বাংলালিংক
উন্নত প্রযুক্তিগত সেবা প্রদানে একীভূত লাইসেন্স পেল বাংলালিংক
উন্নত সংযোগ ও গ্রাহকসেবা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) থেকে ইউনিফাইড (একীভূত) লাইসেন্স পেয়েছে ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক।
বৃহস্পতিবার বিটিআরসি অফিসে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদের কাছ থেকে এই একীভূত লাইসেন্স গ্রহণ করেন বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী এরিক অস।
একীভূত এই লাইসেন্স সুবিধা টু-জি, থ্রি-জি, ফোর-জিসহ ভবিষ্যতে আসন্ন সব প্রযুক্তিগত সেবাপ্রদানের লাইসেন্সকে একত্রীকরণ করেছে।
বাংলালিংকের মূল কোম্পানি ভিওনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কান তেরজিওগ্লু বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যৌথ লক্ষ্যে কাজ করতে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের এই সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণে বাংলালিংকে সহযোগিতা করার জন্য বিটিআরসিকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই।’
আরও পড়ুন: মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বিবেচনায় মোবাইলের মূল্য নির্ধারণ করতে হবে: বিটিআরসি চেয়ারম্যান
বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাংলালিংককে একীভূত লাইসেন্স প্রদানের মাধ্যমে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে টেলিকম খাতকে সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলাম।’
একীভূত লাইসেন্স প্রাপ্তিতে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস বলেন, ‘এটি সারা দেশে উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবা বিস্তৃতির পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য। এই পদক্ষেপটি বাংলালিংকের জন্য গ্রাহকের পরিবর্তিত চাহিদা অনুযায়ী আরও বেশি ডিজিটাল সেবা প্রদানের পথ সহজ করে দিল।’
আরও পড়ুন: মোবাইল অপারেটরদের তাদের বকেয়া পরিশোধ করতে হবে: বিটিআরসি চেয়ারম্যান
৮ মাস আগে
গ্রাহকরাই বাংলালিংকের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু
দেশের অন্যতম ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক তার গ্রাহকদের উন্নত ডিজিটাল সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) 'এন্টারপ্রাইজ কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স উইক ২০২৩'- শুরু করেছে।
সপ্তাহব্যাপী এই কর্মসূচির থিম হলো 'উইথ ইউ অলওয়েজ'।
এর মূল লক্ষ্য বাংলালিংকের সঙ্গে এর কর্পোরেট বিজনেস পার্টনারদের চলমান সম্পর্ক আরও মজবুত করা।
দেশব্যাপী উন্নতমানের সেবাদান করে বাংলালিংক চার কোটিরও বেশি গ্রাহক অর্জন করেছে। এই অর্জনে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে বিভিন্ন উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবা যেমন: মাইবিএল সুপার অ্যাপ ও টফি।
বাংলালিংক গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণে প্রতিনিয়ত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
'এন্টারপ্রাইজ কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স উইক ২০২৩'- কর্মসূচি এই প্রচেষ্টারই একটি প্রতিফলন।
এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশব্যাপী বাংলালিংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মীরা সক্রিয়ভাবে গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগের পাশাপাশি ডিজিটাল অভিজ্ঞতার মান বৃদ্ধির ক্ষেত্রে তাদের মতামত জানতে চাইবেন।
