কারাগার
বগুড়া কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
বগুড়া কারাগারে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল মতিন মিঠু নামে এক আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল দিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের আইসিইউতে মারা যান তিনি।
মিঠু গাবতলীর বৈইঠা দক্ষিণ পাড়ার মোজাহার আলীর ছেলে। এছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং দুর্গাহাটা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪
বগুড়া জেলা কারাগারের জেলার সৈয়দ শাহ শরীফ বলেন, রবিবার দিবাগত রাত ৩টা ৩৫ মিনিটে তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করেন। পরে তার অবস্থার অবনতি হলে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করেন চিকিৎসকরা। পরে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় তিনি মারা যান।
১ সপ্তাহ আগে
গণহত্যা মামলায় আমু-কামরুল কারাগারে
গণহত্যার অভিযোগে করা একটি মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু এবং কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এই আদেশ দেন।
ট্রাইব্যুনালের অন্য সদস্যরা হলেন- বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
আওয়ামী লীগ ও মিত্র দলগুলোর গ্রেপ্তার হওয়া শীর্ষ কয়েকজন নেতার সঙ্গে আমু ও কামরুলের বিচার করতে মামলার অগ্রগতি প্রতিবেদন ও পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ১৭ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ৫ দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল কারাগারে
আদালতের আদেশের বিষয়ে প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গত ১৭ অক্টোবর একটি মামলায় দুজন আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। সেখানে মোট আসামি ছিলেন ৪৫ জন। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, আরেকজন হলেন কামরুল ইসলাম।’
মামলায় তাদের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে প্রসিকিউটর বলেন, ‘কামরুল ইসলাম ও আমির হোসেন আমু ১৪ দলের সমন্বয়ক থাকা অবস্থায় গত ১৯ জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের চলাকালে গণভবন একটি মিটিং হয়। সেই মিটিং তারা নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি ছিলেন এবং সেই বৈঠক থেকে কারফিউ জারি ও দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপরই ২০ জুলাই থেকে বহু মানুষকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করা হয়। এর দায় তারা এড়াতে পারেন না। সেই মিটিংয়ে যারা উপস্থিত ছিলেন, তারা কেউই দায় এড়াতে পারে না।
তিনি বলেন, ‘কামরুল ইসলাম আওয়ামী লীগের প্রসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। প্রেসিডিয়াম সদস্য থাকা অবস্থায় তার দল ছাত্র-জনতাকে দলীয় সিদ্ধান্তে হত্যার নির্দেশ দেয়। তার নির্বাচনি এলাকা ঢাকা-২ আসনে বহু ছাত্র-জনতাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।’
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে করা একটি মামলায় আমির হোসেন আমু ও কামরুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগ ও মিত্র দলগুলোর গ্রেপ্তার শীর্ষ কয়েকজন নেতার বিচারিক প্রক্রিয়া চলছে।
শীর্ষ এসব নেতাদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক, ফারুক খান, দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, জুনাইদ আহমেদ পলক, শাজাহান খান, গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু ও কামরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: জামিন নামঞ্জুর, সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন কারাগারে
২ সপ্তাহ আগে
দেশের ৬৯ কারাগারের মধ্যে অতি ঝুঁকিপূর্ণ ১৭: কারা মহাপরিদর্শক
কারা মহাপরিদর্শক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ মোতাহের হোসেন বলেছেন, দেশের কারাগারগুলো অনেক পুরোনো হওয়ায় ৬৯টির মধ্যে ১৭টি অতি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
তিনি বলেন, সরকারও এ বিষয়ে জানেন। বেশ কিছু কারাগার নতুন করে নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
কারাগারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বুধবার (৪ ডিসেম্বর) কারা সদর অধিদপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, কারাবন্দীদের খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ বৃদ্ধি, অসুস্থ হলে দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স সেবা, প্রতি একমাসে তাদের আইনজীবী ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়াসহ গত তিন মাসে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি আমরা।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরা জেলা কারাগারে হামলা, বেরিয়ে গেছে সব হাজতি-কয়েদি
