ব্রিটিশ
ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাপা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক রবিবার (২৩ জুলাই) জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
এসময় তারা বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য সম্পর্ক এবং আসন্ন নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন।
যুক্তরাজ্য জানায়, তারা বাংলাদেশে ‘বিশ্বাসযোগ্য, অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক’ নির্বাচনকে উৎসাহিত করে।
আরও পড়ুন: দেশের স্বার্থে আমরা সব ত্যাগ করতে প্রস্তুত: জিএম কাদের
বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
১ বছর আগে
বিএনপির সঙ্গে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বিএনপির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন।
বৃহস্পতিবার বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বিকাল ৩টার দিকে বৈঠক শুরু হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
আগামী জাতীয় নির্বাচনসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতের কথা বলার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: হিরো আলমের ওপর হামলা: পূর্ণ তদন্ত চেয়ে ঢাকায় বিদেশি মিশনগুলোর যৌথ বিবৃতি
বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে আমীর খসরু বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: অন্য দেশে এমন ঘটনা ঘটলে বিদেশি মিশন কি বিবৃতি দেয়: মোমেন
১ বছর আগে
বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সমর্থন অব্যাহত রাখার আহ্বান
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের মধ্য দিয়ে লন্ডনের বাংলাদেশ হাই কমিশন বাংলাদেশের গৌরবোজ্জ্বল স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য র্মযাদা ও ভাব-গাম্ভীর্যের সঙ্গে উদযাপন করেছে।
এ উপলক্ষে লন্ডনের কেনজিংটন টাউন হলে এক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তি ও ডিজিটাল অর্থনীতি এবং লন্ডন বিষয়ক মন্ত্রী পল স্কালি এমপি এবং ডিপার্টমেন্ট অব লেবেলিং-আপ, হাউজিং ও কমিউনিটি বিষয়ক মন্ত্রী ফেলিসিটি বুকান এমপি সম্মানিত অতিথি হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বক্তব্যে রাখেন।
যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে জাতির পিতার ও মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ ২৪ বছরের নির্ভীক, বিচক্ষণ ও ঐন্দ্রিজালিক নেতৃত্ব ছাড়া বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে বিশ্বে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতো না।’
হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বলেন, ‘৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতার আদর্শই অনুসরণ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
এপ্রসঙ্গে তিনি বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সমর্থন অব্যাহত রাখার আহ্বান।
হাইকমশিনার ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক সফর এবং ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ-এর সঙ্গে তার আনুষ্ঠানিক বৈঠকই বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের বিগত ৫০ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্কের ভিত্তি তৈরি করেছে বলে উল্লেখ করে আগামীতে এই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, জলবায়ূ, প্রতিরক্ষা-নিরাপত্তা ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সহযোগিতার বিষয়ে আরও গভীর হবে বলে দৃঢ় আশা ব্যক্ত করেন।
রাষ্ট্রদূত ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে এবং পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের উন্নয়নে যুক্তরাজ্য সরকার ও জনগণ এবং যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের অসাধারণ অবদানের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন।
ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী ও জাতীয় দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশের জনগণ ও ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান এবং মায়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও নিরাপত্তা দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য মানবিকতার প্রশংসা করেন।
আরও পড়ুন: ইতালিতে স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী ও জাতীয় দিবস উদযাপন