আরও পড়ুন: ন্যাশনাল রোমিং ফিল্ড ট্রায়াল শুরু করেছে বাংলালিংক ও টেলিটক
গ্রাহকের চাহিদাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলালিংক সব সময় অঙ্গীকারবদ্ধ।
সপ্তাহব্যাপী এই কর্মসূচিতে গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ ও তাদের মতামত গ্রহণের মাধ্যমে বাংলালিংকের অগ্রযাত্রায় তাদের অংশগ্রহণকে আরও উৎসাহিত করা হবে।
এর ফলে ডিজিটাল সেবাদানের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের পছন্দ হিসেবে বাংলালিংকের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হবে।
বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী এরিক অস বলেন, ‘গ্রাহকবান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিজনেস পার্টনারদের বিভিন্ন নতুন চাহিদা পূরণ ও আরও উন্নত সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে বাংলালিংক এই উদ্যোগটি চালু করছে। প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত একটি দেশ হিসেবে বাংলাদেশে এখন এগিয়ে যাচ্ছে। দেশব্যাপী বিস্তৃত ও গ্রাহকদের পছন্দের নেটওয়ার্ক হিসেবে বাংলালিংক বিশ্বাস করে যে, বিশেষ এই সময়ে গ্রাহকদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের সেবায় আরও নতুনত্ব নিয়ে আসবে।’
বাংলালিংকের কর্পোরেট অফিস টাইগার্স ডেনে অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স অ্যান্ড সার্ভিস ডিরেক্টর ইফতেখার ইবনে জামান, এন্টারপ্রাইজ বিজনেস ডিরেক্টর রুবাইয়াত এ তানজিন, ট্রান্সফরমেশন ডিরেক্টর হাসনাইন তৌফিক আহমেদ, নেটওয়ার্ক সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট ডিরেক্টর হাসনাত রেজা মাহবুব আলম, ইনফ্রাসট্রাকচার সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট ডিরেক্টর এমদাদুল হক ও বাংলালিংকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি নিয়ে শক্তিশালী অবস্থানে বাংলালিংক
প্রথম অপারেটর হিসেবে ফোরজি স্পেকট্রাম চালু করল বাংলালিংক
১ বছর আগে
ন্যাশনাল রোমিং ফিল্ড ট্রায়াল শুরু করেছে বাংলালিংক ও টেলিটক
বাংলালিংক এবং টেলিটক একটি অগ্রণী উদ্যোগ হিসেবে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ন্যাশনাল রোমিং ফিল্ড ট্রায়াল চালুর ঘোষণা দিয়েছে।
এই ফিল্ড ট্রায়ালের মাধ্যমে উভয় অপারেটর তাদের অপেক্ষাকৃত কম নেটওয়ার্ক কাভারেজের এলাকায় নির্বিঘ্নে একে অপরের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার পরীক্ষামূলক কার্যক্রম চালাবে।
প্রথম পর্যায়ে দেশের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় পোস্ট-পেইড ভয়েস এবং এসএমএস সেবা পরীক্ষা করা হবে। পরবর্তী পর্যায়ে প্রিপেইড সেবা ও ডেটা পরীক্ষা করে দেখা হবে।
আরও পড়ুন: প্রথম অপারেটর হিসেবে ফোরজি স্পেকট্রাম চালু করল বাংলালিংক
এই কৌশলগত অংশীদারিত্ব দেশব্যাপী টেলিটক ও বাংলালিংক গ্রাহকদের মোবাইল সংযোগের পরিসর বৃদ্ধি করার পাশাপাশি অপারেটর দুইটির মধ্যে নেটওয়ার্ক শেয়ারিংয়ে ভূমিকা রাখবে।
ফিল্ড ট্রায়াল শেষ হওয়ার পরে সেবাটি বাণিজ্যিকভাবে চালু করা হবে। এর ফলে গ্রাহকরা দেশব্যাপী বিস্তৃত নেটওয়ার্ক কাভারেজের মাধ্যমে ভয়েস, এসএমএস ও ডেটা ব্যবহার করতে পারবেন।