মোতাহের হোসেন বলেন 'যোগাযোগের ক্ষেত্রে আদালতের আদেশ ছাড়াও সকল প্রকার বিচারাধীন বন্দী প্রতি ১৫ (পনের) দিনে এবং সাজাপ্রাপ্ত বন্দি ৩০ (ত্রিশ) দিনে, আইনজীবীসহ একবারে পরিবারের সর্বোচ্চ পাঁচজন সদস্যের সঙ্গে সাক্ষাত করতে পারেন।
এছাড়া প্রত্যেক বন্দিই প্রতি সাত দিনে একবার আইনজীবীসহ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তিনটি নম্বরে ১০ মিনিটের জন্য কথা বলার সুযোগ পান। শ্রেণিপ্রাপ্ত বন্দীরা দিনে দুই বেলা এবং অন্য সকল বন্দী দিনে একবেলা আমিষ জাতীয় খাবার পান।
আরও পড়ুন: জামিন নামঞ্জুর, সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন কারাগারে
তিনি বলেন, কারাগারের অভ্যন্তরর ক্যান্টিনে পণ্যের দাম ন্যায্যতার সঙ্গে নির্ধারণ করে ক্যান্টিন সুবিধা সকলের জন্যই উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। তবে ব্যক্তি বিশেষে মাসিক সর্বোচ্চ ব্যয় নির্ধারণ করে দেওয়ার উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, দেশের এই পরিবর্তিত সময়ে কারাগারগুলোতে সাময়িকভাবে বন্দীর সংখ্যা তুলনামুলকভাবে কমলেও বর্তমানে তা উর্ধ্বমুখী। তাছাড়া বিশেষ প্রকৃতির বন্দীর সংখ্যা কম নয়। তবে সকল সময়ের ন্যায় কারাবিধিসহ অন্যান্য বিধি-বিধানের আলোকে তাদের নিরাপদ আটক ও প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
বিএসএমএমইউতে সাবেক এমপি আসাদুজ্জামান নূরের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত একটি ঘটনার বিষয়ে তিনি বলেন, 'যখন আমরা বন্দীদের চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাই, তখন আমাদের রক্ষীরা উপস্থিত থাকেন। সেদিনও ছিল। তারা সে সময় ব্যবস্থা নিয়েছে। ‘
কারাগারে বর্তমানে ১৫ জন জঙ্গি এবং ৭০ জনের মতো পলাতক আছেন বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন,‘ আমরা কাউকে জঙ্গি বলছি না। আদালত থেকে তারা জঙ্গি হিসেবে এসেছে। আমাদের অবকাঠামোগত কিছু দুর্বলতা আছে। সেগুলো সমাধানের জন্য সরকারের কাছে আমরা প্রস্তাবনা দেবো।'
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, গত ৫ অগাস্ট পরবর্তী সময়ে ৫০ হাজারের মতো বন্দী ছিল। এই সংখ্যা কমে আসলেও এখন আবার তা বেড়ে ৬৫ হাজারের মতো হয়েছে। দেশের সব হাসপাতালে প্রিজন সেল না থাকায় বন্দীদের চিকিৎসা ক্ষেত্রে কিছু দুর্বলতা থাকার কথা স্বীকার করে তা কাটিয়ে উঠার আশ্বাস দেন তিনি।
কারা কর্তৃপক্ষের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ
১. কারা অভ্যন্তরের সকল প্রকার তল্লাশি জোরদার করা হয়েছে। এছাড়া অবৈধ দ্রব্যাদির প্রবেশ রোধকল্পে প্রবেশপথে বডিস্ক্যানারসহ অন্যান্য আধুনিক সরঞ্জামাদি স্থাপন করা হয়েছে।
২. কারাগারে মাদক দ্রব্যের প্রবেশ রোধ করতে ঝুকিপূর্ণ কারাগারগুলোতে ডগ স্কোয়াড মোতায়েন প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সৎ এবং যোগ্যতাসম্পন্ন কর্মকর্তা এবং কারারক্ষীদের তাদের পেশাগত যোগ্যতার ভিত্তিতে কারা সদর দপ্তরসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কারাগারসমূহে পদায়ন করা হয়েছে।
৩. অসাধু কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে চাকরি থেকে অপসারণ, তাৎক্ষণিক বদলিসহ সকল প্রকার বিভাগীয় কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আইনি দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে অনেকে আবার অপরাধমূলক কার্যক্রমে জড়িত হচ্ছেন বিধায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে আইনি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৪. সকল সময়ে বন্দীদের সঙ্গে মানবিক আচরণ নিশ্চিতের জন্য বেশ কয়েকটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বন্দীদের প্রাপ্যতা অনুযায়ী খাবার সহ প্রয়োজনীয় সরাঞ্জামাদির সরবরাহ নিশ্চিতের জন্য কঠোর তদারকি অব্যাহত রয়েছে। বন্দীদের দেখা সাক্ষাত, টেলিফোনে কথোপকথন, চিকিৎসা সেবা যথাযথভাবে নিশ্চিতের লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা জারিসহ তা বাস্তবায়নে কঠোর নজরদারি করা হচ্ছে।
৫. বন্দী ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে কারাগার ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সফটওয়্যারসহ, আর এফ আইডি এবং জিপিএস ব্যবহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সেবা প্রত্যাশীদের সহায়তার জন্য ২৪ ঘণ্টা হটলাইন চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
৬. কারাগারকে সংশোধনাগার হিসেবে রূপান্তরের লক্ষ্যে বন্দীদের প্রশিক্ষণসহ তাদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে থাকবে, নতুন পণ্যের উৎপাদনের লক্ষ্যে স্থাপনা তৈরি, পুরোনো যন্ত্রপাতির আধুনিকায়ন। এছাড়া বিজিএমই এর সহায়তায় একটি পূর্ণাঙ্গ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং লাইন স্থাপনের লক্ষ্যে তাদের সাথে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি সই করাসহ কারাগারে কর্মদক্ষতা অর্জনকারী বন্দীদের তাদের মুক্তির পর বিজেএমই আওতাভুক্ত কারখানাগুলোতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকরি দেওয়ার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা চলছে। পরবর্তীতে কারাগারে খাবার পানি বোতলজাতকরণ, মাস্ক তৈরির মতো কার্যক্রমও গ্রহণ করা হবে।