১ বছর আগে
লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি শিশু-কিশোরদের বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক ও মানবিকতার আদর্শে গড়ে তোলার আহ্বান
ব্রিটিশ-বাংলাদেশি শিশু-কিশোরদের বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক ও মানবিকতার আদর্শে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩ যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে উদযাপন করেছে।
এ উপলক্ষে পূর্ব লন্ডন আয়োজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’ শীর্ষক এক বিশেষ স্মারক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: হো চি মিন ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে একসঙ্গে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনাম
তিনি বলেন, ‘দেশ বিভাগের আগে থেকেই বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিসত্তার ভিত্তিতে বাঙালি জাতির জন্য একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন।’
ড. গওহর রিজভী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন লাহোর প্রস্তাবে ধর্ম-ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের যে পরিকল্পনা দেয়া হয়েছিল তার মাধ্যমে বাঙালি জাতির মুক্তি ও উন্নতি সম্ভব নয়। তাই তিনি দীর্ঘ ও আপোষহীন সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে বিশ্বে বাঙালি জাতিকে একটি স্বাধীন জাতি ও বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।’
১ বছর আগে
সিটবেল্ট ব্যবহার না করায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাককে জরিমানা
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাককে শুক্রবার (২০ জানুয়ারি)একটি চলন্ত গাড়িতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও করার জন্য তার সিটবেল্ট খুলে জরিমানা করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার ৪২ বছর বয়সী সুনাক উত্তর-পশ্চিম ইংল্যান্ড সফরের সময় একটি সরকারি গাড়ির পিছন থেকে ইনস্টাগ্রামে একটি বার্তা রেকর্ড করার সময় "আইন লঙ্ঘন" করার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন।
ল্যাঙ্কাশায়ার পুলিশ জানান, ল্যাঙ্কাশায়ারে চলন্ত গাড়িতে এক যাত্রীর সিটবেল্ট পরতে না পারার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সুনাকের নাম উল্লেখ না করে পুলিশ সদস্যে বলেছে, তারা লন্ডন থেকে ৪২ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে শর্তসাপেক্ষে জরিমানার প্রস্তাব দিয়েছে।
সিটবেল্ট পরতে ব্যর্থ হলে ৫০০ পাউন্ড (৬২০ ডলার) পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে, যদিও এই ধরনের অপরাধের জন্য নির্দিষ্ট জরিমানার নোটিশ সাধারণত ১০০ পাউন্ড (১২৪ ডলার) হয় যদি তাৎক্ষণিকভাবে পরিশোধ করা হয়।
শর্তসাপেক্ষ প্রস্তাবের অর্থ হল জরিমানা করা ব্যক্তি যদি অপরাধ স্বীকার করে তবে তাকে আদালতে যেতে হবে না। তবে সুনাককে কত টাকা জরিমানা করা হয়েছে তা জানায়নি পুলিশ।
আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাককে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
সুনাকের কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, 'প্রধানমন্ত্রী পুরোপুরি স্বীকার করেছেন যে এটি ভুল ছিল এবং তিনি ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি অবশ্যই নির্ধারিত জরিমানা মেনে চলবেন।
রাজনৈতিক জীবনে দ্বিতীয়বারের মতো সুনাককে জরিমানা করা হলো।
উল্লেখ্য, গত বছর তিনি অর্থমন্ত্রী প্রধান থাকাকালীন সরকারি অফিসের অভ্যন্তরে সংক্ষিপ্ত ভাবে পার্টিতে যোগ দিয়ে মহামারী লকডাউন এর নিয়ম ভঙ্গ করার জন্য তাকে ৫০ পাউন্ড জরিমানা করা হয়েছিল। 'পার্টিগেট' কেলেঙ্কারির দায়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন জনসনসহ কয়েক ডজন কর্মকর্তাকে জরিমানা করা হয়েছে।
সুনাক গত অক্টোবরে যুক্তরাজ্যের নেতা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং কয়েক বছর ধরে জনসনকে একাধিক কেলেঙ্কারির কারণে ক্ষমতাচ্যুত করা হয় এবং তার উত্তরসূরি লিজ ট্রাসকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।
আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক
ঋষি সুনাকই হচ্ছেন যুক্তরাজ্যের প্রথম অশ্বেতাঙ্গ প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতিকৃতি বিশিষ্ট বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুদ্রার এখন কি করা হবে?
