নির্দেশনা
থার্টিফার্স্ট নাইট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশনা
থার্টিফার্স্ট নাইট উদযাপনে এবারও আতশবাজি পোড়ানো ও ফানুশ ওড়াতে নিষেধ করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রবিবার (৮ ডিসেম্বর) বড়দিন ও থার্টিফার্স্ট নাইট উদযাপন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক সময় থার্টিফার্স্ট নাইটে আমাদের তরুণদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। আপনারা যদি আগে থেকে তাদের বুঝান যে, এটা করা ঠিক না, তাহলে তারা সাবধান হবে।’
তিনি বলেন, ‘অনেক সময় তারা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের পানি-টানি (মদ্যপান) খায়। এ বিষয়ে আপনারা তাদের নিষেধ করতে পারেন।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নয়, ভারতে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থার্টিফার্স্ট নাইটে যে নরমাল বারগুলোর আছে সেগুলো বন্ধ রাখা হবে বলে জানান উপদেষ্টা।
এ সময় তরুণদের পানি-টানি খাওয়ার বিষয় দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপদেষ্টা বলেন, ‘কনফাইন্ড (ঘরের মধ্যে বসে খেতে হবে), রাস্তাঘাটে যাতে কোনো ধরনের অসুবিধা না হয়।’
১ সপ্তাহ আগে
মাজারে হামলা বন্ধের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, বিভিন্ন মাজারে হামলা হচ্ছে। তাই মাজারে হামলা বন্ধের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে দুর্গাপূজার আইনশৃঙ্খলা নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, শাহ পরানে যে হামলা হয়েছে সে বিষয়ে আমি কিছু জানি না। তবে কোনো ধরনের যেন হামলা না হয়, সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব আমার। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঘুষ, দুর্নীতি বন্ধের মাধ্যমে কারাগারের বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান সম্ভব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
উপদেষ্টা বলেন, এবার সারাদেশে পূজামণ্ডপ হবে ৩২ হাজার ৬৬৬টি। এরমধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৫৭টি এবং ঢাকা উত্তর সিটিতে ৮৮টি।
তিনি আরও বলেন, গত বছর পূজামণ্ডপ ছিল ৩৩ হাজার ৪৩১টি। তবে এবার পূজামণ্ডপের সংখ্যা আরও বাড়বে। পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা পুরো তালিকাটা এখনও দিতে পারেননি।
উপদেষ্টা বলেন, পূজামণ্ডপগুলোতে কীভাবে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়, সেটা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।
এছাড়া নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন এবং দুষ্কৃতকারীদের অশুভ তৎপরতা রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি আরও বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হলো স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ। এবারের স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগটি ভিন্ন হবে। বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিকদের মধ্য থেকে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হবে।
তিনি বলেন, স্বেচ্ছাসেবকদের দায়িত্ব পালনের সময় বেঁধে দেওয়া হবে। স্বেচ্ছাসেবকদের সংখ্যা (প্রতিটি মণ্ডপে) দিনে ২ জন ও রাতে ৩ জন থাকতে হবে। আজান ও নামাজের সময় বাদ্যযন্ত্র-মাইক বন্ধ রাখতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর, সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মাসহ অন্যান্য নেতারা।
আরও পড়ুন: সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাংলাদেশে সব বিদেশি নাগরিকের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩ মাস আগে
এমপক্স প্রতিরোধে দেশের প্রবেশ পথ-বিমানবন্দরে নতুন নির্দেশনা
এমপক্স (মাঙ্কিপক্স) সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে দেশের বিমানবন্দর এবং অন্যান্য প্রবেশ পথগুলোতে নতুন নির্দেশিকা এবং ব্যবস্থা চালু করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক বিভাগের উপপরিচালক দাউদ আদনান জানান, গতকাল এক বৈঠক শেষে তিনটি প্রধান বিমানবন্দর ও প্রবেশ পথে হেলথ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, 'স্ক্রিনিং ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা জোরদার করতে আমরা এসব ক্যাম্প স্থাপন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ২২ আগস্ট নির্ধারিত পরবর্তী সভায় জনসাধারণের প্রতি পরামর্শসহ আরও বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।
আরও পড়ুন: এমপক্স প্রতিরোধে কোনো ব্যবস্থা নেই হিলি স্থলবন্দরে