৭। কারাগারকে সংশোধনাগার হিসেবে রূপান্তরের লক্ষ্যে বন্দীদের প্রশিক্ষণসহ তাদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে নতুন পণ্য উৎপাদনের লক্ষ্যে স্থাপনা তৈরি, পুরনো যন্ত্রপাতির আধুনিকায়ন। এছাড়া বিজিএমই এর সহায়তায় একটি পূর্ণাঙ্গ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং লাইন স্থাপনের লক্ষ্যে তাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি সই করাসহ কারাগারে কর্মদক্ষতা অর্জনকারী বন্দীদের তাদের মুক্তির পর বিজেএমই আওতাভূক্ত ফ্যাক্টরীসমূহে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকুরী প্রদানের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা চলছে। পরবর্তীতে কারাগারে খাবার পানি বোতলজাতকরণ, মাস্ক তৈরির মতো কার্যক্রমও গ্রহণ করা হবে।
৮. অতি পুরাতন কারা আইন ও বিধি বিধান সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণসহ কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কল্যাণে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে জনবল বৃদ্ধি, পদ-পদবির আপগ্রেডেশন, নিয়োগবিধি পরিবর্তনসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করা। এ সকল বিষয়সমূহ সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে।
৯. নানা মহলের দাবির প্রেক্ষিতে কারা অধিদপ্তরের লোগো পরিবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত লোগো যেন কারা অধিদপ্তরের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখা হবে।
১০. বন্দী ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রীয় কারা হাসপাতাল স্থাপনসহ বেশ কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ কারাগার পুনঃনির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া জ্যামার, বডিক্যামসহ আধুনিক সরঞ্জামাদি কেনার উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে।
১১. কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন স্তরে নিয়মিত প্রশিক্ষণের আয়োজনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে এবং এরুপ বেশ কয়েকটি প্রশিক্ষণ ইতোমধ্যেই সম্পন্ন করা হয়েছে।
১২. কারাগারগুলোর ভবনগুলোর অব্যবহৃত ছাদসমূহ ব্যবহার করে সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এতে সরকারের বিপুল রাজস্ব সাশ্রয় হবে এবং বাড়তি বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার ব্যবস্থাও রাখা হবে, যা দেশের সবুজ বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
আরও পড়ুন: ৫ দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল কারাগারে
২ সপ্তাহ আগে
জামিন নামঞ্জুর, সাবেক এমপি সুজন কারাগারে
মারপিট ও চাঁদাবাজি মামলায় ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজনের জামিন ও রিমান্ড নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঠাকুরগাঁও সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুর রহমান এ আদেশ দেন ।
আদালতের পরিদর্শক আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, বালিয়াডাঙ্গী থানার মারপিট ও চাঁদাবাজির মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে চেয়ে সুজনকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করলে রাষ্ট্রপক্ষ তার বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক রিমান্ড ও জামিন নামঞ্জুর করে একদিনের জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন: সাবেক এমপি সুজনের জামিন না মঞ্জুর, কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
সুজনের আইনজীবী ফজলে রাব্বি বলেন, ‘এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। তাই নতুন করে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন নেই বলে আদালত রিমান্ড বাতিল করে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দিবাকর রায় অধিকারী বলেন, ‘হত্যাচেষ্টা, মারপিট ও চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে সুজনসহ ২৯ জন এজাহার নামীয় ও ৫০-৬০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলাটি করা হয়েছে।’
৩ সপ্তাহ আগে
ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ কারাগারে
ঢাকায় আটক হওয়া বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে (৩৮) কারাগারে পাঠিয়েছেন চট্টগ্রামের আদালত।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রামে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরিফুল ইসলামের আদালতে জামিনের আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ ব্রহ্মচারী গ্রেপ্তার