কয়েক দশক ধরে ব্রিটিশ নোট ও মুদ্রায় রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথকে চিত্রিত করা হয়েছে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঔপনিবেশিক ঐতিহ্যের একটি স্মারক হিসেবে তার প্রতিকৃতি বিশ্বের আরও ডজনখানেক দেশের মুদ্রায় দেখা যায়।
তাহলে সম্প্রতি তার মৃত্যুর পর এসবের কি হবে?
যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও অন্যান্য দেশের মুদ্রায়র তাদের নতুন রাজার ছবি প্রতিস্থাপন করতে সময় লাগবে।
তবে এর অর্থ এই নয় যে মুদ্রাগুলো কাজ করবে না।
রানির মুত্যুর পর তার প্রতিকৃতি অঙ্কিত কাগজের মুদ্রার জন্য পরবর্তীতে কি হচ্ছে তা জেনে নেয়া যাক:
রাজার পরিবর্তন
ব্রিটিশ নোট ও মুদ্রায় রানির প্রতিকৃতিগুলোকে নতুন রাজা চার্লস তৃতীয় এর অনুরূপ প্রতিকৃতি দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে অবিলম্বে তা করা সম্ভব হবে না।
ব্যাংক অব ইংল্যান্ড জানিয়েছে, ‘মহামান্য রানির প্রতিকৃতি সম্বলিত বর্তমান ব্যাংক নোটগুলো বৈধ মুদ্রা হিসেবে অব্যাহত থাকবে।’
ব্যাংকের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, দেশটিতে চলমান ১০ দিনের শোক শেষ হওয়ার পরে যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা বিদ্যমান কাগজের মুদ্রার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হবে।
ব্রিটিশ মুদ্রার অফিশিয়াল নির্মাতা রয়েল মিন্ট জানিয়েছে, রানির প্রতিকৃতি সম্বলিত মুদ্রা বৈধ মুদ্রা হিসেবেই থাকবে এবং প্রচলন অব্যাহত থাকবে। এ বিষয়ে আরও তথ্য পরবর্তীতে জানানো হবে।
রয়েল মিন্টের ওয়েবসাইটে উল্লেখ আছে, চলমান শোক সময়কে আমরা সম্মান করে মুদ্রাগুলো অব্যাহত রেখেছি।
৮২ বিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের চার দশমিক সাত বিলিয়ন ব্রিটিশ ব্যাংক নোট ও প্রায় ২৯ বিলিয়ন কয়েনসহ রানির ছবি বিশিষ্ট ব্রিটিশ মুদ্রা সম্ভবত বছরের পর বছর ধরে চলতে থাকবে।
মুদ্রা বিশেষজ্ঞ একটি ব্রিটিশ মুদ্রা গবেষণা ওয়েবসাইট অনুসারে, বরং বর্তমানের সব কয়েন ও নোট হস্তান্তর করা হচ্ছে। প্রক্রিয়াটি ধীরে ধীরে হবে এবং রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতিকৃতি সম্বলিত অনেক মুদ্রা আগামী বহু বছর ধরে প্রচলিত থাকবে।
ওয়েবসাইটটি বলা হয়েছে, চার্লস তার রাজ্যাভিষেকের সময় মুকুট নেয়ার পরে নতুন করে নকশা করা নোট ও কয়েন ব্যবহার করার জন্য একটি নতুন প্রতিকৃতি তৈরি করতে হবে।
১৭ শতকের ঐতিহ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রানির ডানদিকে তাকানো প্রতিকৃতিকে প্রতিস্থাপন করে নতুন রাজার বাম দিকে তাকানো প্রতিকৃতি দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হবে। পূর্বের সম্রাটের ঠিক বিপরীত দিকের প্রতিকৃতি ব্যবহারের নির্দেশ দেয়া আছে।
আরও পড়ুন: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ যখন প্রথমবার বাংলাদেশে আসেন
অন্যান্য দেশ ক্ষেত্রে কি হবে?