এই উদ্যোগ দেশে শক্তি সংরক্ষণ ও পরিবেশ-বান্ধব অবকাঠামো নির্মাণকেও উৎসাহিত করবে। এই পরিষেবাটি বর্তমানে ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, এবং যুক্তরাজ্য সহ অন্যান্য ২২টি দেশে চালু আছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বুধবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় রোমিং ফিল্ড ট্রায়ালের উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, আমি টেলিটক এবং বাংলালিংক-এর মধ্যে এই পার্টনারশিপ দেখে আনন্দিত। আমি বিশ্বাস করি, এই উদ্যোগটি বাংলাদেশের টেলিকম অপারেটরদের মধ্যে নেটওয়ার্ক শেয়ারিংয়ের সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে। এটি উভয় অপারেটরের জন্যই ইতিবাচক, কারণ এর মাধ্যমে তারা একে অপরের অবকাঠামো ব্যবহার করতে পারবে। বিশেষ করে এর মাধ্যমে টেলিটক সারা দেশে বাংলালিংক-এর ১৫ হাজারেরও বেশি সাইট ব্যবহার করে নেটওয়ার্ক কাভারেজ সম্প্রসারণ করার সুযোগ পাবে। আমি অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে এই পরীক্ষামূলক কার্যক্রমের বাণিজ্যিক সূচনার প্রত্যাশা করছি। এটি স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে একটি অনুসরণীয় উদ্ভাবনী পদক্ষেপ বলে আমি বিশ্বাস করি।’
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার বলেন, ‘নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বিটিআরসি সবসময় টেলিকম খাতে ইন্ট্রা-ইন্ডাস্ট্রি সহযোগিতাকে উৎসাহিত করে এবং সমর্থন করে। ন্যাশনাল রোমিং ফিল্ড ট্রায়াল এই ধরনের সহযোগিতার একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। আমরা টেলিটক এবং বাংলালিংকের এই ট্রায়াল প্রক্রিয়াটিতে সহযোগিতা প্রদান করছি এবং আশা করি গ্রাহকদের জন্য এই উদ্যোগটি শীঘ্রই বাণিজ্যিকভাবে শুরু হবে। আমরা বিশ্বাস করি এই ফিল্ড ট্রায়াল থেকে অর্জিত ফলাফল আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ভিশনে বিশেষ অবদান রাখবে।’
বাংলালিংক-এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) এরিক অস বলেন, ‘টেলিকম অবকাঠামো শেয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে আরেকটি অগ্রণী পদক্ষেপ নেওয়ার লক্ষ্যে টেলিটক-এর সঙ্গে এই যৌথ উদ্যোগ নিতে পেরে বাংলালিংক গর্বিত। বাংলাদেশে এই ধরনের প্রথম উদ্যোগ সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে আমাদের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে। বাণিজ্যিকভাবে চালু হলে এটি উভয় অপারেটরের গ্রাহকদেরকে দেশব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন ও উচ্চ মানের নেটওয়ার্ক ব্যবহারের অভিজ্ঞতা দেবে। এই ফিল্ড ট্রায়ালের সফল বাস্তবায়ন শুধু আমাদের সেবাগুলিকে উন্নত করবে না, বরং ভবিষ্যতে বিভিন্ন খাতের মধ্যে অংশীদারিত্ব ও নানা ধরনের সুযোগের পথ প্রশস্ত করবে।’
টেলিটক-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ. কে. এম. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘ন্যাশনাল রোমিং বাণিজ্যিকভাবে চালু হলে তা হবে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ ইতিহাসে একটি বিশেষ মাইলফলক। ন্যাশনাল রোমিং এর যৌথ ফিল্ড ট্রায়ালে যুক্ত থাকতে পেরে টেলিটক গর্বিত। আশাকরি সফলভাবে ফিল্ড ট্রায়াল শেষে রোমিং চালু করা হলে তা উভয় অপারেটরের গ্রাহকদের উন্নত নেটওয়ার্ক সেবা নিশ্চিত করবে।’
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)-এর চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, টেলিটক ও বাংলালিংক-এর প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এই উদ্ভাবনী ফিল্ড ট্রায়ালের শুভ উদ্বোধন করা হয়।
আরও পড়ুন: ইন্টারনেট চার্জ ছাড়াই উপায় অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন বাংলালিংক গ্রাহকরা
দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি নিয়ে শক্তিশালী অবস্থানে বাংলালিংক