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুল কাদের জানান, নগরীর নিউমার্কেট মোড়ের স্বাধীনতা স্তম্ভে জাতীয় পতাকার অবমাননার অভিযোগের মামলায় হাটহাজারীর পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
এর আগে সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা তাকে গ্রেপ্তার করেন।
৩ সপ্তাহ আগে
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক মন্ত্রী আমু
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রে শরীফুর রহমানের আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে মেনন, ইনু ও পলক
এদিন ৬ দিনের রিমান্ড শেষে আমির হোসেন আমুকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের রমনা জোনাল টিমের পুলিশ পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিপ।
আমুর পক্ষে তার আইনজীবী জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর বিরোধীতা করে। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ৭ নভেম্বর তার ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এর আগে ৬ নভেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে আমির হোসেন আমুকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকালে নিউমার্কেট থানার নীলক্ষেত এলাকায় পুলিশের গুলিতে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ মারা যান। এ ঘটনায় তার শ্যালক আব্দুর রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
আরও পড়ুন: কারাগারে গান বাংলার তাপস, ৬ নভেম্বর রিমান্ড শুনানি
১ মাস আগে
হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে মেনন, ইনু ও পলক
ইমন হোসেন গাজী নামে এক যুবককে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় রিমান্ড শেষে সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু ও প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
শনিবার (৯ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদের আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সালমান ও আনিসুলসহ ৫ জন
এদিন রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক মো. মাহাবুল ইসলাম।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে গত ২ নভেম্বর তাদের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ২২ আগস্ট রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে রাশেদ খান মেননকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ২৬ আগস্ট বিকালে রাজধানীর উত্তরার একটি বাসা থেকে ইনুকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
এর আগে ১৪ আগস্ট রাজধানীর খিলক্ষেত থানার নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকা থেকে আত্মগোপনে থাকাবস্থায় পলককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলা অভিযোগে বলা হয়, রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকার চিটাগাং রোডে গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ইমন হোসেন গাজী।
এ ঘটনায় তার ভাই আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে ২৮ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানায় ৮৫ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।
আরও পড়ুন: তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনের মামলায় শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে তদন্ত কার্যক্রম স্থগিত
১ মাস আগে
কারাগারে গান বাংলার তাপস, ৬ নভেম্বর রিমান্ড শুনানি
উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের হওয়া হত্যাচেষ্টা মামলায় গান বাংলা চ্যানেলের চেয়ারম্যান কৌশিক হোসেন তাপসকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার (৪ নভেম্বর) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামান এ আদেশ দেন।
এর আগে, তাপসকে আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করা হয়।
আরও পড়ুন: সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল মোকতাদির ৫ দিনের রিমান্ডে
কিন্তু মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উত্তরা পূর্ব থানার এসআই মো. মহিববুল্লাহ আদালতে উপস্থিত না থাকায় আসামিকে কারাগারে পাঠিয়ে আগামী ৬ নভেম্বর রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করেন আদালত।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই ইশতিয়াক মাহমুদ নামে এক ব্যবসায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
উত্তরা পূর্ব থানার ৪ নম্বর সেক্টরের আজমপুর নওয়াব হাবিবুল্লাহ হাই স্কুলের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনগুলো হামলা চালায় এবং গুলিবর্ষণ করে। সেসময় ইশতিয়াকের পেটে গুলি লাগে।