মুদ্রা বিশেষজ্ঞ ওয়েবসাইটটিতে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়ান, কানাডিয়ান ও বেলিজিয়ান ডলারের রানির প্রতিকৃতি সম্বলিত অন্যান্য দেশের মুদ্রাতেও নতুন রাজার প্রতিকৃতি যুক্ত করা হবে। তবে এই প্রক্রিয়া বেশ বিলম্বিত হবে। কারণ যে দেশে উৎপত্তি সে দেশে নতুন নকশা প্রতিস্থাপন করা তুলনামূলক সহজ। তবে আইনি ব্যবস্থায় ভিন্নতার জন্য অন্যান্য দেশে তুলনামূলক বেশি সময় লাগতে পারে।
ব্যাংক অব কানাডা বলেছে যে সিন্থেটিক পলিমার দিয়ে তৈরি বর্তমান ২০ ডলারের ব্যাংক নোটটি আগামী বেশ কয়েক বছরের জন্য প্রচলনের উদ্দেশে ডিজাইন করা হয়েছে।
ব্যাংকটি জানিয়েছে, সম্রাট পরিবর্তনের সময় একটি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নকশা পরিবর্তন করার কোনো আইনি প্রয়োজন নেই।
ব্যাংক আরও জানিয়েছে, সাধারণভাবে যখন কানাডিয়ান অর্থের জন্য একটি নতুন প্রতিকৃতির বিষয় বেছে নেয়া হয় তখন প্রক্রিয়াটি নতুন নকশা আঁকার মাধ্যমে শুরু হয় এবং কয়েক বছর পরে নতুন নোটটি জারি করার জন্য প্রস্তুত হয়।
রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউজিল্যান্ড বলেছে, চার্লসের প্রতিকৃতি সম্বলিত নতুন মুদ্রা বের হওয়ার আগে তারা রানির প্রতিকৃতি সম্বলিত মুদ্রার সব স্টক প্রচলন করবে।
২০ ডলারের নোটের স্টক শেষ না হওয়া পর্যন্ত চার্লস তৃতীয় সম্বলিত মুদ্রা প্রচলন করতে এখনও বেশ কয়েক বছর লেগে যাবে।
আরও পড়ুন: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যু, রাজপরিবারের উত্তরাধিকারের নতুন আদেশ
মুদ্রায় রানি
তিনি যখন রাজকুমারী ছিলেন তখন তাকে প্রথম মুদ্রায় দেখা যায়। এটি ছিল ১৯৩৫ সাল, যখন কানাডার ২০ ডলার নোটে আট বছর বয়সী এলিজাবেথের প্রতিকৃতি নোটের একটি নতুন সিরিজের অংশ হিসেবে যুক্ত করা হয়। তার দাদা রাজা জর্জ পঞ্চম ছিলেন তখনকার সম্রাট।
কানাডিয়ান ২০ ডলার নোটে ১৯৫৪ সালে রানির রাজ্যাভিষেকের এক বছর পরে একটি নতুন প্রতিকৃতি দিয়ে হালনাগাদ করা হয়েছিল। তার প্রতিকৃতি বিশ্বের অন্যান্য মুদ্রায় প্রধানত ব্রিটিশ উপনিবেশ ও কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোতে প্রচলিত হতে শুরু করে।
তার রাজ্যাভিষেকের সাত বছর পর ১৯৬০ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ মুদ্রাগুলো তার কোনো প্রতিকৃতি পায়নি। তখনই ব্যাংক অব ইংল্যান্ডকে এক পাউন্ডের নোট থেকে শুরু করে কাগজের মুদ্রায় তার প্রতিকৃতি ব্যবহার করার অনুমতি দেয়া হয়। যদিও আনুষ্ঠানিক ও রাজকীয় প্রতিকৃতিটি ততটা সমালোচিত হয়েছিল।
তিনি ব্রিটিশ ব্যাংক নোটে চিত্রিত হওয়া প্রথম সম্রাট। ব্রিটিশ কয়েনে এক হাজারেরও বেশি সময় ধরে রাজা ও রানিদের প্রতিকৃতি স্থান পেয়ে আসছে।
আরও পড়ুন: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ সম্পর্কে ১০টি বিষয়
যুক্তরাজ্যের বাইরের মুদ্রা
এক পর্যায়ে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতিকৃতি কমপক্ষে ৩৩টি ভিন্ন মুদ্রায় স্থান পায়। সংখ্যায় তা অন্য যে কোনো রাজার চেয়ে বেশি। যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নেয়।
কানাডার মতো যেখানেই তিনি একজন প্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে রয়ে গেছেন, সেখানকার মুদ্রায়ই তার ছবি রয়েছে এবং অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের মতো তাদের পতাকায় ইউনিয়ন জ্যাক যুক্ত করা অব্যাহত রয়েছে।
