পারিবারিক কলহ
লালমনিরহাটে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক
লালমনিরহাটে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী মানজুমা খাতুনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে তার স্বামীর বিরুদ্ধে।
এ ঘটনায় ঘাতক স্বামী মন্টু মিয়াকে আটক করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় ২০ বাড়ি ভাঙচুর, আটক ১৩
সোমবার (২৭ মে) ভোরে আদিতমারী উপজেলার সারপুকুর ইউনিয়নের পাঠানটারী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
মন্টু মিয়া পাঠানটারী এলাকার মৃত আজিজার রহমানের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মন্টু মিয়া তার স্ত্রী মানজুমা খাতুনের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকত। এরই জেরে মন্টু মিয়া তার স্ত্রী মানজুমা খাতুনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, খবর পেয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় স্বামী মন্টু মিয়াকে আটক করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি।
আরও পড়ুন: সোনারগাঁওয়ে গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীসহ আটক ২
দিনাজপুরে র্যাবের অভিযানে ‘এ্যাম্পল’ জব্দ, আটক ২
৬ মাস আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পারিবারিক কলহের জেরে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পারিবারিক কলহের জেরে স্বামীর বিরুদ্ধে গৃহবধূকে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার সকালে পৌর শহরের কলেজ পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জান্নাতুল ফেরদৌসী (৩৫) জেলার আখাউড়া উপজেলার গঙ্গাসাগর দিঘীর পাড় এলাকার মৃত আরু মিয়ার মেয়ে ও কাউসার মোল্লার (৫০) স্ত্রী। কাউসার সদর উপজেলার ঘাটিয়ারা গ্রামের মৃত মো. আউয়াল মিয়ার ছেলে। তিনি অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য বলে জানা গেছে। তাদের ঘরে তিন সন্তান রয়েছে।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানায়, কাউসার মোল্লা ও জান্নাতুল শহরের কলেজ পাড়ায় পরিবার নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকত। তবে কাউসার দীর্ঘদিন ধরে জুয়া খেলা ও পরকীয়ায় লিপ্ত ছিল। এসব নিয়ে প্রায়ই জান্নাতুলের সঙ্গে কলহ চলত। এরই জের ধরে সকালে কাউসার মোল্লা ধাঁড়ালো ছুরি দিয়ে জান্নাতুলকে হত্যা করে। বিষয়টির টের পেয়ে তাদের সন্তানরা কক্ষে যাওয়া মাত্রই তিনি তাদের ঘরে আটকিয়ে পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। স্বামীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে বাবার বিরুদ্ধে ছেলেকে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
১ বছর আগে
নড়াইলে পারিবারিক কলহের জেরে গৃহবধূকে গলা কেটে ও পুড়িয়ে হত্যা
নড়াইলে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে ২২ বছর বয়সী এক গৃহবধূকে শুক্রবার গলা কেটে ও পুড়িয়ে হত্যা করেছে স্বামী।
নিহত আছিয়া বেগম (২২) জেলার সদর উপজেলার সড়াতলা গ্রামের রনি শেখের (২৬) স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, চার বছর আগে পরিবারের সম্মতিতে আছিয়ার সঙ্গে রনি বিয়ে করলেও পরবর্তীতে অন্য মেয়ের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বজায় রাখে। তাদের মধ্যে প্রায়ই এই বিষয় নিয়ে একে অপরের সঙ্গে ঝগড়া হত। এর জের ধরে শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে ঘরের মধ্যে আছিয়াকে গলা কেটে হত্যা করে আগুন দিয়ে রনি পালিয়ে যায় বলে নিহতের বাবার বাড়ির লোকজন অভিযোগ করেন।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার দায়ে স্বামী আটক
প্রতিবেশিরা জানালা দিয়ে আগুন দেখে চিৎকার করেন ও আগুন নেভাতে এগিয়ে আসেন। ঘটনার সময় তাদের ছেলে ঘরের বাইরে ছিল।
নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুর রহমান জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে যে দাম্পত্য কলহের কারণে রনি তার স্ত্রীকে পরিকল্পিতভাবে গলা কেটে ও পুড়িয়ে হত্যা করেছে। রনিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
নড়াইল সদর হাসপাতালে আছিয়ার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
রাজধানীতে স্কুলছাত্র হত্যা মামলায় ৮ জনের যাবজ্জীবন
২ বছর আগে
ডুমুরিয়ায় পারিবারিক কলহের জেরে গৃহবধূর বিষপানে আত্মহত্যার অভিযোগ
খুলনার ডুমুরিয়ায় পারিবারিক কলহের জের ধরে এক গৃহবধূর বিষপানে আত্নহত্যার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার চুকনগরে নিজ বাড়িতে তিনি বিষ পান করেন বলে জানা যায়।
নিহত মালা বেগম (৩০)ডুমুরিয়া উপজেলার দক্ষিণ চুকনগর গ্রামের নাসির উদ্দীন মাহমুদের স্ত্রী। এই দম্পতির আব্দুল্লাহ (৪) ও হোজাইফা (৯ মাস) দুটি ছেলে সন্তার রয়েছে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা!
ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ কনি মিয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শুক্রবার সকালে স্বামী নাসির উদ্দীনের সঙ্গে স্ত্রী মালা বেগমের পারিবারিক বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে ঝগড়া-বিবাদ হয়। এ কারণে স্ত্রী মালা বেগম রাগে ও ক্ষোভের বশে পরিবারের সবার অগোচরে নিজের শোয়ার ঘরে গিয়ে বিষ পান করেন। কিছুক্ষণ পরে পরিবারের লোকজন বিষপানের বিষয় টের পেয়ে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথিমধ্যে তিনি মারা যান।
তিনি আরও জানান, লাশ সুরতহাল প্রতিবেদন জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে দুই যুবকের আত্মহত্যা
ফতুল্লায় ঋণের চাপে যুবকের আত্মহত্যা!
২ বছর আগে
বড় ভাইয়ের ঘুষিতে ছোট ভাইয়ের মৃত্যু
নেত্রকোণার খালিয়াজুরীতে পারিবারিক কলহের জেরে বড় ভাইয়ের ঘুষির আঘাতে ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। শনিবার (১৬ জুলাই) রাত ১০টার দিকে উপজেলার চাকুয়া ইউনিয়নের শালদীঘা কান্দাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মুক্তার মিয়া (৩৭) ও অভিযুক্ত মিলন মিয়া (৪২) একই গ্রামের কেনু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে লেপসিয়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ সিরাজুল ইসলাম খান জানান, রাত ১০টার দিকে পারিবারিক বিষয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে বড় ভাই মিলন উত্তেজিত হয়ে মুক্তারকে ঘুষি দেন। এতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে কিছুক্ষণের মধ্যেই মারা যান মুক্তার।
তিনি জানান, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মিলনকে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পড়ুন: নড়াইলে ভাঙচুর: ফেসবুকে ধর্মীয় অবমাননার অভিযোগে সেই যুবক গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলা: ২ ছেলেসহ মা গ্রেপ্তার
২ বছর আগে
লালমনিরহাটে গৃহবধূকে এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ
লালমনিরহাটে পারিবারিক কলহের জের ধরে ২৫ বছর বয়সী এক নারীকে এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ উঠেছে তার শ্বশুর- শাশুড়ির বিরুদ্ধে। বুধবার রাতে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়,বিয়ের পর থেকেই ভুক্তভোগী মাহমুদা খাতুনের স্বামী হামিদুল ইসলাম ও তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন তুচ্ছ বিষয় নিয়ে তার সঙ্গে ঝগড়া করত। এমন বিরোধের জের ধরে বুধবার রাতে হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় মাহমুদার শ্বশুর আতেয়ার রহমান ও শাশুড়ি হামিদা বেগম মাহমুদার ওপর এসিড নিক্ষেপ করে বলে জানান তার বাবা আব্দুল মালেক মিয়া।
স্থানীয়রা ওই নারীকে উদ্ধার করে প্রথমে হাতীবান্ধা হাসপাতাল ও পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন,‘খবর পেয়ে আমরা হাসপাতালে গিয়ে এসিড আক্রান্তের অবস্থা দেখেছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
আরও পড়ুন: গাজীপুরে হাতুড়ির আঘাতে গৃহবধূ খুন, স্বামী আটক
খুলনায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
২ বছর আগে
উলিপুরে গৃহবধূর আত্মহত্যা!