আদনান বলেন, 'বিমানবন্দরে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তা স্বাস্থ্য বিভাগ নির্ধারণ করেছে। তবে এসব ব্যবস্থা সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রকাশের বিষয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে।’
বিমানবন্দরের ব্যবস্থা ছাড়াও, স্বাস্থ্য বিভাগ জনগণকে এমপক্সের লক্ষণগুলো সম্পর্কে সতর্ক থাকতে এবং প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করার আহ্বান জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: এমপক্সের কারণ, লক্ষণ, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
৪ মাস আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্দেশনা পালনে প্রস্তুত বিমান বাহিনী
বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন বুধবার (১৪ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে যশোর বিমানবন্দর পরিদর্শন করেছেন।
বিমানবন্দর পরিচালনা ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, ‘দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে সীমিত জনবল নিয়েও অসামরিক কর্তৃপক্ষকে নিরাপত্তা সহায়তা দিচ্ছে বিমান বাহিনী। দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন দায়িত্ব পেশাদারত্বের সঙ্গে পালন করছে বিমান সেনারা।’
আরও পড়ুন: মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রে কন্টিনজেন্ট সদস্যদের প্রতিস্থাপন করছে বিমান বাহিনী
তিনি বলেন, ‘আপনাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে কোনো সমস্যা ছাড়াই যশোর বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট সময় মতো ওঠানামাসহ নিরাপত্তা পরিবেশ ও সার্বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।’
নিরাপত্তা পরিবেশ ও সার্বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের প্রয়োজনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের যে দায়িত্ব দেবে তা পালন করতে প্রস্তুত আছি।’
বিমান বাহিনী প্রধানের পরিদর্শন কার্যক্রম চলাকালে সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (পরিকল্পনা), বিমান বাহিনী ঘাঁটি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের এয়ার অধিনায়ক, বিমান সদর ও ঘাটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং যশোর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন পদবীর দায়িত্বশীলরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে নতুন বিমান বাহিনী প্রধানের শ্রদ্ধা
৪ মাস আগে
আন্দোলনে গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিট খারিজ
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে রিট আবেদনটি খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে আন্দোলন দমনে পুলিশকে পিআরবি (পুলিশ রেগুলেশনস অব বাংলাদেশ) অনুসরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে সংবিধান ও আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (৪ আগস্ট) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলনের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদেশের পর রিটকারীপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার অনিক আর হক বলেন, রিট আবেদনটি খারিজ করেছে ঠিকই, তবে বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। সেটা হচ্ছে-এদেশ গণতান্ত্রিক দেশ। এদেশের জনগণের সাংবিধানিক অধিকার আছে। সংবিধান অনুযায়ী ফ্রিডম অব অ্যাসোসিয়েশন করার অধিকার, প্রতিবাদ করার অধিকার রয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে পুলিশ-আন্দোলনকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ১
পিআরবিতে যেসব নির্দশনা আছে, পুলিশ সেটা অবশ্যই ফলো করবে। পুলিশ রেগুলেশনে বলা আছে, এভাবে নির্বীচারে গুলি করা যাবে না। রিট খারিজ করা হলেও আমাদের যে চাওয়া ছিল, হাইকোর্টের আদেশে তা পূরণ হয়েছে।
কখন গুলি করা যাবে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আইনে বলা আছে, কখনো কোথাও আগুন দিলে, আক্রমণ করলে, ডাকাতি করলে-এসব ক্ষেত্রে গুলি চালাতে পারবে।
কিন্তু শান্তিপূর্ণ সমাবেশে গুলি চালানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, হাঙ্গামা দমন করতে হলে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। ম্যাজিস্ট্রেট না পাওয়া গেলে, সেখানে উপস্থিত সর্বোচ্চ কর্মকর্তার কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। তারপরও গুলি চালাতে হলে মাইকিং করে জানাতে হবে। আর গুলি চালাতে হলেও এমনভাবে গুলি করতে হবে যাতে সর্বনিম্ন ক্ষতি হয়, যাতে প্রাণঘাতি আক্রমণ না হয়।