ইস্টার্ন ক্যারিবিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক, অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডা, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট লুসিয়া, ও সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনসসহ কয়েকটি ছোট দেশের জন্য আর্থিক কর্তৃপক্ষের জারি করা নোট ও কয়েনেও তার প্রতিকৃতি রয়েছে।
অন্যান্য দেশ তাদের মুদ্রায় তার প্রতিকৃতির ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে। ১৯৬২ সালে জ্যামাইকা ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করার পর এর কেন্দ্রীয় ব্যাংক মার্কাস গার্ভে এর মতো রানির প্রতিকৃতির বদলে জাতীয় বীরদের প্রতিকৃতি ব্যবহার শুরু করে।
সেশেলসের নোটগুলোতে এখন রানির প্রতিকৃতির পরিবর্তে স্থানীয় বন্যপ্রাণী স্থান পেয়েছে। বারমুডা একই ধরনের পরিবর্তন করেছে, তবে অল্প কিছু নোটে রানিকে ধরে রাখা হয়েছে। ত্রিনিদাদ ও টোবাগো প্রজাতন্ত্র হওয়ার পরে তাদের মুদ্রা পরিবর্তন করে।
১৯৯৭ সালে ব্রিটেন তার উপনিবেশ বেইজিংয়ের কাছে হস্তান্তর করার পর হংকং ডলার জারি করেছে, তাদের মুদ্রায় আকাশে চীনা ড্রাগন ও আকাশচুম্বী দালানের ছবি রয়েছে।
আরও পড়ুন: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাক্রম
২ বছর আগে
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকে ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটনকে সম্প্রতি বাংলাদেশি পোশাক কারখানা এমবিএম এর তৈরি জি-স্টার প্যান্ট পরতে দেখা গেছে।
বাংলাদেশে তৈরি পোশাক ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ স্তর পর্যন্ত পৌঁছে যেতে দেখে বিজিএমইএ গর্বিত।
মরহুম মাহমুদুর রহমান এমবিএম গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন এবং তিনি বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ হিসেবে বিবেচিত।
বর্তমানে ওয়াসিম রহমান এমবিএম গ্রুপ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে রয়েছেন।
বাংলাদেশ ১৬০টিরও বেশি দেশের কোটি কোটি মানুষের মধ্যে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ পোশাকের জন্য একটি মর্যাদাপূর্ণ ব্র্যান্ড হিসেবে বিশ্বস্ত এবং শক্তিশালী অবস্থান অর্জন করেছে।
আরও পড়ুন: দ্বিতীয়বার গ্র্যামি জিতলেন জ্যাজমিন সুলিভান
বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা, কর্মী ও উদ্যোক্তাদের প্রতিশ্রুতি এবং শ্রেষ্ঠত্বের জন্য ক্রমাগত প্রচেষ্টা বাংলাদেশকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশে পরিণত করেছে।
যত্ন ও গুণমানের সঙ্গে বাংলাদেশে তৈরি পোশাক সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের আস্থা অর্জন করেছে।
‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগটি বিশ্বমানের সমার্থক হয়ে উঠেছে। যা সন্দেহ ছাড়াই বিশ্বাস করা যায়।
বাংলাদেশের পোশাক শিল্প পরিবেশগত টেকসইতার ক্ষেত্রেও দৃষ্টান্তমূলক অগ্রগতি করেছে। দেশটিতে বিশ্বের সর্বোচ্চ সংখ্যক সবুজ পোশাক কারখানায় রয়েছে।
নিরাপত্তা এবং স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে অগ্রগতির পাশাপাশি দেশের পোশাক শিল্পটি বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড এবং ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে এর পণ্যগুলোকে বৈচিত্র্যময় করার এবং সক্ষমতা গড়ে তোলার দিকেও ক্রমবর্ধমানভাবে মনোনিবেশ করছে।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘আমরা আমাদের পোশাক শিল্পের জন্য গর্বিত। যেটি শুধু বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক রূপান্তরই নয়, লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্র্যের অতল গহ্বর থেকে তুলে আনতে, নারীর ক্ষমতায়নে, মেয়েদের শিক্ষার পথ প্রশস্ত করতে অপরিসীম অবদান রেখেছে। এবং বিশ্বে একটি মর্যাদাপূর্ণ ব্র্যান্ড তৈরি করে দেশের জন্য গৌরব বয়ে এনেছে।’