১ বছর আগে
আর্টসেল সদস্যদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ
প্রিয় ব্যান্ডের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ যেন ভক্তদের জন্য স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন এবার সত্যি করতে স্বাধীন মিউজিক লিমিটেড-এর সহযোগিতায় আর্টসেল-এর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ বাংলালিংক।
টেলিকম প্রতিষ্ঠানটির অ্যাপ (মাইবিএল) ব্যবহারকারীরা এতে অংশগ্রহণ করে আর্টসেল সদস্যদের সঙ্গে দেখা করার পাশাপাশি আর্টসেল-এর প্রাইভেট লাইভ শো-তে অংশগ্রহণ ও আকর্ষণীয় পুরস্কার জেতার সুযোগ পাবেন।
সুযোগটি কীভাবে পাবেন সেটি জানতে চোখ রাখুন টেলিকম প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে।
বাংলালিংক-এর ডিজিটাল বিজনেস ডিরেক্টর মোহিত কাপুর গণমাধ্যমে বলেন, ‘ডিজিটাল অপারেটর হিসেবে আমাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বিভিন্ন ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে গ্রাহকদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা। আমাদের অ্যাপে এখন ১ লাখেরও বেশি ভালো মানের বাংলা গান ও ১ হাজারেরও বেশি পডকাস্ট পর্ব উপভোগ করতে পারবেন। একইসঙ্গে এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রাহকরা তাদের প্রিয় আর্টসেল রকস্টারদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাবেন।’
আর্টসেলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জর্জ লিংকন ডি'কস্তা বলেন, ‘এই নতুন ধরনের মিউজিক ক্যাম্পেইনের অংশ হতে পেরে আর্টসেল আনন্দিত। আমরা সারাদেশের সঙ্গীতপ্রেমী ও আমাদের ফ্যানদের অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। বিজয়ীদের সঙ্গে অসাধারণ সময় কাটাতে আমরা আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছি।’
আরও পড়ুন: চঞ্চল -বাপ্পার হাতে টেলিসিনে অ্যাওয়ার্ড ২০২৩
হামদ-নাত প্রতিযোগিতার শীর্ষ ১০ জনের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার প্রদান
‘সুলতানপুর’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ২ জুন
১ বছর আগে
দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি নিয়ে শক্তিশালী অবস্থানে বাংলালিংক
বাংলালিংক ২০২২ সালের বাৎসরিক আয়ে দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
এই অর্জনে ভূমিকা রেখেছে ফোরজি নেটওয়ার্কে নিয়মিত বিনিয়োগ, যার ফলে বাংলালিংক-এর কাভারেজ ও নেটওয়ার্কের গতিও বৃদ্ধি পেয়েছে।
এছাড়া, বাংলালিংক-এর অভিনব ও আরও উন্নত ডিজিটাল সেবা এর গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।
বাংলালিংক-এর স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান ভিওন-এর সম্প্রতি প্রকাশিত ২০২২ সালের আয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২২ সালে বাংলালিংক-এর আয় পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ১২.১% বেড়ে ৫ হাজার ৩৭৪ কোটিতে দাঁড়ায়। টানা তিন প্রান্তিকে দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। বাংলালিংক-এর সেবা থেকে বাৎসরিক আয় ও ডেটা থেকে বাৎসরিক আয়ও ২০২২ সালে যথাক্রমে ১২.৩% ও ২৬.৬% বৃদ্ধি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রথম অপারেটর হিসেবে ফোরজি স্পেকট্রাম চালু করল বাংলালিংক
সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলালিংক-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস এই ঘোষণা দেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংক বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ভিওন-এর গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কান তেরজিওগ্লু, বাংলালিংক-এর চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার চেম ভেলিপাসাওগ্লু, বাংলালিংক-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত ও বাংলালিংক-এর চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান।
ডিজিটাল বিনোদনের প্ল্যাটফর্ম টফি দেশে ডিজিটাল সেবায় বাংলালিংককে শীর্ষ অবস্থান নিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।
২০২২ সালের শেষে টফি-এর সক্রিয় মাসিক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ কোটি ১২ লাখে এসে দাঁড়ায়।
ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ কাতার ২০২২TM-এর এক্সক্লুসিভ লাইভস্ট্রিমিংয়ের কারণে এর জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
গত বছর টফি-এর দৈনিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিলো ৫২ লাখ, যা পূর্ববতী বছরের তুলনায় ৫ গুণ বেশি।
বাংলালিংক-এর সেলফ কেয়ার মোবাইল অ্যাপ মাইবিএল সুপার অ্যাপও বছর শেষে ৫৭ লাখ ব্যবহারকারী নিয়ে ভালো ফলাফল অব্যাহত রেখেছে।
গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে বাংলালিংক-এর গ্রাহক সংখ্যা পূর্ববর্তী বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় ৭.১% বৃদ্ধি পায়। দেশব্যাপী নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতির কারণে বিশেষ এই অর্জন সম্ভব হয়েছে।
বাংলালিংক গত বছর নেটওয়ার্ক প্রায় ৪০% সম্প্রসারণ করে, যার ফলে এর মোট সাইটের সংখ্যা ১৪ হাজার ১০০ অতিক্রম করে। উন্নত নেটওয়ার্ক ও ডিজিটাল সেবার জন্য বাংলালিংক সম্প্রতি ৪ কোটি গ্রাহক অর্জনেও সক্ষম হয়।
তিন বছরে টানা ষষ্ঠবারের মতো দেশের দ্রুততম মোবাইল নেটওয়ার্ক হিসেবে ওকলা®️ স্পিডটেস্ট অ্যাওয়ার্ড™️ অর্জনের পাশাপাশি বাংলালিংক ২০২২ সালে দেশের অপারেটরদের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক গ্রাহক অর্জন করে।
বাংলালিংক বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ভিওন-এর গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কান তেরজিওগ্লু বলেন, ‘বাংলাদেশে ভিওন-এর ধারাবাহিক বিনিয়োগের সুস্পষ্ট ফলাফল দেখে আমি আনন্দিত। টানা তিন প্রান্তিকে বাংলালিংক-এর দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধিতে আমাদের সাফল্যের প্রমাণ। ডিজিটাল অপারেটর ভিত্তিক কৌশলের একটি অংশ হিসেবে বাংলালিংক প্রবৃদ্ধির হার বাড়িয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখতে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমাণ ডিজিটাল মার্কেটে ধারাবাহিকভাবে উন্নত ডিজিটাল সেবা দিয়ে এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন করবে বাংলালিংক।’
বাংলালিংক-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস বলেন, ‘সমগ্র দেশে বিস্তৃত অপারেটর বাংলালিংক ২০২২ সালে একটি ডিজিটাল পাওয়ার হাউস হিসেবে সবক্ষেত্রে ভালো ফলাফল করে প্রবৃদ্ধির একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। বছরটিতে আমাদের প্রবৃদ্ধির হার টেলিকম খাতের মোট প্রবৃদ্ধির হারের দ্বিগুণ। দ্রুততম ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারিত করে এবং দেশের প্রতিটি কোণে উন্নত ডিজিটাল সেবা নিয়ে আমরা সত্যিকারের দেশব্যাপী বিস্তৃত অপারেটরের মর্যাদা অর্জন করেছি। নেটওয়ার্কের সর্বোচ্চ গতি এবং দেশব্যাপী বিস্তৃতি নিয়ে আমরা এই বছর গ্রাহকদের সেরা মানের সংযোগ দিতে প্রস্তুত।’