আদেশের পর অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, হাইকোর্ট রুলস অনুযায়ী এই রিট করতে পারে না। সেজন্য আদালত রিট খারিজ করে দিয়েছেন। তবে কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। আদালত বলেছেন, যে কেউ শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারবে। তবে প্রয়োজন হলে পিআরবি মেনে পুলিশ পদক্ষেপ নিতে পারবে।
এর আগে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি ব্যবহার না করার নির্দেশনা চাওয়ার রিট আবেদনটি আদেশের জন্য সংশ্লিষ্ট হাইকোর্ট বেঞ্চের কার্যতালিকায় তোলা হয়। রিট আবেদনটি আজকের কার্যতালিকার ১০ নম্বর ক্রমিকে ছিল। উভয়পক্ষের শুনানি গ্রহণ শেষে হাইকোর্ট রিট আবেদনটি খারিজ করে দেন।
এর আগে গত ২৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়। একইসঙ্গে রিট আবেদনে কোটা আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ডিবি হেফাজত থেকে মুক্তির নির্দেশনা চাওয়া হয়। হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর আল মতিন প্রীতম ও আইনুন্নাহার সিদ্দিকা লিপি এ রিট করেন। রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, সেনাবাহিনী প্রধানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
গত ২৯ ও ৩০ জুলাই রিটটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এরপর আজ রবিবার ফের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রিট খারিজ করে দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন, অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না, ব্যারিস্টার অনীক আর হক, অ্যাডভোকেট মানজুর আল মতিন প্রীতম প্রমুখ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মেহেদী হাছান চৌধুরী।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ অন্যান্য জেলায় চলছে সহিংসতা, ঢামেকে ভর্তি ২০
বিএসএমএমইউর সামনে আন্দোলনকারী-আ. লীগ সংঘর্ষ, কয়েকটি গাড়িতে আগুন
৪ মাস আগে
ঘরের মধ্যে ৪ শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিত করতে নির্দেশনা চেয়ে রিট
কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতায় ঘরের মধ্যে চার শিশুর মৃত্যুর জন্য দায়ীদের চিহ্নিত করতে নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।
একই সঙ্গে এ ঘটনার কারণ উদঘাটনে তিন সদস্যের একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
বুধবার (৩১ জুলাই) তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমূর আলম খন্দকার বাদী হয়ে এই রিট দায়ের করেন।
রিটে নিহতদের প্রত্যেক পরিবারের জন্য এক কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে। রিটে যে চার শিশুর কথা উল্লেখ করা হয়েছে তারা হলো- নারায়ণগঞ্জের রিয়া গোপ, রায়েরবাগের আবুল আহাদ, মিরপুরের সাফফাত ও উত্তরার নাঈমা সুলতানা।
পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে আসা মৃত শিশুদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে বলে জানান রিটের পক্ষের আইনজীবী।
বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে। রিট আবেদনে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শকসহ দুটি জাতীয় দৈনিককেও বিবাদী করা হয়েছে।
আইনজীবী তৈয়মুর আলম খন্দকার বলেন, কোটা আন্দোলনে অংশ না নিয়ে ঘরে থেকে কেন শিশুরা গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেল? তাদের জীবনের নিরাপত্তা নেই কেন। এসব ঘটনার জন্য কারা দায়ী এবং তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূণর দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। দুটি জাতীয় পত্রিকার রিপোর্টের ভিত্তিতে এই রিট আবেদনটি করা হয়েছে। এজন্য পত্রিকা দুটিকেও রিটে বিবাদী করা হয়েছে। বিচারপতি মোস্তাফা জামান ইসলামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে এই রিটের শুনানি করা হবে।
৪ মাস আগে
সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জরুরি নির্দেশনা
সিলেটের বন্যাকবলিত এলাকার চিকিৎসকদের জন্য জরুরি নির্দেশনা দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
বুধবার সচিবালয়ে অনলাইন প্লাটফর্ম জুমে সিলেট বিভাগের স্বাস্থ্যসেবা খাতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনাসভায় এ নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ঢামেকে সাংবাদিকদের সঙ্গে যাতে কোনো বিবাদ না হয়: পরিচালককে স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ডায়রিয়া ও পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় হাসপাতাল ও চিকিৎসাকেন্দ্রে পর্যাপ্ত স্যালাইন ও ওষুধ মজুদ রাখতে হবে।
এছাড়া স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসপাতালগুলো বিষধর সাপের প্রতিষেধক পর্যাপ্ত এন্টিভেনম মজুদ রাখার জন্য নির্দেশ দেন এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।
