রিহ্যাব
সংশোধিত ড্যাপ বাতিলের দাবি আবাসন ব্যবসায়ীদের, আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত হবে মনে করছেন পরিকল্পনাবিদরা
সংশোধিত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) বাতিলের দাবি জানিয়েছেন আবাসন ব্যবসায়ীরা। একই দাবি স্থপতিদেরও। তারা মনে করেন ড্যাপ পরিকল্পনা বৈষম্যমূলক। অন্যদিকে পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, ড্যাপ বাতিল বা স্থগিত করা হবে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।
গত সপ্তাহে এক সংবাদ সম্মেলনে স্থপতিরা বলেন, বাতিল হলেই সমাধান, সেটা না হলেও আপাতত স্থগিত করা দরকার।
এদিকে নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, বসবাস উপযোগিতার বিবেচনায় ঢাকার অবস্থান তলানিতে। এ অবস্থায় স্বার্থান্বেষী মহলের কথায় ড্যাপ বাতিল বা স্থগিত করা হলে তা এই শহরের জন্য আত্মঘাতী হবে। তবে ত্রুটি-বিচ্যুতিগুলো সংস্কার করা যেতে পারে বলে মনে করেন তারা।
এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সভাপতি অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান ইউএনবিকে বলেন, ‘গত সপ্তাহে (রবিবার) রাজউকে ড্যাপ সংশোধন সংক্রান্ত কারিগরি কমিটির একটি সভা ছিল। সেখানে আবাসন ব্যবসায়ীরা একরকম বলপ্রয়োগ করে ড্যাপ সংশোধনের মনোভাব প্রদর্শন করেন। তাদের সঙ্গে স্থপতিরাও সুর মেলান। এটা খুবই দুঃখজনক ব্যাপার।’
আরও পড়ুন: ড্যাপ ও ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় সংশোধন চান আবাসন খাতের ব্যবসায়ীরা
তিনি আরও বলেন, রাজধানী ঢাকা বসবাস উপযোগিতা হারিয়েছে। এই অবস্থায় বিদ্যমান ড্যাপ বাতিল করে আগের ড্যাপ এবং ইমারত নির্মাণে ফিরে গেলে, যে যার খুশিমতো ভবন নির্মাণ করবে। বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হবে।
আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ‘যে কোনো মাস্টারপ্ল্যানের ভুল-ত্রুটি থাকতে পারে। তবে তা কারিগরি কমিটির মাধ্যমে সংশোধনও করার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু স্বার্থান্বেষী মহল বিদ্যমান ড্যাপ বাতিল করতে মরিয়া হয়ে লড়ছে। এটা কোনোভাবেই হতে দেওয়া যাবে না।’
গত ২১ আগস্ট আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার (ড্যাপ) প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকে আবাসন খাতে ব্যাপক মাত্রায় স্থবিরতা নেমে এসেছে। আগামী এক বছরে এই সংকট আরও প্রকট আকার ধারণ করবে। স্বৈরশাসকের প্রণীত বৈষম্যমূলক ও ত্রুটিপূর্ণ ড্যাপের (২০২২-২০৩৫) কারণে খালবিল, জলাশয় ও কৃষিজমি দ্রুত গতিতে হ্রাস পাবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ক্ষতিকর হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, আবাসন এবং খাতসংশ্লিষ্ট সব ধরনের ব্যবসা স্থবির হওয়ায় আবাসন শিল্পে জড়িত প্রায় ৪০ লাখ লোক বেকার হয়ে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এ অবস্থায় দেশের অর্থনীতির কথা ভেবে ড্যাপ (২০২২-২০৩৫) বাতিল করে ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা-২০০৮ ও মাস্টার প্ল্যান (ড্যাপ)-২০১০ বিধি অনুসারে ভবনের নকশা অনুমোদনের আদেশ দেওয়া যৌক্তিক হবে।
এদিকে বিদ্যমান ড্যাপ বাতিলের দাবিতে বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট (বাস্থই) গত সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে। তাদের দাবি, বিদ্যমান ড্যাপ বাতিল হওয়া যৌক্তিক। আইনগত জটিলতার কারণে যদি বাতিল করা না যায়, তাহলে তা স্থগিত করতে হবে। এই পরিকল্পনা প্রণয়নের প্রক্রিয়া নগর পরিকল্পনাসংক্রান্ত দেশের প্রচলিত আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে আসছেন বাস্থইসহ অন্যান্য পেশাজীবী সংগঠনগুলো।
এরইমধ্যে ঢাকা মহানগরীর পরিকল্পনা প্রণয়নের প্রথম পর্যায়ে প্রস্তাবিত নগর অঞ্চলের ‘কাঠামো পরিকল্পনা’ গেজেটের মাধ্যমে অনুমোদন করার পর নগরের বিভিন্ন এলাকার জন্য ‘আরবান এরিয়া প্ল্যান’ ও পরিশেষে ‘ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান’ গেজেটের মাধ্যমে অনুমোদন করা হয়।