এ ঘটনায় ২৯ অক্টোবর ইশতিয়াক বাদী হয়ে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ১২৬ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। এ মামলার এজাহারনামীয় ৯ নম্বর আসামি তাপস।
সোমবার গুলশান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ ৪ দিনের রিমান্ডে
১ মাস আগে
রিমান্ড ও জামিন নামঞ্জুর, সাবেক এমপি দবিরুল কারাগারে
চাঁদাবাজি, ভুমিদখল, হত্যা চেস্টায় ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সাবেক এমপি দবিরুল ইসলামের জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হলে এ রায় দেন বিচারক রাজীব কুমার রায়।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে বাসের হেলপার হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় বেশ কয়েকজনের কাছে প্রায় ৭১ একর জমি ক্রয় করে হাবিবুল ইসলাম বাবলু নামে এক ব্যবসায়ী। পরে ওই জমিতে প্রতিষ্ঠানের কাজ করতে গেলে সাবেক এমপির নেতৃত্বে তার লোকজন বাধা দেয়। এক পর্যায়ে ৫০ একরের বেশি জমি দখল করে নেয় আসামিরা। পরে জমি উদ্ধারে ১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করা হয় ব্যবসায়ীর কাছে। টাকা না দিলে প্রাণ নাশের হুমকিও দেয় সাবেক এমপি দবিরুলসহ তার লোকজন।
এ অবস্থায় উপায় না পেয়ে সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম ও তার ছেলে সাবেক এমপি মাজহারুল ইসলাম সুজনসহ ২৮ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ২০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন হাবিবুল ইসলাম। আদালতের নির্দেশে বালিয়াডাঙ্গী থানায় ১১ সেপ্টেম্বর মামলাটি রুজু করা হয়।
বুধবার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হলে রিমান্ড ও জামিন বাতিল করে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন বিচারক।
গত ২ অক্টোবর দিবাগত রাত ২টা ৩০ মিনিটে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রুহিয়া থানা আওয়ামী লীগ নেতা আলমগীর হোসেনের বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন তাকে বিজ্ঞ আদালতের বিচারক রহিমা খাতুনের মুখোমুখি করা হলে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন: হত্যা মামলার ১৩ বছর পর ১৬ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ মাস আগে
হত্যা মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি রহিম উল্লাহ
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তারের পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে ফেনী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) রহিম উল্লাহকে।
রবিবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে ফেনী সদর আমলী আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ফেনী জজ কোর্টের আইনজীবী মেজবাহ উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, ফেনীর মহিপালে টমটমচালক হত্যা মামলায় রহিম উল্লাহকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। তার রিমান্ড চাওয়া হবে। সোমবার (১৪ অক্টোবর) আদালতে রিমান্ড শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
এ বিষয়ে ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মর্ম সিংহ ত্রিপুরা বলেন, ‘ফেনী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্যকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
আরও পড়ুন: মোহাম্মদপুরে র্যাব-সেনাবাহিনী পরিচয়ে বাসায় ঢুকে ডাকাতি, থানায় মামলা
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে টমটমচালক জাফর হত্যা মামলায় রহিম উল্লাহকে শনিবার (১২ অক্টোবর) ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার একটি বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
পুলিশ সূত্র জানায়, গত ৪ আগস্ট শহরের পুরাতন জেল রোডে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে জাফর আহম্মদ (৫৩) নামে এক টমটমচালক হত্যা মামলার আসামি তিনি।
এ ছাড়া এই মামলায় জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ফেনী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান আসামি করা হয়। মামলায় ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীসহ ২০৫ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ১০০ থেকে ১০৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর নিহত জাফরের স্ত্রী আছিয়া বেগম বাদী হয়ে ফেনী মডেল থানায় মামলাটি করেন।
রহিম উল্লাহ ২১ বছর সৌদি আরবের জেদ্দা প্রবাসী শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তিনি ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ফেনী-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় শেখ হাসিনাসহ ১৩২ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যাচেষ্টা মামলা
২ মাস আগে