একই সঙ্গে স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে, বন্যার সময় ও পরবর্তী রোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
সভায় যুক্ত ছিলেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবিরসহ সিলেট বিভাগের স্বাস্থ্যসেবা খাতের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: লোকবল না থাকলে কোনো হাসপাতাল নতুন যন্ত্রপাতি কিনতে পারবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
হাসপাতালে চিকিৎসকদের অবহেলা সহ্য করা হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
৬ মাস আগে
পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা
আসন্ন ঈদুল আজহা উদযাপন উপলক্ষে দেশব্যাপী ব্যাপক নির্দেশনা দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। বুধবার (১২ জুন) প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
অধিবেশনে কোরবানির পশুর প্রাপ্যতা ও পরিবহন, বাজার ব্যবস্থাপনা, অনলাইন মনিটরিং এবং আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখাসহ বেশ কয়েকটি মূল বিষয়ে আলোকপাত করা হয়।
ঈদুল আজহায় মূল পদক্ষেপসমূহ
কোরবানির পশু : এ বছর কোরবানির পশুর পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। উদ্বৃত্তের কারণে ন্যায্যমূল্যে পশু পাওয়া যাবে বলে সভায় জোর দেওয়া হয়। ক্রমাগত পর্যবেক্ষণ এই প্রাণিগুলোর প্রাপ্যতা এবং ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি কৃত্রিম ঘাটতি রোধে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
বাজার ও পরিবহন: অননুমোদিত অস্থায়ী পশুর হাট স্থাপন ঠেকাতে স্থানীয় সরকার পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করছে। প্রতারণা রোধে ক্রেতা, বিক্রেতা ও পরিবহন যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেকসহ ১৪ আসামি পলাতক: প্রধানমন্ত্রী
ঈদ যাত্রা: জালিয়াতি ও হয়রানি রোধসহ রেলের টিকিট সংক্রান্ত বিষয়গুলো সমাধানের জন্য মুখ্য সচিব রেলসচিবকে নির্দেশ দেন। যানজট নিরসনে ব্যবস্থা নিয়ে সড়ক-মহাসড়কে নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে যাতায়াত নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ভ্রমণের চাপ কমাতে এফবিসিসিআই ও বিজিএমইএর মতো ব্যবসায়ীদের শ্রমিকদের ছুটি দিতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। ওভারলোডিং রোধ এবং জাহাজের ফিটনেস নিশ্চিত করতে নৌযানগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: সিটি করপোরেশন, পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পরিষদকে অবশ্যই কোরবানির পশু জবাই ও বর্জ্য নিষ্পত্তির নির্দেশনা কার্যকর করতে হবে।
কাঁচা চামড়া ব্যবস্থাপনা: কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়া ভালোভাবে সরবরাহ ও চাহিদা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঈদের পর কমপক্ষে ১০ দিন ঢাকায় প্রবেশ করতে পারবে না বলেও শর্ত দেওয়া হয়েছে।
পশুর হাট, পরিবহন ও সার্বিক উৎসব নির্বিঘ্ন করতে ঈদুল আজহাকে সবার জন্য নিরাপদ ও আনন্দময় করার লক্ষ্যে এসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিশ্ব নেতাদের জোটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেখতে চায় গ্লোবাল ফান্ড
৬ মাস আগে
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে রাজস্ব আয় বাড়ানোর নির্দেশ বিমানমন্ত্রীর
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে বিমানবন্দরে সেবার মান আরও বৃদ্ধির পাশাপাশি রাজস্ব আয় বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মন্ত্রী এই নির্দেশনা দেন। এ সময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে নিকারাগুয়ার নেতাদের অভিনন্দন
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে এভিয়েশন শিল্পের বাজার ক্রমাগত বাড়ছে। এই বর্ধিত বাজারের সুবিধা গ্রহণ করতে হবে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের রাজস্ব আয় আরও বাড়াতে চেষ্টা করতে হবে এবং তা নিশ্চিতে সবাইকে কাজ করতে হবে। ভবিষ্যতে যাতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ তাদের রাজস্ব আয় থেকেই তাদের সব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড গ্রহণ ও সম্পন্ন করতে পারে সেই সক্ষমতা অর্জনে মনোযোগ দিতে হবে।
তিনি বলেন, বিমানবন্দরভিত্তিক সব ধরনের সেবা ডিজিটাইজড করতে হবে যাতে মানুষ সহজে সেবা পায় এবং তাদের দুর্ভোগ কমে আসে। বিমানবন্দরগুলোর নিরাপত্তার আন্তর্জাতিক মান ধরে রাখার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বিমানবন্দরের সব কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য ধারাবাহিক ও সময়োচিত মানব সম্পদের উন্নয়নেও এসময় জোর দেন তিনি।