ড্যাপ (২০২২-৩৫) প্রণয়নের পূর্বে ‘ঢাকা কাঠামো পরিকল্পনা’ ২০১৬ সালে প্রণয়ন করা হলেও তা গেজেটভুক্ত না করে আইনি ব্যত্যয় ঘটিয়ে দীর্ঘ সময়ক্ষেপণ করে ২০২২ সালে এই বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (২০২২-৩৫) গেজেট করা হয়। কাজেই এই বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (২০২২-৩৫) বেআইনি প্রক্রিয়ায় প্রণীত হয়েছে।
এছাড়া কী প্রক্রিয়ায় বা কীসের ওপর ভিত্তি করে নগরীর ‘উন্নয়ন প্রাবল্য তীব্রতা’ ও ‘জনঘনত্ব’ নির্ধারণ করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে বাস্থই এই পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ব্যবহৃত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ-উপাত্ত ও ওয়ার্কিং পেপারগুলো জনসাধারণ ও অংশীজনদের কাছে উন্মুক্ত করার জন্য বহুবার আবেদন করে ব্যর্থ হয়েছে। এর ফলে বাস্থই মনে করছে যে-এই পরিকল্পনা প্রণয়নের প্রক্রিয়া অস্বচ্ছ। এজন্য তা বাতিল বা স্থগিত করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
পরিকল্পনাবিদদের সংগঠন ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি) সম্প্রতি এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে জানায়, বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবার জন্য বাসযোগ্য নগর ও জনবসতি গড়তে দরকার নগর পরিকল্পনার প্রকৃত অনুশীলন ও কার্যকর বাস্তবায়ন। অথচ ব্যবসায়িক ও গোষ্ঠীস্বার্থে আবাসন ব্যবসায়ী ড্যাপ বাতিলের মাধ্যমে পরিকল্পনাহীন উন্নয়ন করতে চায়, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।
আইপিডি জানায়, আবাসন ব্যবসায়ীদের এই মহলের সঙ্গে কতিপয় পেশাজীবী ইতোপূর্বে বিভিন্ন সময়ে ইমারত ও আবাসনসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আইন, বিধিমালা, পরিকল্পনাকে অনৈতিকভাবে প্রভাবিত করে ঢাকার বাসযোগ্যতাকে বিপন্ন করে তুলেছে। সংশোধিত ড্যাপ বাতিল হলে ঢাকার বাসযোগ্যতাকে আরও বিপন্ন করে তুলবে।
স্বার্থসংশ্লিষ্ট এই মহলের ব্যবসায়িক ও গোষ্ঠী স্বার্থ যেন পরিকল্পিত ও টেকসই ঢাকা গড়ার পথে অন্তরায় না হয়ে দাঁড়ায়, সে বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও সংশ্লিষ্ট নগর সংস্থাগুলোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছে আইপিডি।
আইপিডি জানায়, ঢাকা শহরের বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (২০২২-৩৫) ২০২২ সালের ২৩ আগস্টে অনুমোদিত হয়। পরের বছরই আবাসন ব্যবসায়ীদের চাপে ২০২৩ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর তা আবার সংশোধন করা হয়। কোনো ধরনের কারিগরি সুপারিশ ছাড়া সংশোধিত প্রজ্ঞাপনও বাতিলের দাবি জানান পরিকল্পনাবিদরা।
একই সঙ্গে কারও চাপের কাছে নতি স্বীকার না করে ড্যাপ বহাল রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে বাসযোগ্য শহর গড়ার কাজ অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন তারা।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ড্যাপ সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে। সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে একটি মিটিংও করেছে রাজউক।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘বিদ্যমান ড্যাপ বাতিল বা স্থগিত করলে সেটা ভালো কোনো কাজ হবে না। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মিটিং করেছি। ড্যাপ সংশোধনের কাজ শুরু হয়েছে, সব পক্ষ খুশি থাকে এমন পর্যায়ে সংস্কার করা হবে। আমরা এ নিয়ে কাজ করছি।’
আরও পড়ুন: ড্যাপের অনুসরণে নতুন ১৮ ওয়ার্ডের সড়ক অন্তর্জাল সৃষ্টি করা হবে: ডিএসসিসি মেয়র
৩ মাস আগে
১০ হাজার দক্ষ কর্মী তৈরি করতে অর্থ মন্ত্রণালয়-রিহ্যাবের চুক্তি সই
আবাসন খাতে ১০ হাজার শ্রমিকের দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের (সিএসআইপি) সঙ্গে একটি চুক্তি সই করেছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)।
মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) রাজধানীর প্রবাসী কল্যাণ ভবনে এই চুক্তি সই হয়। রিহ্যাবের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন সংগঠনটির সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান। এ সময় রিহ্যাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, সহ-সভাপতি-৩ আব্দুল লতিফ, সহ-সভাপতি (অর্থ) আব্দুর রাজ্জাক এবং এসইআইপি-রিহ্যাব প্রকল্পের প্রধান সমন্বয়কারী কাজী আবুল কাশেম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: জুলাইয়ে ২৪ দিনে দেশে ঢুকেছে ১৫০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
সিসিআইপির পক্ষে চুক্তিতে সই করেন নির্বাহী প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ ওয়ালিদ হোসেন। অনুষ্ঠানে সিসিআইপি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রশিক্ষণার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এছাড়াও প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে বৃত্তি প্রদান করা হবে। প্রকল্পের আওতায় ইলেকট্রিক্যাল ইন্সটলেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স, প্লাম্বিং অ্যান্ড পাইপ ফিটিংস, মেশিনারি অ্যান্ড স্টিল বাইন্ডিং, টাইলস অ্যান্ড মার্বেল ওয়ার্কস- এই চারটি কোর্সে উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
চার মাসব্যাপী এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
আরও পড়ুন: বুধবার থেকে নিয়মিত সময়সূচিতে ফিরছে ব্যাংকও
৪ মাস আগে
আবাসন খাতে পণ্যের দাম-মান নির্ধারণে ‘মনিটরিং সেল’ গঠনের দাবি রিহ্যাব নেতাদের
আবাসন খাতসংশ্লিষ্ট নির্মাণসামগ্রীর দাম ও পণ্যের মান নির্ধারণে ‘মনিটরিং সেল’ গঠনের দাবি জানিয়েছে রিহ্যাব।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সঙ্গে মত বিনিময় সভায় এ দাবি জানান রিহ্যাব নেতারা।
নেতারা জানান, আগের শুরু হওয়া প্রকল্প নিয়ে গভীর সংকটে পড়েছেন অনেকে। কারণ চুক্তির বাধ্যবাধকতার কারণে বর্তমানে নির্মাণসামগ্রীর দাম বাড়লেও ক্রেতার কাছ থেকে বাড়তি অর্থ আদায় করতে পারছেন না। এখন নির্মাণসামগ্রীর দাম যে হারে বাড়ছে, তাতে ফ্ল্যাটের ক্রেতাদের কাছে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ছে।
আরও পড়ুন: গ্রামাঞ্চলের আবাসন ব্যবস্থায়ও শৃঙ্খলা আনার চেষ্টা করা হবে: গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী
আবাসন খাত আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে রিহ্যাব নেতারা বলেন, ক্রয়-বিক্রয় চুক্তি থাকায় এখন নির্মাণসামগ্রীর দাম বাড়লেও ফ্ল্যাটের দাম বাড়ানো যায় না। আবার যেসব ফ্ল্যাট অবিক্রিত থাকে, সেগুলোর দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতাও পাওয়া যায় না।
দেশে নির্মাণসামগ্রীর মান যাচাইয়ের কার্যকরী তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই কিন্তু নিরাপত্তার স্বার্থে মান যাচাই করা খুবই জরুরি বলে দাবি জানান নেতারা।
এ সময় নির্মাণসামগ্রীর দাম ও পণ্যের মান বজায় রাখার জন্য মন্ত্রণালয়, রিহ্যাব, এফবিসিসিআই এবং সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারের সমন্বয়ে একটি ‘মনিটরিং সেল’ গঠন করার দাবি জানান রিহ্যাব নেতারা।
রিহ্যাবের দাবির বিষয়ে পর্যালোচনা করে বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন বাণিজ্য মন্ত্রী।
মত বিনিময় সভায় রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট মো. ওয়াহিদুজ্জামান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, ভাইস প্রেসিডেন্ট (১ম) সাবেক সংসদ সদস্য লায়ন এম. এ. আউয়াল, ভাইস প্রেসিডেন্ট (২) মোহাম্মদ আক্তার বিশ্বাস, ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফাইন্যান্স) আব্দুর রাজ্জাকসহ অন্যান্য নেতারা ছিলেন।
আরও পড়ুন: সরকার সবার জন্য আবাসন নিশ্চিতে কাজ করছে: প্রতিমন্ত্রী
৮ মাস আগে
রিহ্যাব পরিচালক আবু বকর সিদ্দিক মারা গেছেন
রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) পরিচালক মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক মঙ্গলবার মারা গেছেন।
৪ বছর আগে
করোনার কিট সংগ্রহ করতে সরকারকে রিহ্যাবের ২৫ লাখ টাকা প্রদান
করোনাভাইরাস পরীক্ষা করতে প্রয়োজনীয় কিট সংগ্রহ করার জন্য সরকারকে ২৫ লাখ টাকার সহযোগীতা করেছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)।
৪ বছর আগে