বাংলালিংক গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ এবং উন্নত ডিজিটাল সেবা প্রদানে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
আয়ের প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
https://www.veon.com/investors/reports-results/reports-results/
আরও পড়ুন: জরিমানা চেয়ে বাংলালিংক-যমুনা ব্যাংককে সাকিবের লিগ্যাল নোটিশ
১ বছর আগে
তিন মোবাইল কোম্পানিকে পরিশোধ করতে হবে আড়াই হাজার কোটি টাকা
তিন মোবাইল অপারেটর কোম্পানি গ্রামীণফোন, বাংলালিংক ও রবির কাছে পাওনা দুই হাজার ৫০০ কোটি টাকা পরিশোধ করার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
এছাড়া সরকার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) এই টাকা দিতে হবে।
আরও পড়ুন: বিচারকের বিরুদ্ধে অশ্লীল স্লোগান: ২১ আইনজীবীকে হাইকোর্টে তলব
মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
রায়ে গ্রামীণফোনের এক হাজার ৪০০ কোটি, রবির ৫০০ কোটি ও বাংলালিংকের ৬৫০ কোটি টাকা বকেয়া পরিশোধের আদেশ দেয়া হয়।
আদালতে সরকারের পক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, বিটিআরসির পক্ষে ব্যারিস্টার রেজা-ই রাকিব ও মোবাইল কোম্পানির পক্ষে ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান শুনানি করেন।
আদালতের আদেশের বিষয়টি অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন নিশ্চিত করেছেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংকের জন্য সরকার যে তরঙ্গ বরাদ্দ করে তার ওপর চার্জ করা হয়। এর সঙ্গে ভ্যাট যুক্ত করা হয়। এই ভ্যাটযুক্ত করার কারণে তারা (তিন কোম্পানি) হাইকোর্টে এসে মামলা ফাইল করে। হাইকোর্ট তাদের রিট খারিজ করে দেয়। এর বিরুদ্ধে তারা আপিলে আবেদন করা হলে আদালত শুনানি নিয়ে তাদের আপিল আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন। এর ফলে এখন এসব প্রতিষ্ঠান থেকে এনবিআর এবং বিটিআরসি ভ্যাটসহ তরঙ্গ বরাদ্দ ফি হিসেবে পাওনা আদায় করবে।
এর আগে, ২০১২ সালে সরকার বেশি ভ্যাট-ট্যাক্স নিচ্ছে মর্মে হাইকোর্টে রিট করে তিন মোবাইল অপারেটর কোম্পানি। তবে ওই তিন কোম্পানির রিট খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।
এরপর কোম্পানিগুলো আপিল বিভাগে আবেদন করে। দীর্ঘ শুনানি শেষে মঙ্গলবার আপিল বিভাগও তাদের আবেদেন খারিজ করে দেয়।
আরও পড়ুন: এফএমসি ডকইয়ার্ড লিমিটেডের এমডির বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের নির্দেশ হাইকোর্টের
১ বছর আগে
প্রথম অপারেটর হিসেবে ফোরজি স্পেকট্রাম চালু করল বাংলালিংক
দেশের প্রথম অপারেটর হিসেবে দুই দশমিক তিন গিগাহার্জ ব্যান্ডের নতুন স্পেকট্রাম দিয়ে ফোরজি চালু করেছে টেলিকম সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক।
সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) খুলনায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলালিংকের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার এরিক অস এই ঘোষণা দেন। পরে বিকালে আনুষ্ঠানিকভাবে খুলনা থেকে এই নতুন স্পেকট্রামের ব্যবহার শুরু হয়।
চলতি বছরের মার্চে অনুষ্ঠিত বিটিআরসি’র সর্বশেষ স্পেকট্রাম নিলাম থেকে নতুন স্পেকট্রাম নেয়া প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি ) চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার প্রধান অতিথি হিসেবে প্রেস কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ইন্টারনেট চার্জ ছাড়াই উপায় অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন বাংলালিংক গ্রাহকরা