আরও পড়ুন: অস্কার ২০২২:সেরা অভিনেত্রী জেসিকা চ্যাস্টেইন
অস্কার ২০২২:সেরা আন্তর্জাতিক ফিচার ফিল্ম 'ড্রাইভ মাই কার'
২ বছর আগে
ইউক্রেন সঙ্কট: মস্কোয় ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইউক্রেন সীমান্তে রুশ সেনা মোতায়েনের ফলে সৃষ্ট উত্তেজনা প্রশমনে এবং এই পদক্ষেপের পরবর্তী পরিণতি সম্পর্কে রাশিয়াকে সতর্ক করতে ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস মস্কো গিয়েছেন।
বুধবার প্রথম মস্কো সফরের আগে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছেন, রাশিয়ার নিজস্ব একটি পছন্দ আছে। তবে আমরা দৃঢ়ভাবে এ অঞ্চলের উত্তেজনা কমাতে এবং কূটনৈতিক সমাধানের পথ বেছে নিতে উৎসাহিত করি।
রাশিয়া ইউক্রেনের সীমান্তের কাছে লক্ষাধিক সেনা মোতায়েন করেছে এবং এই অঞ্চলে সামরিক মহড়া শুরু করছে। তবে, তারা বলেছে প্রতিবেশি দেশে আক্রমণের কোনো পরিকল্পনা তাদের নেই।
আরও পড়ুন: ইউক্রেনে সংকট বাড়াবে না রাশিয়া: ম্যাক্রোঁ
ন্যাটো ইউক্রেন এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত অন্যান্য দেশগুলোকে সদস্যপদ দেবে না, রাশিয়া পশ্চিমের কাছে এই নিশ্চয়তা চায়। শুধুমাত্র এই নিশ্চয়তা পেলেই তারা ইউক্রেন সীমান্তে অস্ত্র মজুদ বন্ধ করবে এবং পূর্ব ইউরোপ থেকে তাদের বাহিনী ফিরিয়ে নেবে। তবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো রাশিয়ার এই দাবি স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে।
এদিকে পশ্চিমা দেশগুলো বলছে, মস্কো ইউক্রেন আক্রমণ করলে তারা রুশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকদের ওপর সবচেয়ে কঠিন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে।
দুই দিনের সফরে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সঙ্গে দেখা করা ট্রাস বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিক্রিয়ার পরিণতি সম্পর্কে রাশিয়ার কোনো সন্দেহ থাকা উচিত নয়।’
ট্রাস মস্কোকে তার আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে। কারণ আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ইউক্রেনের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে সম্মান করতে রাশিয়া প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আরও পড়ুন: পুতিনের সাথে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে প্রস্তুত শি জিনপিং
অন্যদিকে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা আবারও ওয়াশিংটন এবং তার মিত্রদের কাছ থেকে সম্ভাব্য রুশ আক্রমণের সতর্কতা প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং তাদের ধারণাকে ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছেন।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেন, ‘আমাদের আক্রমণ করার কোনো পরিকল্পনা নেই, তবে আমার মনে হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আক্রমণ করতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ওয়াশিংটনের বিবৃতি তাকে ইরাকে মার্কিন হামলার আগের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