কুড়িগ্রামের উলিপুরে পারিবারিক কলহের জেরে শাহেরা বেগম (৩৫) নামে তিন সন্তানের এক জননী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। শনিবার সকাল ৭টার দিকে ব্রহ্মপুত্র নদ বেষ্টিত বাবুর চর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ কবির।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের জলঙ্গারকুঠির বাসিন্দা মহুবর আলী ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের শিকার হয়ে ওই এলাকার সীমানা লাগোয়া হাতিয়ার বাবুর চরে বসবাস করে আসছেন। গত কয়েকদিন ধরে মহুবর ও শাহেরা বেগমের মধ্যে মনোমালিন্য চলে আসছে। এরই জেরে শনিবার সকালে সবার অজান্তে ঘরের মাঁচার ওপর আঁড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন শাহেরা।
ওসি ইমতিয়াজ কবির বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে ‘আত্মহত্যা চেষ্টাকারী’ নারীর মৃত্যু
বরিশালে স্ত্রীর সঙ্গে অভিমান করে স্বামীর ‘আত্মহত্যা’
বাসা বদল নিয়ে স্বামীর সঙ্গে বিরোধ, গৃহবধূর ‘আত্মহত্যা’
২ বছর আগে
সিরাজগঞ্জে ছেলের হাতে বাবার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে পারিবারিক কলহের জের ধরে ছেলের কাঠের আঘাতে বাবার মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নিহতের দুই ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে সড়াতৈল দক্ষিণপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সাখাওয়াত হোসেন বন্দি (৫২) একই গ্রামের মৃত ইসহাক মোল্লার ছেলে।
অভিযুক্ত আটকরা হলেন- নিহতের বড় ছেলে রুবেল (২২) ও ছোট ছেলে রাকিব (১৮)।
আর পড়ুন: রাজধানীতে ছেলের লোহার রডের আঘাতে বাবার মৃত্যু!
শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিদ মাহমুদ খান জানান, সাখাওয়াত হোসেন তার ছোট ছেলে রাকিবকে একটি সিএনজি কিনে দেয়ার পর থেকে বড় ছেলে রুবেলের সঙ্গে বিরোধ শুরু হয়। এ নিয়ে তাদের পরিবারে প্রায়ই ঝগড়া-বিবাদ লেগেই থাকতো। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে বড় ছেলে রুবেল ও তার স্ত্রী আল্পনা খাতুনের সঙ্গে সাখাওয়াতের কথা কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে বড় ছেলে রুবেল কাঠের পিঁড়ি দিয়ে বাবা সাখাওয়াতকে এলোপাতাড়ি আঘাত করে। এসময় ছোটো ছেলে রাকিব ও প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
আর পড়ুন: মুন্সিগঞ্জে বিস্ফোরণ: দগ্ধ ভাইবোনের পর বাবার মৃত্যু
ওসি জানান, খবর পেয়ে পুলিশ রাতেই নিহতের লাশ উদ্ধার করে। শুক্রবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
২ বছর আগে
পল্লবীতে স্বামীর ছুরিকাঘাতে নারীর মৃত্যু
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে স্বামীর ছুরিকাঘাতে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৪ এপ্রিল) ইউএনবিকে এখবর নিশ্চিত করে পুলিশ।
নিহত উমামা বেগম কনক (৪০) উমর ফারুকের স্ত্রী।