পরে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সদর দপ্তর বলাকা ভবনে বিমানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে তিনি সঠিক সময়ে বিমান ছাড়া, দ্রুততম সময়ে লাগেজ ডেলিভারি দেওয়া এবং ইনফ্লাইট যাত্রী সেবা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন।
এসময় তিনি আরও বলেন, বিমানকে যাত্রীদের আস্থার পরিবহণে পরিণত করতে সেবা বৃদ্ধির পাশাপাশি যাত্রীদের সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়াতে হবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের লাভের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য পরিকল্পিত ও ধারাবাহিক কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে।
আরও পড়ুন: বিএনপি দেশে-বিদেশে গুজব ছড়িয়ে সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত: কাদের
নাহার চৌধুরীকে প্রথম বাংলাদেশি এমডি নিয়োগ দিল কোকা-কোলা
১০ মাস আগে
থার্টি ফার্স্ট নাইটে সিএমপির যত নির্দেশনা
থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা ও পারকি সমুদ্র সৈকতে সব ধরনের অনুষ্ঠান ও লোকসমাগম নিষিদ্ধ করেছে পুলিশ প্রশাসন। একইসঙ্গে ডিজে পার্টি, বার বন্ধ রাখা, ফানুস ওড়ানোসহ ১৩ বিষয়ে বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ (সিএমপি) থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।
সিএমপির জনসংযোগ বিভাগ থেকে জানানো হয়, থার্টি ফার্স্ট নাইটে (৩১ ডিসেম্বর) আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখতে সিএমপি বদ্ধপরিকর। সকল অনুষ্ঠান শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সিএমপি কর্তৃক পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট স্থাপন, গীর্জা, হোটেল, ক্লাব, বিনোদন কেন্দ্রে পুলিশ মোতায়েন, টহল জোরদার, ট্রাফিক পুলিশের বিশেষ ব্যবস্থা এবং সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে সিএমপি কমিশনার
জারি ১৩টি নির্দেশনায় বলা হয়, এইদিন রাস্তা, ফ্লাইওভার, ভবনের ছাদ এবং প্রকাশ্য স্থানে কোনো ধরনের জমায়েত, সমাবেশ বা উৎসব করা যাবে না। উন্মুক্ত স্থানে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষ্যে কোনো ধরনের অনুষ্ঠান, সমাবেশ বা নাচ-গান অথবা অন্য কোনো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা যাবে না।
এতে আরও বলা হয়, কোথাও কোনো ধরনের আতশবাজি বা পটকা ফোটানো এবং ফানুস ওড়ানো যাবে না। এইদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরদিন সকাল ১০ টা পর্যন্ত পতেঙ্গা বিচ ও পারকি বিচ এলাকায় অবস্থান করতে পারবেন না পর্যটকরা। সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে লাইসেন্সকৃত সকল বার ও মদের দোকান।
এছাড়াও নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে, উচ্চস্বরে গাড়ির হর্ন না বাজানো কিংবা বেপরোয়া গতিতে গাড়ি বা মোটরবাইক না চালানো, আনন্দ উদযাপনের ক্ষেত্রে আমাদের প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থা ও সংস্কৃতির প্রতি লক্ষ্য রেখে প্রত্যাশিত ও গ্রহণযোগ্য শালীনতা বজায় রাখা, মাদকদ্রব্য সেবন থেকে বিরত থাকা।
আরও পড়ুন: সিএমপির ৪ থানার ওসি ও ৭ এসি পদে রদবদল
মাদকাসক্ত অবস্থায় কাউকে পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, সকল অনুষ্ঠানে নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখতে হবে এবং নারীদের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করতে হবে। নৈতিক মূল্যবোধ পরিপন্থী কর্মকাণ্ড হতে এবং অশোভন আচরণ, বে-আইনি কার্যকলাপ হতে বিরত থাকতে হবে।
হোটেল মালিকদের জন্য নির্দেশনায় বলা হয়, এইদিন ডিজে পার্টির নামে কোনো স্পেস বা কক্ষ ভাড়া দেওয়া যাবে না এবং জনগণের শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়— এমন যে কোনো ধরনের কর্মকাণ্ড পরিহার করতে হবে।
উচ্চস্বরে হর্ন না বাজানোসহ বেপরোয়া গতিতে যানবাহন না চালানোর জন্য অনুরোধসহ যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ বা দুর্ঘটনা সংক্রান্ত তথ্য তাৎক্ষণিকভাবে সিএমপি’র পুলিশ কন্ট্রোল রুম অথবা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এ জানানোর জন্য অনুরোধও করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
সিএমপি কন্ট্রোল রুমের ফোন নম্বরগুলো হলো— ০৩১-৬৩৯০২২, ০৩১-৬৩০৩৫২, ০৩১-৬৩০৩৭৫, ০১৬৭৬-১২৩৪৫৬, ০১৩২০-০৫৭৯৯৮।
আরও পড়ুন: থার্টি-ফার্স্ট নাইটে পতেঙ্গা ও পারকি বিচে নিষেধাজ্ঞা, সিএমপির ১৬ নির্দেশনা
১১ মাস আগে