কয়েক ডজন ইউক্রেনীয় কিয়েভে মার্কিন দূতাবাসের বাইরে সমাবেশ করেছে। তারা ওয়াশিংটনকে রাশিয়ার সম্ভাব্য ইউক্রেন আক্রমণ প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক প্রভাব ব্যবহার করার আহ্বান জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: সিরিয়ায় মার্কিন বিশেষ বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৩
২ বছর আগে
‘জয় বাংলা’ বলে ব্রিটিশ বাংলাদেশিদের ধন্যবাদ জানালেন বরিস জনসন
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এগিয়ে আসার জন্য ব্রিটিশ বাংলাদেশিদের ‘জয় বাংলা’ বলে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এছাড়া তিনি বলেছেন, ব্রিটেন ও বাংলাদেশের মধ্যে আগামী ৫০ বছরের বন্ধুত্বের জন্য অপেক্ষা করছে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করার সময় এক ভিডিও বার্তায় বরিস এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আসুন ব্রিটেন ও বাংলাদেশের মধ্যে আগামী ৫০ বছরের বন্ধুত্বের অপেক্ষায় থাকি। জয় বাংলা।’
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সপ্তাহে কোভ্যাক্সের মাধ্যমে বাংলাদেশকে আরও ৪০ লাখেরও বেশি অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা দিয়েছে যুক্তরাজ্য। সুতরাং, এখনই নিজের, আপনার বন্ধুদের এবং আপনার পরিবারের সবাইকে টিকা নিতে উৎসাহিত করুন।
আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্য ওমিক্রন সংক্রমণের ঢেউয়ের মুখোমুখি: বরিস জনসন
বরিস জনসন বলেন, এই মুহূর্তে হাজার হাজার ‘অসাধারণ’ বাংলাদেশি চিকিৎসক ও নার্স যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রমের আওতায় কাজ করছেন এবং সেবা-যত্ন দিয়ে অন্যদের জীবন রক্ষা করছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের এই প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে এবং তাদের নিরাপদ রাখতে আপনারা যা করতে পারেন, তা হল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব টিকার ‘বুস্টার ডোজ’ নিয়ে নিতে পারেন।
বরিস আরও বলেন, অনুগ্রহ করে আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করুন এবং করোনার ওমিক্রন ধরণ থেকে নিজেদের রক্ষা করুন।
আরও পড়ুন: কোয়ারেন্টাইনে গেলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন
করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে বরিস জনসনের ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’
৩ বছর আগে
বরিস জনসনের মায়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের মা শার্লট জনসন ওলের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো এক শোক বার্তায় হাসিনা বলেন, ‘আপনার মা শার্লট জনসন ওলের আকস্মিক মৃত্যুতে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকেও আমি শোক প্রকাশ করছি এবং আপনার মায়ের মৃত্যুতে অপূরণীর ক্ষতির জন্য শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।’
শেখ হাসিনা জনসন ওলের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মা শার্লট জনসন ওল মঙ্গলবার ৭৯ বছর বয়সে মারা যান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে চলমান সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে: ব্রিটিশ হাইকমিশনার
বাংলাদেশ, ব্রিটিশ-বাংলাদেশি সম্প্রদায় ফিলিপসের মৃত্যুতে সত্যিকার বন্ধু হারাল: প্রধানমন্ত্রী
৩ বছর আগে