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে ছুরিকাঘাতে প্রবাসীর স্ত্রীকে হত্যা, গণপিটুনিতে যুবক নিহত
পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ওয়াজেদ জানান, উমর এবং তার স্ত্রী ডিওএইচএস এর একটি ফ্ল্যাটে একসাথে থাকতেন। শুক্রবার আনুমানিক রাত ১১টার দিকে এই দম্পতির মধ্যে পারিবারিক কলহ শুরু হয়। এক পর্যায়ে উমর ফারুক রাগান্বিত হয়ে তার স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে আহত করে।
আহত উমামাকে রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু ভোর ৫টার দিকে উমামা চিকিৎসারত অবস্থায় মারা যায়।
আরও পড়ুন: খুলনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, পুলিম অভিযুক্ত উমরকে গ্রেপ্তার করেছে এবং জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
৩ বছর আগে
৯৯৯ এ কল: আত্মহত্যা চেষ্টাকারী তরুণী উদ্ধার
জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে এক বোনের ফোন কলে পারিবারিক কলহের জের ধরে আত্মহত্যা প্রচেষ্টকারী এক তরুণীকে উদ্ধার করেছে ঢাকার ভাটারা থানার পুলিশ।
শনিবার বিকালে ৯৯৯ নম্বরে একজন নারী কলার ফোন করে জানান, ঢাকার ভাটারা থানাধীন সাঈদনগর স্কুল এন্ড কলেজের পাশে একটি ভবনে তার ছোট বোন স্বামীসহ বসবাস করে। কয়েকমাস পূর্বে তার বোন নিজের পছন্দে বিয়ে করে। শনিবার সকালে পারিবারিক কলহের জের ধরে তার বোন তাকে ফোনে জানিয়েছে সে আত্মহত্যা করবে। খবর পেয়ে কলার তার বোনের বাসায় ছুটে যায়। কিন্তু অনেক ধাক্কাধাক্কির পরও তার বোন দরজা খোলেনি।
আরও পড়ুন: ৯৯৯ এ কল: ১৬ তলার কার্ণিশ থেকে আটকে পড়া বিড়াল উদ্ধার
৯৯৯ কলারের সাথে কনফারেন্সের মাধ্যমে ভাটারা থানার ডিউটি অফিসারের সাথে কথা বলিয়ে দেয়। খবর পেয়ে ভাটারা থানার একটি দল অবিলম্বে ঘটনাস্থলে যায়।
আরও পড়ুন: ৯৯৯ এ বন্ধুর ফোন: আত্মহত্যা চেষ্টাকারীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি
পরে ভাটারা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইস্কান্দার আলী ৯৯৯ কে ফোনে জানান, তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে কলার বোন এবং প্রতিবেশীদের সহায়তায় আত্মহত্যা প্রচেষ্টাকারী তরুণীকে বোঝাতে সক্ষম হন যে, তার চাহিদামতো তাকে সকল আইনি সহায়তা দেয়া হবে এবং তার সমস্যা সমাধান করা হবে। এই আশ্বাসের প্রেক্ষিতে এক পর্যায়ে তরুণী নিজ থেকে দরজা খুলে বেরিয়ে আসেন এবং সিলিং এর সাথে বেঁধে রাখা ওড়না খুলে নেয়।
আরও পড়ুন: চাকরি চলে যাওয়ায় আত্মহত্যার চেষ্টা, ৯৯৯ ফোনকলে উদ্ধার
তিনি আরও জানান, আত্মহত্যা প্রচেষ্টাকারী তরুণীর পিতৃপক্ষ এবং শ্বশুরপক্ষকে খবর দেয়া হলে তারা উপস্থিত হন এবং তারা পারিবারিকভাবে বিষয়টি সমাধান করবেন বলে জানান।
৯৯৯ এবং ভাটারা থানা থেকে তরুণীকে আশ্বাস দেয়া হয় যে যেকোন সময় আইনি সহায়তা চাইলে তাকে দেয়া হবে।
৩ বছর আগে