞ্জ- ০১৭৬৯১১২০৭০,০১৭৬৯১১২৩৭২
পাবনা- ০১৭৬৯১২২৪৭৮, ০১৭৬৯১১২৪৮০
সিরাজগঞ্জ- ০১৭৬৯১২২৪৬২, ০১৭৬৯১২২২৬৪
নাটোর- ০১৭৬৯১১২৪৪৬, ০১৭৬৯১১২৪৪৮
নওগাঁ- ০১৭৬৯১২২১১৫, ০১৭৬৯১২২১০৮
জয়পুরহাট- ০১৭৬৯১১২৬৩৪
বগুড়া- ০১৭৬৯১১২৫৯৪, ০১৭৬৯১১২১৭০
রংপুর বিভাগ
রংপুর- ০১৭৬৯৬৬২৫৫৪, ০১৭৬৯৬৬২৫১৬
দিনাজপুর- ০২৫৮৯৯২১৪০০, ০২৫৮৯৬৮২৪১৪
নীলফামারী- ০১৭৬৯৬৮২৫০২, ০১৭৬৯৬৮২৫১২
লালমনিরহাট- ০১৭৬৯৬৮২৩৬৬, ০১৭৬৯৬৮২৩৬২
কুড়িগ্রাম- ০১৭৬৯৬৬২৫৩৪, ০১৭৬৯৬৬২৫৩৬
ঠাকুরগাঁও- ০১৭৬৯৬৬৬০৬২, ০১৭৬৯৬৭২৬১৬
পঞ্চগড়- ০১৯৭৩০০০৬৬২, ০১৭৬৯৬৬২৬৬১
গাইবান্ধা- ০১৬১০৬৫২৫২৫, ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬
সিলেট বিভাগ
সিলেট- ০১৭৬৯১৭৭২৬৮, ০১৯৮৭৮৩৩৩০১
হবিগঞ্জ- ০১৭৬৯১৭২৫৯৬, ০১৭৬৯১৭২৬১৬
সুনামগঞ্জ- ০১৭৬৯১৭২৪২০, ০১৭৬৯১৭২৪৩০
মৌলভীবাজার- ০১৭৬৯১৭৫৬৮০, ০১৭৬৯১৭২৪০০
৪ মাস আগে
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির মধ্যেই কারফিউ আরোপ: আইএসপিআর
দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির হওয়ায় রবিবার (৪ আগস্ট) থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করা হয়েছে। রবিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
জনসাধারণের নিরাপত্তা এবং গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় অবকাঠামোর সুরক্ষা নিশ্চিত করতেই এই সিদ্ধান্ত। এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে।
এই সময়ে জনসাধারণকে কারফিউ মেনে চলতে এবং কর্তৃপক্ষকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
৪ মাস আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিদেশি মিডিয়ায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে: আইএসপিআর
সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার লক্ষ্যে বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্বার্থান্বেষী মহল যে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর প্রচার চালাচ্ছে তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
রবিবার আইএসপিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘দেশে-বিদেশে সেনাবাহিনীর সুনাম ক্ষুণ্ন করাই এর মূল লক্ষ্য।’
আরও পড়ুন: বান্দরবানে অস্ত্রসহ কেএনএফের আরও ৯ সদস্য গ্রেপ্তার: আইএসপিআর
আইএসপিআর জানায়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, জনগণ ও সম্পত্তির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং জনজীবনে স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিদ্যমান আইন মেনে চলছে। একই সঙ্গে দেশের সংবিধান সমুন্নত রাখার জন্য বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় কাজ করছে।
এসব স্বার্থান্বেষী মহল প্রচারিত এ ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্য ও সংবাদে বিভ্রান্তি রোধে জনসাধারণের সহযোগিতা কামনা করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
আইএসপিআর জানায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, দেশের স্বার্থ রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে।
দেশজুড়ে নিরাপত্তা পরিস্থিতি অবনতির মধ্যে, জনসাধারণকে সার্বিক নিরাপত্তা প্রদান এবং মূল স্থাপনাগুলো সুরক্ষিত করার জন্য ২০ জুলাই সকাল থেকে সেনাবাহিনীকে সুনির্দিষ্ট এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে।
অন্যান্য বাহিনীর পাশাপাশি সেনাবাহিনীর উপস্থিতি দ্রুত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও নৈরাজ্য মোকাবিলায় সহায়ক হয়েছে বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।
আরও পড়ুন: সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান আইএসপিআরের
বান্দরবানে সেনা অভিযানে ২ কেএনএফ সদস্য নিহত: আইএসপিআর
৪ মাস আগে