তিনি বলেন, বাংলালিংক যেভাবে দেশব্যাপী সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিভিন্ন অঞ্চলকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে দেখে, তা দেখে আমি আনন্দিত। এই ধরনের উদ্যোগ ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
বাংলালিংকের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার এরিক অস বলেন, খুলনা বাংলালিংকের কাছে সবসময়ই বিশেষ একটি মার্কেট। আজকের এই উদ্যোগে বাংলালিংককে সমগ্র দেশে বিস্তৃত একটি অপারেটর হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যও প্রতিফলিত হয়। এর মাধ্যমে গ্রাহকদের দ্রুততর ইন্টারনেট এবং মানসম্মত ডিজিটাল সেবা দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।
আরও পড়ুন: দেশের ফাসটেস্ট মোবাইল নেটওয়ার্ক হিসেবে ওকলা’র স্বীকৃতি পেলো বাংলালিংক
সম্মেলনে জানানো হয়, নতুন স্পেকট্রামের ফলে বাংলালিংক গ্রাহকরা দ্রুততর ইন্টারনেট ও আরও উন্নত ডিজিটাল সেবা পাবেন। টাইম ডিভিশন ডুপ্লেক্স ( টিডিটি ) প্রযুক্তির মাধ্যমে এই স্পেকট্রাম ব্যবহার করা হয়েছে। বাংলালিংক গত আট মাসে দেশব্যাপী নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে তিন হাজারটি নতুন বেইজ ট্রান্সসিভার স্টেশনও ( বিটিএস ) স্থাপন করেছে। চলতি বছরে বিটিআরসি’র কাছ থেকে ৪০ মেগাহার্জ স্পেকট্রাম নেয়ার ফলে বাংলালিংকের স্পেকট্রামের পরিমাণ ১০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৮০ মেগাহার্জে উন্নীত হয়। গ্রাহক প্রতি স্পেকট্রামের হিসেবে বর্তমানে দেশের শীর্ষ বেসরকারি অপারেটর বাংলালিংক। এছাড়াও ধারাবাহিক প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে বাংলালিংক ২০২২ এর দ্বিতীয় প্রান্তিকে দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম হয়। সম্প্রতি টানা তিন বছর দেশের দ্রুততম মোবাইল নেটওয়ার্ক হিসেবে ওকলা’র স্বীকৃতিও পেয়েছে বাংলালিংক ।
আরও পড়ুন: জরিমানা চেয়ে বাংলালিংক-যমুনা ব্যাংককে সাকিবের লিগ্যাল নোটিশ
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশনস ডিভিশনের কমিশনার ইঞ্জিনিয়ার মো.মহিউদ্দিন আহমেদ, বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান, বাংলালিংকের চিফ টেকনোলজি অ্যান্ড ইনফরমেশন অফিসার হুসেইন তুরকার , বাংলালিংকের ক্লাস্টার ডিরেক্টর এফ এম শাহরিয়ার ওমর প্রিন্স ও প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
২ বছর আগে
জরিমানা চেয়ে বাংলালিংক-যমুনা ব্যাংককে সাকিবের লিগ্যাল নোটিশ
চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও বেআইনিভাবে ছবি ও ব্র্যান্ড ইমেজ ব্যবহার করার অভিযোগে বেসরকারি যমুনা ব্যাংক ও মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের কাছে জরিমানা চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন দেশসেরা অলরাউন্ডার ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। নোটিশে দুই প্রতিষ্ঠানের কাছে ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে মোট পাঁচ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
রবিবার আইনজীবী আশরাফুল হাদী বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও যমুনা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন।
সাত দিনের সময় দিয়ে নোটিশে বলা হয়েছে, এ সময়ের মধ্যে বাংলালিংক ও যমুনা ব্যাংকের এটিএম বুথসহ বিভিন্ন জায়গায় সাকিব আল হাসানের ছবি, ব্র্যান্ড, স্বাক্ষর সংবলিত ছবি তুলে নিতে হবে। অন্যথায় আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, সাকিব আল হাসানের বিখ্যাত ব্র্যান্ড ইমেজ নিজেদের ব্যবসায়িক কাজে সীমিত ব্যবহারের জন্য বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেডের সঙ্গে ২০১৪ সালের ২১ জানুয়ারি চুক্তি হয়। শর্ত অনুযায়ী ২০১৬ সালের ২০ জানুয়ারি চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়, কিন্তু এরপরও প্রতিষ্ঠানটি সাকিব আল হাসানের ছবি, ব্র্যান্ড, স্বাক্ষর সংবলিত ছবি ব্যবহার করায় এ নোটিশ দেয়া হয়।
যমুনা ব্যাংককে কেন নোটিশ পাঠানো হয়েছে জানতে চাইলে আশরাফুল হাদী বলেন, 'যমুনা ব্যাংকের বুথে সাকিব আল হাসানের ছবি সংবলিত বাংলালিংকের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। তার মানে বাংলালিংক ও যমুনা ব্যাংকের মধ্যে আন্ত ব্যাবসায়িক সম্পর্ক আছে। পরোক্ষভাবে হলেও যমুনা ব্যাংক সাকিব আল হাসানের ব্র্যান্ড ইমেজ ব্যবহার করছে।’
নোটিশ প্রেরণকারী আইনজীবী আশরাফুল হাদী বলেন, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও শর্ত ভঙ্গ করে ছবি, ব্র্যান্ড ব্যবহার করায় আইনভঙ্গ হয়েছে। এ জন্য পাঁচ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যবহৃত সাকিব আল হাসানের ছবি, ব্র্যান্ড প্রচার থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে অনিশ্চিত সাকিব
ফের বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক সাকিব
২ বছর আগে
তিন অপারেটর থেকে পৌনে তিন কোটি টাকা জরিমানা আদায় বিটিআরসি’র
অবৈধ ভিওআইপি (ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকল) পরিচালনার অভিযোগে দেশের তিনটি মোবাইল ফোন অপারেটরের কাছ থেকে ২ কোটি ৭৮ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
বৃহস্পতিবার বিটিআরসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, রবি, গ্রামীণফোন ও বাংলালিংকের কাছ থেকে মোট ২ কোটি ৭৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
১২ থেকে ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে রবি ২ কোটি ১০ লাখ টাকা, গ্রামীণফোন ৫২ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং বাংলালিংক ১৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেছে।
১০ এপ্রিল, অবৈধ ভিওআইপিতে ব্যবহৃত সিম (সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি মডিউল) ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন অ্যাক্ট, ২০০১ এর ধারা ৬৫ এর উপ-ধারা ৫ এর অধীনে কমিশনের শুনানির পর অপারেটরদের জরিমানা দিতে বলা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ৪ মোবাইল অপারেটরকে ৭.৬৫ কোটি টাকা জরিমানা বিটিআরসির
গ্রামীণ ফোনের কল ড্রপ সবচেয়ে বেশি: বিটিআরসি চেয়ারম্যান
২ বছর আগে
শুক্রবার ঢাকা ছেড়েছেন ৩৫ লাখের বেশি সিম ব্যবহারকারী
বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরের ৩৫ লাখেরও বেশি সিম ব্যবহারকারী ঈদুল আযহা উদযাপন করতে শুক্রবার রাজধানী ছেড়েছেন।
শনিবার এক ফেসবুক পোস্টে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ৮ জুলাই মোট ৩৫ লাখ ৩০ হাজার ৭৩২জন সিম ব্যবহারকারী রাজধানী ছেড়েছেন।
এর মধ্যে গ্রামীণফোনের সিমের সংখ্যা ১৫ লাখ ৮৩ হাজার ৩৩২। রবির ৯ লাখ ৭৫ হাজার ৬১৩, বাংলালিংকের ৮ লাখ ৪৯ হাজার ৪৬০ ও টেলিটকের ১ লাখ ২২ হাজার ৩২৭ সিম এদিন ঢাকার বাইরে গেছে।
পড়ুন: বোন ও নাতনির সঙ্গে ঈদের দিন কাটাবেন খালেদা জিয়া
দেশবাসীকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
২ বছর আগে